নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: হঠাৎ দেখলে মনে হবে কাবাডি খেলা। একেক দলে ছয়জন করে খেলোয়াড়। তবে খেলাটা যে কাবাডি নয় সে ভুল ভাঙবে রেফারির বাঁশি শোনার পর। বাঁশি শোনামাত্রই প্রতি দলের তিনজন করে খেলোয়াড় বল ছুড়তে শুরু করেন প্রতিপক্ষের দিকে। বল গায়ে লাগলেই সর্বনাশ! খেলার নাম ডজবল। খেলাটা বাংলাদেশে একেবারেই অচেনা।
ডজবলের সূচনা
১৯৮৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ডজবলের জন্ম। শুরুতে মার্কিনিরা শখের বশে খেললেও ধীরে ধীরে এটি রূপ নেয় ‘সিরিয়াস গেমে’। পেশাদারির মোড়কেই ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হচ্ছে বিশ্বে। ২০০৪ সালে ইংল্যান্ডের টম হিকিনস ওয়ার্ল্ড ডজবল ফেডারেশনের দায়িত্ব নেওয়ার পরই ডজবলের বিস্তার বাড়ে উল্লেখযোগ্য হারে। ২০১২ থেকে হচ্ছে এটির বিশ্বকাপ। ২০১৯ সালে এটির স্বীকৃতি মিলেছে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির কাছ থেকেও। প্রতিবছর ২৭ এপ্রিল পালিত হচ্ছে বিশ্ব ডজবল দিবস। খেলাটা নিয়ে হলিউডে সিনেমা পর্যন্ত হয়েছে।
বাংলাদেশে ডজবল
আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটিতে সদস্য হওয়ার পরই ক্রমেই বাড়ছে ডজবলের জনপ্রিয়তা। আফ্রিকা মহাদেশের ১৫, এশিয়ার ১৬, ইউরোপের ২৩, লাতিন আমেরিকার ৮, উত্তর আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের ৬টি দেশ ডজবল খেলছে। যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের নামও। ২৭ মে শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সে নতুন এই খেলা সম্পর্কে কর্মশালা হয়েছে। সাংবাদিকদের প্রদর্শনী ম্যাচও দেখানো হয়েছে। আগামী জুনে প্রথমবারের মতো জাতীয় নারী ও পুরুষ লিগ আয়োজন করতে চায় ডজবল ফেডারেশন।
খেলার নিয়ম
ডজবলের কোর্ট দৈর্ঘ্যে ৫০ ফুট ও প্রস্থে ২৫ ফুট। আড়াআড়ি ২০ ফুট করে কোর্টের মোট ৪০ ফুট দুই দলের খেলোয়াড়েরা ব্যবহার করেন। মাঝের ১০ ফুটকে বলা হয় ‘নিউট্রাল জোন’ বা নিরপেক্ষ অঞ্চল। ডজবল অনেকটা কাবাডি, হ্যান্ডবল আর ক্রিকেটের মিশ্রণ। দুই দলে ১০ জন করে খেলোয়াড় থাকেন। দুই দলের ছয়জন করে মোট ১২ জন খেলোয়াড় থাকেন কোর্টে। রেফারির প্রথম বাঁশির পর প্রতি দলের দুজন খেলোয়াড় তিনটি করে বল নিউট্রাল জোনের দুপাশে রেখে দেন।
রেফারি দ্বিতীয় বাঁশি বাজালেই খেলোয়াড়েরা বলের দিকে ছুটে যান। বল হাতে নিয়ে শুরু করেন প্রতিপক্ষের দিকে ছুড়ে মারা। ধেয়ে আসা বল হাত দিয়ে ফেরাতে পারলে কিংবা ধরে ফেলতে পারলেই প্রতিপক্ষের খেলোয়াড় ডেড বা আউট হবেন। আর সেই বল যদি কোনোভাবে খেলোয়াড়ের গায়ের যেকোনো অংশে স্পর্শ করে তাহলে সেই খেলোয়াড় ডেড বা আউট হবেন। এভাবে একটা দলের ছয় খেলোয়াড় ডেড বা আউট হলে প্রতিপক্ষ পাবে ১ পয়েন্ট। বিরতিসহ ২০–২০, মোট ৪০ মিনিটের খেলা। খেলা শেষে যাদের পয়েন্ট বেশি তারাই হবে জয়ী।
ঢাকা: হঠাৎ দেখলে মনে হবে কাবাডি খেলা। একেক দলে ছয়জন করে খেলোয়াড়। তবে খেলাটা যে কাবাডি নয় সে ভুল ভাঙবে রেফারির বাঁশি শোনার পর। বাঁশি শোনামাত্রই প্রতি দলের তিনজন করে খেলোয়াড় বল ছুড়তে শুরু করেন প্রতিপক্ষের দিকে। বল গায়ে লাগলেই সর্বনাশ! খেলার নাম ডজবল। খেলাটা বাংলাদেশে একেবারেই অচেনা।
ডজবলের সূচনা
১৯৮৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ডজবলের জন্ম। শুরুতে মার্কিনিরা শখের বশে খেললেও ধীরে ধীরে এটি রূপ নেয় ‘সিরিয়াস গেমে’। পেশাদারির মোড়কেই ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হচ্ছে বিশ্বে। ২০০৪ সালে ইংল্যান্ডের টম হিকিনস ওয়ার্ল্ড ডজবল ফেডারেশনের দায়িত্ব নেওয়ার পরই ডজবলের বিস্তার বাড়ে উল্লেখযোগ্য হারে। ২০১২ থেকে হচ্ছে এটির বিশ্বকাপ। ২০১৯ সালে এটির স্বীকৃতি মিলেছে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির কাছ থেকেও। প্রতিবছর ২৭ এপ্রিল পালিত হচ্ছে বিশ্ব ডজবল দিবস। খেলাটা নিয়ে হলিউডে সিনেমা পর্যন্ত হয়েছে।
