রাশিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ‘ক্যাসপারস্কি’ নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী জিনা রাইমন্ডো এ ঘোষণা দেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ক্যাসপারস্কি কোম্পানির ওপর মস্কোর প্রভাব মার্কিন অবকাঠামো এবং পরিষেবাগুলোর জন্য একটি উল্লেখযোগ্য ঝুঁকি তৈরি করেছে। নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য নিয়ে সেটিকে অস্ত্রের মতো ব্যবহার করার সক্ষমতা রয়েছে রাশিয়ার। তাই এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রে আর নিজেদের সফটওয়্যার বিক্রি করতে পারবে না ক্যাসপারস্কি। যেগুলো এখন গ্রাহকেরা ব্যবহার করছে, তারও আপডেট দিতে পারবে না।
ক্যাসপারস্কি বলেছে, এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য সব আইনি পদক্ষেপ নেবে ক্যাসপারস্কি। সেই সঙ্গে মার্কিন নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করে এমন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কথাও অস্বীকার করেছে কোম্পানিটি।
সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন দ্বারা তৈরি একটি আদেশের মাধ্যমে পরিকল্পনাটি করা হয়েছে। মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোতে রাশিয়া ও চীনের মতো বিদেশি প্রতিপক্ষ দেশগুলোর অর্থায়ন নিষিদ্ধ বা সীমাবদ্ধ করার কথা বলা হয় ওই আদেশে।
আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ক্যাসপারস্কি সফটওয়্যার ডাউনলোড, আপডেট ও বিক্রি করা যাবে। নিষিদ্ধ ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন ব্যবসা বন্ধ করতে হবে ক্যাসপারস্কির। এ নিয়মের ব্যত্যয় হলে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়কে জরিমানা করবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
রাশিয়ার সামরিক গোয়েন্দাদের সঙ্গে সহযোগিতার অভিযোগে দুটি রাশিয়ান ও যুক্তরাজ্যভিত্তিক ক্যাসপারস্কির একটি ইউনিট তালিকাভুক্ত করবে বাণিজ্য বিভাগ।
কোম্পানিটি দীর্ঘদিন ধরে মার্কিন নিয়ন্ত্রকদের লক্ষ্যবস্তু। রাশিয়ান গোয়েন্দাদের সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে ২০১৭ সালে ফেডারেল নেটওয়ার্ক থেকে তার ফ্ল্যাগশিপ অ্যান্টিভাইরাস পণ্য নিষিদ্ধ করেছিল হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ।
ক্যাসপারস্কি একটি বহুজাতিক কোম্পানি এবং এর সদর দপ্তর অবস্থিত মস্কোতে। এ ছাড়া বিশ্বের ৩১টি দেশে অফিস রয়েছে কোম্পানিটির। বিশ্বের ২০০ দেশের প্রায় ৪০ কোটি মানুষ ক্যাসপারস্কি ব্যবহার করেন। কোম্পানিটির ২ লাখ ৭০ হাজার করপোরেট ক্লায়েন্ট রয়েছে।
কতজন গ্রাহকের তথ্য সুরক্ষা বিঘ্নিত হয়েছে, তা জানানো হয়নি। তবে বাণিজ্য মন্ত্রাণালয়ের বরাত দিয়ে রয়টার্স বলেছে, এটি একটি ‘উল্লেখযোগ্য সংখ্যা’। এতে বিভিন্ন রাজ্য, স্থানীয় সরকার ও কোম্পানিগুলো অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এগুলো টেলিযোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।
রাশিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ‘ক্যাসপারস্কি’ নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী জিনা রাইমন্ডো এ ঘোষণা দেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ক্যাসপারস্কি কোম্পানির ওপর মস্কোর প্রভাব মার্কিন অবকাঠামো এবং পরিষেবাগুলোর জন্য একটি উল্লেখযোগ্য ঝুঁকি তৈরি করেছে। নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য নিয়ে সেটিকে অস্ত্রের মতো ব্যবহার করার সক্ষমতা রয়েছে রাশিয়ার। তাই এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রে আর নিজেদের সফটওয়্যার বিক্রি করতে পারবে না ক্যাসপারস্কি। যেগুলো এখন গ্রাহকেরা ব্যবহার করছে, তারও আপডেট দিতে পারবে না।
