আশরাফউদ্দিন আহমেদ চুন্নু
আর্জেন্টিনার আজ জীবন-মরণ লড়াই। তাদের জিততেই হবে। কোনো বিকল্প নেই। হ্যাঁ, একটা দলের খারাপ দিন আসতেই পারে, তারা হারতে পারে। আর্জেন্টিনার সেই খারাপ দিনটা এসেছে সৌদি আরবের বিপক্ষে। সৌদির কাছে হারায় আর্জেন্টিনা যে মেক্সিকোর কাছে হেরে যাবে, সেটা বিশ্বাস করি না। আশা করি আর্জেন্টিনা জিতবে।
মেক্সিকোকে হারিয়ে পরের পর্বের সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখবে।
প্রথম ম্যাচে আর্জেন্টিনার হারের বড় কারণ, সৌদি সেদিন আসলেই দুর্দান্ত খেলেছে। তারা ভালো খেলেছে এবং আর্জেন্টিনাকে তাদের স্বাভাবিক খেলা খেলতে দেয়নি। যখনই তাদের পায়ে বল গেছে, সৌদির ফুটবলাররা নিজেদের উজাড় করে দিয়েছে আক্রমণে। আর্জেন্টাইনদের পায়ে যখনই বল গেছে ম্যান-টু-ম্যান মার্কিংয়ে, হাই লাইন ডিফেন্সে মাঠটাকে এত ছোট করে নিয়ে এসেছে যে মেসিদের প্রেসই করতে দেয়নি। জায়গা বের করে খেলতে দেয়নি। এ কারণেই আর্জেন্টিনাকে হারতে হয়েছে। আর বারবার সৌদির অফসাইড ফাঁদে পা দিয়েছে আর্জেন্টিনা। তিনটি গোল বাতিল হয়েছে অফসাইডে। তিন নম্বর যে গোলটা বাতিল হয়েছে, সেটা তো প্রযুক্তি ছাড়া সাদা চোখে বোঝাই যেত না যে অফসাইড হয়েছে। এখন তাই বলে শেষ ম্যাচে আর্জেন্টিনা খারাপ খেলেছে বলে পরের ম্যাচটা ভালো খেলবে না, সেটা বিশ্বাস করি না। বিশ্বাস করি, আর্জেন্টিনা ঘুরে দাঁড়াবে। প্রতিদিন যেমন নতুন করে সূর্যোদয় হয়, ঠিক সেভাবে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা নতুন করে ফিরে আসবে।
আমি বলব না সৌদির বিপক্ষে আর্জেন্টিনা তাদের অতি আত্মবিশ্বাসের কারণে হেরেছে। আমার কাছে বেশ ক্লান্ত মনে হয়েছে দলটাকে। একটা কারণ হতে পারে, খেলাটা হয়েছে কাতারের সময় দুপুর একটায়। সে সময় প্রচণ্ড গরম থাকে কাতারে। তখন হয়তো তারা ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল। অনেকেই বলছে, ছোট দলকে পাত্তা দেয়নি বলে আর্জেন্টিনা হেরেছে, এটা কোনো কারণই হতে পারে না। একজন খেলোয়াড় যখন মাঠে নামে তখন সব সময় সব দলের বিপক্ষে সিরিয়াস থাকে। খেলোয়াড়দের দেখে অনেকে ভাবে অন্য দলের খেলোয়াড়কে পাত্তা দেওয়া হচ্ছে না। আসলে তা নয়। সব মিলিয়েই আর্জেন্টিনার আসলে সেদিন একটা খারাপ সময় গেছে।
আর্জেন্টিনা ফুটবল সম্পর্কিত খবর জানতে এখানে ক্লিক করুন
তবে মেক্সিকোর বিপক্ষে একটা সুবিধা হচ্ছে মেক্সিকোও লাতিন আমেরিকার দেশ। আর্জেন্টিনা-মেক্সিকো দুই দলই একে অপরকে ভালোভাবে জানে। পরিসংখ্যান কিংবা দলীয় শক্তিতে আর্জেন্টিনাই এগিয়ে ছিল, এগিয়ে থাকবে। একটা ম্যাচ হেরে হয়তো তাদের নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে কিন্তু আর্জেন্টিনা নিজেদের উজাড় করে মেক্সিকোকে হারিয়ে তাদের সম্ভাবনাটা বাঁচিয়ে রাখবে।
বিশ্বকাপ ফুটবল সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
আর্জেন্টিনার আজ জীবন-মরণ লড়াই। তাদের জিততেই হবে। কোনো বিকল্প নেই। হ্যাঁ, একটা দলের খারাপ দিন আসতেই পারে, তারা হারতে পারে। আর্জেন্টিনার সেই খারাপ দিনটা এসেছে সৌদি আরবের বিপক্ষে। সৌদির কাছে হারায় আর্জেন্টিনা যে মেক্সিকোর কাছে হেরে যাবে, সেটা বিশ্বাস করি না। আশা করি আর্জেন্টিনা জিতবে।
