নাজিম আল শমষের

ঢাকা: ডেনমার্কে প্রিয়জনদের ছেড়ে ১১ বছর আগে বাংলাদেশে এসেছিলেন জামাল ভূঁইয়া। বাপ–দাদার ভিটা হলেও দেশটা তাঁর কাছে ছিল অনেকটাই অচেনা। গত এক দশকে অনেক কঠিনেরে জয় করেই জামাল এখন দেশের ফুটবলের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে জামাল বললেন তাঁর যাত্রা, দল আর সামনে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বের লক্ষ্য নিয়ে—
প্রশ্ন: ২০১৩ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আপনার বাংলাদেশ দলের হয়ে অভিষেক। আট বছর আগে ভেবেছিলেন, চ্যালেঞ্জ জিতে একজন তারকা হবেন, বাংলাদেশের অধিনায়ক হবেন?
জামাল ভূঁইয়া: আসলে তারকাখ্যাতি নিয়ে চিন্তা করি না। শুধু ফুটবল আর পরিবার নিয়েই চিন্তা। এত দূর আসব, ভাবিনি। নিজে সুখী থাকলে সবকিছুই হবে। মন খারাপ থাকলে কোনো কিছুতেই পূর্ণ মনোযোগ রাখা যায় না।
প্রশ্ন: ডেনমার্কে ৫০ লাখ মানুষ, বাংলাদেশে সেখানে ১৬ কোটি। ফুটবলে দুই দেশের অবস্থানেও আকাশ-পাতাল পার্থক্য। দেশে এত বড় জনশক্তি, সমস্যাটা কোথায় যে অন্তত দক্ষিণ এশিয়ান ফুটবল শক্তি হওয়ার সামর্থ্য নেই বাংলাদেশের?
জামাল: সবচেয়ে বড় পার্থক্য হচ্ছে সুযোগ-সুবিধায়। অবকাঠামোগত পার্থক্য আছে। একজন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠে আসা এই দেশে বেশ কঠিন। ডেনমার্কের কথা যদি বলেন, সেখানে মানুষ কম কিন্তু প্রতিটি ক্লাবের যুব দল আছে। অনূর্ধ্ব-৯ থেকে ১৮, ১৯ পর্যন্ত ওদের দল আছে। সবাই প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল খেলে। বাংলাদেশে এই সুবিধাটা তো তরুণ ফুটবলাররা পাচ্ছে না। বাংলাদেশে পর্যাপ্ত মাঠেরও অভাব। সবাই জানি সমস্যাটা কোথায়, কিন্তু সমাধান নেই।
প্রশ্ন: গত আট বছরে আপনি আট কোচের অধীনে খেলেছেন। কেবল জেমি ডে–ই লম্বা সময়, চার বছর বাংলাদেশ দলে কাজ করছেন। তাঁর সঙ্গে আপনার বা আপনাদের বোঝাপড়াটা কতটুকু? বাকি কোচদের সঙ্গে জেমির পার্থক্য কোথায়?
জামাল: জেমি ডের সঙ্গে আমাদের বোঝাপড়া এমনিতেই ভালো। পার্থক্যটা হচ্ছে, তিনি চার বছর ধরে বাংলাদেশের কোচ। সব খেলোয়াড়কেই বেশ ভালো জানেন। জেমি ব্যক্তিগতভাবে জাতীয় দলের সব খেলোয়াড়কে নিয়মিত বার্তা পাঠান। খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত, পারিবারিক সমস্যার বিষয়গুলো নিয়েও ভাবেন। খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাঁর বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। তবে তাঁর সঙ্গে আমার বেশি কথা হয় ক্যাম্প শুরু হলে। তিনি জানেন, ব্যক্তিগত জীবন আছে। তাই ক্লাবে থাকা অবস্থায় খুব বেশি যোগাযোগ হয় না।
প্রশ্ন: আপনার দেখানো পথে হেঁটে তারিক কাজী বাংলাদেশ দলে খেলছেন। আরও কয়েকজন প্রবাসী ফুটবলার জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন দেখছেন। সংখ্যাটা যদি বাড়ে, জাতীয় দলের চেহারাটা কি পুরোপুরি বদলে যেতে পারে?
