মইনুল হাসান, ফ্রান্স
স্মার্ট মানুষ উৎপাদনে সাহায্য করার জন্য স্মার্ট ন্যানি বা আয়া পাওয়া গেছে। এখন মা-বাবার অংশগ্রহণ ছাড়াই মানবদেহের বাইরে কৃত্রিম জরায়ুতে মানব শিশু উৎপাদনে আর কোনো বাধা থাকছে না! অর্থাৎ চাইলে মানুষ এখন ফার্মের হাঁস-মুরগির মতো পরীক্ষাগারে, কারখানায় মানুষের ব্যাপক চাষ করতে পারে। সে রকমই বার্তা দিলেন চীনের অধ্যাপক সুন্ হিক্সওয়ান ও তাঁর গবেষক দল। গবেষক দলটি পূর্ব চীনের জিয়াংসু প্রদেশের সুঝো ইনস্টিটিউট অব বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির সঙ্গে যুক্ত।
২০২১ সালের নভেম্বর মাসে বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং জার্নালে প্রকাশিত এক নিবন্ধে স্পষ্ট করে সে কথারই ইঙ্গিত করেছেন তিনি। তাঁরা গবেষণায় মানুষের ভ্রূণের পরিবর্তে ইঁদুরের ভ্রূণ নিয়ে কাজ করে সফল হয়েছেন। আইনগত বাধা না থাকলে ইঁদুরের ভ্রূণের জায়গায় মানুষের ভ্রূণ থেকে কৃত্রিম জরায়ুতে মানুষ জন্মানো সম্ভব, তা-ই প্রমাণ করলেন চীনা এই অধ্যাপক ও তাঁর দল।
তাঁদের এমন সফলতার মূলে রয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাচালিত ক্ষুদ্র একটি রোবট। এই করিতকর্মা, বুদ্ধিমান রোবট এমন বহুমাত্রিক জটিল একটি প্রক্রিয়াকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। প্রায় নির্ভুল এবং সার্বক্ষণিক পরিচর্যায় অতি উচ্চক্ষমতার এই রোবট একসঙ্গে অনেক ভ্রূণের সুস্থ এবং স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠা তদারক করতে পারে। খুব দ্রুততায় যেকোনো সূক্ষ্ম অসংগতি ও সমস্যা চিহ্নিত করে তার সমাধান করতে পারে। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘ন্যানি’, অর্থাৎ ‘আয়া রোবট’।
আজ ইঁদুরের ভ্রূণ, কাল সেই জায়গা দখল করবে মানুষের ভ্রূণ। এ রকম মনে করার যথেষ্ট কারণ আছে। পৃথিবীর বহু দেশে জন্মহার ভীষণভাবে হ্রাস পেয়েছে। সেসব দেশের মধ্যে প্রথম সারিতেই আছে চীন। ব্যাপক জন্মহার হ্রাসের কারণে ইতিমধ্যে সংকট দেখা দিয়েছে। বহু সাধ্য-সাধনা করে, অর্থ ঢেলেও সন্তান ধারণে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা যাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে জাতিসত্তা টিকিয়ে রাখার জন্য চীনসহ আরও কিছু দেশ অচিরেই মানুষ উৎপাদনের কারখানা খুলে বসলে তাতে বিস্মিত হওয়ার কোনো কারণ নেই।
তবে কৃত্রিম জরায়ুর ধারণাটি নতুন নয়। আজ থেকে প্রায় ১০০ বছর আগে, সেই ১৯২৩ সালে ইংরেজ জিন তত্ত্ববিদ জে বি হালডেন (১৮৯২-১৯৬৪) কৃত্রিম জরায়ু, অর্থাৎ দেহের বাইরে কৃত্রিম উপায়ে শিশুর জন্ম প্রক্রিয়ার ধারণা দিতে ‘একটোজেনেসিস’ শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন। তারপর অনেক বছর চলে গেছে। মানুষের হাতে এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নামে একটি মোক্ষম প্রযুক্তি আছে। একে কাজে লাগিয়ে কৃত্রিম জরায়ু গবেষণা এক লাফে আরও অনেক দূর এগিয়ে গেল চীনা অধ্যাপকের গবেষণার হাত ধরে।
