আর্থিক ক্ষতি পোষাতে ও বাজারের পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হাজার হাজার কর্মী ছাঁটায়ের ঘোষণা দিল ইন্টেল। সেই সঙ্গে কোম্পানিটির শেয়ার দর উল্লেখযোগ্যভাবে কমায় ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চিপের চাহিদা মেটাতে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটি।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্স বলেছে, কম্পিউটার চিপ শিল্পে বড় অবদান রাখে ইন্টেল। তবে কোম্পানিটি কঠিন সময়ের মুখোমুখি হচ্ছে। এই বছর ইন্টেলের শেয়ার দর প্রায় ৪০ শতাংশ কমেছে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে ব্যবহৃত চিপগুলোর ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে লড়াই করছে। এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য কোম্পানিটি কর্মী ছাঁটাইয়ের মাধ্যমে খরচ কমানোর পরিকল্পনা করছে।
উৎপাদন প্রক্রিয়ার উন্নতি, নতুন প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ ও নতুন বাজার অন্বেষণের দিকে মনোনিবেশ করছেন ইন্টেলের সিইও।
২০২২ সালের অক্টোবরে, ইন্টেল খরচ কমানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিল। কোম্পানিটির কর্মী সংখ্যা কমানো এই পরিকল্পনার অংশ ছিল। ২০২৩ সালে ৩ বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি ডলার খরচ কমানোর চিন্তা করেছিল কোম্পানিটি। এ জন্য ১ লাখ ৩১ হাজার ৯০০ থেকে ১ লাখ ২৪ হাজার ৮০০ জনে কর্মী সংখ্যা কমিয়ে আনা হয়। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ২০২৫ সালের মধ্যে ৮ বিলিয়ন বা ৮০০ কোটি থেকে থেকে ১০ বিলিয়ন বা ১ হাজার কোটি ডলার কমিয়ে ফেলতে পারবে বলে কোম্পানিটি আশা করে।
তবে বিশ্লেষকদের মতে, ইন্টেলের এই বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল–জুন) আয় গত বছরের মতোই হবে। তারা ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কোম্পানিটির ডেটা সেন্টার ও এআই ব্যবসাগুলো প্রায় ২৩ শতাংশ কমে যাবে।
ইন্টেল সব সময় নিজস্ব চিপ তৈরি করেছে। কিন্তু এখন অন্যান্য কোম্পানির জন্যও চিপ তৈরি করে।
উত্তর আমেরিকায় চিপ উৎপাদনের জন্য নতুন সরকারি উদ্যোগ ভবিষ্যতে ইন্টেলকে লাভবান করবে বলে আশা করেন বিনিয়োগকারীরা। যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হলো চিপের জন্য তাইওয়ানের ওপর নির্ভরতা কমানো ও দেশটির সরবরাহ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা। তাইওয়ান যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান চিপ সরবরাহকারী।
সুতরাং, ইন্টেল আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ও প্রযুক্তিগত বিষয়ের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে চাকরি ছাঁটাইয়ের মতো কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে। এর মাধ্যমে প্রযুক্তি খাতের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকবে বলে আশা করছে কোম্পানিটি।
আর্থিক ক্ষতি পোষাতে ও বাজারের পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হাজার হাজার কর্মী ছাঁটায়ের ঘোষণা দিল ইন্টেল। সেই সঙ্গে কোম্পানিটির শেয়ার দর উল্লেখযোগ্যভাবে কমায় ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চিপের চাহিদা মেটাতে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটি।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্স বলেছে, কম্পিউটার চিপ শিল্পে বড় অবদান রাখে ইন্টেল। তবে কোম্পানিটি কঠিন সময়ের মুখোমুখি হচ্ছে। এই বছর ইন্টেলের শেয়ার দর প্রায় ৪০ শতাংশ কমেছে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে ব্যবহৃত চিপগুলোর ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে লড়াই করছে। এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য কোম্পানিটি কর্মী ছাঁটাইয়ের মাধ্যমে খরচ কমানোর পরিকল্পনা করছে।
