ক্রীড়া ডেস্ক
নতুন মৌসুমের শুরুর ম্যাচে অন্তত এ রকম কিছু ভাবেনি আর্সেনাল। প্রিমিয়ার লিগের উদ্বোধনী ম্যাচে মৌসুমের সবচেয়ে বড় হোঁচটটা খেয়েই শুরু করল তারা। ৭৪ বছর পর শীর্ষ লিগে ফেরা ব্রেন্টফোর্ডের কাছে ২-০ গোলে হেরেছে আর্সেনাল। এই মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা পেতে ব্যর্থ হওয়া দলটি নতুন মৌসুমও শুরু করল বাজেভাবে।
প্রিমিয়ার লিগ নামকরণের পর ৫০তম দল হিসেবে ইংল্যান্ডের ক্লাব ফুটবলের শীর্ষ প্রতিযোগিতায় খেলল ব্রেন্টফোর্ড। প্রিমিয়ার লিগের ৬০তম মাঠ হিসেবে অভিষেক হয়েছে ব্রেন্টফোর্ড কমিউনিটি স্টেডিয়ামেরও। এমন একটা দিনে যেন রূপকথার এক জয় দিয়ে শুরু করল ব্রেন্টফোর্ড। ঠিক উল্টো অভিজ্ঞতা আর্সেনালের। লিগে গতবার অষ্টম স্থানে শেষ করা মিকেল আর্তেতার দল এর চেয়ে বাজেভাবে মৌসুম শুরু করতে পারত না। এর আগে ইংল্যান্ডের শীর্ষ লিগে দুই দলের সর্বশেষ দেখা হয়েছিল ১৯৪৭ সালে। যে কোনো প্রতিযোগিতা হিসেবে অবশ্য শেষ দেখা হয়েছিল তিন বছর আগে। লিগ কাপের তৃতীয় রাউন্ডে। দুটি ম্যাচেই জিতেছিল আর্সেনাল।
দুই দলের অগোছালো ফুটবলে প্রথমার্ধের ২২ মিনিটে এগিয়ে যায় ব্রেন্টফোর্ড। কর্নার বাঁচানোর চেষ্টায় ঠিকমতো বল ক্লিয়ার করতে পারেনি আর্সেনাল। সতীর্থের পা ঘুরে বল পেয়ে যান কানোস। কাট করে ভেতরে ঢুকে আর্সেনালের তিন খেলোয়াড়কে ধোঁকা দিয়ে গোলবার খুঁজে নেন তিনি। ঝাঁপিয়ে পড়েও স্প্যানিশ ফরোয়ার্ডের শট ঠেকাতে পারেননি আর্সেনাল গোলরক্ষক বার্নড লেনো। ঘরের মাঠে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে ব্রেন্টফোর্ড সমর্থকেরা। প্রথমার্ধে আরও ক্যেকটি সুযোগ তৈরি করলেও আর গোলের পায়নি ব্রেন্টফোর্ড।
দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা চালায় আর্সেনাল। ৬৫ মিনিটে সমতা ফেরানোর খুব কাছাকাছিও চলে গিয়েছিলেন গাব্রিয়েল মার্তিনেলি। ব্রাজিলিয়ান এই ফরোয়ার্ডের ফ্লিক একটুর জন্য পোস্টে যায়নি। উল্টো ৭৩ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে ব্রেন্টফোর্ড। দারুণ ফিনিশিংয়ে ব্রেন্টফোর্ডকে আনন্দে ভাসান নোয়াকো। এরপর দুই দলই আর কোনো গোলের দেখা না পেলে এক যুগের মধ্যে প্রথম দল হিসেবে প্রিমিয়ার লিগে অভিষেকে ঘরের মাঠে জয়ের আনন্দে মাতে ব্রেন্টফোর্ড। ২০০৮-০৯ মৌসুমে সর্বশেষ ঘরের মাঠে অভিষেকে জয় পেয়েছিল হাল সিটি।
নতুন মৌসুমের শুরুর ম্যাচে অন্তত এ রকম কিছু ভাবেনি আর্সেনাল। প্রিমিয়ার লিগের উদ্বোধনী ম্যাচে মৌসুমের সবচেয়ে বড় হোঁচটটা খেয়েই শুরু করল তারা। ৭৪ বছর পর শীর্ষ লিগে ফেরা ব্রেন্টফোর্ডের কাছে ২-০ গোলে হেরেছে আর্সেনাল। এই মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা পেতে ব্যর্থ হওয়া দলটি নতুন মৌসুমও শুরু করল বাজেভাবে।
প্রিমিয়ার লিগ নামকরণের পর ৫০তম দল হিসেবে ইংল্যান্ডের ক্লাব ফুটবলের শীর্ষ প্রতিযোগিতায় খেলল ব্রেন্টফোর্ড। প্রিমিয়ার লিগের ৬০তম মাঠ হিসেবে অভিষেক হয়েছে ব্রেন্টফোর্ড কমিউনিটি স্টেডিয়ামেরও। এমন একটা দিনে যেন রূপকথার এক জয় দিয়ে শুরু করল ব্রেন্টফোর্ড। ঠিক উল্টো অভিজ্ঞতা আর্সেনালের। লিগে গতবার অষ্টম স্থানে শেষ করা মিকেল আর্তেতার দল এর চেয়ে বাজেভাবে মৌসুম শুরু করতে পারত না। এর আগে ইংল্যান্ডের শীর্ষ লিগে দুই দলের সর্বশেষ দেখা হয়েছিল ১৯৪৭ সালে। যে কোনো প্রতিযোগিতা হিসেবে অবশ্য শেষ দেখা হয়েছিল তিন বছর আগে। লিগ কাপের তৃতীয় রাউন্ডে। দুটি ম্যাচেই জিতেছিল আর্সেনাল।
