মাঠের লড়াইয়ে বহুবার জিতেছেন পেলে। শুধু নিজেই জিতেছেন এমনটা নয়, বিশ্বকেও জিতিয়েছেন তিনি। ১৯৬৭ সালে যেমন নাইজেরিয়া ও বায়াফ্রার যুদ্ধ থামিয়ে বিশ্বকে জিতিয়েছেন ফুটবলের রাজা। তবে জীবনের এই লড়াইয়ে আর জিততে পারলেন না কিংবদন্তি। ৮২ বছর বয়সে কোলন ক্যানসারের কাছে হার মেনেছেন পেলে।
পেলেকে আর ফিরে পাওয়া না গেলেও তাঁর কীর্তি টিকে থাকবে চিরন্তন। কীর্তিতেই ফুটবলপ্রেমীদের হৃদয়ে তিনি বেঁচে থাকবেন চিরকাল। তিনি এমন সব কীর্তি গড়েছেন, যেটা শুধুই বিস্ময়! ২০০০ সালে তিনি একবার বলেছিলেন, ‘সংগীতে বেথাফেনের সঙ্গে বাকি সবের পার্থক্য তেমনি ফুটবলে পেলে এবং বাকি সবকিছু।’ কেন তিনি সবার চেয়ে এগিয়ে, সেটি নিচের পরিসংখ্যানে চোখ বুলিয়ে নিলেই চলবে।
১
পেলে একমাত্র পুরুষ ফুটবলার, যিনি তিনটি ফিফা বিশ্বকাপ জিতেছেন। ১৯৫৮, ১৯৬২ ও ১৯৭০ বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার তিনি।
১২৮১
অফিশিয়াল ও নন-অফিশিয়াল ধরে ১৩৬৩ ম্যাচে পেলের গোলের সংখ্যা ১ হাজার ২৮১। এটা জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ, তাঁর সময়ে সান্তোস বিশ্বজুড়ে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ‘প্রীতি ম্যাচ’ খেলেছে।
৬৪৩
যদি অফিশিয়াল গোল ধরা হয়, পেলে সান্তোসের হয়ে ৬৪৩ গোল করেছেন। একটি নির্দিষ্ট ক্লাবের হয়ে তাঁর চেয়ে বেশি গোল শুধু লিওনেল মেসির, বার্সেলোনার হয়ে করেছিলেন ৬৭২ গোল।
১৬
ব্রাজিলের হয়ে পেলের অভিষেক ১৬ বছর বয়সে। অবসর নিয়েছেন ৩১ বছর বয়সে।
১৭ +
পেলে সবচেয়ে কম বয়সী ফুটবলার হিসেবে বিশ্বকাপে গোল করেছেন (১৭ বছর ২৩৯ দিন)। সবচেয়ে কম বছর বয়সে হ্যাটট্রিক করেছেন বিশ্বকাপে (১৭ বছর ২৪৪ দিন) এবং ফাইনালে গোল করেছেন (১৭ বছর ২৪৯ দিন)। সবই হয়েছে ১৯৫৮ বিশ্বকাপে।
৮৬ %
এটা এক অবিশ্বাস্য নম্বর। অন্তত ১০টি বিশ্বকাপ ম্যাচ খেলেছেন এমন খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জয়ের হার পেলের—৮৬ শতাংশ। ১৪ ম্যাচে জিতেছেন ১২টিতেই।
৭২.৮ %
২০০০ সালে ফিফার শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় হিসেবে নির্বাচিত হন ৭২.৮ শতাংশ ভোটে। ভোট দিয়েছিলেন ফিফার কর্মকর্তা, বিশ্বের সাংবাদিক এবং কোচেরা। তবে ডিয়েগো ম্যারাডোনা এগিয়ে ছিলেন ইন্টারনেট ভোটিংয়ে। পরে ফিফা দুজনকেই শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় হিসেবে নির্বাচিত করে।
৬
ব্রাজিলের হয়ে পেলে জিতেছেন ৬টি শিরোপা।
১২
বিশ্বকাপে পেলের গোল ১২টি। তাঁর চেয়ে বেশি গোল আর জাস্ট ফন্টেইনের (১৪)।
৭৭
ব্রাজিলের হয়ে পেলের গোলসংখ্যা ৭৭ (৯২ ম্যাচে)। ৬০ বছর তিনি ছিলেন ব্রাজিলের সর্বোচ্চ গোলদাতা। সর্বশেষ কাতার বিশ্বকাপে তাঁকে ছুঁয়েছেন নেইমার। নেইমারের অবশ্য ৩২ ম্যাচ বেশি লেগেছে এই মাইলফলক স্পর্শ করতে।
৮০.৪৩ %