বাংলাদেশে ডজবল
আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটিতে সদস্য হওয়ার পরই ক্রমেই বাড়ছে ডজবলের জনপ্রিয়তা। আফ্রিকা মহাদেশের ১৫, এশিয়ার ১৬, ইউরোপের ২৩, লাতিন আমেরিকার ৮, উত্তর আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের ৬টি দেশ ডজবল খেলছে। যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের নামও। ২৭ মে শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সে নতুন এই খেলা সম্পর্কে কর্মশালা হয়েছে। সাংবাদিকদের প্রদর্শনী ম্যাচও দেখানো হয়েছে। আগামী জুনে প্রথমবারের মতো জাতীয় নারী ও পুরুষ লিগ আয়োজন করতে চায় ডজবল ফেডারেশন।
খেলার নিয়ম
ডজবলের কোর্ট দৈর্ঘ্যে ৫০ ফুট ও প্রস্থে ২৫ ফুট। আড়াআড়ি ২০ ফুট করে কোর্টের মোট ৪০ ফুট দুই দলের খেলোয়াড়েরা ব্যবহার করেন। মাঝের ১০ ফুটকে বলা হয় ‘নিউট্রাল জোন’ বা নিরপেক্ষ অঞ্চল। ডজবল অনেকটা কাবাডি, হ্যান্ডবল আর ক্রিকেটের মিশ্রণ। দুই দলে ১০ জন করে খেলোয়াড় থাকেন। দুই দলের ছয়জন করে মোট ১২ জন খেলোয়াড় থাকেন কোর্টে। রেফারির প্রথম বাঁশির পর প্রতি দলের দুজন খেলোয়াড় তিনটি করে বল নিউট্রাল জোনের দুপাশে রেখে দেন।
রেফারি দ্বিতীয় বাঁশি বাজালেই খেলোয়াড়েরা বলের দিকে ছুটে যান। বল হাতে নিয়ে শুরু করেন প্রতিপক্ষের দিকে ছুড়ে মারা। ধেয়ে আসা বল হাত দিয়ে ফেরাতে পারলে কিংবা ধরে ফেলতে পারলেই প্রতিপক্ষের খেলোয়াড় ডেড বা আউট হবেন। আর সেই বল যদি কোনোভাবে খেলোয়াড়ের গায়ের যেকোনো অংশে স্পর্শ করে তাহলে সেই খেলোয়াড় ডেড বা আউট হবেন। এভাবে একটা দলের ছয় খেলোয়াড় ডেড বা আউট হলে প্রতিপক্ষ পাবে ১ পয়েন্ট। বিরতিসহ ২০–২০, মোট ৪০ মিনিটের খেলা। খেলা শেষে যাদের পয়েন্ট বেশি তারাই হবে জয়ী।
অধিনায়ক হিসেবে গত ২১০ দিনে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লিটন দাস। এর মধ্যে শুধু শেষ দুই মাসেই চারটি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় এসেছে দুটি সিরিজে। এখন আপাতত কিছুটা বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন লিটনরা।
৫ ঘণ্টা আগেএশিয়ান ক্রিকেটকে এক করেছে ঢাকা—এশিয়ান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর শীর্ষ কর্তাদের ছবি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এমন এক ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে যেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এশিয়ান ক্রিকেটের শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা বসেছে।
৭ ঘণ্টা আগে৪১ রানে নেই ৭ উইকেট। মিরপুরে ৯ বছর আগের সেই লজ্জার রেকর্ড চোখরাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। ২০১৬ সালে ইডেন গার্ডনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সংস্করণে নিজেদের সর্বনিম্ন ৭০ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড গড়েছিল। তবে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে ব্যাটিং আরও ভয়ংকর খারাপ ছিল, ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায়...
৮ ঘণ্টা আগেসাত বছর আগে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। আজ তিনি খেলছেন ১২তম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ২০১৮ সালে অভিষেক হওয়ার পর মাঝে পাঁচ বছর দলেই সুযোগ পাননি সাহিবজাদা ফারহান। তবে নিজের কৌশল, ধারাবাহিকতা আর শটের রেঞ্জ ও বৈচিত্র্যে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে আবারও সাহিবজাদা ফেরেন পাকিস্তান দলে। তবে গত বছর তেমন ভালো
৮ ঘণ্টা আগে