ক্যাসপারস্কি বলেছে, এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য সব আইনি পদক্ষেপ নেবে ক্যাসপারস্কি। সেই সঙ্গে মার্কিন নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করে এমন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কথাও অস্বীকার করেছে কোম্পানিটি।
সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন দ্বারা তৈরি একটি আদেশের মাধ্যমে পরিকল্পনাটি করা হয়েছে। মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোতে রাশিয়া ও চীনের মতো বিদেশি প্রতিপক্ষ দেশগুলোর অর্থায়ন নিষিদ্ধ বা সীমাবদ্ধ করার কথা বলা হয় ওই আদেশে।
আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ক্যাসপারস্কি সফটওয়্যার ডাউনলোড, আপডেট ও বিক্রি করা যাবে। নিষিদ্ধ ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন ব্যবসা বন্ধ করতে হবে ক্যাসপারস্কির। এ নিয়মের ব্যত্যয় হলে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়কে জরিমানা করবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
রাশিয়ার সামরিক গোয়েন্দাদের সঙ্গে সহযোগিতার অভিযোগে দুটি রাশিয়ান ও যুক্তরাজ্যভিত্তিক ক্যাসপারস্কির একটি ইউনিট তালিকাভুক্ত করবে বাণিজ্য বিভাগ।
কোম্পানিটি দীর্ঘদিন ধরে মার্কিন নিয়ন্ত্রকদের লক্ষ্যবস্তু। রাশিয়ান গোয়েন্দাদের সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে ২০১৭ সালে ফেডারেল নেটওয়ার্ক থেকে তার ফ্ল্যাগশিপ অ্যান্টিভাইরাস পণ্য নিষিদ্ধ করেছিল হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ।
ক্যাসপারস্কি একটি বহুজাতিক কোম্পানি এবং এর সদর দপ্তর অবস্থিত মস্কোতে। এ ছাড়া বিশ্বের ৩১টি দেশে অফিস রয়েছে কোম্পানিটির। বিশ্বের ২০০ দেশের প্রায় ৪০ কোটি মানুষ ক্যাসপারস্কি ব্যবহার করেন। কোম্পানিটির ২ লাখ ৭০ হাজার করপোরেট ক্লায়েন্ট রয়েছে।
কতজন গ্রাহকের তথ্য সুরক্ষা বিঘ্নিত হয়েছে, তা জানানো হয়নি। তবে বাণিজ্য মন্ত্রাণালয়ের বরাত দিয়ে রয়টার্স বলেছে, এটি একটি ‘উল্লেখযোগ্য সংখ্যা’। এতে বিভিন্ন রাজ্য, স্থানীয় সরকার ও কোম্পানিগুলো অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এগুলো টেলিযোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।
বিশ্ববিখ্যাত মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম স্পটিফাইতে সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়েছে শত শত ভুয়া পডকাস্ট, যেগুলোর মূল উদ্দেশ্য হল—মাদক বিক্রি। যুক্তরাষ্ট্রে কড়া নজরদারির মধ্যে এ ঘটনাটি প্রযুক্তি জগতের জন্য উদ্বেগজনক বার্তা বহন করছে।
৫ মিনিট আগেজনপ্রিয় ভিডিও গেম ‘ফোর্টনাইট’ এখন আর আইফোন বা আইপ্যাডে খেলা যাচ্ছে না। বিশ্বের সব দেশের আইওএস ব্যবহারকারীদের জন্য গেমটি বল্ক হয়ে গেছে। গেমটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইপিক গেমস গতকাল শুক্রবার এক পোস্টে এ কথা জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচীনের তরুণসমাজের একটি বড় অংশ এখন বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার জন্য ভরসা রাখছে মানুষের মতো আচরণকারী এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক) সঙ্গীর ওপর। বাস্তব জীবনের সম্পর্কের টানাপোড়েন এবং একাকিত্ব এড়াতে তাঁরা তৈরি করছেন নিজেদের কল্পিত প্রেমিক বা প্রেমিকা, যাদের সঙ্গে তাঁরা গল্প করেন, খেলাধুলা করেন, জীবনের...
১৬ ঘণ্টা আগেফেসবুক শুধু একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নয়, বরং এটি অনেকের ব্যক্তিগত ডায়েরি বা স্মৃতির ভান্ডার হিসেবেও কাজ করে। প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ ছবি, লেখা, ভিডিও ও নানা তথ্য ফেসবুকে শেয়ার করে থাকেন। তবে কখনো কখনো ভুলবশত কোনো গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট ডিলিট হয়ে যেতে পারে, তখন এসব পোস্ট ফিরিয়ে আনতে চান অনেকেই।
১ দিন আগে