চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলো আগেই নিশ্চিত হয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদের। নাপোলির বিপক্ষে গতকালের ম্যাচটা অনেকটা নিয়ম রক্ষার ছিল। তবে ‘সি’ গ্রুপের শীর্ষে থাকার একটা লড়াই ছিল। সেই লক্ষ্য খুব ভালোভাবেই পূরণ করেছে টুর্নামেন্টের সেরা দলটি।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুয়ে নাপোলিকে ৪-২ গোলে উড়িয়ে দিয়ে শীর্ষস্থানে রিয়াল। শীর্ষস্থান নিশ্চিত করার ম্যাচে লস ব্ল্যাঙ্কোসদের হয়ে আর্জেন্টাইন টিনএজার রেকর্ড গড়েছেন। নিকো পাজ নামের সেই টিনএজার এখন চ্যাম্পিয়নস লিগে গোল করা আর্জেন্টিনার দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়।
চ্যাম্পিয়ন লিগে দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমেই এই কীর্তি গড়েছেন নিকো পাজ। বিরতির পর বদলি নেমে ৮৪ মিনিটের সময় ২৫ মিটার দূর থেকে বাঁ পায়ের বুলেট গতির এক শটে দলের তৃতীয় গোলটি করেন তিনি। এই গোলের মধ্য দিয়ে রেকর্ড বুকে নাম লেখান রিয়ালের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার। কীর্তি গড়ার সময় তাঁর বয়স ছিল ১৯ বছর ২ মাস ২১ দিন।
নিকোর আগে রেকর্ডটি গড়েছিলেন আলেহান্দ্রো গারনাচো। গতকালই গালাতাসারাইয়ের বিপক্ষে দলের প্রথম গোল করে কীর্তিটি গড়েছিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ফরোয়ার্ড। রেকর্ডের সময় তাঁর বয়স ছিল ১৯ বছর ৪ মাস ২৯ দিন। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে রেকর্ডটি নিজের করে নিলেন নিকো।
গারনাচোকে পেছনে ফেলতে পারলেও লিওনেল মেসির রেকর্ড ভাঙতে পারেননি নিকো। আর্জেন্টিনার হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে গোল করা সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হচ্ছেন অষ্টমবারের ব্যালন ডি অর বিজয়ী। ২০০৫ সালে পানাথিনাইকোসের বিপক্ষে বার্সেলোনার ৫-০ গোলের জয়ের ম্যাচে ১৮ বছর ৪ মাস ৯ দিনে রেকর্ডটি গড়েছিলেন বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক।
নিকোর রেকর্ডের রাতে রিয়ালের হয়ে বাকি ৩ গোল করেছেন রদ্রিগো, জুড বেলিংহাম ও হোসেলু। আর নাপোলির দুই গোলদাতা হচ্ছেন জিওভান্নি সিমিওনে ও আন্দ্রে ফ্রাঙ্ক জাম্বো আনগিসা। এই জয়ে পাঁচ ম্যাচ খেলে প্রতিটিতে জয় পেয়েছে রিয়াল। ১৫ পয়েন্টে শীর্ষে থাকা লস ব্ল্যাঙ্কোসদের পরেই সমান ম্যাচে ৭ পয়েন্টে দুইয়ে নাপোলি।
চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলো আগেই নিশ্চিত হয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদের। নাপোলির বিপক্ষে গতকালের ম্যাচটা অনেকটা নিয়ম রক্ষার ছিল। তবে ‘সি’ গ্রুপের শীর্ষে থাকার একটা লড়াই ছিল। সেই লক্ষ্য খুব ভালোভাবেই পূরণ করেছে টুর্নামেন্টের সেরা দলটি।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুয়ে নাপোলিকে ৪-২ গোলে উড়িয়ে দিয়ে শীর্ষস্থানে রিয়াল। শীর্ষস্থান নিশ্চিত করার ম্যাচে লস ব্ল্যাঙ্কোসদের হয়ে আর্জেন্টাইন টিনএজার রেকর্ড গড়েছেন। নিকো পাজ নামের সেই টিনএজার এখন চ্যাম্পিয়নস লিগে গোল করা আর্জেন্টিনার দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়।
