ক্রীড়া ডেস্ক
বয়স মাত্র ২৩। এই বয়সেই খেলে ফেলেছেন ১১টি গ্র্যান্ড স্লাম। অবশ্য ইভা লিসের গ্র্যান্ড স্লাম মানেই প্রথম রাউন্ডেই বিদায় নেওয়া। শুধু একবারই প্রথম রাউন্ডের বৈতরণি পেরিয়ে উঠেছিলেন দ্বিতীয় রাউন্ডে। এবং সেটি ২০২৩ সালে ইউএস ওপেনে। সে হিসেবে এবার তো ইতিহাসই গড়ে ফেলেছেন লিস; উঠে গেছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের তৃতীয় রাউন্ডে!
অথচ তাঁর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের মূল মঞ্চে খেলার কথা-ই ছিল না। বাছাইয়ের শেষ রাউন্ডে হেরে যাওয়ায় বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লামে খেলার সুযোগ শেষ হয়ে গিয়েছিল তাঁর। ব্যাগও গুছিয়ে রেখেছিলেন। বুকিং করা ছিল ফ্লাইটও। তারপরও মনে ক্ষীণ একটা আশার প্রদীপ জালিয়ে রেখেছিলেন—যদি কেউ অস্ট্রেলিয়ান ওপেন থেকে সরে দাঁড়ায়!
লিসের ক্ষীণ সে আশাটাই শেষ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখে যখন ১৩তম বাছাই আনা কালিন্সকায়া টুর্নামেন্ট থেকে সরিয়ে নেন নিজেকে। ভাগ্যক্রমে পাওয়া এই সুযোগটাকে দারুণ কাজে লাগিয়েছেন লিস। প্রথম রাউন্ডে ৬-২, ৬-২ সেটে হারিয়ে দেন কিম্বালি বিরেলকে। এরপর দ্বিতীয় রাউন্ডে গতকাল ৬-২, ৩-৬, ৬-৪ গেমে হারিয়ে দিলেন ফ্রান্সের ভারভারা গ্রাচেভাকে। বাছাইপর্বেই যিনি নিতে যাচ্ছিলেন বিদায়, সেই লিসের চোখে এখন আরও এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন। এবার তৃতীয় রাউন্ডে তাঁর প্রতিপক্ষ ডব্লিউটিএ র্যাঙ্কিংয়ের ৮২তম অবস্থানে থাকা জ্যাকলিন ক্রিস্টিয়ান।
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের তৃতীয় রাউন্ডে উঠে আসাটাই লিসের কাছে একটা স্বপ্নযাত্রার মতো। গ্রাচেভার বিপক্ষে জয়ের পর বললেন, ‘আমি মনে করি না, এখনো এর (স্বপ্নযাত্রা) বর্ণনা করার মতো শব্দ আমার কাছে আছে।’
বাছাইয়ের শেষ রাউন্ডে হারের পর যখন জানতে পারেন, মূলপর্বে খেলার সুযোগ পেয়েছেন তিনি, তার ১০ মিনিটের মধ্যেই কোর্টে নেমে পড়তে হয়েছে তাঁকে। লিসের ভাষায়, ‘ম্যাচের পোশাক পরে ছিলাম না আমি। দ্রুত লকার রুমে গিয়ে পোশাক পাল্টাই। তাই কোনো প্রস্তুতির সুযোগ পাইনি।’
তারপরও লিস উঠে এসেছেন তৃতীয় রাউন্ডে। উঠে আসবেনই তো। তাঁর রক্তেও যে মিশে আছে টেনিস! বাবা ভ্লামিদির ছিলেন ইউক্রেনের ডেভিস কাপ দলের সদস্য। ইউক্রেনের কিয়েভে জন্ম লিসের। ২ বছর বয়সেই পরিবারের সঙ্গে পাড়ি জমান জার্মানিতে। বাবার হাত ধরেই টেনিস হাতেখড়ি।
এত দিন লিসকে সবাই চিনতেন ভ্লাদিমিরের মেয়ে বলে। এবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ভালো করার পর অনেকেই হয়তো ভ্লাদিমিরকে দেখে বললেন ইনি লিসের বাবা!
