নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
গোল করলে ভালো লাগার অনুভূতি কাজ করে সবারই। রাকিবের অভিজ্ঞতা অবশ্য অম্ল মধুর। তাঁর গোলেই পিছিয়ে পড়েও কাই তাক স্টেডিয়ামে হংকংয়ের বিপক্ষে ১-১ গোলের সমতা নিয়ে ম্যাচ শেষ করে বাংলাদেশ। দলীয় প্রচেষ্টাকে কৃতিত্ব দিয়ে এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে গোল করতে পেরেছি। শেষ ১৫ দিন আমরা অনেক কষ্ট করছি। এটা কষ্টের ফল। আমরা ম্যাচটা অনেক ভালো খেলেছি। প্রতিটা খেলোয়াড় অনেক পরিশ্রম করেছে। যার কারণে ম্যাচটা ড্র করতে পেরেছি। আমরা আজকের ম্যাচটা জিততে পারতাম। কিন্তু অনেক সুযোগ নষ্ট করেছি।’
তারিক কাজীর ভুলে পেনাল্টি হজম না করলে ম্যাচের ফল ভিন্নরকম হতে পারত বলে মনে করেন রাকিব। তিনি বলেন, ‘আমরা শেষ ম্যাচ ও এই ম্যাচ ভালো খেলেছি। যদি ভাগ্য পাশে থাকত প্রথম ম্যাচটা ড্র ও এই ম্যাচ জিততে পারতাম। কারণ প্রথমে একটা ছোট ভুলে গোল হজম করি। তারপর আমরা অনেক সুযোগ পাই। কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। আমাদের পুরো দল অনেক ভালো খেলেছে যার কারণে আজ একটা ভালো খেলা উপহার দিতে পেরেছি। ৪৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলাটা সহজ না। আমরা এটা ম্যানেজ করতে পেরেছি, খুব ভালো লাগছে।’
কাই তাক স্টেডিয়াম নিয়ে রাকিবের ভাষ্য, ‘এখানকার ফ্যাসিলিটি, স্টেডিয়াম সবকিছুই আলাদা আমাদের দেশ থেকে। এমন একটা মাঠ আমাদের প্রাপ্য। দেশের বাইরে যখন খেলতে আসি, তখন আমাদের প্রতিকূলতার মধ্যে খেলতে হয়। এমন একটা মাঠ থাকলে আমাদের, এর থেকেও ভালো রেজাল্ট উপহার দিতে পারতাম।’
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
গোল করলে ভালো লাগার অনুভূতি কাজ করে সবারই। রাকিবের অভিজ্ঞতা অবশ্য অম্ল মধুর। তাঁর গোলেই পিছিয়ে পড়েও কাই তাক স্টেডিয়ামে হংকংয়ের বিপক্ষে ১-১ গোলের সমতা নিয়ে ম্যাচ শেষ করে বাংলাদেশ। দলীয় প্রচেষ্টাকে কৃতিত্ব দিয়ে এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে গোল করতে পেরেছি। শেষ ১৫ দিন আমরা অনেক কষ্ট করছি। এটা কষ্টের ফল। আমরা ম্যাচটা অনেক ভালো খেলেছি। প্রতিটা খেলোয়াড় অনেক পরিশ্রম করেছে। যার কারণে ম্যাচটা ড্র করতে পেরেছি। আমরা আজকের ম্যাচটা জিততে পারতাম। কিন্তু অনেক সুযোগ নষ্ট করেছি।’
তারিক কাজীর ভুলে পেনাল্টি হজম না করলে ম্যাচের ফল ভিন্নরকম হতে পারত বলে মনে করেন রাকিব। তিনি বলেন, ‘আমরা শেষ ম্যাচ ও এই ম্যাচ ভালো খেলেছি। যদি ভাগ্য পাশে থাকত প্রথম ম্যাচটা ড্র ও এই ম্যাচ জিততে পারতাম। কারণ প্রথমে একটা ছোট ভুলে গোল হজম করি। তারপর আমরা অনেক সুযোগ পাই। কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। আমাদের পুরো দল অনেক ভালো খেলেছে যার কারণে আজ একটা ভালো খেলা উপহার দিতে পেরেছি। ৪৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলাটা সহজ না। আমরা এটা ম্যানেজ করতে পেরেছি, খুব ভালো লাগছে।’
কাই তাক স্টেডিয়াম নিয়ে রাকিবের ভাষ্য, ‘এখানকার ফ্যাসিলিটি, স্টেডিয়াম সবকিছুই আলাদা আমাদের দেশ থেকে। এমন একটা মাঠ আমাদের প্রাপ্য। দেশের বাইরে যখন খেলতে আসি, তখন আমাদের প্রতিকূলতার মধ্যে খেলতে হয়। এমন একটা মাঠ থাকলে আমাদের, এর থেকেও ভালো রেজাল্ট উপহার দিতে পারতাম।’
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৭ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৯ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৯ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
৯ ঘণ্টা আগে