চ্যাম্পিয়ন লিগে দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমেই এই কীর্তি গড়েছেন নিকো পাজ। বিরতির পর বদলি নেমে ৮৪ মিনিটের সময় ২৫ মিটার দূর থেকে বাঁ পায়ের বুলেট গতির এক শটে দলের তৃতীয় গোলটি করেন তিনি। এই গোলের মধ্য দিয়ে রেকর্ড বুকে নাম লেখান রিয়ালের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার। কীর্তি গড়ার সময় তাঁর বয়স ছিল ১৯ বছর ২ মাস ২১ দিন।
নিকোর আগে রেকর্ডটি গড়েছিলেন আলেহান্দ্রো গারনাচো। গতকালই গালাতাসারাইয়ের বিপক্ষে দলের প্রথম গোল করে কীর্তিটি গড়েছিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ফরোয়ার্ড। রেকর্ডের সময় তাঁর বয়স ছিল ১৯ বছর ৪ মাস ২৯ দিন। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে রেকর্ডটি নিজের করে নিলেন নিকো।
গারনাচোকে পেছনে ফেলতে পারলেও লিওনেল মেসির রেকর্ড ভাঙতে পারেননি নিকো। আর্জেন্টিনার হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে গোল করা সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হচ্ছেন অষ্টমবারের ব্যালন ডি অর বিজয়ী। ২০০৫ সালে পানাথিনাইকোসের বিপক্ষে বার্সেলোনার ৫-০ গোলের জয়ের ম্যাচে ১৮ বছর ৪ মাস ৯ দিনে রেকর্ডটি গড়েছিলেন বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক।
নিকোর রেকর্ডের রাতে রিয়ালের হয়ে বাকি ৩ গোল করেছেন রদ্রিগো, জুড বেলিংহাম ও হোসেলু। আর নাপোলির দুই গোলদাতা হচ্ছেন জিওভান্নি সিমিওনে ও আন্দ্রে ফ্রাঙ্ক জাম্বো আনগিসা। এই জয়ে পাঁচ ম্যাচ খেলে প্রতিটিতে জয় পেয়েছে রিয়াল। ১৫ পয়েন্টে শীর্ষে থাকা লস ব্ল্যাঙ্কোসদের পরেই সমান ম্যাচে ৭ পয়েন্টে দুইয়ে নাপোলি।
যুক্তরাজ্যের নতুন ভিসা নীতির কারণে বেকায়দায় পড়েছিলেন আকিল হোসেন। খেলতে পারেননি পরশু রাতে চেস্টার-লি-স্ট্রিটে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে। তবে সেই জটিলতা কাটতেও বেশি সময় লাগেনি উইন্ডিজ ক্রিকেটারের।
১ ঘণ্টা আগেগ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা কোকো গফের কাছে নতুন নয়। ২০২৩ সালে জেতেন ইউএস ওপেনের শিরোপা। রোলাঁ গারোতে গত রাতে জিতলেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় গ্ল্যান্ড স্লাম জিতলেন। চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেন নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না আমেরিকান টেনিস তারকা।
২ ঘণ্টা আগের্যাঙ্কিংয়েই ইংল্যান্ড ও অ্যান্ডোরার বিপক্ষে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ড অবস্থান করছে ৪ নম্বরে। অ্যান্ডোরা রয়েছে ১৭৩ নম্বরে। অনুমিতভাবেই যা ফল হওয়ার কথা, তা-ই হয়েছে গতকাল বাছাইপর্বের ইংল্যান্ড-অ্যান্ডোরা ম্যাচে।
৩ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে পা রাখা মাত্রই ভারতীয় ক্রিকেট দলকে কীভাবে আপ্যায়ন করা হয়, সেটা অতীতে অনেকবার দেখা গেছে। তারকা ক্রিকেটারদের এক নজর দেখতে বিমানবন্দরে প্রবাসী ভারতীয়দের পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড় দেখা যায়। তবে এবার ইংল্যান্ড সফরের শুরুতে যা হলো, সেটা চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগে