অনলাইন ডেস্ক
আবহাওয়ার পূর্বাভাস আরও নির্ভুল করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের উদ্যোগ নিচ্ছে জাপানের আবহাওয়া সংস্থা। সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আবহাওয়ার পূর্বাভাসে ‘ডিপ লার্নিং’ প্রযুক্তি যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে সংস্থাটি।
এই লক্ষ্যে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে একটি নতুন দল গঠন করা হয়েছে। দলটি এআই-ভিত্তিক পূর্বাভাস ব্যবস্থা এবং বর্তমানে ব্যবহৃত সংখ্যাগত পূর্বাভাস মডেল একত্রে ব্যবহার করে অবকাঠামো ও প্রযুক্তি উন্নয়নের কাজ চালাচ্ছে।
নতুন এআই ব্যবস্থা চালু হলে এটি বিপুল পরিমাণ ঐতিহাসিক আবহাওয়ার তথ্য বিশ্লেষণ করে বিভিন্ন প্যাটার্ন শনাক্ত করবে এবং তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাতসহ বিভিন্ন পূর্বাভাস তৈরি করবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, টাইফুনের গতিপথ নির্ধারণের মতো কিছু ক্ষেত্রে প্রচলিত পূর্বাভাসের চেয়ে আরও নির্ভুল হতে পারে এআইভিত্তিক পদ্ধতি।
আগামী জুন মাসে এআই ও অন্যান্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে তথ্য বিশ্লেষণক্ষমতা বাড়ানোর বিষয়ে অতিরিক্ত পদক্ষেপ ঘোষণা করতে পারে জাপানে আবহাওয়া সংস্থা।
বর্তমানে সংস্থাটি উপাত্তনির্ভর সংখ্যাগত আবহাওয়া পূর্বাভাস মডেল এবং সুপারকম্পিউটার ব্যবহার করে ভবিষ্যতের বায়ুমণ্ডলীয় পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করে। অভিজ্ঞ আবহাওয়াবিদেরা এই ফলাফল বিশ্লেষণ করে, বাস্তব পরিস্থিতির সঙ্গে মিলিয়ে চূড়ান্ত পূর্বাভাস ও দুর্যোগ সতর্কতা জারি করেন।
সংস্থাটি ইতিমধ্যে কিছু ক্ষেত্রে এআই ব্যবহার করে সিমুলেশনের ফলাফল পরিমার্জন করছে। তবে ভবিষ্যতেও পর্যবেক্ষণ ও চূড়ান্ত পূর্বাভাস দেওয়ার দায়িত্ব মানুষের ওপরেই বর্তাবে।
এ ছাড়া জাপানের আবহাওয়া সংস্থা নতুন এক উপগ্রহের তথ্য বিশ্লেষণে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে চায়। ‘হিমাওয়ারি-১০’ নামের এই আবহাওয়া উপগ্রহ ২০২৯ অর্থবছরে চালু হবে। তখন উপগ্রহ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণের জন্যও গভীর ডিপ লার্নিং পদ্ধতি ব্যবহার করার কথা ভাবছে সংস্থাটি।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস আরও নির্ভুল করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের উদ্যোগ নিচ্ছে জাপানের আবহাওয়া সংস্থা। সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আবহাওয়ার পূর্বাভাসে ‘ডিপ লার্নিং’ প্রযুক্তি যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে সংস্থাটি।
এই লক্ষ্যে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে একটি নতুন দল গঠন করা হয়েছে। দলটি এআই-ভিত্তিক পূর্বাভাস ব্যবস্থা এবং বর্তমানে ব্যবহৃত সংখ্যাগত পূর্বাভাস মডেল একত্রে ব্যবহার করে অবকাঠামো ও প্রযুক্তি উন্নয়নের কাজ চালাচ্ছে।
