ইন্টেল বা এএমডির চিপসেটের পরিবর্তে নিজস্ব প্রসেসর কিরিন এক্স ৯০ ব্যবহার করে নতুন সিরিজের নোটবুক নিয়ে আসবে হুয়াওয়ে। সম্প্রতি, চীনে নিজেদের প্রথম পিসি প্রসেসরের লাইসেন্স গ্রহণের মাধ্যমে কোম্পানিটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে। এটি বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার বাজারে তাদের স্বাধীনতা ও প্রভাব বাড়াবে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ম্যাকবুকের বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে হুয়াওয়ের ল্যাপটপগুলো।
চীনের তথ্য নিরাপত্তা মূল্যায়ন কেন্দ্রের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, হুয়াওয়ে কিরিন এক্স ৯০ পিসি প্রসেসরটি এআরএম আর্কিটেকচারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে। শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাপলও তাদের ম্যাকবুকের জন্য এআরএম ভিত্তিক এম-সিরিজ চিপসেট ব্যবহার করছে। এসব ম্যাকবুকের দুর্দান্ত কর্মক্ষমতা রয়েছে।
একই ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে অ্যাপলের ল্যাপটপগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে চায় হুয়াওয়ে। তাদের ল্যাপটপে অ্যাপলের মতো উচ্চ কর্মক্ষমতা এবং উন্নত ব্যাটারি লাইফের নিশ্চয়তা দিতে চায় কোম্পানিটি।
এ ছাড়া, হুয়াওয়ে আরও কিছু চিপসেটের লাইসেন্স পেয়েছে। এর মাধ্যমে নোটবুকগুলোতে জন্য ৫জি মডেম সমর্থন অন্তর্ভুক্ত করবে কোম্পানিটি। তবে এই বিষয়ে কোনো বিস্তারিত প্রযুক্তিগত স্পেসিফিকেশন প্রকাশ হয়নি। তবে সমস্ত নতুন প্রসেসর এএআরএম আর্কিটেকচারে তৈরি হবে এবং এসএমআইসির ৭ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়াতে উৎপাদিত হবে বলে জানা গেছে।
এই খবরে বোঝা যায় যে হুয়াওয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও উন্নত সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন করতে পারছে।
হুয়াওয়ে তাদের সফটওয়্যার ইকোসিস্টেমেও একটি বড় পরিবর্তন আনবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ জন্য আসন্ন নোটবুকগুলো সম্ভবত উইন্ডোজের পরিবর্তে হুয়াওয়ের নিজস্ব হারমনিওএসনেক্সট অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করবে। কারণ মাইক্রোসফটের সঙ্গে হুয়াওয়ের সহযোগিতার লাইসেন্স মার্চ মাসের শেষে দিকে শেষ হবে। মার্কিন সরকারের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্যিক উত্তেজনার কারণে খুব সম্ভবত তাদের লাইসেন্স নবায়ন হবে না। ফলে, হুয়াওয়ে একটি সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র অপারেটিং সিস্টেম চালু করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। হুয়াওয়ের এসব পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তির ওপর তাদের নির্ভরতা কমাবে।
স্বতন্ত্র এআরএম-ভিত্তিক চিপসেট, সম্ভাব্য ৫জি সংযোগ এবং একটি স্বাধীন সফটওয়্যার প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এআরএম ল্যাপটপ বাজারে একটি বড় প্রতিযোগী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চায় হুয়াওয়ে। তবে, অ্যাপল এবং এক্স ৮৬ ইকোসিস্টেমের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করা কোম্পানিটির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে। হুয়াওয়ের কৌশল সফল হবে কি না, তা নির্ভর করবে তাদের নতুন চিপসেটের কর্মক্ষমতা, হারমনিওএস এর সফলতা এবং তাদের ইকোসিস্টেমে ডেভেলপারদের আকৃষ্ট করতে পারছে।
তথ্যসূত্র: উবারগিজমো
ইন্টেল বা এএমডির চিপসেটের পরিবর্তে নিজস্ব প্রসেসর কিরিন এক্স ৯০ ব্যবহার করে নতুন সিরিজের নোটবুক নিয়ে আসবে হুয়াওয়ে। সম্প্রতি, চীনে নিজেদের প্রথম পিসি প্রসেসরের লাইসেন্স গ্রহণের মাধ্যমে কোম্পানিটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে। এটি বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার বাজারে তাদের স্বাধীনতা ও প্রভাব বাড়াবে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ম্যাকবুকের বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে হুয়াওয়ের ল্যাপটপগুলো।