মায়ের জঠরকে পাশ কাটিয়ে কৃত্রিম জরায়ুতে ভ্রূণ কিংবা আদিকোষ থেকে মানব শিশুর জন্ম—এমন প্রক্রিয়া নিয়ে পক্ষ-বিপক্ষের দুটি মহলই খুব সোচ্চার। দুই দলেরই যুক্তিতে ধার আছে। পক্ষের যাঁরা, তাঁরা নানা তথ্য-উপাত্ত আর পরিসংখ্যান দিয়ে বলছেন যে বছরে আনুমানিক দেড় কোটি শিশু, গর্ভাবস্থার ৩৭ সপ্তাহ সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্মগ্রহণ করে। আর ১০ লাখ শিশু নানা জটিলতার কারণে গর্ভাবস্থায় কিংবা জন্মক্ষণে প্রাণ হারায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, গর্ভকালীন জটিলতার কারণে শিশুমৃত্যু, নিউমোনিয়ার পরে বিশ্বব্যাপী পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ।
সেই সঙ্গে আরেকটি ভয়াবহ তথ্য হচ্ছে, গর্ভধারণ ও সন্তান জন্মদানে জটিলতার কারণে বিশ্বে আজও প্রতিদিন আট শতাধিক নারী প্রাণ হারান! গর্ভধারিণী মা এবং পৃথিবীর আলো দেখার আগেই এমন বিপুলসংখ্যক শিশুর মৃত্যু ঠেকাতে কৃত্রিম জরায়ু হতে পারে একটি ভালো উপায়। কর্মজীবী নারীরা সন্তানলাভে উৎসাহী হবেন। যাঁরা শারীরিক অসংগতির কারণে সন্তান ধারণে অপারগ, ভাগ্য তাঁদের প্রতি প্রসন্ন হবে। এ ছাড়া জিন প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে প্রায় নীরোগ, বহু গুণ বেশি কর্মক্ষম, উন্নত মেধা ও প্রতিভার আগামী দিনের ‘অতিমানুষে’র স্মার্ট পৃথিবীর স্বপ্নও তাঁরা দেখাচ্ছেন।
আর যাঁরা বিপক্ষে, নৈতিকতার প্রশ্নকে সামনে রেখে তাঁদের সাফ কথা, প্রকৃতির নিয়মকে ওলটাতে গেলে বিপত্তি ঘটতে পারে। এমনিতে বহুধাবিভক্ত মানবতা আরও বিভক্ত হবে। অতিমানুষ এবং ঊমানুষে ভাগ হয়ে যাবে মানবতা। মানুষে মানুষে বৈষম্য বৃদ্ধি পাবে। তা ছাড়া সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মা এবং বাবার সম্পৃক্ততা একটি অদৃশ্য মায়া-মমতা, স্নেহের বলয় সৃষ্টি করে। সৃষ্টি করে ভালোবাসার বন্ধন। মানুষের জীবন থেকে এমন মানবিক সব গুণ হারিয়ে গেলে মানুষ পরিণত হবে অনুভূতিশূন্য নিরেট এক যন্ত্রে। মানুষ আর রোবটে কোনো পার্থক্য থাকবে না। অভিধান থেকে চিরদিনের জন্য হারিয়ে যাবে প্রেম-ভালোবাসার মতো শব্দগুলো। কবিতা, সংগীত, সুর মাধুর্য হারাবে আর ফুল হারাবে বাহারি রং, মন মাতানো সুবাস। মানবতা বন্দী হবে প্রযুক্তির যুক্তিহীন সোনার শৃঙ্খলে।
প্রযুক্তির খবর সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
স্মার্ট মানুষ উৎপাদনে সাহায্য করার জন্য স্মার্ট ন্যানি বা আয়া পাওয়া গেছে। এখন মা-বাবার অংশগ্রহণ ছাড়াই মানবদেহের বাইরে কৃত্রিম জরায়ুতে মানব শিশু উৎপাদনে আর কোনো বাধা থাকছে না! অর্থাৎ চাইলে মানুষ এখন ফার্মের হাঁস-মুরগির মতো পরীক্ষাগারে, কারখানায় মানুষের ব্যাপক চাষ করতে পারে। সে রকমই বার্তা দিলেন চীনের অধ্যাপক সুন্ হিক্সওয়ান ও তাঁর গবেষক দল। গবেষক দলটি পূর্ব চীনের জিয়াংসু প্রদেশের সুঝো ইনস্টিটিউট অব বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির সঙ্গে যুক্ত।
