জিমেইল, ফটোজ ও ড্রাইভসহ অচল ব্যক্তিগত গুগল অ্যাকাউন্টের কনটেন্ট মুছে ফেলার কথা আগেই জানানো হয়েছিল। ১ ডিসেম্বর থেকেই এই কাজ শুরু করবে গুগল। এর ফলে ডকস, ড্রাইভ, মিট, ক্যালেন্ডারসহ গুগল ওয়ার্কস্পেসের নানা কনটেন্টও মুছে যাবে। অন্য কোথায় ব্যাকআপ না রাখলে ছবি, মেইল ও ফাইল সম্পূর্ণভাবে হারিয়ে ফেলবে গ্রাহক।
শুধুমাত্র দুই বছর ধরে অচল ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টগুলো এর আওতায় পড়বে। স্কুল বা ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্টের জন্য তা হবে না।
এক ব্লগপোস্টে গুগলের প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্টের ভাইস প্রেসিডেন্ট রুথ ক্রচেলি বলেন, অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অংশ হিসেবে এ পদক্ষেপ। অনেক দিন ধরে অব্যবহৃত অ্যাকাউন্টে নিরাপত্তা বিঘ্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ ভুলে যাওয়া বা অব্যবহৃত অ্যাকাউন্টে প্রায়ই পুরোনো বা পুনঃ ব্যবহৃত পাসওয়ার্ড যুক্ত থাকে।
এসব অ্যাকাউন্টে টু–ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন সেট আপ থাকে না এবং গ্রাহকেরা অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা যাচাই করে না। অর্থাৎ এসব অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা প্রায়ই দুর্বল হয়। আর স্ক্যামসহ পরিচয় চুরির মত বিভিন্ন ক্ষতিকর কাজে এসব ব্যবহৃত হতে পারে।
গত জুলাই থেকে অব্যবহৃত অ্যাকাউন্টগুলোতে অনেকবার এ বিষয়ে মেইল দিয়েছে গুগল। এছাড়া ওই অ্যাকাউন্টগুলোর সঙ্গে জড়িত রিকভারি মেইলেও এই নোটিফিকেশন পাঠানো হয়েছে। তাই অ্যাকাউন্টের কনটেন্ট মুছে দেওয়া হলে গুগলকে দায়ী করা যায় না।
যেসব অ্যাকাউন্ট খোলার পর কখনো ব্যবহৃত হয়নি প্রথম ধাপে সেগুলো ডিলিট করা হবে। পরবর্তীতে অব্যবহৃত অ্যাকাউন্টগুলো ডিলিট করবে গুগল।
অ্যাকাউন্ট চালু রাখতে যা করতে হবে
অ্যাকাউন্ট চালু রাখার সবচেয়ে সহজ উপায় হল-প্রতি দুই বছরে অন্তত একবার সাইন ইন করা। গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন–ইন করা থাকলে সেগুলোকে সক্রিয় ভাবা হয়। এ ছাড়া সাইন ইনের পর অ্যাকাউন্ট ডিলিট হওয়া বন্ধ করতে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া যায়–
১. কোনো ইমেইল পড়া বা সেন্ড করা।
২. গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করা।
৩. ওই অ্যাকাউন্ট দিয়ে ইউটিউব ভিডিও দেখা।
৪. গুগল প্লে স্টোর থেকে কোনো অ্যাপ ডাউনলোড করা।
৫. গুগল সার্চ ব্যবহার করা।
৬. গুগলের সাইনইন ব্যবহার করে থার্ড পার্টি অ্যাপ বা সেবায় সাইন ইন করা।
এ ছাড়া যেসব অ্যাকাউন্টে গুগলের সাবস্ক্রিপশন কেনা রয়েছে, সেগুলো সক্রিয় হিসেবে বিবেচনা করবে এই প্ল্যাটফর্ম।
তথ্যসূত্র: ফোর্বস
জিমেইল, ফটোজ ও ড্রাইভসহ অচল ব্যক্তিগত গুগল অ্যাকাউন্টের কনটেন্ট মুছে ফেলার কথা আগেই জানানো হয়েছিল। ১ ডিসেম্বর থেকেই এই কাজ শুরু করবে গুগল। এর ফলে ডকস, ড্রাইভ, মিট, ক্যালেন্ডারসহ গুগল ওয়ার্কস্পেসের নানা কনটেন্টও মুছে যাবে। অন্য কোথায় ব্যাকআপ না রাখলে ছবি, মেইল ও ফাইল সম্পূর্ণভাবে হারিয়ে ফেলবে গ্রাহক।