জামাল: আমি মনে করি এটা দেশের, দলের, ফুটবলের জন্য ভালো। ফ্রান্স দলকে দেখুন, তাঁদের বেশির ভাগ ফুটবলার অভিবাসী। এমনকি ইংল্যান্ডের রাহিম স্টার্লিংও অন্য দেশের। আফগানিস্তানের দলেও তা–ই। এ ধরনের খেলোয়াড় নিয়ে বেলজিয়াম এখন র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে। প্রবাসীরা এলে যদি দলের অবস্থান ভালো হয়, তাহলে আমরা কেন চাইব না?
প্রশ্ন: এখন মাঠে আপনাকে অনেক আক্রমণাত্মক দেখা যায়। নেপালের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে আক্রমণাত্মক ছিলেন, ভারতের ম্যাচেও মেজাজ হারিয়েছেন। এটা কি আবেগ না ম্যাচের চাপ থেকে?
জামাল: নেপাল ম্যাচে আমি ৯৪ মিনিটে ট্যাকল করেছিলাম। দেখলাম, দল হারছে অথচ কেউ এগিয়ে আসছে না। প্রতিপক্ষকে চ্যালেঞ্জ করছে না। আক্রমণাত্মকভাবে এগিয়ে আসছে না। ভারত ম্যাচেও তা–ই। ৭৮ মিনিটে গোল খেলাম। অথচ দলের বাকিদের মধ্যে তেমন প্রতিক্রিয়া নেই। তখন দলের বাকিদের জাগাতে চেষ্টা করলাম। দলকে বোঝাতে চাইলাম যে মনোবল হারানো চলবে না। খেলা তখনো কিন্তু শেষ হয়নি। ফিরে আসা যেত। বাধ্য হয়ে তখন কড়া ট্যাকল করলাম। সতীর্থদের বোঝাতে চেয়েছিলাম, প্রতিপক্ষকে আমাদের দুর্বলতা বুঝতে দেওয়া যাবে না। আসলে তখন আমরা শারীরিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব তো শেষ। এবার সামনে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব। এখন বাংলাদেশের লক্ষ্য কী থাকবে?
জামাল: অবশ্যই চাইব মূল পর্বে জায়গা করে নিতে। সুযোগ অবশ্যই আছে। এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বের দলগুলো বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের দলগুলো থেকে খানিকটা কম শক্তিমত্তার। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো আমাদের ভালো প্রস্তুতি নিতে হবে, সময় নিয়ে ক্যাম্প করতে হবে। এরপর ম্যাচ খেলতে হবে। এ বিষয়গুলোই বেশি করে চাই।

ঢাকা: ডেনমার্কে প্রিয়জনদের ছেড়ে ১১ বছর আগে বাংলাদেশে এসেছিলেন জামাল ভূঁইয়া। বাপ–দাদার ভিটা হলেও দেশটা তাঁর কাছে ছিল অনেকটাই অচেনা। গত এক দশকে অনেক কঠিনেরে জয় করেই জামাল এখন দেশের ফুটবলের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে জামাল বললেন তাঁর যাত্রা, দল আর সামনে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বের লক্ষ্য নিয়ে—
প্রশ্ন: ২০১৩ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আপনার বাংলাদেশ দলের হয়ে অভিষেক। আট বছর আগে ভেবেছিলেন, চ্যালেঞ্জ জিতে একজন তারকা হবেন, বাংলাদেশের অধিনায়ক হবেন?
জামাল ভূঁইয়া: আসলে তারকাখ্যাতি নিয়ে চিন্তা করি না। শুধু ফুটবল আর পরিবার নিয়েই চিন্তা। এত দূর আসব, ভাবিনি। নিজে সুখী থাকলে সবকিছুই হবে। মন খারাপ থাকলে কোনো কিছুতেই পূর্ণ মনোযোগ রাখা যায় না।
প্রশ্ন: ডেনমার্কে ৫০ লাখ মানুষ, বাংলাদেশে সেখানে ১৬ কোটি। ফুটবলে দুই দেশের অবস্থানেও আকাশ-পাতাল পার্থক্য। দেশে এত বড় জনশক্তি, সমস্যাটা কোথায় যে অন্তত দক্ষিণ এশিয়ান ফুটবল শক্তি হওয়ার সামর্থ্য নেই বাংলাদেশের?
