অয়ন রায়
ঢাকা: বার্সেলোনা ওপেন, ইতালিয়ান ওপেন জিতে রাফায়েল নাদাল এখন হুংকার ছেড়ে বলতেই পারেন—খেলা হবে! ৩০ মে থেকে খেলা হবে!
নাদালের বলাটা অস্বাভাবিকও নয়! বার্সেলোনা, রোমে নাদাল খেলে এসেছেন ক্লে (মাটির) কোর্টে। যা তাঁকে আত্মবিশ্বাস জোগাচ্ছে ৩০ মে শুরু হওয়া ফ্রেঞ্চ ওপেন জিততে। আর মাটির কোর্ট মানেই নাদালের বিজয়ের হাসি—এই তো গত দুই দশকে নিয়মিত দেখে আসছে টেনিস বিশ্ব। রোলাঁ গাঁরোতে ধারাবাহিক বিজয় নিশান উড়িয়ে রাফা নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন মাটির কোর্টের রাজা হিসেবে। কেন তিনি মাটির কোর্টে সফল—এ নিয়ে গবেষণা কম হয়নি। আরেকটি ফ্রেঞ্চ ওপেনের আগে প্রসঙ্গটা তাই আবার আসছে।
অভ্যস্ততা
স্পেনের অধিকাংশ টেনিস কোর্টই মাটির। পুরো স্পেনে এক লাখের ওপর লাল মাটির কোর্ট রয়েছে! রাফার জন্ম–বেড়ে ওঠা স্পেনে, তিনি শৈশব থেকেই ক্লে কোর্টে খেলে অভ্যস্ত। স্পেনের রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়ায় মাটির কোর্টে নিয়মিত টেনিস আয়োজনেরও উপযোগী। এ ধরনের আবহাওয়ায় সারা বছরই টেনিস খেলা সম্ভব।
ফোরহ্যান্ড শটে অনন্য
রাফার সবচেয়ে বড় অস্ত্র হচ্ছে ফোরহ্যান্ড শট। সঙ্গে দ্রুত নড়াচড়া করার সক্ষমতা তাঁকে মাটির কোর্টে সফল হতে সহায়তা করেছে। তিনি যেমন আগ্রাসী, তেমনি তাঁর ধৈর্যও প্রশংসনীয়। ফোরহ্যান্ড শট খেলে রাফা খুব সহজেই প্রতিপক্ষকে বোকা বানাতে পারেন। দ্রুত ফিরতি শট খেলা ঘাসের কোর্টের চেয়ে মাটির কোর্টে বলের গতি একটু কম থাকে। যেটা নাদালের বাড়তি একটা সুবিধা। যেহেতু তিনি ফোরহ্যান্ড শট ভালো খেলেন, ক্লে কোর্টে বাড়তি বাউন্স পাওয়া যায়, যেটা রাফাকে ফিরতি শট খুব দ্রুত খেলতে সহায়তা করে।
বাঁহাতি হওয়ার সুবিধা
নাদালের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে বাঁহাতি। ব্যাকহ্যান্ড শট খেলতে বাড়তি সুবিধা পান তিনি। যেটা তাঁকে বল দ্রুত স্পিন করতে সাহায্য করে, যা খুব সহজেই প্রতিপক্ষকে ধোঁকা দিতে সহায়তা করে। ডান হাতি হলে রাফা হয়তো এই সুবিধা কম পেতেন।
ঢাকা: বার্সেলোনা ওপেন, ইতালিয়ান ওপেন জিতে রাফায়েল নাদাল এখন হুংকার ছেড়ে বলতেই পারেন—খেলা হবে! ৩০ মে থেকে খেলা হবে!
নাদালের বলাটা অস্বাভাবিকও নয়! বার্সেলোনা, রোমে নাদাল খেলে এসেছেন ক্লে (মাটির) কোর্টে। যা তাঁকে আত্মবিশ্বাস জোগাচ্ছে ৩০ মে শুরু হওয়া ফ্রেঞ্চ ওপেন জিততে। আর মাটির কোর্ট মানেই নাদালের বিজয়ের হাসি—এই তো গত দুই দশকে নিয়মিত দেখে আসছে টেনিস বিশ্ব। রোলাঁ গাঁরোতে ধারাবাহিক বিজয় নিশান উড়িয়ে রাফা নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন মাটির কোর্টের রাজা হিসেবে। কেন তিনি মাটির কোর্টে সফল—এ নিয়ে গবেষণা কম হয়নি। আরেকটি ফ্রেঞ্চ ওপেনের আগে প্রসঙ্গটা তাই আবার আসছে।
অভ্যস্ততা
স্পেনের অধিকাংশ টেনিস কোর্টই মাটির। পুরো স্পেনে এক লাখের ওপর লাল মাটির কোর্ট রয়েছে! রাফার জন্ম–বেড়ে ওঠা স্পেনে, তিনি শৈশব থেকেই ক্লে কোর্টে খেলে অভ্যস্ত। স্পেনের রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়ায় মাটির কোর্টে নিয়মিত টেনিস আয়োজনেরও উপযোগী। এ ধরনের আবহাওয়ায় সারা বছরই টেনিস খেলা সম্ভব।
ফোরহ্যান্ড শটে অনন্য
রাফার সবচেয়ে বড় অস্ত্র হচ্ছে ফোরহ্যান্ড শট। সঙ্গে দ্রুত নড়াচড়া করার সক্ষমতা তাঁকে মাটির কোর্টে সফল হতে সহায়তা করেছে। তিনি যেমন আগ্রাসী, তেমনি তাঁর ধৈর্যও প্রশংসনীয়। ফোরহ্যান্ড শট খেলে রাফা খুব সহজেই প্রতিপক্ষকে বোকা বানাতে পারেন। দ্রুত ফিরতি শট খেলা ঘাসের কোর্টের চেয়ে মাটির কোর্টে বলের গতি একটু কম থাকে। যেটা নাদালের বাড়তি একটা সুবিধা। যেহেতু তিনি ফোরহ্যান্ড শট ভালো খেলেন, ক্লে কোর্টে বাড়তি বাউন্স পাওয়া যায়, যেটা রাফাকে ফিরতি শট খুব দ্রুত খেলতে সহায়তা করে।
বাঁহাতি হওয়ার সুবিধা
নাদালের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে বাঁহাতি। ব্যাকহ্যান্ড শট খেলতে বাড়তি সুবিধা পান তিনি। যেটা তাঁকে বল দ্রুত স্পিন করতে সাহায্য করে, যা খুব সহজেই প্রতিপক্ষকে ধোঁকা দিতে সহায়তা করে। ডান হাতি হলে রাফা হয়তো এই সুবিধা কম পেতেন।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
৮ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
৯ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১২ ঘণ্টা আগে