প্রযুক্তি ডেস্ক
ইসরায়েলি স্পাইওয়্যার নির্মাতা এনএসও গ্রুপকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে বাইডেন প্রশাসন। আজ বুধবার দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি স্পাইওয়্যার নির্মাতা এনএসও গ্রুপের কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির পরিপন্থী হওয়ায় এবং বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ইসরায়েলি কোম্পানির জন্য এটি একটি বড় ধাক্কা। জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে স্পাইওয়্যারের প্রভাব সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ‘বাইডেন-হ্যারিস প্রশাসনের আজকের এই পদক্ষেপ দমন-পীড়নের জন্য ব্যবহৃত ডিজিটাল টুলের বিস্তার রোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। মানবাধিকারের পক্ষে এটি মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির অবস্থান। এই পদক্ষেপের লক্ষ্য নাগরিকদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আরও উন্নত করা।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘নাগরিকদের ডিজিটাল নিরাপত্তা, সাইবার যুদ্ধ মোকাবিলা এবং বেআইনি নজরদারি ঠেকাতে তদন্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
কালো তালিকাভুক্ত হওয়ায় বিশেষ লাইসেন্স ছাড়া কোম্পানিটি যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো কিছু কিনতে পারবে না। দেশটিতে তাদের পণ্যও বেচতে পারবে না। তা ছাড়া সারা বিশ্বের তাদের ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
এ সম্পর্কিত রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, এনএসও গ্রুপের মুখপাত্র এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এনএসওর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকায় আরও তিন ইসরায়েলি কোম্পানিকে তালিকাভুক্ত করার কথা জানালেও তাদের নাম উল্লেখ করা হয়নি।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় তিন মাস আগে ফরাসি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ‘ফরবিডেন স্টোরিজ’ এবং গার্ডিয়ান গেগাসাসের গোপনে আড়িপাতার তথ্য ফাঁস করে। বিশ্বের কয়েকটি দেশের শীর্ষ রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মীর মোবাইল ফোনে সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আড়িপাতার অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে এনএসও কর্তৃপক্ষ। ইসরায়েলি সরকার বিষয়টি তদন্ত করছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের জুলাইয়ে স্পাইওয়্যার ‘পেগাসাস’ নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। সে সময় শত শত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নির্বাহী, ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব, একাডেমিক, এনজিও কর্মী, বিভিন্ন দেশের সরকারি কর্মকর্তা, মন্ত্রিসভার সদস্য, প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ফাঁস করা হয়। ফাঁস হওয়া তথ্যে ১৮০ জন সাংবাদিকের কথা বলা হয়। পেগাসাস দিয়ে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর ফোনেও আড়িপাতা হয়েছিল—এমন কথা উঠে আসার পর ফোন বদলে ফেলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট।
ইসরায়েলি স্পাইওয়্যার নির্মাতা এনএসও গ্রুপকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে বাইডেন প্রশাসন। আজ বুধবার দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি স্পাইওয়্যার নির্মাতা এনএসও গ্রুপের কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির পরিপন্থী হওয়ায় এবং বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ইসরায়েলি কোম্পানির জন্য এটি একটি বড় ধাক্কা। জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে স্পাইওয়্যারের প্রভাব সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ‘বাইডেন-হ্যারিস প্রশাসনের আজকের এই পদক্ষেপ দমন-পীড়নের জন্য ব্যবহৃত ডিজিটাল টুলের বিস্তার রোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। মানবাধিকারের পক্ষে এটি মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির অবস্থান। এই পদক্ষেপের লক্ষ্য নাগরিকদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আরও উন্নত করা।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘নাগরিকদের ডিজিটাল নিরাপত্তা, সাইবার যুদ্ধ মোকাবিলা এবং বেআইনি নজরদারি ঠেকাতে তদন্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
কালো তালিকাভুক্ত হওয়ায় বিশেষ লাইসেন্স ছাড়া কোম্পানিটি যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো কিছু কিনতে পারবে না। দেশটিতে তাদের পণ্যও বেচতে পারবে না। তা ছাড়া সারা বিশ্বের তাদের ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
এ সম্পর্কিত রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, এনএসও গ্রুপের মুখপাত্র এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এনএসওর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকায় আরও তিন ইসরায়েলি কোম্পানিকে তালিকাভুক্ত করার কথা জানালেও তাদের নাম উল্লেখ করা হয়নি।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় তিন মাস আগে ফরাসি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ‘ফরবিডেন স্টোরিজ’ এবং গার্ডিয়ান গেগাসাসের গোপনে আড়িপাতার তথ্য ফাঁস করে। বিশ্বের কয়েকটি দেশের শীর্ষ রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মীর মোবাইল ফোনে সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আড়িপাতার অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে এনএসও কর্তৃপক্ষ। ইসরায়েলি সরকার বিষয়টি তদন্ত করছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের জুলাইয়ে স্পাইওয়্যার ‘পেগাসাস’ নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। সে সময় শত শত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নির্বাহী, ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব, একাডেমিক, এনজিও কর্মী, বিভিন্ন দেশের সরকারি কর্মকর্তা, মন্ত্রিসভার সদস্য, প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ফাঁস করা হয়। ফাঁস হওয়া তথ্যে ১৮০ জন সাংবাদিকের কথা বলা হয়। পেগাসাস দিয়ে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর ফোনেও আড়িপাতা হয়েছিল—এমন কথা উঠে আসার পর ফোন বদলে ফেলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট।
বিশ্বজুড়েই ম্যারাথনে মানুষই দৌড়ায়। তবে চীনে দেখা গেল ভিন্ন দৃশ্য। সেখানে হাফ ম্যারাথনে দৌড়াল রোবট। একটি কিংবা দুটি নয়, ২০টি রোবট দৌড়াল সেই ম্যারাথনে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে ব্যবসার প্রসারে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী ও জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ সক্রিয় থাকেন। ব্যবসাকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ও পণ্য বা সেবার ব্যাপারে বিশ্বাস তৈরি করতে ফেসবুক বিজনেস পেজ তৈরি করা
১৭ ঘণ্টা আগেআগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
১৭ ঘণ্টা আগে