জামাল: সবচেয়ে বড় পার্থক্য হচ্ছে সুযোগ-সুবিধায়। অবকাঠামোগত পার্থক্য আছে। একজন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠে আসা এই দেশে বেশ কঠিন। ডেনমার্কের কথা যদি বলেন, সেখানে মানুষ কম কিন্তু প্রতিটি ক্লাবের যুব দল আছে। অনূর্ধ্ব-৯ থেকে ১৮, ১৯ পর্যন্ত ওদের দল আছে। সবাই প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল খেলে। বাংলাদেশে এই সুবিধাটা তো তরুণ ফুটবলাররা পাচ্ছে না। বাংলাদেশে পর্যাপ্ত মাঠেরও অভাব। সবাই জানি সমস্যাটা কোথায়, কিন্তু সমাধান নেই।
প্রশ্ন: গত আট বছরে আপনি আট কোচের অধীনে খেলেছেন। কেবল জেমি ডে–ই লম্বা সময়, চার বছর বাংলাদেশ দলে কাজ করছেন। তাঁর সঙ্গে আপনার বা আপনাদের বোঝাপড়াটা কতটুকু? বাকি কোচদের সঙ্গে জেমির পার্থক্য কোথায়?
জামাল: জেমি ডের সঙ্গে আমাদের বোঝাপড়া এমনিতেই ভালো। পার্থক্যটা হচ্ছে, তিনি চার বছর ধরে বাংলাদেশের কোচ। সব খেলোয়াড়কেই বেশ ভালো জানেন। জেমি ব্যক্তিগতভাবে জাতীয় দলের সব খেলোয়াড়কে নিয়মিত বার্তা পাঠান। খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত, পারিবারিক সমস্যার বিষয়গুলো নিয়েও ভাবেন। খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাঁর বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। তবে তাঁর সঙ্গে আমার বেশি কথা হয় ক্যাম্প শুরু হলে। তিনি জানেন, ব্যক্তিগত জীবন আছে। তাই ক্লাবে থাকা অবস্থায় খুব বেশি যোগাযোগ হয় না।
প্রশ্ন: আপনার দেখানো পথে হেঁটে তারিক কাজী বাংলাদেশ দলে খেলছেন। আরও কয়েকজন প্রবাসী ফুটবলার জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন দেখছেন। সংখ্যাটা যদি বাড়ে, জাতীয় দলের চেহারাটা কি পুরোপুরি বদলে যেতে পারে?
জামাল: আমি মনে করি এটা দেশের, দলের, ফুটবলের জন্য ভালো। ফ্রান্স দলকে দেখুন, তাঁদের বেশির ভাগ ফুটবলার অভিবাসী। এমনকি ইংল্যান্ডের রাহিম স্টার্লিংও অন্য দেশের। আফগানিস্তানের দলেও তা–ই। এ ধরনের খেলোয়াড় নিয়ে বেলজিয়াম এখন র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে। প্রবাসীরা এলে যদি দলের অবস্থান ভালো হয়, তাহলে আমরা কেন চাইব না?
প্রশ্ন: এখন মাঠে আপনাকে অনেক আক্রমণাত্মক দেখা যায়। নেপালের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে আক্রমণাত্মক ছিলেন, ভারতের ম্যাচেও মেজাজ হারিয়েছেন। এটা কি আবেগ না ম্যাচের চাপ থেকে?
জামাল: নেপাল ম্যাচে আমি ৯৪ মিনিটে ট্যাকল করেছিলাম। দেখলাম, দল হারছে অথচ কেউ এগিয়ে আসছে না। প্রতিপক্ষকে চ্যালেঞ্জ করছে না। আক্রমণাত্মকভাবে এগিয়ে আসছে না। ভারত ম্যাচেও তা–ই। ৭৮ মিনিটে গোল খেলাম। অথচ দলের বাকিদের মধ্যে তেমন প্রতিক্রিয়া নেই। তখন দলের বাকিদের জাগাতে চেষ্টা করলাম। দলকে বোঝাতে চাইলাম যে মনোবল হারানো চলবে না। খেলা তখনো কিন্তু শেষ হয়নি। ফিরে আসা যেত। বাধ্য হয়ে তখন কড়া ট্যাকল করলাম। সতীর্থদের বোঝাতে চেয়েছিলাম, প্রতিপক্ষকে আমাদের দুর্বলতা বুঝতে দেওয়া যাবে না। আসলে তখন আমরা শারীরিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব তো শেষ। এবার সামনে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব। এখন বাংলাদেশের লক্ষ্য কী থাকবে?
