অনলাইন ডেস্ক
কথায় আছে, শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। কিন্তু হাভিয়ের কাবরেরার ভাগ্যে সেই ভালো কিছু জুটবে কি না, কে জানে। আজ এ বছরের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যেটা একদিক থেকে কোচ কাবরেরারও শেষ। কারণ, এই ম্যাচের হারজিতের ওপর নির্ভর করছে তাঁর থাকা না থাকা।
চুক্তি অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাবরেরা বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের কোচ। এরপর হয়তো তাঁকে বিদায় নিতে হবে। তবে আজকের ম্যাচে যদি কাবরেরার শিষ্যরা দারুণ কিছু বয়ে নিয়ে আসতে পারেন, তাহলে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) কাবরেরার সঙ্গে চুক্তি নবায়নে আলোচনা করলেও করতে পারে। কিন্তু বিপরীত কিছু হলে বিদায়ই তাঁর সম্ভাব্য পরিণতি।
এমনিতেই সময়টা ভালো যাচ্ছে না কাবরেরার। দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ দল গর্ব করার মতো কোনো সুসংবাদও পায়নি। উল্টো পারফরম্যান্সের গ্রাফ দিন দিন তলানিতে ঠেকেছে। ফিফা র্যাঙ্কিংয়েও নেই স্বস্তির খবর। তার মধ্যে নতুন সমস্যা গোল না পাওয়া। সর্বশেষ গত বুধবার কিংস অ্যারেনায় মালদ্বীপের কাছে ঘরের মাঠে প্রথমবার হারে কাবরেরা নিজেও অবাক হয়েছেন। ছাত্রদের যতই শেখাচ্ছেন, কাজের কাজ যে কিছুই হচ্ছে না; ম্যাচের পর সংবাদ সম্মেলনেও বিষয়টি সামনে আনেন।
কাবরেরার কোচিং ক্যারিয়ার ততটা সমৃদ্ধ নয়। স্পেনের বয়সভিত্তিক দলগুলোয় কিছুদিন হেডমাস্টারের ভূমিকায় ছিলেন। তাঁকেই মনে ধরে বাফুফের। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে রাকিব-তপুদের কোচ করা হয় কাবরেরাকে। সেই থেকে এখন পর্যন্ত ৩০ ম্যাচ ডাগআউটে। কিন্তু এই সময়ে বাংলাদেশ ম্যাচ জিতেছে সাতটি। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা কম চালাননি কাবরেরা। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত ৫০ জনের বেশি খেলোয়াড় ব্যবহার করেছেন। তবু ফলাফলের ঘরে হার এবং হতাশাই বেশি।
তাই ধরে নেওয়া হচ্ছে, বাংলাদেশের ফুটবলে কাবরেরা অধ্যায় শেষ। এর মধ্যে গুঞ্জনও বেশ ডালপালা মেলেছে। সদ্য সাফ জেতানো কোচ পিটার বাটলারকে নিয়েও ভাবছে বাফুফে। ফেডারেশনের নতুন সভাপতি তাবিথ আউয়ালও গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি দেখছেন।
কথায় আছে, শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। কিন্তু হাভিয়ের কাবরেরার ভাগ্যে সেই ভালো কিছু জুটবে কি না, কে জানে। আজ এ বছরের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যেটা একদিক থেকে কোচ কাবরেরারও শেষ। কারণ, এই ম্যাচের হারজিতের ওপর নির্ভর করছে তাঁর থাকা না থাকা।
চুক্তি অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাবরেরা বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের কোচ। এরপর হয়তো তাঁকে বিদায় নিতে হবে। তবে আজকের ম্যাচে যদি কাবরেরার শিষ্যরা দারুণ কিছু বয়ে নিয়ে আসতে পারেন, তাহলে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) কাবরেরার সঙ্গে চুক্তি নবায়নে আলোচনা করলেও করতে পারে। কিন্তু বিপরীত কিছু হলে বিদায়ই তাঁর সম্ভাব্য পরিণতি।