২০২১ সালের নভেম্বর মাসে বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং জার্নালে প্রকাশিত এক নিবন্ধে স্পষ্ট করে সে কথারই ইঙ্গিত করেছেন তিনি। তাঁরা গবেষণায় মানুষের ভ্রূণের পরিবর্তে ইঁদুরের ভ্রূণ নিয়ে কাজ করে সফল হয়েছেন। আইনগত বাধা না থাকলে ইঁদুরের ভ্রূণের জায়গায় মানুষের ভ্রূণ থেকে কৃত্রিম জরায়ুতে মানুষ জন্মানো সম্ভব, তা-ই প্রমাণ করলেন চীনা এই অধ্যাপক ও তাঁর দল।
তাঁদের এমন সফলতার মূলে রয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাচালিত ক্ষুদ্র একটি রোবট। এই করিতকর্মা, বুদ্ধিমান রোবট এমন বহুমাত্রিক জটিল একটি প্রক্রিয়াকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। প্রায় নির্ভুল এবং সার্বক্ষণিক পরিচর্যায় অতি উচ্চক্ষমতার এই রোবট একসঙ্গে অনেক ভ্রূণের সুস্থ এবং স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠা তদারক করতে পারে। খুব দ্রুততায় যেকোনো সূক্ষ্ম অসংগতি ও সমস্যা চিহ্নিত করে তার সমাধান করতে পারে। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘ন্যানি’, অর্থাৎ ‘আয়া রোবট’।
আজ ইঁদুরের ভ্রূণ, কাল সেই জায়গা দখল করবে মানুষের ভ্রূণ। এ রকম মনে করার যথেষ্ট কারণ আছে। পৃথিবীর বহু দেশে জন্মহার ভীষণভাবে হ্রাস পেয়েছে। সেসব দেশের মধ্যে প্রথম সারিতেই আছে চীন। ব্যাপক জন্মহার হ্রাসের কারণে ইতিমধ্যে সংকট দেখা দিয়েছে। বহু সাধ্য-সাধনা করে, অর্থ ঢেলেও সন্তান ধারণে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা যাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে জাতিসত্তা টিকিয়ে রাখার জন্য চীনসহ আরও কিছু দেশ অচিরেই মানুষ উৎপাদনের কারখানা খুলে বসলে তাতে বিস্মিত হওয়ার কোনো কারণ নেই।
তবে কৃত্রিম জরায়ুর ধারণাটি নতুন নয়। আজ থেকে প্রায় ১০০ বছর আগে, সেই ১৯২৩ সালে ইংরেজ জিন তত্ত্ববিদ জে বি হালডেন (১৮৯২-১৯৬৪) কৃত্রিম জরায়ু, অর্থাৎ দেহের বাইরে কৃত্রিম উপায়ে শিশুর জন্ম প্রক্রিয়ার ধারণা দিতে ‘একটোজেনেসিস’ শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন। তারপর অনেক বছর চলে গেছে। মানুষের হাতে এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নামে একটি মোক্ষম প্রযুক্তি আছে। একে কাজে লাগিয়ে কৃত্রিম জরায়ু গবেষণা এক লাফে আরও অনেক দূর এগিয়ে গেল চীনা অধ্যাপকের গবেষণার হাত ধরে।
মায়ের জঠরকে পাশ কাটিয়ে কৃত্রিম জরায়ুতে ভ্রূণ কিংবা আদিকোষ থেকে মানব শিশুর জন্ম—এমন প্রক্রিয়া নিয়ে পক্ষ-বিপক্ষের দুটি মহলই খুব সোচ্চার। দুই দলেরই যুক্তিতে ধার আছে। পক্ষের যাঁরা, তাঁরা নানা তথ্য-উপাত্ত আর পরিসংখ্যান দিয়ে বলছেন যে বছরে আনুমানিক দেড় কোটি শিশু, গর্ভাবস্থার ৩৭ সপ্তাহ সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্মগ্রহণ করে। আর ১০ লাখ শিশু নানা জটিলতার কারণে গর্ভাবস্থায় কিংবা জন্মক্ষণে প্রাণ হারায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, গর্ভকালীন জটিলতার কারণে শিশুমৃত্যু, নিউমোনিয়ার পরে বিশ্বব্যাপী পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ।
