অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা পর চীনের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই চিপ বাজারে আনতে যাচ্ছে এনভিডিয়া। প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ ব্ল্যাকওয়েল আর্কিটেকচারের আওতায় নির্মিত এই নতুন জিপিইউ বা গ্রাফিকস প্রসেসিং ইউনিটটির দাম পড়বে ৬ হাজার ৫০০ থেকে ৮ হাজার মার্কিন ডলারের মধ্যে, যা এইচ ২০ মডেলের ১০ হাজার থেকে ১২ হাজার ডলার দামের চেয়ে অনেক কম।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানায়, নতুন এই চিপটির উৎপাদন জুন মাস থেকেই শুরু হতে পারে। এটি হবে আরটিএক্স প্রো ৬০০০ডি ভিত্তিক একটি সার্ভার ক্লাস জিপিইউ। নিষেধাজ্ঞা এড়াতে এখানে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন এইচবিএম বা হাই ব্যান্ডউইথ মেমোরির পরিবর্তে ব্যবহৃত হবে জিডিডিআর ৭ মেমোরি প্রযুক্তি। এ ছাড়া, এটি তৈরিতে ব্যবহৃত হবে না টিএসএমসি এর উন্নত ‘চিপ-ওন-ওয়েফর-ওন সাবস্ট্রেট’ প্যাকেজিং প্রযুক্তিও।
মূল্য কম রাখার পেছনে চিপটির কম শক্তিশালী স্পেসিফিকেশন এবং সহজ উৎপাদন প্রক্রিয়া অন্যতম কারণ বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এই প্রতিবেদনের জন্য রয়টার্সের সঙ্গে কথা বলা তিনটি সূত্র নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছিলেন, কারণ তারা গণমাধ্যমে কথা বলার অনুমতি পাননি।
এনভিডিয়ার এক মুখপাত্র জানান, প্রতিষ্ঠানটি এখনো তাদের সীমিত কিছু বিকল্প পর্যালোচনা করছে। নতুন ডিজাইনের অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত চীনের ৫০ বিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার বাজার আমাদের জন্য কার্যত বন্ধ।
চীন এখনো এনভিডিয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার। প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ আর্থিক বছরে চীন থেকে এসেছে মোট বিক্রির প্রায় ১৩ শতাংশ। তবে মার্কিন রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার ফলে এনভিডিয়া এখন চীনে আগের মতো বাজার দখল রাখতে পারছে না। ২০২২ সালের আগে যেখানে কোম্পানিটি প্রায় ৯৫ শতাংশ বাজার নিয়ন্ত্রণ করত, এখন তা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৫০ শতাংশে।
চিপটির চূড়ান্ত নাম এখনো নির্ধারিত না হলেও, চীনা ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠান জিএফ সিকিউরিটিজ জানায়, এটি ‘৬০০০ ডি’ অথবা ‘বি ৪০’ নামে বাজারে আসতে পারে।
আরও একটি নতুন ব্ল্যাকওয়েলভিত্তিক চিপের কাজও করছে এনভিডিয়া, যার উৎপাদন সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে পারে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে, উৎপাদন প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি সরবরাহকারী একটি প্রতিষ্ঠান এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, এইচ ২০ মডেল নিষিদ্ধ হওয়ার পর এনভিডিয়া প্রায় ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের চিপ স্টক বাতিল করে এবং ১৫ বিলিয়ন ডলারের সম্ভাব্য বিক্রি থেকে পিছিয়ে যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা অনুযায়ী, জিপিইউ মেমোরি ব্যান্ডউইথের সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি সেকেন্ডে ১ দশমিক ৭ থেকে ১ দশমিক ৮ টেরাবাইট। যেখানে ইইচ ২০-এর ক্ষমতা ছিল ৪ টেরাবাইট। জিএফ সিকিউরিটিজের মতে, নতুন চিপটি ঠিক ১ দশমিক ৭ টেরাবাইট পারফরম্যান্স দেবে, যা নিষেধাজ্ঞার সীমার মধ্যে থাকে।
চীনে এনভিডিয়ার সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী এখন হুয়াওয়ে, যারা উৎপাদন করছে অ্যাসেন্ড ৯১০বি চিপ। এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াং সতর্ক করেছেন, রপ্তানি বিধিনিষেধ চালু থাকলে, চীনের আরও গ্রাহক হুয়াওয়ের চিপেই ঝুঁকবে।
যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা পর চীনের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই চিপ বাজারে আনতে যাচ্ছে এনভিডিয়া। প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ ব্ল্যাকওয়েল আর্কিটেকচারের আওতায় নির্মিত এই নতুন জিপিইউ বা গ্রাফিকস প্রসেসিং ইউনিটটির দাম পড়বে ৬ হাজার ৫০০ থেকে ৮ হাজার মার্কিন ডলারের মধ্যে, যা এইচ ২০ মডেলের ১০ হাজার থেকে ১২ হাজার ডলার দামের চেয়ে অনেক কম।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানায়, নতুন এই চিপটির উৎপাদন জুন মাস থেকেই শুরু হতে পারে। এটি হবে আরটিএক্স প্রো ৬০০০ডি ভিত্তিক একটি সার্ভার ক্লাস জিপিইউ। নিষেধাজ্ঞা এড়াতে এখানে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন এইচবিএম বা হাই ব্যান্ডউইথ মেমোরির পরিবর্তে ব্যবহৃত হবে জিডিডিআর ৭ মেমোরি প্রযুক্তি। এ ছাড়া, এটি তৈরিতে ব্যবহৃত হবে না টিএসএমসি এর উন্নত ‘চিপ-ওন-ওয়েফর-ওন সাবস্ট্রেট’ প্যাকেজিং প্রযুক্তিও।