শুধুমাত্র দুই বছর ধরে অচল ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টগুলো এর আওতায় পড়বে। স্কুল বা ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্টের জন্য তা হবে না।
এক ব্লগপোস্টে গুগলের প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্টের ভাইস প্রেসিডেন্ট রুথ ক্রচেলি বলেন, অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অংশ হিসেবে এ পদক্ষেপ। অনেক দিন ধরে অব্যবহৃত অ্যাকাউন্টে নিরাপত্তা বিঘ্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ ভুলে যাওয়া বা অব্যবহৃত অ্যাকাউন্টে প্রায়ই পুরোনো বা পুনঃ ব্যবহৃত পাসওয়ার্ড যুক্ত থাকে।
এসব অ্যাকাউন্টে টু–ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন সেট আপ থাকে না এবং গ্রাহকেরা অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা যাচাই করে না। অর্থাৎ এসব অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা প্রায়ই দুর্বল হয়। আর স্ক্যামসহ পরিচয় চুরির মত বিভিন্ন ক্ষতিকর কাজে এসব ব্যবহৃত হতে পারে।
গত জুলাই থেকে অব্যবহৃত অ্যাকাউন্টগুলোতে অনেকবার এ বিষয়ে মেইল দিয়েছে গুগল। এছাড়া ওই অ্যাকাউন্টগুলোর সঙ্গে জড়িত রিকভারি মেইলেও এই নোটিফিকেশন পাঠানো হয়েছে। তাই অ্যাকাউন্টের কনটেন্ট মুছে দেওয়া হলে গুগলকে দায়ী করা যায় না।
যেসব অ্যাকাউন্ট খোলার পর কখনো ব্যবহৃত হয়নি প্রথম ধাপে সেগুলো ডিলিট করা হবে। পরবর্তীতে অব্যবহৃত অ্যাকাউন্টগুলো ডিলিট করবে গুগল।
অ্যাকাউন্ট চালু রাখতে যা করতে হবে
অ্যাকাউন্ট চালু রাখার সবচেয়ে সহজ উপায় হল-প্রতি দুই বছরে অন্তত একবার সাইন ইন করা। গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন–ইন করা থাকলে সেগুলোকে সক্রিয় ভাবা হয়। এ ছাড়া সাইন ইনের পর অ্যাকাউন্ট ডিলিট হওয়া বন্ধ করতে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া যায়–
১. কোনো ইমেইল পড়া বা সেন্ড করা।
২. গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করা।
৩. ওই অ্যাকাউন্ট দিয়ে ইউটিউব ভিডিও দেখা।
৪. গুগল প্লে স্টোর থেকে কোনো অ্যাপ ডাউনলোড করা।
৫. গুগল সার্চ ব্যবহার করা।
৬. গুগলের সাইনইন ব্যবহার করে থার্ড পার্টি অ্যাপ বা সেবায় সাইন ইন করা।
এ ছাড়া যেসব অ্যাকাউন্টে গুগলের সাবস্ক্রিপশন কেনা রয়েছে, সেগুলো সক্রিয় হিসেবে বিবেচনা করবে এই প্ল্যাটফর্ম।
তথ্যসূত্র: ফোর্বস
বিশ্বজুড়েই ম্যারাথনে মানুষই দৌড়ায়। তবে চীনে দেখা গেল ভিন্ন দৃশ্য। সেখানে হাফ ম্যারাথনে দৌড়াল রোবট। একটি কিংবা দুটি নয়, ২০টি রোবট দৌড়াল সেই ম্যারাথনে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে ব্যবসার প্রসারে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী ও জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ সক্রিয় থাকেন। ব্যবসাকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ও পণ্য বা সেবার ব্যাপারে বিশ্বাস তৈরি করতে ফেসবুক বিজনেস পেজ তৈরি করা
১৭ ঘণ্টা আগেআগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
১৭ ঘণ্টা আগে