জামাল: অবশ্যই চাইব মূল পর্বে জায়গা করে নিতে। সুযোগ অবশ্যই আছে। এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বের দলগুলো বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের দলগুলো থেকে খানিকটা কম শক্তিমত্তার। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো আমাদের ভালো প্রস্তুতি নিতে হবে, সময় নিয়ে ক্যাম্প করতে হবে। এরপর ম্যাচ খেলতে হবে। এ বিষয়গুলোই বেশি করে চাই।

ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ....
১ ঘণ্টা আগে
লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হ্যাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে
‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে কিউইরা।
মাউন্ট মঙ্গাননুইয়ের বে ওভালে এদিন বোলারাই নিউজিল্যান্ডের জয়ের ভীত গেড় দেন। জাকারি ফোকস, জ্যাকব ডাফিদের বোলিং তোপে পড়ে ৩৫.২ ওভারে ২২৩ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮০ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় মিচেল সান্টনারের দল। দ্বিতীয় ম্যাচে আগামী ২৯ অক্টোবর মাঠে নামবে দুই দল।
সহজ লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। ১২ রানে উইল ইয়ং ও কেইন উইলিয়ামসনকে হারায় স্বাগতিকরা। সাড়ে সাত মাস পর খেলতে নেমে রানের খাতা খুলতে পারেননি সাবেক অধিনায়ক। দলীয় ২৪ রানে ফেরেন রাচিন রবীন্দ্র। চতুর্থ উইকেটে লাথামকে নিয়ে ৪২ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন মিচেল।
তবে ব্রেসওয়েল ও সান্টনারকে নিয়ে দুটি জুটি গড়ে শঙ্কা উড়িয়ে দলকে জয় এন দেন মিচেল। ৯২ রান যোগ করে ফেরেন ব্রেসওয়েল। ৫১ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। এরপর ষষ্ঠ উইকেটে সান্টনারের (২৭) সঙ্গে ৪৯ রানের জুটি গড়েন মিচেল। শেষ পর্যন্ত ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন এই ব্যাটার। তাঁর ৯১ বলের ইনিংস সাজানো ৭ চার ও ২ ছয়ে। ইংল্যান্ডের হয়ে ৪৫ রানে ৩ উইকেট নেন কার্স।
এর আগে ইংল্যান্ডের ইনিংসে একাই ১৩৫ রান এনে দেন হ্যারি ব্রুক। সফরকারীদের অধিনায়কের ১০১ বল ও ১৩৩.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৯ চার ও ১১ ছয়ে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন জেমি ওভারটন। বাকিদের মধ্যে আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। ইংল্যান্ডকে হাতের নাগালে রাখার কাজটা সামনে থেকে করেছেন ফোকস। ৪১ রানে তাঁর শিকার ৪ উইকেট। ৫৫ রানে ৩ ব্যাটারকে ফেরান ডাফি। ম্যাট হেনরি নেন ২ উইকেট।

ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে কিউইরা।
মাউন্ট মঙ্গাননুইয়ের বে ওভালে এদিন বোলারাই নিউজিল্যান্ডের জয়ের ভীত গেড় দেন। জাকারি ফোকস, জ্যাকব ডাফিদের বোলিং তোপে পড়ে ৩৫.২ ওভারে ২২৩ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮০ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় মিচেল সান্টনারের দল। দ্বিতীয় ম্যাচে আগামী ২৯ অক্টোবর মাঠে নামবে দুই দল।
সহজ লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। ১২ রানে উইল ইয়ং ও কেইন উইলিয়ামসনকে হারায় স্বাগতিকরা। সাড়ে সাত মাস পর খেলতে নেমে রানের খাতা খুলতে পারেননি সাবেক অধিনায়ক। দলীয় ২৪ রানে ফেরেন রাচিন রবীন্দ্র। চতুর্থ উইকেটে লাথামকে নিয়ে ৪২ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন মিচেল।
তবে ব্রেসওয়েল ও সান্টনারকে নিয়ে দুটি জুটি গড়ে শঙ্কা উড়িয়ে দলকে জয় এন দেন মিচেল। ৯২ রান যোগ করে ফেরেন ব্রেসওয়েল। ৫১ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। এরপর ষষ্ঠ উইকেটে সান্টনারের (২৭) সঙ্গে ৪৯ রানের জুটি গড়েন মিচেল। শেষ পর্যন্ত ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন এই ব্যাটার। তাঁর ৯১ বলের ইনিংস সাজানো ৭ চার ও ২ ছয়ে। ইংল্যান্ডের হয়ে ৪৫ রানে ৩ উইকেট নেন কার্স।