ব্রাজিলের হয়ে যে ৯২ ম্যাচ খেলেছেন পেলে, জিতেছেন ৬৭, ড্র ১৪ এবং হেরেছেন ১১টিতে। ব্রাজিলের হয়ে তাঁর জয় ৮০.৪৩ শতাংশ। তিনি আর গারিঞ্চা যখন একসঙ্গে খেলেছেন, ব্রাজিল কখনো ম্যাচ হারেনি।
০.৮৪
ব্রাজিলের হয়ে প্রতি ০.৮৪ ম্যাচে গোল করেছেন পেলে। অন্তত ৩০ গোল করেছেন, ব্রাজিলিয়ান ফুটবলারদের মধ্যে এটিই সবচেয়ে সেরা পরিসংখ্যান। নেইমারের ৭৭ গোল প্রতি ০.৬২ ম্যাচে, রোনালদোর ৬২ গোল এসেছে প্রতি ০.৬৩ ম্যাচে।
আরও পড়ুন:
মাঠের লড়াইয়ে বহুবার জিতেছেন পেলে। শুধু নিজেই জিতেছেন এমনটা নয়, বিশ্বকেও জিতিয়েছেন তিনি। ১৯৬৭ সালে যেমন নাইজেরিয়া ও বায়াফ্রার যুদ্ধ থামিয়ে বিশ্বকে জিতিয়েছেন ফুটবলের রাজা। তবে জীবনের এই লড়াইয়ে আর জিততে পারলেন না কিংবদন্তি। ৮২ বছর বয়সে কোলন ক্যানসারের কাছে হার মেনেছেন পেলে।
পেলেকে আর ফিরে পাওয়া না গেলেও তাঁর কীর্তি টিকে থাকবে চিরন্তন। কীর্তিতেই ফুটবলপ্রেমীদের হৃদয়ে তিনি বেঁচে থাকবেন চিরকাল। তিনি এমন সব কীর্তি গড়েছেন, যেটা শুধুই বিস্ময়! ২০০০ সালে তিনি একবার বলেছিলেন, ‘সংগীতে বেথাফেনের সঙ্গে বাকি সবের পার্থক্য তেমনি ফুটবলে পেলে এবং বাকি সবকিছু।’ কেন তিনি সবার চেয়ে এগিয়ে, সেটি নিচের পরিসংখ্যানে চোখ বুলিয়ে নিলেই চলবে।
১
পেলে একমাত্র পুরুষ ফুটবলার, যিনি তিনটি ফিফা বিশ্বকাপ জিতেছেন। ১৯৫৮, ১৯৬২ ও ১৯৭০ বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার তিনি।
১২৮১
অফিশিয়াল ও নন-অফিশিয়াল ধরে ১৩৬৩ ম্যাচে পেলের গোলের সংখ্যা ১ হাজার ২৮১। এটা জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ, তাঁর সময়ে সান্তোস বিশ্বজুড়ে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ‘প্রীতি ম্যাচ’ খেলেছে।
৬৪৩
যদি অফিশিয়াল গোল ধরা হয়, পেলে সান্তোসের হয়ে ৬৪৩ গোল করেছেন। একটি নির্দিষ্ট ক্লাবের হয়ে তাঁর চেয়ে বেশি গোল শুধু লিওনেল মেসির, বার্সেলোনার হয়ে করেছিলেন ৬৭২ গোল।
১৬
ব্রাজিলের হয়ে পেলের অভিষেক ১৬ বছর বয়সে। অবসর নিয়েছেন ৩১ বছর বয়সে।
১৭ +
পেলে সবচেয়ে কম বয়সী ফুটবলার হিসেবে বিশ্বকাপে গোল করেছেন (১৭ বছর ২৩৯ দিন)। সবচেয়ে কম বছর বয়সে হ্যাটট্রিক করেছেন বিশ্বকাপে (১৭ বছর ২৪৪ দিন) এবং ফাইনালে গোল করেছেন (১৭ বছর ২৪৯ দিন)। সবই হয়েছে ১৯৫৮ বিশ্বকাপে।
৮৬ %
এটা এক অবিশ্বাস্য নম্বর। অন্তত ১০টি বিশ্বকাপ ম্যাচ খেলেছেন এমন খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জয়ের হার পেলের—৮৬ শতাংশ। ১৪ ম্যাচে জিতেছেন ১২টিতেই।
৭২.৮ %
২০০০ সালে ফিফার শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় হিসেবে নির্বাচিত হন ৭২.৮ শতাংশ ভোটে। ভোট দিয়েছিলেন ফিফার কর্মকর্তা, বিশ্বের সাংবাদিক এবং কোচেরা। তবে ডিয়েগো ম্যারাডোনা এগিয়ে ছিলেন ইন্টারনেট ভোটিংয়ে। পরে ফিফা দুজনকেই শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় হিসেবে নির্বাচিত করে।
৬
ব্রাজিলের হয়ে পেলে জিতেছেন ৬টি শিরোপা।
১২
বিশ্বকাপে পেলের গোল ১২টি। তাঁর চেয়ে বেশি গোল আর জাস্ট ফন্টেইনের (১৪)।
৭৭
ব্রাজিলের হয়ে পেলের গোলসংখ্যা ৭৭ (৯২ ম্যাচে)। ৬০ বছর তিনি ছিলেন ব্রাজিলের সর্বোচ্চ গোলদাতা। সর্বশেষ কাতার বিশ্বকাপে তাঁকে ছুঁয়েছেন নেইমার। নেইমারের অবশ্য ৩২ ম্যাচ বেশি লেগেছে এই মাইলফলক স্পর্শ করতে।
৮০.৪৩ %
ব্রাজিলের হয়ে যে ৯২ ম্যাচ খেলেছেন পেলে, জিতেছেন ৬৭, ড্র ১৪ এবং হেরেছেন ১১টিতে। ব্রাজিলের হয়ে তাঁর জয় ৮০.৪৩ শতাংশ। তিনি আর গারিঞ্চা যখন একসঙ্গে খেলেছেন, ব্রাজিল কখনো ম্যাচ হারেনি।
০.৮৪
ব্রাজিলের হয়ে প্রতি ০.৮৪ ম্যাচে গোল করেছেন পেলে। অন্তত ৩০ গোল করেছেন, ব্রাজিলিয়ান ফুটবলারদের মধ্যে এটিই সবচেয়ে সেরা পরিসংখ্যান। নেইমারের ৭৭ গোল প্রতি ০.৬২ ম্যাচে, রোনালদোর ৬২ গোল এসেছে প্রতি ০.৬৩ ম্যাচে।
আরও পড়ুন:
অধিনায়ক হিসেবে গত ২১০ দিনে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লিটন দাস। এর মধ্যে শুধু শেষ দুই মাসেই চারটি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় এসেছে দুটি সিরিজে। এখন আপাতত কিছুটা বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন লিটনরা।
৫ ঘণ্টা আগেএশিয়ান ক্রিকেটকে এক করেছে ঢাকা—এশিয়ান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর শীর্ষ কর্তাদের ছবি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এমন এক ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে যেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এশিয়ান ক্রিকেটের শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা বসেছে।
৭ ঘণ্টা আগে৪১ রানে নেই ৭ উইকেট। মিরপুরে ৯ বছর আগের সেই লজ্জার রেকর্ড চোখরাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। ২০১৬ সালে ইডেন গার্ডনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সংস্করণে নিজেদের সর্বনিম্ন ৭০ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড গড়েছিল। তবে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে ব্যাটিং আরও ভয়ংকর খারাপ ছিল, ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায়...
৮ ঘণ্টা আগেসাত বছর আগে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। আজ তিনি খেলছেন ১২তম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ২০১৮ সালে অভিষেক হওয়ার পর মাঝে পাঁচ বছর দলেই সুযোগ পাননি সাহিবজাদা ফারহান। তবে নিজের কৌশল, ধারাবাহিকতা আর শটের রেঞ্জ ও বৈচিত্র্যে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে আবারও সাহিবজাদা ফেরেন পাকিস্তান দলে। তবে গত বছর তেমন ভালো
৮ ঘণ্টা আগে