নতুন এআই ব্যবস্থা চালু হলে এটি বিপুল পরিমাণ ঐতিহাসিক আবহাওয়ার তথ্য বিশ্লেষণ করে বিভিন্ন প্যাটার্ন শনাক্ত করবে এবং তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাতসহ বিভিন্ন পূর্বাভাস তৈরি করবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, টাইফুনের গতিপথ নির্ধারণের মতো কিছু ক্ষেত্রে প্রচলিত পূর্বাভাসের চেয়ে আরও নির্ভুল হতে পারে এআইভিত্তিক পদ্ধতি।
আগামী জুন মাসে এআই ও অন্যান্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে তথ্য বিশ্লেষণক্ষমতা বাড়ানোর বিষয়ে অতিরিক্ত পদক্ষেপ ঘোষণা করতে পারে জাপানে আবহাওয়া সংস্থা।
বর্তমানে সংস্থাটি উপাত্তনির্ভর সংখ্যাগত আবহাওয়া পূর্বাভাস মডেল এবং সুপারকম্পিউটার ব্যবহার করে ভবিষ্যতের বায়ুমণ্ডলীয় পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করে। অভিজ্ঞ আবহাওয়াবিদেরা এই ফলাফল বিশ্লেষণ করে, বাস্তব পরিস্থিতির সঙ্গে মিলিয়ে চূড়ান্ত পূর্বাভাস ও দুর্যোগ সতর্কতা জারি করেন।
সংস্থাটি ইতিমধ্যে কিছু ক্ষেত্রে এআই ব্যবহার করে সিমুলেশনের ফলাফল পরিমার্জন করছে। তবে ভবিষ্যতেও পর্যবেক্ষণ ও চূড়ান্ত পূর্বাভাস দেওয়ার দায়িত্ব মানুষের ওপরেই বর্তাবে।
এ ছাড়া জাপানের আবহাওয়া সংস্থা নতুন এক উপগ্রহের তথ্য বিশ্লেষণে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে চায়। ‘হিমাওয়ারি-১০’ নামের এই আবহাওয়া উপগ্রহ ২০২৯ অর্থবছরে চালু হবে। তখন উপগ্রহ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণের জন্যও গভীর ডিপ লার্নিং পদ্ধতি ব্যবহার করার কথা ভাবছে সংস্থাটি।
বিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। বিশেষ করে চ্যাটজিপিটির মতো বড় ভাষা মডেল (এলএলএম) মানুষের দৈনন্দিন কথাবার্তার ধরন বদলে দিচ্ছে এবং একঘেয়ে করে তুলছে বলে সতর্ক করেছে জার্মানির এক গবেষক দল।
২০ ঘণ্টা আগেবিশ্বের ইন্টারনেট গতির নতুন রেকর্ড গড়েছে জাপান। দেশটির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনস টেকনোলজির (এনআইসিটি) গবেষকেরা দাবি করেছে, তাঁরা প্রতি সেকেন্ডে ১ লাখ ২৫ হাজার গিগাবাইট ডেটা স্থানান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন, যা প্রায় ১ হাজার ১২০ মাইল (১ হাজার ৮০২ কিলোমিটার) দূরত্ব অতিক্রম...
১ দিন আগেমাইক্রোসফট তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক সহকারী কোপাইলট ভিশনের নতুন আপডেট চালু করেছে, যা এখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের পুরো স্ক্রিন বা পর্দা স্ক্যান করতে পারবে। আগে এই টুলটি একসঙ্গে দুইটি অ্যাপ দেখতে পারত এবং সে অনুযায়ী বিশ্লেষণ করত। তবে নতুন আপডেটের ফলে এটি এখন সম্পূর্ণ ডেস্কটপ কিংবা নির্দিষ্ট
১ দিন আগেডিজিটাল কনটেন্টের যুগে ইউটিউব কেবল একটি ভিডিও প্ল্যাটফর্ম নয়—এটি এখন এক বড় ক্যারিয়ার অপশন, ব্র্যান্ড তৈরির মাধ্যম, এমনকি অনেকের স্বপ্নপূরণের জায়গা। আপনি যদি ইউটিউবে চ্যানেল খোলার কথা ভাবেন, তবে নিশ্চয়ই অনেক ধরনের আইডিয়া মাথায় ঘুরছে। তবে এতগুলো আইডিয়ার ভিড়ে কোনটা দিয়ে শুরু করবেন, সেটাই সবচেয়ে কঠিন
১ দিন আগে