বয়স মাত্র ২৩। এই বয়সেই খেলে ফেলেছেন ১১টি গ্র্যান্ড স্লাম। অবশ্য ইভা লিসের গ্র্যান্ড স্লাম মানেই প্রথম রাউন্ডেই বিদায় নেওয়া। শুধু একবারই প্রথম রাউন্ডের বৈতরণি পেরিয়ে উঠেছিলেন দ্বিতীয় রাউন্ডে। এবং সেটি ২০২৩ সালে ইউএস ওপেনে। সে হিসেবে এবার তো ইতিহাসই গড়ে ফেলেছেন লিস; উঠে গেছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের তৃতীয় রাউন্ডে!
অথচ তাঁর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের মূল মঞ্চে খেলার কথা-ই ছিল না। বাছাইয়ের শেষ রাউন্ডে হেরে যাওয়ায় বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লামে খেলার সুযোগ শেষ হয়ে গিয়েছিল তাঁর। ব্যাগও গুছিয়ে রেখেছিলেন। বুকিং করা ছিল ফ্লাইটও। তারপরও মনে ক্ষীণ একটা আশার প্রদীপ জালিয়ে রেখেছিলেন—যদি কেউ অস্ট্রেলিয়ান ওপেন থেকে সরে দাঁড়ায়!
লিসের ক্ষীণ সে আশাটাই শেষ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখে যখন ১৩তম বাছাই আনা কালিন্সকায়া টুর্নামেন্ট থেকে সরিয়ে নেন নিজেকে। ভাগ্যক্রমে পাওয়া এই সুযোগটাকে দারুণ কাজে লাগিয়েছেন লিস। প্রথম রাউন্ডে ৬-২, ৬-২ সেটে হারিয়ে দেন কিম্বালি বিরেলকে। এরপর দ্বিতীয় রাউন্ডে গতকাল ৬-২, ৩-৬, ৬-৪ গেমে হারিয়ে দিলেন ফ্রান্সের ভারভারা গ্রাচেভাকে। বাছাইপর্বেই যিনি নিতে যাচ্ছিলেন বিদায়, সেই লিসের চোখে এখন আরও এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন। এবার তৃতীয় রাউন্ডে তাঁর প্রতিপক্ষ ডব্লিউটিএ র্যাঙ্কিংয়ের ৮২তম অবস্থানে থাকা জ্যাকলিন ক্রিস্টিয়ান।
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের তৃতীয় রাউন্ডে উঠে আসাটাই লিসের কাছে একটা স্বপ্নযাত্রার মতো। গ্রাচেভার বিপক্ষে জয়ের পর বললেন, ‘আমি মনে করি না, এখনো এর (স্বপ্নযাত্রা) বর্ণনা করার মতো শব্দ আমার কাছে আছে।’
বাছাইয়ের শেষ রাউন্ডে হারের পর যখন জানতে পারেন, মূলপর্বে খেলার সুযোগ পেয়েছেন তিনি, তার ১০ মিনিটের মধ্যেই কোর্টে নেমে পড়তে হয়েছে তাঁকে। লিসের ভাষায়, ‘ম্যাচের পোশাক পরে ছিলাম না আমি। দ্রুত লকার রুমে গিয়ে পোশাক পাল্টাই। তাই কোনো প্রস্তুতির সুযোগ পাইনি।’
তারপরও লিস উঠে এসেছেন তৃতীয় রাউন্ডে। উঠে আসবেনই তো। তাঁর রক্তেও যে মিশে আছে টেনিস! বাবা ভ্লামিদির ছিলেন ইউক্রেনের ডেভিস কাপ দলের সদস্য। ইউক্রেনের কিয়েভে জন্ম লিসের। ২ বছর বয়সেই পরিবারের সঙ্গে পাড়ি জমান জার্মানিতে। বাবার হাত ধরেই টেনিস হাতেখড়ি।
এত দিন লিসকে সবাই চিনতেন ভ্লাদিমিরের মেয়ে বলে। এবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ভালো করার পর অনেকেই হয়তো ভ্লাদিমিরকে দেখে বললেন ইনি লিসের বাবা!
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৭ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৯ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৯ ঘণ্টা আগে