ক্রীড়া ডেস্ক
ফ্ল্যাশিং মিডোয় এবারই লাকোস্ত জ্যাকেটে প্রথম দেখা গেল নোভাক জোকোভিচকে। রাফায়েল নাদালের অনুকরণে হাতাকাটা পোশাক পরেছেন জ্যাক ড্র্যাপার। লাকোস্ত জ্যাকেট নিয়ে যতটা না সার্বিয়ান জোকোভিচ কিংবা হাতাকাটা পোশাক পরে ব্রিটিশ ড্র্যাপার আলোচিত, তার চেয়ে নিজের নতুন লুক নিয়ে অনেক বেশি আলোচিত কার্লোস আলকারাস।
এই তো সিনসিনাটি ওপেনেও মাথাভর্তি চুল নিয়ে খেলেছেন স্প্যানিশ আলাকারাস। ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লাম উইম্বলডনেও তাঁর মাথায় ছিল ঝাঁকড়া চুল। কিন্তু ফ্ল্যাশিং মিডোয় তিনি হাজির হলেন মাথা ন্যাড়া করে! কেউ কেউ যেটিকে বলছেন চুলের মিলিটারি ছাঁট!
তো নতুন লুকে কেমন লাগছে আলকারাসকে? এই প্রশ্নটা যদি করা হয় তাঁর বন্ধু, কোর্টের প্রতিপক্ষ ফ্রান্সেস তিয়াফোকে, তবে উত্তর আসবে ভালো নয়! শুধু ‘ভালো নয়’ই নয়, আলকারাসের নতুন লুককে তিয়াফো বললেন, ‘ভয়ানক এবং ভীষণ বাজে।’
কিন্তু আলকারাস সেটি মানলে তো? চুল ছোট হওয়ায় তিনি এখন ‘অ্যারোডাইনামিক’। অর্থাৎ কোর্টে দ্রুত মুভ করতে বাতাস এখন আর বাধা হতে পারে না। এমনটা জানালেন তিয়াফো নিজেই, ‘ও বলছিল, সে নাকি আগের চেয়ে দ্রুত। জানি না কে নাকি তাকে বলেছে, এটা (চুলের নতুন ছাঁট) ভালো। কিন্তু এটা ভয়ানক।’
আসলেই কী ভয়ানক? ওপেলকার বিপক্ষে ৬-৪, ৭-৫, ৬-৪ গেমের জয়ের পর যখন কোর্টে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন আলকারাস, অবধারিতভাবে এল এই প্রশ্নটাও। উত্তরে আলকারাস বললেন, ‘আমাকে তো জানতে হবে মানুষ নতুন চুলের ছাঁটটা পছন্দ করেছে কি না।’ এরপর দর্শকদের দিকে তাকিয়ে তিনি জানতে চাইলেন, ‘বন্ধুরা, তোমরা কি এটা পছন্দ কর?’ তখন দর্শকদের সমস্বরে চিৎকার। কার্লোস বললেন, ‘আমার তো মনে হয়, তারা (এই ছাঁট) পছন্দ করেছে।’
কিন্তু নতুন এই ছাঁটের কারণ কী? সত্যিকারের কি ‘অ্যারোডাইনামিক’ হতে চাওয়া? উত্তরটা স্প্যানিশ তারকা দিলেন ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে। তাঁর ভাইয়ের কারণেই এমনটা হয়েছে জানিয়ে আলকারাস বললেন, ‘আমার ভাই মেশিনটা ঠিকভাবে বোঝেনি, কেটে ফেলল। তারপর জানোই তো, একমাত্র সমাধান ছিল পুরো মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া।’ তবে তিয়াফোর ‘ভয়ানক’ ছাঁটের দাবি নাকচ করে আলকারাস বলে গেলেন, ‘সত্যি বলতে, ততটা খারাপ মনে হচ্ছে না আমার। কেউ পছন্দ করছে, কেউ করছে না।’
ইউএস ওপেনের দ্বিতীয় রাউন্ডে আলকারাস মাত্তিয়া বেলুচ্চির সঙ্গে খেলবেন।
ফ্ল্যাশিং মিডোয় এবারই লাকোস্ত জ্যাকেটে প্রথম দেখা গেল নোভাক জোকোভিচকে। রাফায়েল নাদালের অনুকরণে হাতাকাটা পোশাক পরেছেন জ্যাক ড্র্যাপার। লাকোস্ত জ্যাকেট নিয়ে যতটা না সার্বিয়ান জোকোভিচ কিংবা হাতাকাটা পোশাক পরে ব্রিটিশ ড্র্যাপার আলোচিত, তার চেয়ে নিজের নতুন লুক নিয়ে অনেক বেশি আলোচিত কার্লোস আলকারাস।
এই তো সিনসিনাটি ওপেনেও মাথাভর্তি চুল নিয়ে খেলেছেন স্প্যানিশ আলাকারাস। ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লাম উইম্বলডনেও তাঁর মাথায় ছিল ঝাঁকড়া চুল। কিন্তু ফ্ল্যাশিং মিডোয় তিনি হাজির হলেন মাথা ন্যাড়া করে! কেউ কেউ যেটিকে বলছেন চুলের মিলিটারি ছাঁট!