চীনের তথ্য নিরাপত্তা মূল্যায়ন কেন্দ্রের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, হুয়াওয়ে কিরিন এক্স ৯০ পিসি প্রসেসরটি এআরএম আর্কিটেকচারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে। শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাপলও তাদের ম্যাকবুকের জন্য এআরএম ভিত্তিক এম-সিরিজ চিপসেট ব্যবহার করছে। এসব ম্যাকবুকের দুর্দান্ত কর্মক্ষমতা রয়েছে।
একই ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে অ্যাপলের ল্যাপটপগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে চায় হুয়াওয়ে। তাদের ল্যাপটপে অ্যাপলের মতো উচ্চ কর্মক্ষমতা এবং উন্নত ব্যাটারি লাইফের নিশ্চয়তা দিতে চায় কোম্পানিটি।
এ ছাড়া, হুয়াওয়ে আরও কিছু চিপসেটের লাইসেন্স পেয়েছে। এর মাধ্যমে নোটবুকগুলোতে জন্য ৫জি মডেম সমর্থন অন্তর্ভুক্ত করবে কোম্পানিটি। তবে এই বিষয়ে কোনো বিস্তারিত প্রযুক্তিগত স্পেসিফিকেশন প্রকাশ হয়নি। তবে সমস্ত নতুন প্রসেসর এএআরএম আর্কিটেকচারে তৈরি হবে এবং এসএমআইসির ৭ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়াতে উৎপাদিত হবে বলে জানা গেছে।
এই খবরে বোঝা যায় যে হুয়াওয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও উন্নত সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন করতে পারছে।
হুয়াওয়ে তাদের সফটওয়্যার ইকোসিস্টেমেও একটি বড় পরিবর্তন আনবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ জন্য আসন্ন নোটবুকগুলো সম্ভবত উইন্ডোজের পরিবর্তে হুয়াওয়ের নিজস্ব হারমনিওএসনেক্সট অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করবে। কারণ মাইক্রোসফটের সঙ্গে হুয়াওয়ের সহযোগিতার লাইসেন্স মার্চ মাসের শেষে দিকে শেষ হবে। মার্কিন সরকারের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্যিক উত্তেজনার কারণে খুব সম্ভবত তাদের লাইসেন্স নবায়ন হবে না। ফলে, হুয়াওয়ে একটি সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র অপারেটিং সিস্টেম চালু করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। হুয়াওয়ের এসব পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তির ওপর তাদের নির্ভরতা কমাবে।
স্বতন্ত্র এআরএম-ভিত্তিক চিপসেট, সম্ভাব্য ৫জি সংযোগ এবং একটি স্বাধীন সফটওয়্যার প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এআরএম ল্যাপটপ বাজারে একটি বড় প্রতিযোগী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চায় হুয়াওয়ে। তবে, অ্যাপল এবং এক্স ৮৬ ইকোসিস্টেমের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করা কোম্পানিটির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে। হুয়াওয়ের কৌশল সফল হবে কি না, তা নির্ভর করবে তাদের নতুন চিপসেটের কর্মক্ষমতা, হারমনিওএস এর সফলতা এবং তাদের ইকোসিস্টেমে ডেভেলপারদের আকৃষ্ট করতে পারছে।
তথ্যসূত্র: উবারগিজমো
বিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। বিশেষ করে চ্যাটজিপিটির মতো বড় ভাষা মডেল (এলএলএম) মানুষের দৈনন্দিন কথাবার্তার ধরন বদলে দিচ্ছে এবং একঘেয়ে করে তুলছে বলে সতর্ক করেছে জার্মানির এক গবেষক দল।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বের ইন্টারনেট গতির নতুন রেকর্ড গড়েছে জাপান। দেশটির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনস টেকনোলজির (এনআইসিটি) গবেষকেরা দাবি করেছে, তাঁরা প্রতি সেকেন্ডে ১ লাখ ২৫ হাজার গিগাবাইট ডেটা স্থানান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন, যা প্রায় ১ হাজার ১২০ মাইল (১ হাজার ৮০২ কিলোমিটার) দূরত্ব অতিক্রম...
৯ ঘণ্টা আগেমাইক্রোসফট তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক সহকারী কোপাইলট ভিশনের নতুন আপডেট চালু করেছে, যা এখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের পুরো স্ক্রিন বা পর্দা স্ক্যান করতে পারবে। আগে এই টুলটি একসঙ্গে দুইটি অ্যাপ দেখতে পারত এবং সে অনুযায়ী বিশ্লেষণ করত। তবে নতুন আপডেটের ফলে এটি এখন সম্পূর্ণ ডেস্কটপ কিংবা নির্দিষ্ট
১১ ঘণ্টা আগেডিজিটাল কনটেন্টের যুগে ইউটিউব কেবল একটি ভিডিও প্ল্যাটফর্ম নয়—এটি এখন এক বড় ক্যারিয়ার অপশন, ব্র্যান্ড তৈরির মাধ্যম, এমনকি অনেকের স্বপ্নপূরণের জায়গা। আপনি যদি ইউটিউবে চ্যানেল খোলার কথা ভাবেন, তবে নিশ্চয়ই অনেক ধরনের আইডিয়া মাথায় ঘুরছে। তবে এতগুলো আইডিয়ার ভিড়ে কোনটা দিয়ে শুরু করবেন, সেটাই সবচেয়ে কঠিন
১৩ ঘণ্টা আগে