উৎপাদন প্রক্রিয়ার উন্নতি, নতুন প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ ও নতুন বাজার অন্বেষণের দিকে মনোনিবেশ করছেন ইন্টেলের সিইও।
২০২২ সালের অক্টোবরে, ইন্টেল খরচ কমানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিল। কোম্পানিটির কর্মী সংখ্যা কমানো এই পরিকল্পনার অংশ ছিল। ২০২৩ সালে ৩ বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি ডলার খরচ কমানোর চিন্তা করেছিল কোম্পানিটি। এ জন্য ১ লাখ ৩১ হাজার ৯০০ থেকে ১ লাখ ২৪ হাজার ৮০০ জনে কর্মী সংখ্যা কমিয়ে আনা হয়। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ২০২৫ সালের মধ্যে ৮ বিলিয়ন বা ৮০০ কোটি থেকে থেকে ১০ বিলিয়ন বা ১ হাজার কোটি ডলার কমিয়ে ফেলতে পারবে বলে কোম্পানিটি আশা করে।
তবে বিশ্লেষকদের মতে, ইন্টেলের এই বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল–জুন) আয় গত বছরের মতোই হবে। তারা ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কোম্পানিটির ডেটা সেন্টার ও এআই ব্যবসাগুলো প্রায় ২৩ শতাংশ কমে যাবে।
ইন্টেল সব সময় নিজস্ব চিপ তৈরি করেছে। কিন্তু এখন অন্যান্য কোম্পানির জন্যও চিপ তৈরি করে।
উত্তর আমেরিকায় চিপ উৎপাদনের জন্য নতুন সরকারি উদ্যোগ ভবিষ্যতে ইন্টেলকে লাভবান করবে বলে আশা করেন বিনিয়োগকারীরা। যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হলো চিপের জন্য তাইওয়ানের ওপর নির্ভরতা কমানো ও দেশটির সরবরাহ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা। তাইওয়ান যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান চিপ সরবরাহকারী।
সুতরাং, ইন্টেল আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ও প্রযুক্তিগত বিষয়ের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে চাকরি ছাঁটাইয়ের মতো কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে। এর মাধ্যমে প্রযুক্তি খাতের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকবে বলে আশা করছে কোম্পানিটি।
অ্যাপলের বছরের সবচেয়ে বড় হার্ডওয়্যার উদ্বোধনী ইভেন্ট আজ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ‘অ ড্রপিং’ নামে এই ইভেন্টে দীর্ঘদিনের গুজব ও ফাঁস হওয়া তথ্যের অবসান ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই ইভেন্টে উন্মোচিত হতে পারে অ্যাপলের পরবর্তী প্রজন্মে আইফোন ১৭ সিরিজ। তবে শুধু আইফোনই নয়, অ্যাপলের আরও কয়েকটি নতুন পণ্যও আসতে
১ ঘণ্টা আগে২০১৭ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে টেকনো গ্রাহকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। বাজেটের মধ্যে গ্রাহকদের চাহিদা পূরণ করা আমাদের লক্ষ্য। টেকনো এখন বাংলাদেশে প্রিমিয়াম স্মার্টফোন এবং এআইওটি ডিভাইস ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। আমাদের স্মার্টফোন, ল্যাপটপ ও অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়
২ ঘণ্টা আগেদশ বছর আগের কল সেন্টার চাকরির হতাশা এখনো মনে আছে গ্রিসের নাগরিক আর্মেন কিরাকোসিয়ানের। গ্রাহকদের বিরক্তি, তথ্য খুঁজতে মেনুতে ক্লিকের পর ক্লিক, আর প্রতিটি কলের জন্য হাতে হাতে নোট নেওয়ার কষ্ট—সব মিলিয়ে একঘেয়ে আর চাপের কাজ।
২ ঘণ্টা আগেআমাদের প্রতিটি দিনের বড় একটি অংশ দখল করে রেখেছে গুগল। ক্রোম, জিমেইল, ম্যাপ বা ইউটিউব থেকে শুরু করে ইন্টারনেট ব্যবহারের অনেক প্রয়োজনীয়তা মেটায় এই প্ল্যাটফর্মগুলো। এ কারণে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা নিয়ে সমালোচনায় পড়তে হয়েছে গুগলকে। সম্প্রতি এমন এক ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে।
৩ ঘণ্টা আগে