অনলাইন ডেস্ক
মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকি সম্পর্কে জানতে বাছাইকৃত গবেষকদের কাছে কিশোর–কিশোরীদের তথ্য দেবে ইনস্টাগ্রাম। শিশু–কিশোরদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্ল্যাটফর্মটির কি প্রভাব ফেলে তা গবেষণা করার জন্য সেন্টার ফর ওপেন সায়েন্স (সিওএস) –এর সঙ্গে চুক্তি করেছে ইনস্টাগ্রাম। কিশোর–কিশোরীদের ভালো থাকার সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সম্পর্ক নিয়ে অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করার জন্য স্বাধীনভাবে এই গবেষণা পরিচালিত হবে।
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী কিশোর–কিশোরীদের ছয় মাসের ডেটা পাবেন গবেষকেরা। এসব ডেটার মধ্যে কিশোরেরা কয়টি অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে, কতক্ষণ ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করে, অ্যাকাউন্টের সেটিংস সম্পর্কে তথ্যও থাকতে পারে।
তবে মেটা বলছে, ব্যবহারকারীদের জনসংখ্যাগত বা তাদের পোস্ট, কমেন্ট ও মেসেজ সম্পর্কিত কোনো তথ্য গবেষকদের দেবে না কোম্পানিটি।
এই প্রোগ্রামের আওতায় সিওএস সাতটি গবেষণা প্রস্তাবনা নির্বাচন করবে। এগুলো কিশোর–কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্যের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা করবে। তবে গবেষণার প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকবে না মেটা।
গবেষণার জন্য অংশগ্রহণকারী কিশোর–কিশোরী ও তাদের অভিভাবকদের অনুমতি নেওয়া হবে।
সিওএস বলছে, বিভিন্ন সমীক্ষা ও অন্যান্য ধরনের গবেষণার মতো ডেটার উৎসের সঙ্গে সরাসরি ইনস্টাগ্রাম ডেটা একত্রিত করার মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে আরও বুঝতে অবদান রাখতে পারে প্ল্যাটফর্মটি।
এক বিবৃতিতে মেটার ভাইস প্রেসিডেন্ট কার্টিস কোব বলেন, ‘তরুণদের অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহারের জন্য কীভাবে সর্বোত্তমভাবে সহায়তা করা যায় তা নিয়ে অভিভাবক, নীতিনির্ধারক, শিক্ষাবিদ ও প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তবে সম্পূর্ণ চিত্রটি বোঝার জন্য আরও ডেটার প্রয়োজন।’
কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর ইনস্টাগ্রামের নেতিবাচক প্রভাবে নিয়ে বেশ কয়েকবার সমালোচনা হয়েছিল।
২০২১ সালে ফেসবুকের কিছু অভ্যন্তরীণ গবেষণা ফাঁস হয়। কিশোর–কিশোরীদের উদ্বেগ ও বিষণ্নতার হার বৃদ্ধির জন্য ইনস্টাগ্রামকে দায়ী করে এই গবেষণা। মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আরও গবেষণা করার পরামর্শ দিয়েছিল গবেষকেরা।
এরপর থেকে শিশু ও কিশোরদের সুরক্ষার জন্য অ্যাপটিতে বিভিন্ন ফিচার যুক্ত করেছে। কিন্তু এরপরও ইনস্টাগ্রামসহ অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো নিয়ে বিভিন্ন উদ্বেগ রয়েছে। অনলাইনে শিশু সুরক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রও বিভিন্ন আইন তৈরি করছে।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকি সম্পর্কে জানতে বাছাইকৃত গবেষকদের কাছে কিশোর–কিশোরীদের তথ্য দেবে ইনস্টাগ্রাম। শিশু–কিশোরদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্ল্যাটফর্মটির কি প্রভাব ফেলে তা গবেষণা করার জন্য সেন্টার ফর ওপেন সায়েন্স (সিওএস) –এর সঙ্গে চুক্তি করেছে ইনস্টাগ্রাম। কিশোর–কিশোরীদের ভালো থাকার সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সম্পর্ক নিয়ে অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করার জন্য স্বাধীনভাবে এই গবেষণা পরিচালিত হবে।
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী কিশোর–কিশোরীদের ছয় মাসের ডেটা পাবেন গবেষকেরা। এসব ডেটার মধ্যে কিশোরেরা কয়টি অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে, কতক্ষণ ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করে, অ্যাকাউন্টের সেটিংস সম্পর্কে তথ্যও থাকতে পারে।
তবে মেটা বলছে, ব্যবহারকারীদের জনসংখ্যাগত বা তাদের পোস্ট, কমেন্ট ও মেসেজ সম্পর্কিত কোনো তথ্য গবেষকদের দেবে না কোম্পানিটি।
এই প্রোগ্রামের আওতায় সিওএস সাতটি গবেষণা প্রস্তাবনা নির্বাচন করবে। এগুলো কিশোর–কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্যের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা করবে। তবে গবেষণার প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকবে না মেটা।
গবেষণার জন্য অংশগ্রহণকারী কিশোর–কিশোরী ও তাদের অভিভাবকদের অনুমতি নেওয়া হবে।
সিওএস বলছে, বিভিন্ন সমীক্ষা ও অন্যান্য ধরনের গবেষণার মতো ডেটার উৎসের সঙ্গে সরাসরি ইনস্টাগ্রাম ডেটা একত্রিত করার মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে আরও বুঝতে অবদান রাখতে পারে প্ল্যাটফর্মটি।
এক বিবৃতিতে মেটার ভাইস প্রেসিডেন্ট কার্টিস কোব বলেন, ‘তরুণদের অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহারের জন্য কীভাবে সর্বোত্তমভাবে সহায়তা করা যায় তা নিয়ে অভিভাবক, নীতিনির্ধারক, শিক্ষাবিদ ও প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তবে সম্পূর্ণ চিত্রটি বোঝার জন্য আরও ডেটার প্রয়োজন।’
কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর ইনস্টাগ্রামের নেতিবাচক প্রভাবে নিয়ে বেশ কয়েকবার সমালোচনা হয়েছিল।
২০২১ সালে ফেসবুকের কিছু অভ্যন্তরীণ গবেষণা ফাঁস হয়। কিশোর–কিশোরীদের উদ্বেগ ও বিষণ্নতার হার বৃদ্ধির জন্য ইনস্টাগ্রামকে দায়ী করে এই গবেষণা। মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আরও গবেষণা করার পরামর্শ দিয়েছিল গবেষকেরা।
এরপর থেকে শিশু ও কিশোরদের সুরক্ষার জন্য অ্যাপটিতে বিভিন্ন ফিচার যুক্ত করেছে। কিন্তু এরপরও ইনস্টাগ্রামসহ অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো নিয়ে বিভিন্ন উদ্বেগ রয়েছে। অনলাইনে শিশু সুরক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রও বিভিন্ন আইন তৈরি করছে।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৫ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
৯ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১২ ঘণ্টা আগে