২০২৩ সালেই মার্গারেট কোর্টের ২৪ ছুঁয়ে ফেলেছিলেন নোভাক জোকোভিচ। ২০২৪ সালে নিশ্চয়ই গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা সংখ্যায় অস্ট্রেলীয় গ্রেটকে ছাড়িয়ে যেতে চাইবেন সার্বিয়ান জোকোভিচ। এ বছরই হয়তো ছাড়িয়ে যাবেন। কিন্তু নতুন বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লামে জোকোভিচের চাওয়া রেকর্ড বইয়ের আরও একটা পাতায় কোর্টকে আড়াল করে দেওয়া। ১৯৬৮ সালে টেনিসে চালু হওয়া উন্মুক্ত যুগে পূর্বাপর মিলিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে মার্গারেট কোর্ট শিরোপা জিতেছেন ১১টি। এই সংখ্যা ছুঁতে মেলবোর্ন পার্কে আরও একটা শিরোপা চাই জোকোর।
২০১৮ সালের পর থেকে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে অজেয় জোকোভিচ। করোনার টিকা না নেওয়ায় উদ্ভূত জটিলতার কারণে ২০২২ সালে এখানে খেলা হয়নি তাঁর। সেই ঘটনা বাদ দিলে টানা চারবার হার্ডকোর্টের এই গ্র্যান্ড স্লাম জিতেছেন সার্বিয়ান তারকা। এসব বলার পর আর কি বলার দরকার আছে, আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া টুর্নামেন্টের ফেবারিট কে!
তবে অন্যবারের মতো জোকোর প্রস্তুতিটা এবার তেমন শক্তিশালী মনে হচ্ছে না। এক মাসের ব্যবধানে গত মাসে ইতালির তরুণ ইয়ানিক সিনার ডেভিস কাপ ও এটিপি ফাইনালসে হারিয়েছেন জোকোভিচকে। যে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে পাঁচ বছর ধরে অজেয় তিনি, সেই অস্ট্রেলিয়াতেই ইউনাইটেড কাপে তাঁকে হারিয়ে দিয়েছেন অ্যালেক্স ডি মিনাউর। এর বাইরেও আছেন দুই উদীয়মান তারকা—কার্লোস আলকারাস ও দানিল মেদভেদেভ, যাঁরা গত তিন বছরে জোকোভিচকে কোনো না কোনো গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে হারিয়েছেন। তো এবার কাকে বড় বাধা মনে করছেন ৩৬ বছর বয়সেও সুপার ফিট জোকোভিচ? নিজেকেই! সার্বিয়ান তারকার উত্তর, ‘আমি নিজেই। এরপর বিশ্বের অন্য সেরা খেলোয়াড়েরাও আছে। এখানে যারা খেলছে, আমি নিশ্চিত, গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা জয়ের স্বপ্ন তাদের আছে।’
যাঁকে তাঁর বড় প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা হচ্ছে তিনি আলকারাস। তো স্প্যানিশ এই তারকা জোকোভিচকে নিয়ে কী ভাবছেন? আলকারাসের উত্তর, ‘বড় স্বপ্ন দেখা মানুষ আমি। নিজের অবস্থাটা দেখার জন্যও সব সময় আমি বিশ্বসেরাদের বিপক্ষে খেলতে চাই। আমার জন্য এটা বাড়তি একটা অনুপ্রেরণাও।’
২০২৩ সালেই মার্গারেট কোর্টের ২৪ ছুঁয়ে ফেলেছিলেন নোভাক জোকোভিচ। ২০২৪ সালে নিশ্চয়ই গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা সংখ্যায় অস্ট্রেলীয় গ্রেটকে ছাড়িয়ে যেতে চাইবেন সার্বিয়ান জোকোভিচ। এ বছরই হয়তো ছাড়িয়ে যাবেন। কিন্তু নতুন বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লামে জোকোভিচের চাওয়া রেকর্ড বইয়ের আরও একটা পাতায় কোর্টকে আড়াল করে দেওয়া। ১৯৬৮ সালে টেনিসে চালু হওয়া উন্মুক্ত যুগে পূর্বাপর মিলিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে মার্গারেট কোর্ট শিরোপা জিতেছেন ১১টি। এই সংখ্যা ছুঁতে মেলবোর্ন পার্কে আরও একটা শিরোপা চাই জোকোর।
২০১৮ সালের পর থেকে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে অজেয় জোকোভিচ। করোনার টিকা না নেওয়ায় উদ্ভূত জটিলতার কারণে ২০২২ সালে এখানে খেলা হয়নি তাঁর। সেই ঘটনা বাদ দিলে টানা চারবার হার্ডকোর্টের এই গ্র্যান্ড স্লাম জিতেছেন সার্বিয়ান তারকা। এসব বলার পর আর কি বলার দরকার আছে, আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া টুর্নামেন্টের ফেবারিট কে!
