মেজবাহ নূর
আপনি যদি বড় বাসা কিংবা বিশাল অফিস স্পেসের পুরোটা জুড়ে নিরবচ্ছিন্ন ওয়াই-ফাই সিগন্যাল চান, তাহলে ‘মেশ রাউটার’ হতে পারে আপনার জন্য সহজ সমাধান।
আমাদের অনেকেরই ধারণা, বড় জায়গাজুড়ে ওয়াই-ফাই সিগন্যাল পেতে হলে বোধ হয় লম্বা লম্বা অ্যানটেনাযুক্ত বড় রাউটার প্রয়োজন এবং মেশ রাউটার তেমনি একটি রাউটার। ধারণাটি একদমই ভুল।
মেশ রাউটার মূলত আকারে ছোট, কিন্তু কয়েকটি নোডস মিলে একসঙ্গে কাজ করে। কয়েকটি নোডস মিলেই একটি পুরো মেশ ওয়াই-ফাই সিস্টেম পরিচালিত হয়। নোড সাধারণত ‘রেঞ্জ এক্স টেন্ডার’-এর মতো কাজ করলেও এটি কোনো আলাদা সংযোগ তৈরি করে না। সে ক্ষেত্রে একটি নোডের রেঞ্জ থেকে আরেকটি নোডের রেঞ্জে প্রবেশ করলে কোনো নেটওয়ার্ক ড্রপের আশঙ্কা থাকে না। ন্যূনতম দুটি নোড থেকে শুরু হলেও কাভারেজের বিস্তৃতি অনুসারে নোডের পরিমাণ নির্ধারিত হয়। কিছু মেশ সিস্টেম ৩২টি নোড পর্যন্ত সাপোর্ট করে। তবে ঠিক কতগুলো নোড আপনার প্রয়োজন তা আপনাকে কাভারেজের প্রয়োজন বুঝেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
মেশ রাউটারের ফিচার
ডেড জোন কিলার
‘ডেড জোন’ হলো, যে অংশে ওয়াই-ফাই সিগন্যাল পৌঁছায় না। মেশ রাউটারকে ‘ডেড জোন কিলার’ বলা হয়ে থাকে। এটি ঘর কিংবা অফিসের প্রতিটি ডেড জোনে সিগন্যাল পৌঁছে দেয় নিরবচ্ছিন্নভাবে। একাধিক নোডসে ভাগ করা থাকে বলে এটি বেশ সহজ হয়।
সিমলেস নেটওয়ার্ক
আমাদের বাসার কোনো অংশে যখন ওয়াই-ফাই সিগন্যাল পৌঁছায় না, তখন দেখা যায় আমরা একটি ‘রেঞ্জ এক্স টেন্ডার’ কিনে ওই অংশে স্থাপন করি। এ ক্ষেত্রে ওই ডেড জোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া গেলেও তৈরি হয় নতুন সমস্যার। রেঞ্জ এক্স টেন্ডারের নেটওয়ার্কের আওতায় এলে দেখা যায় আপনার ব্যবহৃত ইন্টারনেট ডিভাইসটি মূল রাউটারের সঙ্গে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে নতুন যোগাযোগ স্থাপন করে রেঞ্জ এক্স টেন্ডারটির সঙ্গে। সে ক্ষেত্রে ইন্টারনেট-সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয় এবং পুনরায় সংযোগ স্থাপন করে। আর ওই মুহূর্তে আপনার ডিভাইসে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ চলমান থাকলে তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
সেলফ হিলিং
ধরুন আপনি আপনার মেশ নেটওয়ার্ক সিস্টেমের কোনো একটি নির্দিষ্ট নোডের রেঞ্জের আওতায় আছেন। হঠাৎ করে সেই নোড কোনো ত্রুটির কারণে অকার্যকর হয়ে পড়ল। মেশ সিস্টেমটির অন্য যে নোডটি আপনার সবচেয়ে কাছে থাকে, সেটি আপনার ডিভাইসের সঙ্গে তাৎক্ষণিক সংযুক্ত হয়ে আপনার নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করে। মেশ সিস্টেমের এভাবে স্বয়ংক্রিয় সংযোগ স্থাপনকেই সেলফ হিলিং বলা হয়।
