ক্রীড়া ডেস্ক
ইব্রাহিম জাদরান ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল আফগানিস্তান। মাঝের ওভারে ধাক্কা খেলেও সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সামনে ২৯৩ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করিয়েছে হাশমতউল্লাহ শাহিদির দল। অর্থাৎ সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ২৯৪ রান।
৪৪তম ওভারের চতুর্থ বলে তাওহীদ হৃদয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে রশিদ খান ফিরলে সপ্তম উইকেট হারায় আফগানিস্তান। তাদের স্কোরবোর্ডে তখন ২২১ রান। এমন অবস্থা থেকে ঝড়ো ব্যাটিংয়ে আফগানদের ৩০০ রানের কাছাকাছি নিয়ে যান মোহাম্মদ নবি। ৬২ রানের অপরাজিত ইনিংস উপহার দেন এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। তার ৩৭ বলের ইনিংস সাজানো ৪ চার ও ৫ ছয়ে।
এর আগে টস জেতা আফগানিস্তানকে উদ্বোধনী জুটিতে ৯৯ রান এনে দেন জাদরান ও গুরবাজ। ৪২ রান করা গুরবাজকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন তানভীর ইসলাম। দ্বিতীয় উইকেটে সেদিকুল্লাহ আতালকে নিয়ে ৭৪ রানের আরও একটি জুটি গড়েন জাদরান। ২৯ রান করে বিদায় নেন আতাল। ৪৭ বল খেলেন এই টপঅর্ডার। আফগানিস্তানের দলীয় রান তখন ১৭৩। এরপরই ব্যাটিং ধস নামে আফগান শিবিরে। পরবর্তী ৪৮ রানে আরও ৫ উইকেট হারায় তারা। সেঞ্চুরির খুব কাছে থাকলেও রান আউটে কাটা পড়ে জাদরানের ৯৫ রানের ইনিংস।
শাহিদি ও ইকরাম আলিখিল ফেরেন সমান ২ রান করে। ষষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে ফেরার আগে ২০ রান এনে দেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। এদিন মাঝের ওভারে বোলিংয়ে এসে প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের সামনে যমদূত হয়ে দাঁড়ান সাইফ হাসান। শাহিদি, আতাল ও আলিখিলকে প্যাভিলিয়নের পথ দেখান তিনি। একটি মেডেনসহ ৪ ওভারে সাইফের খরচ মাত্র ৬ রান। হাসান মাহমুদ ও তানভীর নেন দুটি করে উইকেট।
ইব্রাহিম জাদরান ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল আফগানিস্তান। মাঝের ওভারে ধাক্কা খেলেও সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সামনে ২৯৩ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করিয়েছে হাশমতউল্লাহ শাহিদির দল। অর্থাৎ সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ২৯৪ রান।
৪৪তম ওভারের চতুর্থ বলে তাওহীদ হৃদয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে রশিদ খান ফিরলে সপ্তম উইকেট হারায় আফগানিস্তান। তাদের স্কোরবোর্ডে তখন ২২১ রান। এমন অবস্থা থেকে ঝড়ো ব্যাটিংয়ে আফগানদের ৩০০ রানের কাছাকাছি নিয়ে যান মোহাম্মদ নবি। ৬২ রানের অপরাজিত ইনিংস উপহার দেন এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। তার ৩৭ বলের ইনিংস সাজানো ৪ চার ও ৫ ছয়ে।
এর আগে টস জেতা আফগানিস্তানকে উদ্বোধনী জুটিতে ৯৯ রান এনে দেন জাদরান ও গুরবাজ। ৪২ রান করা গুরবাজকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন তানভীর ইসলাম। দ্বিতীয় উইকেটে সেদিকুল্লাহ আতালকে নিয়ে ৭৪ রানের আরও একটি জুটি গড়েন জাদরান। ২৯ রান করে বিদায় নেন আতাল। ৪৭ বল খেলেন এই টপঅর্ডার। আফগানিস্তানের দলীয় রান তখন ১৭৩। এরপরই ব্যাটিং ধস নামে আফগান শিবিরে। পরবর্তী ৪৮ রানে আরও ৫ উইকেট হারায় তারা। সেঞ্চুরির খুব কাছে থাকলেও রান আউটে কাটা পড়ে জাদরানের ৯৫ রানের ইনিংস।
শাহিদি ও ইকরাম আলিখিল ফেরেন সমান ২ রান করে। ষষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে ফেরার আগে ২০ রান এনে দেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। এদিন মাঝের ওভারে বোলিংয়ে এসে প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের সামনে যমদূত হয়ে দাঁড়ান সাইফ হাসান। শাহিদি, আতাল ও আলিখিলকে প্যাভিলিয়নের পথ দেখান তিনি। একটি মেডেনসহ ৪ ওভারে সাইফের খরচ মাত্র ৬ রান। হাসান মাহমুদ ও তানভীর নেন দুটি করে উইকেট।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৪ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৪ ঘণ্টা আগে