এর আগে ইংল্যান্ডের ইনিংসে একাই ১৩৫ রান এনে দেন হ্যারি ব্রুক। সফরকারীদের অধিনায়কের ১০১ বল ও ১৩৩.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৯ চার ও ১১ ছয়ে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন জেমি ওভারটন। বাকিদের মধ্যে আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। ইংল্যান্ডকে হাতের নাগালে রাখার কাজটা সামনে থেকে করেছেন ফোকস। ৪১ রানে তাঁর শিকার ৪ উইকেট। ৫৫ রানে ৩ ব্যাটারকে ফেরান ডাফি। ম্যাট হেনরি নেন ২ উইকেট।

ডেনমার্কে প্রিয়জনদের ছেড়ে ১১ বছর আগে বাংলাদেশে এসেছিলেন জামাল ভূঁইয়া। বাপ–দাদার ভিটা হলেও দেশটা তাঁর কাছে ছিল অনেকটাই অচেনা। গত এক দশকে অনেক কঠিনেরে জয় করেই জামাল এখন দেশের ফুটবলের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন।
৩০ জুন ২০২১
লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হ্যাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে
‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
লিগে সবশেষ ব্রেন্টফোর্ডের মাঠ জিটেক কমিউনিটি স্টেডিয়াম থেকে ৩–২ গোলের হার নিয়ে ফিরেছে লিভারপুল। এই হারে টেবিলের ছয়ে নেমে গেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। তাদের সংগ্রহ ১৫ পয়েন্ট। শিরোপা নিশ্চিত হওয়ার পর গত মৌসুমে চার ম্যাচ হেরে যায় লিভারপুল। এবার প্রথম ৯ ম্যাচেই পেল সমান হারের দেখা। তাতে শিরোপা ধরে রাখার পথটা কঠিন হয়ে গেল জায়ান্টদের। লিভারপুলের চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে আর্সেনাল।
গত গ্রীষ্মকালীন দলবদলে স্কোয়াডের শক্তি বাড়াতে বেশকিছু ফুটবলার টেনেছে লিভারপুল। নতুনরা দলে এসে এখনো নিজেদের সেরাটা দিতে পারছেন না। যেটাকে টানা হারের একটা কারণ বলে মনে করছেন স্লট। টিএনটি স্পোর্টসকে তিনি বলেন, ‘দলবদলে স্কোয়াডে বেশকিছু নতুন খেলোয়াড় যোগ করলে মাঠের পারফরম্যান্স সেটার প্রভাব পড়ে। তাই বলে আমি আশা করিনি যে পরপর চারটি ম্যাচ হেরে যাব।’
ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হার সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিচ্ছে স্লটকে, ‘সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো টানা চার ম্যাচে হেরে যাওয়া। আপনি টানা চারবার হেরেছেন। ফলাফলটাই তো আসল। এরপর পারফরম্যান্স নিয়ে বিচার করা যেতে পারে। আমার মতে, আমাদের চারটি হারের মধ্যে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারটি সবচেয়ে খারাপ ছিল।’
বল দখলে পিছিয়ে থাকলেও ব্রেন্টফোর্ডের ফুটবলাররা লিভারপুলের চেয়ে ভালো খেলেছে বলেই মনে করেন স্লট, ‘মাঠে ছেলেরা নিজেদের মৌলিক বিষয়গুলো সঠিকভাবে করতে পারেনি। এটা দুই অর্ধের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। সেই সুযোগে প্রতিপক্ষ দল আমাদের সঙ্গে বলেই লড়াইয়ে জিতেছে।’

লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
লিগে সবশেষ ব্রেন্টফোর্ডের মাঠ জিটেক কমিউনিটি স্টেডিয়াম থেকে ৩–২ গোলের হার নিয়ে ফিরেছে লিভারপুল। এই হারে টেবিলের ছয়ে নেমে গেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। তাদের সংগ্রহ ১৫ পয়েন্ট। শিরোপা নিশ্চিত হওয়ার পর গত মৌসুমে চার ম্যাচ হেরে যায় লিভারপুল। এবার প্রথম ৯ ম্যাচেই পেল সমান হারের দেখা। তাতে শিরোপা ধরে রাখার পথটা কঠিন হয়ে গেল জায়ান্টদের। লিভারপুলের চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে আর্সেনাল।
গত গ্রীষ্মকালীন দলবদলে স্কোয়াডের শক্তি বাড়াতে বেশকিছু ফুটবলার টেনেছে লিভারপুল। নতুনরা দলে এসে এখনো নিজেদের সেরাটা দিতে পারছেন না। যেটাকে টানা হারের একটা কারণ বলে মনে করছেন স্লট। টিএনটি স্পোর্টসকে তিনি বলেন, ‘দলবদলে স্কোয়াডে বেশকিছু নতুন খেলোয়াড় যোগ করলে মাঠের পারফরম্যান্স সেটার প্রভাব পড়ে। তাই বলে আমি আশা করিনি যে পরপর চারটি ম্যাচ হেরে যাব।’
ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হার সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিচ্ছে স্লটকে, ‘সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো টানা চার ম্যাচে হেরে যাওয়া। আপনি টানা চারবার হেরেছেন। ফলাফলটাই তো আসল। এরপর পারফরম্যান্স নিয়ে বিচার করা যেতে পারে। আমার মতে, আমাদের চারটি হারের মধ্যে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারটি সবচেয়ে খারাপ ছিল।’
বল দখলে পিছিয়ে থাকলেও ব্রেন্টফোর্ডের ফুটবলাররা লিভারপুলের চেয়ে ভালো খেলেছে বলেই মনে করেন স্লট, ‘মাঠে ছেলেরা নিজেদের মৌলিক বিষয়গুলো সঠিকভাবে করতে পারেনি। এটা দুই অর্ধের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। সেই সুযোগে প্রতিপক্ষ দল আমাদের সঙ্গে বলেই লড়াইয়ে জিতেছে।’

ডেনমার্কে প্রিয়জনদের ছেড়ে ১১ বছর আগে বাংলাদেশে এসেছিলেন জামাল ভূঁইয়া। বাপ–দাদার ভিটা হলেও দেশটা তাঁর কাছে ছিল অনেকটাই অচেনা। গত এক দশকে অনেক কঠিনেরে জয় করেই জামাল এখন দেশের ফুটবলের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন।
৩০ জুন ২০২১
ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ....
১ ঘণ্টা আগে
এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হ্যাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে
‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে ওঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। মূল পর্বে ওঠার আশা না থাকলেও আসন্ন ম্যাচকে ঘিরে উন্মাদনার কমতি নেই ভক্তদের মধ্যে।
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচের ভেন্যু ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে। দুই প্রতিবেশী দেশের ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু হবে আগামী ৯ নভেম্বর দুপুর ২ টা থেকে। টিকিট পাওয়া যাবে অনলাইন মাধ্যম কুইকেটে।
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে গত মার্চে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব শুরু করে বাংলাদেশ। শিলংয়ের জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে ১-১ গোল ড্র করে সফরকারী দল। এরপর ঘরের মাঠে টানা দুই ম্যাচে সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ের কাছে হেরে যায় তারা। সর্বশেষ ম্যাচে হংকংয়ের মাঠ থেকে পয়েন্ট ভাগ করে ফেরে বাংলাদেশ। এই ড্র ছিল অতিথিদের জন্য জয় সমতুল্য। পিছিয়ে পড়ার পর শেষ দিকে রাকিবের গোলে হার এড়ায় দলটি।
হামজা চৌধুরী, শমিত সোম, ফাহামিদুল ইসলামদের মতো খেলোয়াড়দের আগমনে জেগে উঠেছে দেশের ফুটবল। এদের পেয়ে শক্তি বেড়েছে বাংলাদেশ দলের। এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বের প্রতি ম্যাচে লড়াকু পারফরম্যান্স তারই প্রমাণ। প্রবাসী খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্তিতে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন ফুটবলপ্রেমীরা। বাংলাদেশের ম্যাচ দেখতে প্রতি ম্যাচেই জাতীয় স্টেডিয়ামে দর্শকদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। জয় উপহার দিতে না পারলেও মাঠের পারফরম্যান্সে হতাশ করেননি হামজা, জামাল, রাকিবরা।
বাছাইপর্ব থেকে বিদায় নিশ্চিত হলেও ভারত ম্যাচকে হালকাভাবে নিচ্ছে না বাংলাদেশ। নিজেদের সেরাটা দিয়ে ভারতকে হারাতে মুখিয়ে আছেন হামজারা। হংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পর ভারত ম্যাচ নিয়ে নিজেদের লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন ফুটবলাররা। এবার মাঠের লড়াইয়ের অপেক্ষা।

এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে ওঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। মূল পর্বে ওঠার আশা না থাকলেও আসন্ন ম্যাচকে ঘিরে উন্মাদনার কমতি নেই ভক্তদের মধ্যে।
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচের ভেন্যু ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে। দুই প্রতিবেশী দেশের ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু হবে আগামী ৯ নভেম্বর দুপুর ২ টা থেকে। টিকিট পাওয়া যাবে অনলাইন মাধ্যম কুইকেটে।
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে গত মার্চে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব শুরু করে বাংলাদেশ। শিলংয়ের জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে ১-১ গোল ড্র করে সফরকারী দল। এরপর ঘরের মাঠে টানা দুই ম্যাচে সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ের কাছে হেরে যায় তারা। সর্বশেষ ম্যাচে হংকংয়ের মাঠ থেকে পয়েন্ট ভাগ করে ফেরে বাংলাদেশ। এই ড্র ছিল অতিথিদের জন্য জয় সমতুল্য। পিছিয়ে পড়ার পর শেষ দিকে রাকিবের গোলে হার এড়ায় দলটি।
হামজা চৌধুরী, শমিত সোম, ফাহামিদুল ইসলামদের মতো খেলোয়াড়দের আগমনে জেগে উঠেছে দেশের ফুটবল। এদের পেয়ে শক্তি বেড়েছে বাংলাদেশ দলের। এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বের প্রতি ম্যাচে লড়াকু পারফরম্যান্স তারই প্রমাণ। প্রবাসী খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্তিতে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন ফুটবলপ্রেমীরা। বাংলাদেশের ম্যাচ দেখতে প্রতি ম্যাচেই জাতীয় স্টেডিয়ামে দর্শকদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। জয় উপহার দিতে না পারলেও মাঠের পারফরম্যান্সে হতাশ করেননি হামজা, জামাল, রাকিবরা।
বাছাইপর্ব থেকে বিদায় নিশ্চিত হলেও ভারত ম্যাচকে হালকাভাবে নিচ্ছে না বাংলাদেশ। নিজেদের সেরাটা দিয়ে ভারতকে হারাতে মুখিয়ে আছেন হামজারা। হংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পর ভারত ম্যাচ নিয়ে নিজেদের লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন ফুটবলাররা। এবার মাঠের লড়াইয়ের অপেক্ষা।

ডেনমার্কে প্রিয়জনদের ছেড়ে ১১ বছর আগে বাংলাদেশে এসেছিলেন জামাল ভূঁইয়া। বাপ–দাদার ভিটা হলেও দেশটা তাঁর কাছে ছিল অনেকটাই অচেনা। গত এক দশকে অনেক কঠিনেরে জয় করেই জামাল এখন দেশের ফুটবলের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন।
৩০ জুন ২০২১
ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ....
১ ঘণ্টা আগে
লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫০ ওভার টিকতে পারেনি ইংল্যান্ড। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ৩৫.২ ওভারে ২২৩ রানে অলআউট হয়েছে ইংলিশরা। এর মধ্যে ব্রুক একাই করেছেন ১৩৫ রান। টস হারা সফরকারী দল শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। দলীয় ৩৩ রানেই তাদের ইনিংসের অর্ধেক সাজঘরে হাঁটে।
জেমি স্মিথ, বেন ডাকেট, জো রুট, জ্যাকব বেথেল, জস বাটলার–দলকে বিপদে রেখে একে একে বিদায় নেন সবাই। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে একপ্রান্ত আগলে রাখেন ব্রুক। সতীর্থদের ব্যর্থতার দিনে শুরু থেকেই বিধ্বংসী ব্যাট করেন ইংলিশ দলপতি। ৩৬ বলে ফিফটি তুলে নেন অর্ধশতক করেও থামেননি। ৮২ বলে তিন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দেখা পান। ১৩৫ রানের ইনিংসে ১০১ বল খেলেন তিনি।
ব্রুকের ১৩৩.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৯ চার ও ১১ ছয়ে। নিউজিল্যান্ডের মাঠে সফরকারীদের ব্যাটারদের মধ্যে এক ইনিংসে এর চেয়ে বেশি ছয় আছেন কেবল থিসারা পেরেরারা। ২০১৯ সালে ১৪০ রানের ইনিংস খেলার পথে ১৩ বার বলকে উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করেন এই লঙ্কান ক্রিকেটার। ব্রুকের সমান এক ইনিংসে ১১টি ছয় মেরেছেন মার্কাস স্টয়নিস।
