জার্মানিকে ২-১ গোলে হারিয়ে দেশকে আনন্দ-উল্লাসে ভাসিয়েছেন জাপানি ফুটবলাররা। আর মাঠের বাইরে সামাজিক কর্মকাণ্ডে বিশ্ববাসীর মন জয় করছেন জাপানি নাগরিকেরা। মাঠে দেশের অবিশ্বাস্য জয় দেখার পর স্টেডিয়ামে ময়লা পরিচ্ছন্ন করছেন জাপানিরা। তাঁদের এমন কর্মকাণ্ডের ছবি মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয় সামাজিক মাধ্যমে।
আজ খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ম্যাচ শেষ হওয়ার পর ময়লা পরিষ্কার করেছেন কয়েক জন জাপানি নাগরিক। পলিথিন, পানির বোতল, চিপসের প্যাকেট পরিচ্ছন্নের সময় পাওয়া গেছে জার্মানিদের পতাকাও। জাপানের কাছে ২-১ গোলে হেরে হতাশ সমর্থকেরা ফেলে গেছেন পতাকা। গত পরশুও বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্টেডিয়াম পরিষ্কার করেছেন তাঁরা।
কাতার বনাম ইকুয়েডরের ম্যাচটিতে সাধারণ দর্শক হিসেবে আল বাইত স্টেডিয়ামে খেলা উপভোগ করতে এসেছিলেন একদল জাপানি দর্শক। কাতার কিংবা ইকুয়েডর—কোনো দলেরই সমর্থক নন এই জাপানিরা, তবু সেই ম্যাচের পর আলোচনায় তাঁরা।
উদ্বোধনী ম্যাচের পর অন্য সব দর্শক চলে গেলেও থেকে গিয়েছিলেন গুটিকয়েক কয়েক জাপানি দর্শক। ম্যাচজুড়ে স্টেডিয়ামে অন্য দর্শকদের ফেলে যাওয়া পলিথিন, পানির বোতল, চিপসের প্যাকেট কুড়িয়েছেন সেই জাপানিরা। শুধু কয়েকজন মিলেই মোটামুটি পরিষ্কার করেছেন স্টেডিয়ামের গ্যালারি। জাপানিদের কুড়িয়ে পাওয়া ময়লার মধ্যে ছিল কাতারের পতাকাও!
জাপানিদের এই স্টেডিয়াম পরিষ্কারের দৃশ্য ভিডিওতে তুলে ধরেন ওমর আল-ফারুক নামের এক বাহরাইনের কনটেন্ট ক্রিয়েটর। নিজের ইনস্টাগ্রামে সেই ভিডিও পোস্ট করার পর অন্তত সাড়ে ৬ লাখ মানুষ সেই ভিডিওতে লাইক দিয়েছেন।
আল-ফারুকের সেই ভিডিওতে এক জাপানি দর্শককে বলতে দেখা গেছে, ‘আমরা জাপানিরা নিজেদের আবর্জনা নিজেরাই পরিষ্কার করি। আমাদের নিজেদের দেশ ও খেলার মাঠ আমাদেরই পরিষ্কার করতে হবে। চলুন পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের কাজটা সহজ করি।’ দ্বিতীয় আরেক ব্যক্তিকে বলতে দেখা গেছে, ‘জাপানিরা এমনভাবে পরিষ্কার করছেন, যেন এটা তাঁদেরই দেশ। তাঁরা যেন বোঝাতে চেয়েছেন, নিজের দেশে ময়লা ফেলবেন না। ফেললেও সেটা পরিষ্কার করে ফেলুন।’
জাপানিদের পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস এমন নতুন কিছু নয়। ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপেও স্টেডিয়ামের আবর্জনা পরিষ্কার করে বেশ প্রশংসিত হয়েছিলেন জাপানি দর্শকেরা।
জার্মানিকে ২-১ গোলে হারিয়ে দেশকে আনন্দ-উল্লাসে ভাসিয়েছেন জাপানি ফুটবলাররা। আর মাঠের বাইরে সামাজিক কর্মকাণ্ডে বিশ্ববাসীর মন জয় করছেন জাপানি নাগরিকেরা। মাঠে দেশের অবিশ্বাস্য জয় দেখার পর স্টেডিয়ামে ময়লা পরিচ্ছন্ন করছেন জাপানিরা। তাঁদের এমন কর্মকাণ্ডের ছবি মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয় সামাজিক মাধ্যমে।
আজ খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ম্যাচ শেষ হওয়ার পর ময়লা পরিষ্কার করেছেন কয়েক জন জাপানি নাগরিক। পলিথিন, পানির বোতল, চিপসের প্যাকেট পরিচ্ছন্নের সময় পাওয়া গেছে জার্মানিদের পতাকাও। জাপানের কাছে ২-১ গোলে হেরে হতাশ সমর্থকেরা ফেলে গেছেন পতাকা। গত পরশুও বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্টেডিয়াম পরিষ্কার করেছেন তাঁরা।