তো নতুন লুকে কেমন লাগছে আলকারাসকে? এই প্রশ্নটা যদি করা হয় তাঁর বন্ধু, কোর্টের প্রতিপক্ষ ফ্রান্সেস তিয়াফোকে, তবে উত্তর আসবে ভালো নয়! শুধু ‘ভালো নয়’ই নয়, আলকারাসের নতুন লুককে তিয়াফো বললেন, ‘ভয়ানক এবং ভীষণ বাজে।’
কিন্তু আলকারাস সেটি মানলে তো? চুল ছোট হওয়ায় তিনি এখন ‘অ্যারোডাইনামিক’। অর্থাৎ কোর্টে দ্রুত মুভ করতে বাতাস এখন আর বাধা হতে পারে না। এমনটা জানালেন তিয়াফো নিজেই, ‘ও বলছিল, সে নাকি আগের চেয়ে দ্রুত। জানি না কে নাকি তাকে বলেছে, এটা (চুলের নতুন ছাঁট) ভালো। কিন্তু এটা ভয়ানক।’
আসলেই কী ভয়ানক? ওপেলকার বিপক্ষে ৬-৪, ৭-৫, ৬-৪ গেমের জয়ের পর যখন কোর্টে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন আলকারাস, অবধারিতভাবে এল এই প্রশ্নটাও। উত্তরে আলকারাস বললেন, ‘আমাকে তো জানতে হবে মানুষ নতুন চুলের ছাঁটটা পছন্দ করেছে কি না।’ এরপর দর্শকদের দিকে তাকিয়ে তিনি জানতে চাইলেন, ‘বন্ধুরা, তোমরা কি এটা পছন্দ কর?’ তখন দর্শকদের সমস্বরে চিৎকার। কার্লোস বললেন, ‘আমার তো মনে হয়, তারা (এই ছাঁট) পছন্দ করেছে।’
কিন্তু নতুন এই ছাঁটের কারণ কী? সত্যিকারের কি ‘অ্যারোডাইনামিক’ হতে চাওয়া? উত্তরটা স্প্যানিশ তারকা দিলেন ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে। তাঁর ভাইয়ের কারণেই এমনটা হয়েছে জানিয়ে আলকারাস বললেন, ‘আমার ভাই মেশিনটা ঠিকভাবে বোঝেনি, কেটে ফেলল। তারপর জানোই তো, একমাত্র সমাধান ছিল পুরো মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া।’ তবে তিয়াফোর ‘ভয়ানক’ ছাঁটের দাবি নাকচ করে আলকারাস বলে গেলেন, ‘সত্যি বলতে, ততটা খারাপ মনে হচ্ছে না আমার। কেউ পছন্দ করছে, কেউ করছে না।’
ইউএস ওপেনের দ্বিতীয় রাউন্ডে আলকারাস মাত্তিয়া বেলুচ্চির সঙ্গে খেলবেন।
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
২০ মিনিট আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
২৪ মিনিট আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
৩০ মিনিট আগেইব্রাহিম জাদরান ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল আফগানিস্তান। মাঝের ওভারে ধাক্কা খেলেও সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সামনে ২৯৩ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করিয়েছে হাশমতউল্লাহ শাহিদির দল। অর্থাৎ সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ২৯৪ রান।
২ ঘণ্টা আগে