সেই সঙ্গে আরেকটি ভয়াবহ তথ্য হচ্ছে, গর্ভধারণ ও সন্তান জন্মদানে জটিলতার কারণে বিশ্বে আজও প্রতিদিন আট শতাধিক নারী প্রাণ হারান! গর্ভধারিণী মা এবং পৃথিবীর আলো দেখার আগেই এমন বিপুলসংখ্যক শিশুর মৃত্যু ঠেকাতে কৃত্রিম জরায়ু হতে পারে একটি ভালো উপায়। কর্মজীবী নারীরা সন্তানলাভে উৎসাহী হবেন। যাঁরা শারীরিক অসংগতির কারণে সন্তান ধারণে অপারগ, ভাগ্য তাঁদের প্রতি প্রসন্ন হবে। এ ছাড়া জিন প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে প্রায় নীরোগ, বহু গুণ বেশি কর্মক্ষম, উন্নত মেধা ও প্রতিভার আগামী দিনের ‘অতিমানুষে’র স্মার্ট পৃথিবীর স্বপ্নও তাঁরা দেখাচ্ছেন।
আর যাঁরা বিপক্ষে, নৈতিকতার প্রশ্নকে সামনে রেখে তাঁদের সাফ কথা, প্রকৃতির নিয়মকে ওলটাতে গেলে বিপত্তি ঘটতে পারে। এমনিতে বহুধাবিভক্ত মানবতা আরও বিভক্ত হবে। অতিমানুষ এবং ঊমানুষে ভাগ হয়ে যাবে মানবতা। মানুষে মানুষে বৈষম্য বৃদ্ধি পাবে। তা ছাড়া সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মা এবং বাবার সম্পৃক্ততা একটি অদৃশ্য মায়া-মমতা, স্নেহের বলয় সৃষ্টি করে। সৃষ্টি করে ভালোবাসার বন্ধন। মানুষের জীবন থেকে এমন মানবিক সব গুণ হারিয়ে গেলে মানুষ পরিণত হবে অনুভূতিশূন্য নিরেট এক যন্ত্রে। মানুষ আর রোবটে কোনো পার্থক্য থাকবে না। অভিধান থেকে চিরদিনের জন্য হারিয়ে যাবে প্রেম-ভালোবাসার মতো শব্দগুলো। কবিতা, সংগীত, সুর মাধুর্য হারাবে আর ফুল হারাবে বাহারি রং, মন মাতানো সুবাস। মানবতা বন্দী হবে প্রযুক্তির যুক্তিহীন সোনার শৃঙ্খলে।
প্রযুক্তির খবর সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
বিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
১৩ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ডেটা সেন্টার চালানোর জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারমাণবিক এক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মেটা। এ জন্য বিলিয়ন ডলার খরচ করতে চাচ্ছে কোম্পানিটি। গত মঙ্গলবার মেটা জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের অঙ্গরাজ্যের একটি পারমাণবিক চুল্লি ২০ বছর
১৮ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে জেমিনিকে আরও কার্যকর করা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে গুগল। সেই চেষ্টার অংশ হিসেবে এবার ‘শিডিউলড অ্যাকশনস’ নামে একটি ফিচার চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি, যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করতে পারবে জেমিনি।
২১ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রাম স্টোরি এখন শুধু ব্যক্তিগত মুহূর্ত ভাগাভাগির জায়গা নয়, বরং নিজের ভাবনা, সৃজনশীলতা ও স্টাইল প্রকাশের একটি মাধ্যম। শক্তিশালী ব্র্যান্ড, তারকা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যবহারকারীরা—সবাই তাঁদের ফলোয়ারদের সঙ্গে খবর ও আপডেট শেয়ার করতে স্টোরির সাহায্য নেন। এই স্টোরিগুলোতে ব্যাকগ্রাউন্ড রং
১ দিন আগে