তবে অন্যবারের মতো জোকোর প্রস্তুতিটা এবার তেমন শক্তিশালী মনে হচ্ছে না। এক মাসের ব্যবধানে গত মাসে ইতালির তরুণ ইয়ানিক সিনার ডেভিস কাপ ও এটিপি ফাইনালসে হারিয়েছেন জোকোভিচকে। যে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে পাঁচ বছর ধরে অজেয় তিনি, সেই অস্ট্রেলিয়াতেই ইউনাইটেড কাপে তাঁকে হারিয়ে দিয়েছেন অ্যালেক্স ডি মিনাউর। এর বাইরেও আছেন দুই উদীয়মান তারকা—কার্লোস আলকারাস ও দানিল মেদভেদেভ, যাঁরা গত তিন বছরে জোকোভিচকে কোনো না কোনো গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে হারিয়েছেন। তো এবার কাকে বড় বাধা মনে করছেন ৩৬ বছর বয়সেও সুপার ফিট জোকোভিচ? নিজেকেই! সার্বিয়ান তারকার উত্তর, ‘আমি নিজেই। এরপর বিশ্বের অন্য সেরা খেলোয়াড়েরাও আছে। এখানে যারা খেলছে, আমি নিশ্চিত, গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা জয়ের স্বপ্ন তাদের আছে।’
যাঁকে তাঁর বড় প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা হচ্ছে তিনি আলকারাস। তো স্প্যানিশ এই তারকা জোকোভিচকে নিয়ে কী ভাবছেন? আলকারাসের উত্তর, ‘বড় স্বপ্ন দেখা মানুষ আমি। নিজের অবস্থাটা দেখার জন্যও সব সময় আমি বিশ্বসেরাদের বিপক্ষে খেলতে চাই। আমার জন্য এটা বাড়তি একটা অনুপ্রেরণাও।’
জয়রথ ছুটছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব–১৯ দলের। মে মাসে শ্রীলঙ্কা সফরে যুব ওয়ানডে সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছিল ৩–২ ব্যবধানে। এবার এশিয়া কাপ ও অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের প্রস্তুতির পর্ব হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়েছে আজিজুল হাকিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। সিরিজের প্রথম ম্যাচেই ১৩০ রানের বড় জয় তুলে..
১০ ঘণ্টা আগেকিছুদিন আগেই ক্রিকেট ছেড়েছেন নিকোলাস পুরান। এবার ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন অলরাউন্ডার আন্দ্রে রাসেল। একের পর এক এভাবে ক্রিকেটারদের জাতীয় দল ছেড়ে যাওয়াকে ভালো চোখে দেখছেন না ব্রায়ান লারা। এর জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডকেই (সিডব্লুআই) দুষছেন ক্যারিবিয়ান এই ক্রিকেট কিংবদন্তি।
১২ ঘণ্টা আগেঅগোছাল ফুটবলের কারণে শুরুতে অচেনা লাগছিল বাংলাদেশকে। কোচ পিটার বাটলারও তাই একাদশে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হন ৩১ মিনিটের মধ্যে। জড়তা কাটিয়ে মেয়েরাও খুঁজে পান ছন্দ। ভুটানকে ৩-০ গোলে হারিয়ে অক্ষত রাখেন টুর্নামেন্টে অপরাজিত থাকার ধারা।
১২ ঘণ্টা আগেম্যাচের শুরু থেকে অপেক্ষা বাংলাদেশ গোল কখন দেবে। কারণ আগের তিন ম্যাচেই প্রথমার্ধে গোলের দেখা পেয়ে যায় পিটার বাটলারের দল। তাও শুরুর দিকে। গোলের দেখা মিলেছে আজও। সেজন্য অপেক্ষা করতে হয় ৩৩ মিনিট। সেই এক গোলে এগিয়ে ভুটানের বিপক্ষে প্রথমার্ধ শেষ করে বাংলাদেশ।
১৩ ঘণ্টা আগে