এ ছাড়া মেশ রাউটারের অন্যান্য সুবিধার মধ্যে অন্যতম হলো, মেশ নেটওয়ার্ক স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনাকে সবচেয়ে গতিসম্পন্ন নোডের সঙ্গে সংযুক্ত করে দেবে; অর্থাৎ আপনি যদি দুটি নোডের নেটওয়ার্কের আওতায় পড়েন, সে ক্ষেত্রে আপনি যে নোডটি থেকে সবচেয়ে বেশি গতির ইন্টারনেট পাবেন, আপনাকে সেটির সঙ্গেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত করা হবে। তবে মেশ নেটওয়ার্কে অনেকগুলো নোড থাকলেও এসএসআইডি রয়েছে শুধু একটি।
আপনি যদি বড় বাসা কিংবা বিশাল অফিস স্পেসের পুরোটা জুড়ে নিরবচ্ছিন্ন ওয়াই-ফাই সিগন্যাল চান, তাহলে ‘মেশ রাউটার’ হতে পারে আপনার জন্য সহজ সমাধান।
আমাদের অনেকেরই ধারণা, বড় জায়গাজুড়ে ওয়াই-ফাই সিগন্যাল পেতে হলে বোধ হয় লম্বা লম্বা অ্যানটেনাযুক্ত বড় রাউটার প্রয়োজন এবং মেশ রাউটার তেমনি একটি রাউটার। ধারণাটি একদমই ভুল।
মেশ রাউটার মূলত আকারে ছোট, কিন্তু কয়েকটি নোডস মিলে একসঙ্গে কাজ করে। কয়েকটি নোডস মিলেই একটি পুরো মেশ ওয়াই-ফাই সিস্টেম পরিচালিত হয়। নোড সাধারণত ‘রেঞ্জ এক্স টেন্ডার’-এর মতো কাজ করলেও এটি কোনো আলাদা সংযোগ তৈরি করে না। সে ক্ষেত্রে একটি নোডের রেঞ্জ থেকে আরেকটি নোডের রেঞ্জে প্রবেশ করলে কোনো নেটওয়ার্ক ড্রপের আশঙ্কা থাকে না। ন্যূনতম দুটি নোড থেকে শুরু হলেও কাভারেজের বিস্তৃতি অনুসারে নোডের পরিমাণ নির্ধারিত হয়। কিছু মেশ সিস্টেম ৩২টি নোড পর্যন্ত সাপোর্ট করে। তবে ঠিক কতগুলো নোড আপনার প্রয়োজন তা আপনাকে কাভারেজের প্রয়োজন বুঝেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
মেশ রাউটারের ফিচার
ডেড জোন কিলার
‘ডেড জোন’ হলো, যে অংশে ওয়াই-ফাই সিগন্যাল পৌঁছায় না। মেশ রাউটারকে ‘ডেড জোন কিলার’ বলা হয়ে থাকে। এটি ঘর কিংবা অফিসের প্রতিটি ডেড জোনে সিগন্যাল পৌঁছে দেয় নিরবচ্ছিন্নভাবে। একাধিক নোডসে ভাগ করা থাকে বলে এটি বেশ সহজ হয়।
সিমলেস নেটওয়ার্ক
আমাদের বাসার কোনো অংশে যখন ওয়াই-ফাই সিগন্যাল পৌঁছায় না, তখন দেখা যায় আমরা একটি ‘রেঞ্জ এক্স টেন্ডার’ কিনে ওই অংশে স্থাপন করি। এ ক্ষেত্রে ওই ডেড জোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া গেলেও তৈরি হয় নতুন সমস্যার। রেঞ্জ এক্স টেন্ডারের নেটওয়ার্কের আওতায় এলে দেখা যায় আপনার ব্যবহৃত ইন্টারনেট ডিভাইসটি মূল রাউটারের সঙ্গে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে নতুন যোগাযোগ স্থাপন করে রেঞ্জ এক্স টেন্ডারটির সঙ্গে। সে ক্ষেত্রে ইন্টারনেট-সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয় এবং পুনরায় সংযোগ স্থাপন করে। আর ওই মুহূর্তে আপনার ডিভাইসে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ চলমান থাকলে তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