মেক্সিকোকে হারিয়ে পরের পর্বের সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখবে।
প্রথম ম্যাচে আর্জেন্টিনার হারের বড় কারণ, সৌদি সেদিন আসলেই দুর্দান্ত খেলেছে। তারা ভালো খেলেছে এবং আর্জেন্টিনাকে তাদের স্বাভাবিক খেলা খেলতে দেয়নি। যখনই তাদের পায়ে বল গেছে, সৌদির ফুটবলাররা নিজেদের উজাড় করে দিয়েছে আক্রমণে। আর্জেন্টাইনদের পায়ে যখনই বল গেছে ম্যান-টু-ম্যান মার্কিংয়ে, হাই লাইন ডিফেন্সে মাঠটাকে এত ছোট করে নিয়ে এসেছে যে মেসিদের প্রেসই করতে দেয়নি। জায়গা বের করে খেলতে দেয়নি। এ কারণেই আর্জেন্টিনাকে হারতে হয়েছে। আর বারবার সৌদির অফসাইড ফাঁদে পা দিয়েছে আর্জেন্টিনা। তিনটি গোল বাতিল হয়েছে অফসাইডে। তিন নম্বর যে গোলটা বাতিল হয়েছে, সেটা তো প্রযুক্তি ছাড়া সাদা চোখে বোঝাই যেত না যে অফসাইড হয়েছে। এখন তাই বলে শেষ ম্যাচে আর্জেন্টিনা খারাপ খেলেছে বলে পরের ম্যাচটা ভালো খেলবে না, সেটা বিশ্বাস করি না। বিশ্বাস করি, আর্জেন্টিনা ঘুরে দাঁড়াবে। প্রতিদিন যেমন নতুন করে সূর্যোদয় হয়, ঠিক সেভাবে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা নতুন করে ফিরে আসবে।
আমি বলব না সৌদির বিপক্ষে আর্জেন্টিনা তাদের অতি আত্মবিশ্বাসের কারণে হেরেছে। আমার কাছে বেশ ক্লান্ত মনে হয়েছে দলটাকে। একটা কারণ হতে পারে, খেলাটা হয়েছে কাতারের সময় দুপুর একটায়। সে সময় প্রচণ্ড গরম থাকে কাতারে। তখন হয়তো তারা ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল। অনেকেই বলছে, ছোট দলকে পাত্তা দেয়নি বলে আর্জেন্টিনা হেরেছে, এটা কোনো কারণই হতে পারে না। একজন খেলোয়াড় যখন মাঠে নামে তখন সব সময় সব দলের বিপক্ষে সিরিয়াস থাকে। খেলোয়াড়দের দেখে অনেকে ভাবে অন্য দলের খেলোয়াড়কে পাত্তা দেওয়া হচ্ছে না। আসলে তা নয়। সব মিলিয়েই আর্জেন্টিনার আসলে সেদিন একটা খারাপ সময় গেছে।
আর্জেন্টিনা ফুটবল সম্পর্কিত খবর জানতে এখানে ক্লিক করুন
তবে মেক্সিকোর বিপক্ষে একটা সুবিধা হচ্ছে মেক্সিকোও লাতিন আমেরিকার দেশ। আর্জেন্টিনা-মেক্সিকো দুই দলই একে অপরকে ভালোভাবে জানে। পরিসংখ্যান কিংবা দলীয় শক্তিতে আর্জেন্টিনাই এগিয়ে ছিল, এগিয়ে থাকবে। একটা ম্যাচ হেরে হয়তো তাদের নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে কিন্তু আর্জেন্টিনা নিজেদের উজাড় করে মেক্সিকোকে হারিয়ে তাদের সম্ভাবনাটা বাঁচিয়ে রাখবে।
বিশ্বকাপ ফুটবল সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
২০ মিনিট আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
২৪ মিনিট আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
৩০ মিনিট আগেইব্রাহিম জাদরান ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল আফগানিস্তান। মাঝের ওভারে ধাক্কা খেলেও সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সামনে ২৯৩ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করিয়েছে হাশমতউল্লাহ শাহিদির দল। অর্থাৎ সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ২৯৪ রান।
২ ঘণ্টা আগে