এমনিতেই সময়টা ভালো যাচ্ছে না কাবরেরার। দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ দল গর্ব করার মতো কোনো সুসংবাদও পায়নি। উল্টো পারফরম্যান্সের গ্রাফ দিন দিন তলানিতে ঠেকেছে। ফিফা র্যাঙ্কিংয়েও নেই স্বস্তির খবর। তার মধ্যে নতুন সমস্যা গোল না পাওয়া। সর্বশেষ গত বুধবার কিংস অ্যারেনায় মালদ্বীপের কাছে ঘরের মাঠে প্রথমবার হারে কাবরেরা নিজেও অবাক হয়েছেন। ছাত্রদের যতই শেখাচ্ছেন, কাজের কাজ যে কিছুই হচ্ছে না; ম্যাচের পর সংবাদ সম্মেলনেও বিষয়টি সামনে আনেন।
কাবরেরার কোচিং ক্যারিয়ার ততটা সমৃদ্ধ নয়। স্পেনের বয়সভিত্তিক দলগুলোয় কিছুদিন হেডমাস্টারের ভূমিকায় ছিলেন। তাঁকেই মনে ধরে বাফুফের। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে রাকিব-তপুদের কোচ করা হয় কাবরেরাকে। সেই থেকে এখন পর্যন্ত ৩০ ম্যাচ ডাগআউটে। কিন্তু এই সময়ে বাংলাদেশ ম্যাচ জিতেছে সাতটি। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা কম চালাননি কাবরেরা। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত ৫০ জনের বেশি খেলোয়াড় ব্যবহার করেছেন। তবু ফলাফলের ঘরে হার এবং হতাশাই বেশি।
তাই ধরে নেওয়া হচ্ছে, বাংলাদেশের ফুটবলে কাবরেরা অধ্যায় শেষ। এর মধ্যে গুঞ্জনও বেশ ডালপালা মেলেছে। সদ্য সাফ জেতানো কোচ পিটার বাটলারকে নিয়েও ভাবছে বাফুফে। ফেডারেশনের নতুন সভাপতি তাবিথ আউয়ালও গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি দেখছেন।
আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি আগেই বলেছিলেন, চিলির বিপক্ষে সুযোগ দেবেন নতুনদের। যেই কথা, সেই কাজ। অভিষেক করালেন ফ্রাঙ্কো মাস্তানতুয়োনোর। ১৭ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার অভিষেকে গড়লেন কীর্তি, একইসঙ্গে তাঁর দুয়ারে কড়া নাড়ছে রিয়াল মাদ্রিদও।
৩২ মিনিট আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সাদা বলের প্রধান কোচের চাকরি রব ওয়াল্টার ছেড়েছেন এ বছরের এপ্রিলে। দুই মাস পর তাঁর ঠিকানা বদলে গেল। এখন নিউজিল্যান্ড দলের প্রধান কোচ নিযুক্ত হয়েছেন ওয়াল্টার।
২ ঘণ্টা আগেব্রাজিল ফুটবল দলের পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতা নেই অনেক দিন ধরে। ব্যর্থতার দায়ে প্রধান কোচের পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল দরিভাল জুনিয়রকে। তাঁর পরিবর্তে প্রধান কোচের চেয়ারে বসেন কার্লো আনচেলত্তি। কিন্তু আনচেলত্তির অধীনে শুরুটা ভালো হয়নি সেলেসাওদের।
২ ঘণ্টা আগেফুটবল তাঁর রক্তে বইছে। বাবা ফান্দি আহমাদ সিঙ্গাপুরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা। ছেলে হিসেবে তিনি হাঁটছেন বাবাকে অনুসরণ করেই। বর্তমান ফুটবলারদের মধ্যে সিঙ্গাপুরের হয়ে তাঁর চেয়ে বেশি গোল নেই আর কারও। সবশেষ মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচেও জোড়া গোল করেছেন তিনি। তাই সিঙ্গাপুর ম্যাচে বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরের
২ ঘণ্টা আগে