দুই দলের অগোছালো ফুটবলে প্রথমার্ধের ২২ মিনিটে এগিয়ে যায় ব্রেন্টফোর্ড। কর্নার বাঁচানোর চেষ্টায় ঠিকমতো বল ক্লিয়ার করতে পারেনি আর্সেনাল। সতীর্থের পা ঘুরে বল পেয়ে যান কানোস। কাট করে ভেতরে ঢুকে আর্সেনালের তিন খেলোয়াড়কে ধোঁকা দিয়ে গোলবার খুঁজে নেন তিনি। ঝাঁপিয়ে পড়েও স্প্যানিশ ফরোয়ার্ডের শট ঠেকাতে পারেননি আর্সেনাল গোলরক্ষক বার্নড লেনো। ঘরের মাঠে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে ব্রেন্টফোর্ড সমর্থকেরা। প্রথমার্ধে আরও ক্যেকটি সুযোগ তৈরি করলেও আর গোলের পায়নি ব্রেন্টফোর্ড।
দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা চালায় আর্সেনাল। ৬৫ মিনিটে সমতা ফেরানোর খুব কাছাকাছিও চলে গিয়েছিলেন গাব্রিয়েল মার্তিনেলি। ব্রাজিলিয়ান এই ফরোয়ার্ডের ফ্লিক একটুর জন্য পোস্টে যায়নি। উল্টো ৭৩ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে ব্রেন্টফোর্ড। দারুণ ফিনিশিংয়ে ব্রেন্টফোর্ডকে আনন্দে ভাসান নোয়াকো। এরপর দুই দলই আর কোনো গোলের দেখা না পেলে এক যুগের মধ্যে প্রথম দল হিসেবে প্রিমিয়ার লিগে অভিষেকে ঘরের মাঠে জয়ের আনন্দে মাতে ব্রেন্টফোর্ড। ২০০৮-০৯ মৌসুমে সর্বশেষ ঘরের মাঠে অভিষেকে জয় পেয়েছিল হাল সিটি।
শেষ দিকে চলে এসেছে বিপিএল। শেষ চারের লড়াই শুরু হচ্ছে আগামীকাল। এবারের বিপিএলে খেলার চেয়ে ‘ধুলা’ এত বেশি উড়ছে, মাঠে ভালো পারফরম্যান্সেও হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম। মহা বিতর্কিত বিপিএলের মাধ্যমে দেশের যে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে, সেটির দায় স্বীকার করে নিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও বিসিবি সভা
১ ঘণ্টা আগেবিপিএলের প্লে-অফের একটি জায়গা নিয়ে লড়াই চলছিল দুর্বার রাজশাহী ও খুলনা টাইগার্সের সঙ্গে। তবে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে লিগ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ঢাকা ক্যাপিটালসকে উড়িয়ে প্লে-অফের শেষ টিকিটটা নিশ্চিত করল খুলনাই। মহা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে মেহেদী হাসান মিরাজের অলরাউন্ড পারফরম্যান
৬ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের খেলা শেষেই পরাজয় চোখ রাঙাচ্ছিল শ্রীলঙ্কাকে। বৃষ্টি-আশীর্বাদে তৃতীয় দিন ম্যাচের মীমাংসা না হলেও আজ ইনিংস এবং ২৪২ রানে হেরেছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির টেস্ট ইতিহাসে ইনিংস ব্যবধানে এটাই সবচেয়ে বড় হার। আর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে বড় জয় অস্ট্রেলিয়ার।
৬ ঘণ্টা আগেরাজপুত্র ফিরে এসেছেন। সাও পাওলোর সান্তোস শহরে মানুষের ব্যতিব্যস্ততা বেড়ে গেছে। ভারী বর্ষণ উপেক্ষা করে শহরের মানুষ জড়ো হতে থাকে সান্তোসের মাঠ ভিলা বেলমিরোয়। রাজপত্রকে বরণ করে নিতে হবে যে! সেই রাজপুত্র নেইমার।
৭ ঘণ্টা আগে