মিচেল সান্টনারের বলে নাথান স্মিথের হাতে ধরা পড়ে শেষ ব্যাটার হিসেবে প্যাভিলিয়নে হাঁটেন ব্রুক। সেঞ্চুরি করার পথে এই সংস্করণে এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। সপ্তম উইকেটে জিমে ওভারটনকে নিয়ে যোগ করেন মূল্যবান ৮৭ রান। ওভারটনের ব্যাট থেকে আসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান। বাকিদের মধ্যে আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি।

‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫০ ওভার টিকতে পারেনি ইংল্যান্ড। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ৩৫.২ ওভারে ২২৩ রানে অলআউট হয়েছে ইংলিশরা। এর মধ্যে ব্রুক একাই করেছেন ১৩৫ রান। টস হারা সফরকারী দল শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। দলীয় ৩৩ রানেই তাদের ইনিংসের অর্ধেক সাজঘরে হাঁটে।
জেমি স্মিথ, বেন ডাকেট, জো রুট, জ্যাকব বেথেল, জস বাটলার–দলকে বিপদে রেখে একে একে বিদায় নেন সবাই। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে একপ্রান্ত আগলে রাখেন ব্রুক। সতীর্থদের ব্যর্থতার দিনে শুরু থেকেই বিধ্বংসী ব্যাট করেন ইংলিশ দলপতি। ৩৬ বলে ফিফটি তুলে নেন অর্ধশতক করেও থামেননি। ৮২ বলে তিন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দেখা পান। ১৩৫ রানের ইনিংসে ১০১ বল খেলেন তিনি।
ব্রুকের ১৩৩.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৯ চার ও ১১ ছয়ে। নিউজিল্যান্ডের মাঠে সফরকারীদের ব্যাটারদের মধ্যে এক ইনিংসে এর চেয়ে বেশি ছয় আছেন কেবল থিসারা পেরেরারা। ২০১৯ সালে ১৪০ রানের ইনিংস খেলার পথে ১৩ বার বলকে উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করেন এই লঙ্কান ক্রিকেটার। ব্রুকের সমান এক ইনিংসে ১১টি ছয় মেরেছেন মার্কাস স্টয়নিস।
মিচেল সান্টনারের বলে নাথান স্মিথের হাতে ধরা পড়ে শেষ ব্যাটার হিসেবে প্যাভিলিয়নে হাঁটেন ব্রুক। সেঞ্চুরি করার পথে এই সংস্করণে এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। সপ্তম উইকেটে জিমে ওভারটনকে নিয়ে যোগ করেন মূল্যবান ৮৭ রান। ওভারটনের ব্যাট থেকে আসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান। বাকিদের মধ্যে আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি।

ডেনমার্কে প্রিয়জনদের ছেড়ে ১১ বছর আগে বাংলাদেশে এসেছিলেন জামাল ভূঁইয়া। বাপ–দাদার ভিটা হলেও দেশটা তাঁর কাছে ছিল অনেকটাই অচেনা। গত এক দশকে অনেক কঠিনেরে জয় করেই জামাল এখন দেশের ফুটবলের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন।
৩০ জুন ২০২১
ব্রাইডন কার্সের করা ১২ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে টম লাথাম এলবিডব্লু হয়ে ফিরলে ৬৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে ওই ওতটুকুই। এরপর সফরকারী বোলারদের হতাশা উপহার দেন ড্যারেল মিচেল ও মাইকেল ব্রেসওয়েল। এই দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ....
১ ঘণ্টা আগে
লিভারপুলের শুরুটা হয়েছিল এককথায় দুর্দান্ত। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচে হেরে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে অলরেডরা। যেটা মেনে নিতে পারছেন না দলটির কোচ আর্নে স্লট। হারের দুষ্টচক্রে আটকে হতাশায় পুড়ছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠা হচ্ছে না বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে প্রথম ৪ ম্যাচের একটিতেও জয়ের দেখা পায়নি হ্যাভিয়ের কাবরেরার দল। পরবর্তী ম্যাচে আগামী ১৮ নভেম্বর নিজেদের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে