নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিভিন্ন ক্রীড়া স্থাপনার ভাড়া নিয়ে রীতিমতো নৈরাজ্য চলছে। অতীতে বিভিন্ন সময়ে ভাড়া পুনর্নির্ধারণের কথা শোনা গেলেও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। এবার বিষয়টি যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার নজরে আসার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদও আটঘাট বেঁধে নেমেছে। আজ এক চিঠিতে এনএসসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, দ্রুতই এই ভাড়া নৈরাজ্য খতিয়ে দেখার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠিতে আরও বলা হয়, কী প্রক্রিয়ার দোকানগুলোর লিজ বরাদ্দ হয়, কারা বরাদ্দ দেয়, কারা বরাদ্দ পেয়েছে এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের লাভ কী—এসব বিষয় খতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলে মনে করছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ।
মূলত জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আয়টা আসে ঢাকার আটটি ক্রীড়া অবকাঠামো থেকে। এগুলো হলো—বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়াম, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম-সংলগ্ন সুপারমার্কেট, ভলিবল স্টেডিয়াম, মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং এই স্টেডিয়ামের আউটার মার্কেট, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম-সংলগ্ন সুইমিংপুল মার্কেট এবং কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়াম। এসব অবকাঠামোতে ১০৭৪টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এসব অবকাঠামো থেকে অর্জিত অর্থ নয়ছয় হয়েছে গত কয়েক বছর। সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক গণমাধ্যমে সে খবর ফলাও করে ছাপানো হয়। ওই সব প্রতিবেদনে উঠে আসে ভাড়া নৈরাজ্যের ভয়ংকর সব তথ্য। দেখা যায়, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ভাড়া বাবদ যে অর্থ পাচ্ছে, তার চেয়ে কয়েক গুণ ভাড়া যাচ্ছে লিজ দেওয়া পক্ষের পকেটে। এতে করে প্রতিবছর মোটা অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।
দেশের বিভিন্ন ক্রীড়া স্থাপনার ভাড়া নিয়ে রীতিমতো নৈরাজ্য চলছে। অতীতে বিভিন্ন সময়ে ভাড়া পুনর্নির্ধারণের কথা শোনা গেলেও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। এবার বিষয়টি যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার নজরে আসার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদও আটঘাট বেঁধে নেমেছে। আজ এক চিঠিতে এনএসসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, দ্রুতই এই ভাড়া নৈরাজ্য খতিয়ে দেখার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠিতে আরও বলা হয়, কী প্রক্রিয়ার দোকানগুলোর লিজ বরাদ্দ হয়, কারা বরাদ্দ দেয়, কারা বরাদ্দ পেয়েছে এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের লাভ কী—এসব বিষয় খতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলে মনে করছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ।
মূলত জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আয়টা আসে ঢাকার আটটি ক্রীড়া অবকাঠামো থেকে। এগুলো হলো—বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়াম, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম-সংলগ্ন সুপারমার্কেট, ভলিবল স্টেডিয়াম, মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং এই স্টেডিয়ামের আউটার মার্কেট, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম-সংলগ্ন সুইমিংপুল মার্কেট এবং কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়াম। এসব অবকাঠামোতে ১০৭৪টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এসব অবকাঠামো থেকে অর্জিত অর্থ নয়ছয় হয়েছে গত কয়েক বছর। সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক গণমাধ্যমে সে খবর ফলাও করে ছাপানো হয়। ওই সব প্রতিবেদনে উঠে আসে ভাড়া নৈরাজ্যের ভয়ংকর সব তথ্য। দেখা যায়, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ভাড়া বাবদ যে অর্থ পাচ্ছে, তার চেয়ে কয়েক গুণ ভাড়া যাচ্ছে লিজ দেওয়া পক্ষের পকেটে। এতে করে প্রতিবছর মোটা অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।
জিতলেই বিশ্বকাপ—এমন সমীকরণ নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিততে পারেননি নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচেও আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। এরপরও জায়গা করে নিয়েছে বিশ্বকাপে।
১৮ মিনিট আগেআগামীকাল থেকে শুরু হতে যাওয়া সিরিজে কাগজে কলমে বাংলাদেশই ফেবারিট। আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে ৯ নম্বরে অবস্থান বাংলাদেশের। এই তালিকার তলানি তথা ১২তম অবস্থানে জিম্বাবুয়ে। তবে মাঠে লড়াই শুরুর আগে বাংলাদেশকে নিয়ে ভয় পেতে চায় না জিম্বাবুয়ে।
১ ঘণ্টা আগেজিতলেই বিশ্বকাপ—এমন সমীকরণ নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিততে পারেননি নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচেও আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। তাই জ্যোতিদের বিশ্বকাপ-ভাগ্য এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে। বিকেলে শুরু হওয়া ম্যাচে থাইল্যান্ডের মেয়েদের বিপ
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট খেলছে প্রায় দুই যুগ ধরে। ২০০০ সালের নভেম্বরে ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক অভিষেকের পর প্রথম জয় পেতে সময় লেগেছিল চার বছরের বেশি। এই দীর্ঘ পথচলায় টেস্টে বাংলাদেশের প্রাপ্তি খুব একটা সমৃদ্ধ নয়। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তানের মতো বড় দলকে হারানোর কিছু সাফল্য এসেছে
৩ ঘণ্টা আগে