কাতার বনাম ইকুয়েডরের ম্যাচটিতে সাধারণ দর্শক হিসেবে আল বাইত স্টেডিয়ামে খেলা উপভোগ করতে এসেছিলেন একদল জাপানি দর্শক। কাতার কিংবা ইকুয়েডর—কোনো দলেরই সমর্থক নন এই জাপানিরা, তবু সেই ম্যাচের পর আলোচনায় তাঁরা।
উদ্বোধনী ম্যাচের পর অন্য সব দর্শক চলে গেলেও থেকে গিয়েছিলেন গুটিকয়েক কয়েক জাপানি দর্শক। ম্যাচজুড়ে স্টেডিয়ামে অন্য দর্শকদের ফেলে যাওয়া পলিথিন, পানির বোতল, চিপসের প্যাকেট কুড়িয়েছেন সেই জাপানিরা। শুধু কয়েকজন মিলেই মোটামুটি পরিষ্কার করেছেন স্টেডিয়ামের গ্যালারি। জাপানিদের কুড়িয়ে পাওয়া ময়লার মধ্যে ছিল কাতারের পতাকাও!
জাপানিদের এই স্টেডিয়াম পরিষ্কারের দৃশ্য ভিডিওতে তুলে ধরেন ওমর আল-ফারুক নামের এক বাহরাইনের কনটেন্ট ক্রিয়েটর। নিজের ইনস্টাগ্রামে সেই ভিডিও পোস্ট করার পর অন্তত সাড়ে ৬ লাখ মানুষ সেই ভিডিওতে লাইক দিয়েছেন।
আল-ফারুকের সেই ভিডিওতে এক জাপানি দর্শককে বলতে দেখা গেছে, ‘আমরা জাপানিরা নিজেদের আবর্জনা নিজেরাই পরিষ্কার করি। আমাদের নিজেদের দেশ ও খেলার মাঠ আমাদেরই পরিষ্কার করতে হবে। চলুন পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের কাজটা সহজ করি।’ দ্বিতীয় আরেক ব্যক্তিকে বলতে দেখা গেছে, ‘জাপানিরা এমনভাবে পরিষ্কার করছেন, যেন এটা তাঁদেরই দেশ। তাঁরা যেন বোঝাতে চেয়েছেন, নিজের দেশে ময়লা ফেলবেন না। ফেললেও সেটা পরিষ্কার করে ফেলুন।’
জাপানিদের পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস এমন নতুন কিছু নয়। ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপেও স্টেডিয়ামের আবর্জনা পরিষ্কার করে বেশ প্রশংসিত হয়েছিলেন জাপানি দর্শকেরা।
ক্রিস ওকসের আবেদনে আম্পায়ার প্রথমে সাড়া দেননি। সতীর্থদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার পর ইংল্যান্ড অধিনায়ক বেন স্টোকস রিভিউর সিদ্ধান্ত নিলেন। রিভিউতে দেখা যায়, বল পায়ে আঘাত করার আগে সেটা ঋষভ পন্তের ব্যাট ছুঁয়ে এসেছে। সেই যাত্রায় বেঁচে যান পন্ত।
১০ মিনিট আগেঢাকায় এখন এশিয়ান ক্রিকেট বোর্ডগুলোর শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা। ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) ভারত-শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিরা সশরীরে অংশ না নিলেও যুক্ত থাকবে অনলাইনে। আর যাঁরা উপস্থিত হয়েছেন, তাঁদের তালিকাটাও যথেষ্ট ওজনদারই বলতে হয়। এসিসির এই সভা সামনে রেখে ‘এক ঢিলে’
৪২ মিনিট আগেস্বাগত পানীয় দিয়ে শুরু। কয়েক পদের মিষ্টান্ন দিয়ে শেষ। এর মাঝে কী ছিল না আজ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) নৈশভোজে!
১২ ঘণ্টা আগেঅবশেষে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) মেঘ কাটতে শুরু করেছে। আগামীকাল ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এসিসির এজিএম বয়কট করছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)—এমনই সংবাদ প্রকাশ হয়েছিল ভারতের সংবাদমাধ্যমে। ঢাকার সভা বর্জনে ভারতকে অনুসরণ করছিল শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তানের মতো
১৩ ঘণ্টা আগে