নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলকে সঙ্গে নিয়ে করলেন উদ্যাপন।
ম্যাচের চিত্র শুধু এটুকুই নয়। দ্বিতীয়ার্ধে বাংলাদেশ যেভাবে খেলেছে, তাতে জয় ছাড়া কিছু চিন্তা করাটা যেন ‘অপরাধ’ ছিল! ম্যাচ শুরুর আগেও লক্ষ্যটা ঠিক এমন ছিল। কিন্তু প্রথমার্ধে খেলা দেখে তা মনে হয়নি। উল্টো দিতে হয়েছে ভুলের মাশুল। পিছিয়ে থেকেও কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয়, সেটা বাংলাদেশ আগের ম্যাচে ঢাকা স্টেডিয়ামেই দেখিয়েছে। আশার পালে হাওয়া লাগলেও হাভিয়ের কাবরেরার দল এবারও জয়ের গেরো খুলতে পারল না।
হংকংয়ের কাই তাক স্টেডিয়ামে আজ ১-১ গোলের সমতায় রেখে লড়াই শেষ করে বাংলাদেশ। রাকিবের গোলের আগে ৩৭ মিনিটে পেনাল্টি থেকে অধিনায়ক ম্যাট অরের গোলে এগিয়ে ছিল হংকং। প্রথমার্ধে সেভাবে আক্রমণেই যেতে পারেনি বাংলাদেশ। পাঁচ ডিফেন্ডার নিয়ে রক্ষণে জোর ছিল বেশি।
জয়ের দাবিদার মনে করছেন বাংলাদেশ কোচ কাবরেরা। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘খুবই টাইট একটা ম্যাচ হয়েছে। আমরা জানতাম, শুরু থেকেই এটি খুব কঠিন হবে। বিশেষ করে প্রথম কয়েক মিনিট আমাদের মাঠের অবস্থা আর দর্শকদের আবহের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হয়েছিল। দ্বিতীয়ার্ধে আমরা আক্রমণে গিয়েছি, চাপ তৈরি করেছি। আমার মনে হয়, আমরা জয়ের দাবিদার ছিলাম আজ।’
৪ ম্যাচ মিলিয়ে ২ পয়েন্ট পাওয়ায় এশিয়ান কাপ বাছাই থেকে বিদায় ঘটেছে বাংলাদেশের। বাকি দুই ম্যাচে জিতলে হংকং আর সিঙ্গাপুরের সমান ৮ পয়েন্ট হলেও তাদের আর টপকাতে পারবেন না হামজা-শমিতরা। ‘সি’ গ্রুপ থেকে মূল পর্বে যাওয়ার লড়াইটা এখন ৮ পয়েন্ট নিয়ে এ দুটি দলের মধ্যে।
কাবরেরার আক্ষেপের শেষ নেই, ‘দলটা আবারও দুর্দান্ত খেলেছে, দুই ম্যাচেই। স্বাভাবিকভাবে আমাদের মনে হচ্ছে, আমরা আরও বেশি পয়েন্ট পাওয়ার যোগ্য ছিলাম, কিন্তু এই উইন্ডো শেষ করেছি এক পয়েন্ট নিয়ে। তবে পয়েন্টের হিসাবের বাইরে গিয়ে বললে, ম্যাচটি ছিল খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।’
তারিক কাজী হোঁচট না খেলে হংকং হয়তো গোল পেতই না। বলের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর দখল নিতে গিয়ে হংকংয়ের ফের্নান্দো পেদ্রেইরাকে ফাউল করে বসেন এই ডিফেন্ডার। তারিকের দাবি, বল আগে তাঁর পায়ে লেগেছিল। সেটাই তুলে ধরলেন কাবরেরা, ‘আমি এখনো ভিডিওটা দেখিনি, তবে তারিকের সঙ্গে কথা বলেছি, সে নিশ্চিত, বলটা আগে ছুঁয়েছিল। ফিফটি-ফিফটি বিষয়। কিন্তু ওর বিশ্বাস, সে বলটাই আগে টাচ করেছিল। এটা দুর্ভাগ্য ছিল কি না, সেটা ভাবার সময় নয় এখন।’
রাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলকে সঙ্গে নিয়ে করলেন উদ্যাপন।
ম্যাচের চিত্র শুধু এটুকুই নয়। দ্বিতীয়ার্ধে বাংলাদেশ যেভাবে খেলেছে, তাতে জয় ছাড়া কিছু চিন্তা করাটা যেন ‘অপরাধ’ ছিল! ম্যাচ শুরুর আগেও লক্ষ্যটা ঠিক এমন ছিল। কিন্তু প্রথমার্ধে খেলা দেখে তা মনে হয়নি। উল্টো দিতে হয়েছে ভুলের মাশুল। পিছিয়ে থেকেও কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয়, সেটা বাংলাদেশ আগের ম্যাচে ঢাকা স্টেডিয়ামেই দেখিয়েছে। আশার পালে হাওয়া লাগলেও হাভিয়ের কাবরেরার দল এবারও জয়ের গেরো খুলতে পারল না।
হংকংয়ের কাই তাক স্টেডিয়ামে আজ ১-১ গোলের সমতায় রেখে লড়াই শেষ করে বাংলাদেশ। রাকিবের গোলের আগে ৩৭ মিনিটে পেনাল্টি থেকে অধিনায়ক ম্যাট অরের গোলে এগিয়ে ছিল হংকং। প্রথমার্ধে সেভাবে আক্রমণেই যেতে পারেনি বাংলাদেশ। পাঁচ ডিফেন্ডার নিয়ে রক্ষণে জোর ছিল বেশি।
জয়ের দাবিদার মনে করছেন বাংলাদেশ কোচ কাবরেরা। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘খুবই টাইট একটা ম্যাচ হয়েছে। আমরা জানতাম, শুরু থেকেই এটি খুব কঠিন হবে। বিশেষ করে প্রথম কয়েক মিনিট আমাদের মাঠের অবস্থা আর দর্শকদের আবহের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হয়েছিল। দ্বিতীয়ার্ধে আমরা আক্রমণে গিয়েছি, চাপ তৈরি করেছি। আমার মনে হয়, আমরা জয়ের দাবিদার ছিলাম আজ।’
৪ ম্যাচ মিলিয়ে ২ পয়েন্ট পাওয়ায় এশিয়ান কাপ বাছাই থেকে বিদায় ঘটেছে বাংলাদেশের। বাকি দুই ম্যাচে জিতলে হংকং আর সিঙ্গাপুরের সমান ৮ পয়েন্ট হলেও তাদের আর টপকাতে পারবেন না হামজা-শমিতরা। ‘সি’ গ্রুপ থেকে মূল পর্বে যাওয়ার লড়াইটা এখন ৮ পয়েন্ট নিয়ে এ দুটি দলের মধ্যে।
কাবরেরার আক্ষেপের শেষ নেই, ‘দলটা আবারও দুর্দান্ত খেলেছে, দুই ম্যাচেই। স্বাভাবিকভাবে আমাদের মনে হচ্ছে, আমরা আরও বেশি পয়েন্ট পাওয়ার যোগ্য ছিলাম, কিন্তু এই উইন্ডো শেষ করেছি এক পয়েন্ট নিয়ে। তবে পয়েন্টের হিসাবের বাইরে গিয়ে বললে, ম্যাচটি ছিল খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।’
তারিক কাজী হোঁচট না খেলে হংকং হয়তো গোল পেতই না। বলের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর দখল নিতে গিয়ে হংকংয়ের ফের্নান্দো পেদ্রেইরাকে ফাউল করে বসেন এই ডিফেন্ডার। তারিকের দাবি, বল আগে তাঁর পায়ে লেগেছিল। সেটাই তুলে ধরলেন কাবরেরা, ‘আমি এখনো ভিডিওটা দেখিনি, তবে তারিকের সঙ্গে কথা বলেছি, সে নিশ্চিত, বলটা আগে ছুঁয়েছিল। ফিফটি-ফিফটি বিষয়। কিন্তু ওর বিশ্বাস, সে বলটাই আগে টাচ করেছিল। এটা দুর্ভাগ্য ছিল কি না, সেটা ভাবার সময় নয় এখন।’
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৪ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
৪ ঘণ্টা আগে