মূল্য কম রাখার পেছনে চিপটির কম শক্তিশালী স্পেসিফিকেশন এবং সহজ উৎপাদন প্রক্রিয়া অন্যতম কারণ বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এই প্রতিবেদনের জন্য রয়টার্সের সঙ্গে কথা বলা তিনটি সূত্র নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছিলেন, কারণ তারা গণমাধ্যমে কথা বলার অনুমতি পাননি।
এনভিডিয়ার এক মুখপাত্র জানান, প্রতিষ্ঠানটি এখনো তাদের সীমিত কিছু বিকল্প পর্যালোচনা করছে। নতুন ডিজাইনের অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত চীনের ৫০ বিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার বাজার আমাদের জন্য কার্যত বন্ধ।
চীন এখনো এনভিডিয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার। প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ আর্থিক বছরে চীন থেকে এসেছে মোট বিক্রির প্রায় ১৩ শতাংশ। তবে মার্কিন রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার ফলে এনভিডিয়া এখন চীনে আগের মতো বাজার দখল রাখতে পারছে না। ২০২২ সালের আগে যেখানে কোম্পানিটি প্রায় ৯৫ শতাংশ বাজার নিয়ন্ত্রণ করত, এখন তা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৫০ শতাংশে।
চিপটির চূড়ান্ত নাম এখনো নির্ধারিত না হলেও, চীনা ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠান জিএফ সিকিউরিটিজ জানায়, এটি ‘৬০০০ ডি’ অথবা ‘বি ৪০’ নামে বাজারে আসতে পারে।
আরও একটি নতুন ব্ল্যাকওয়েলভিত্তিক চিপের কাজও করছে এনভিডিয়া, যার উৎপাদন সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে পারে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে, উৎপাদন প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি সরবরাহকারী একটি প্রতিষ্ঠান এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, এইচ ২০ মডেল নিষিদ্ধ হওয়ার পর এনভিডিয়া প্রায় ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের চিপ স্টক বাতিল করে এবং ১৫ বিলিয়ন ডলারের সম্ভাব্য বিক্রি থেকে পিছিয়ে যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা অনুযায়ী, জিপিইউ মেমোরি ব্যান্ডউইথের সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি সেকেন্ডে ১ দশমিক ৭ থেকে ১ দশমিক ৮ টেরাবাইট। যেখানে ইইচ ২০-এর ক্ষমতা ছিল ৪ টেরাবাইট। জিএফ সিকিউরিটিজের মতে, নতুন চিপটি ঠিক ১ দশমিক ৭ টেরাবাইট পারফরম্যান্স দেবে, যা নিষেধাজ্ঞার সীমার মধ্যে থাকে।
চীনে এনভিডিয়ার সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী এখন হুয়াওয়ে, যারা উৎপাদন করছে অ্যাসেন্ড ৯১০বি চিপ। এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াং সতর্ক করেছেন, রপ্তানি বিধিনিষেধ চালু থাকলে, চীনের আরও গ্রাহক হুয়াওয়ের চিপেই ঝুঁকবে।
বিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। বিশেষ করে চ্যাটজিপিটির মতো বড় ভাষা মডেল (এলএলএম) মানুষের দৈনন্দিন কথাবার্তার ধরন বদলে দিচ্ছে এবং একঘেয়ে করে তুলছে বলে সতর্ক করেছে জার্মানির এক গবেষক দল।
২১ মিনিট আগেবিশ্বের ইন্টারনেট গতির নতুন রেকর্ড গড়েছে জাপান। দেশটির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনস টেকনোলজির (এনআইসিটি) গবেষকেরা দাবি করেছে, তাঁরা প্রতি সেকেন্ডে ১ লাখ ২৫ হাজার গিগাবাইট ডেটা স্থানান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন, যা প্রায় ১ হাজার ১২০ মাইল (১ হাজার ৮০২ কিলোমিটার) দূরত্ব অতিক্রম...
৩ ঘণ্টা আগেমাইক্রোসফট তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক সহকারী কোপাইলট ভিশনের নতুন আপডেট চালু করেছে, যা এখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের পুরো স্ক্রিন বা পর্দা স্ক্যান করতে পারবে। আগে এই টুলটি একসঙ্গে দুইটি অ্যাপ দেখতে পারত এবং সে অনুযায়ী বিশ্লেষণ করত। তবে নতুন আপডেটের ফলে এটি এখন সম্পূর্ণ ডেস্কটপ কিংবা নির্দিষ্ট
৬ ঘণ্টা আগেডিজিটাল কনটেন্টের যুগে ইউটিউব কেবল একটি ভিডিও প্ল্যাটফর্ম নয়—এটি এখন এক বড় ক্যারিয়ার অপশন, ব্র্যান্ড তৈরির মাধ্যম, এমনকি অনেকের স্বপ্নপূরণের জায়গা। আপনি যদি ইউটিউবে চ্যানেল খোলার কথা ভাবেন, তবে নিশ্চয়ই অনেক ধরনের আইডিয়া মাথায় ঘুরছে। তবে এতগুলো আইডিয়ার ভিড়ে কোনটা দিয়ে শুরু করবেন, সেটাই সবচেয়ে কঠিন
৮ ঘণ্টা আগে