সেলফ হিলিং
ধরুন আপনি আপনার মেশ নেটওয়ার্ক সিস্টেমের কোনো একটি নির্দিষ্ট নোডের রেঞ্জের আওতায় আছেন। হঠাৎ করে সেই নোড কোনো ত্রুটির কারণে অকার্যকর হয়ে পড়ল। মেশ সিস্টেমটির অন্য যে নোডটি আপনার সবচেয়ে কাছে থাকে, সেটি আপনার ডিভাইসের সঙ্গে তাৎক্ষণিক সংযুক্ত হয়ে আপনার নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করে। মেশ সিস্টেমের এভাবে স্বয়ংক্রিয় সংযোগ স্থাপনকেই সেলফ হিলিং বলা হয়।
এ ছাড়া মেশ রাউটারের অন্যান্য সুবিধার মধ্যে অন্যতম হলো, মেশ নেটওয়ার্ক স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনাকে সবচেয়ে গতিসম্পন্ন নোডের সঙ্গে সংযুক্ত করে দেবে; অর্থাৎ আপনি যদি দুটি নোডের নেটওয়ার্কের আওতায় পড়েন, সে ক্ষেত্রে আপনি যে নোডটি থেকে সবচেয়ে বেশি গতির ইন্টারনেট পাবেন, আপনাকে সেটির সঙ্গেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত করা হবে। তবে মেশ নেটওয়ার্কে অনেকগুলো নোড থাকলেও এসএসআইডি রয়েছে শুধু একটি।
ইউটিউব বর্তমানে এমন একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে একজন ব্যক্তি ঘরে বসেই নিজের প্রতিভা, জ্ঞান বা সৃজনশীল চিন্তাগুলো বিশ্বের কোটি কোটি দর্শকের সামনে উপস্থাপন করতে পারেন। তবে শুধু ভালো ভিডিও তৈরি করলেই হয় না; সেটিকে আরও বেশি কার্যকর ও গ্রহণযোগ্য করতে হলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখা দরকার।
২ ঘণ্টা আগে৮০ হাজার ৯০০ টাকা মূল্যের এই হেডফোনের স্পেশাল প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ৫৯ হাজার ৯০০ টাকা। তবে যেসব গ্রাহক প্রি-অর্ডার করেছিলেন, তাঁরা মাত্র ৫৪ হাজার ৯০০ টাকায় পেয়েছেন ইন্ডাস্ট্রি লিডিং সুপার নয়েজ ক্যানসেলিং টেকনোলজির এই হেডফোন। এ ছাড়া প্রি-অর্ডার করায় প্রতিটি হেডফোনের সঙ্গে স্মার্ট...
১০ ঘণ্টা আগেইউটিউব শর্টস ব্যবহারকারীদের জন্য আসছে নতুন জেনারেটিভ এআই ফিচার। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) ইউটিউব ঘোষণা দিয়েছে, এখন থেকে ছবি থেকে ভিডিও তৈরির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক টুল এবং নতুন এআই ইফেক্ট ব্যবহার করতে পারবেন শর্টস নির্মাতারা।
১৮ ঘণ্টা আগেগুগল বলেছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন তাদের ব্যবসার প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদনে কোম্পানিটি জানায়, এআই এখন গুগলের প্রবৃদ্ধির কৌশলের মূল চালিকা শক্তি হয়ে উঠেছে।
২০ ঘণ্টা আগে