ক্রীড়া ডেস্ক
ঢাকা : ইউরোতে কাল ডেনমার্ক–ফিনল্যান্ড ম্যাচের পর একটি ড্যানিশ দৈনিকের শিরোনাম, ‘ডেনমার্ক হেরেছে, তবে জীবন জিতেছে’।
আসলেই তো তাই। ফিনল্যান্ডের কাছে ১-০ গোলে ডেনমার্ক ম্যাচ হারলেও ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনকে ফিরে পেয়েছে তারা। তিনি ফিরে এসেছেন যাঁদের অক্লান্ত চেষ্টায়—তাঁরা হলেন ডেনমার্ক ফুটবল দলের মেডিকেল টিম।
ম্যাচের পর এরিকসেনের ফিরে আসা প্রসঙ্গে ক্রীড়া হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ সঞ্জয় শর্মা বিবিসিকে তাই বলেছেন, ‘যে জিনিসটি তার জীবন বাঁচিয়েছে সেটি হলো খুব দ্রুত ও জরুরি চিকিৎসাব্যবস্থা নিশ্চিত করা।’ ডেনমার্কের হার ছাপিয়ে ম্যাচের সবচেয়ে বড় আলোচিত ঘটনা হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে এরিকসনের মাঠে লুটিয়ে পড়া।
প্রথমার্ধের শেষ দিকে মাঠে এমন দৃশ্য নাড়িয়ে দিয়েছিল গ্যালারিতে উপস্থিত প্রায় ১৫ হাজার দর্শক ও টিভিতে ম্যাচ দেখা কোটি ফুটবলপ্রেমীকে। পরে চিকিৎসকদের দ্রুত তৎপরতায় বড় কোনো বিপদ ঘটেনি। ডেনমার্ক দলের টিম ডাক্তার মার্টিন বোসেন ম্যাচের পর সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘এটা নিশ্চিত যে সে অচেতন ছিল। যখন তার পাশে গেলাম, সে তখন নিঃশ্বাস নিচ্ছিল, এটা আমি বুঝতে পারি। কিন্তু হঠাৎ করে পরিস্থিতি ভিন্ন দিকে মোড় নিলে তার বুকে হাত দিয়ে শ্বাস–প্রশ্বাস চালু রাখার চেষ্টা করি।’
বলা হয়, স্বাস্থ্যসেবা মহত্তম পেশা। এই মুহূর্তগুলোয় এ কথার যথার্থতা আরও ভালো টের পাওয়া যায়। মার্টিন বোসেন নিজেও পরিস্থিতি সামাল দিতে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলেন। বলছিলেন, ‘মেডিকেল টিম ও দলের অন্যদের কাছ থেকে খুব দ্রুতই সব ধরনের সহায়তা এসেছিল। ক্রিস্টিয়ানকে ফেরাতে যা করার দরকার ছিল, তাই আমরা করতে পেরেছি। হাসপাতালে নেওয়ার আগে সে আমার সঙ্গে কথাও বলেছে। চিকিৎসকদের মধ্যে আবেগ থাকতে নেই। তবে ক্রিস্টিয়ানের ঘটনাটি আমার ভেতরে যা ছিল, সেটি বের করে এনেছে। এত কাছে থেকে এই উৎকণ্ঠা দেখে আর কিছু বুঝে উঠতে না পারায় আমার মধ্যে প্রচণ্ড আবেগ কাজ করছিল।’
মার্টিন বোসেন এরিকসেনের সতীর্থদেরও ধন্যবাদ দিতে ভোলেননি। বোসেন মনে করেন এরিকসেন দ্রুতই সেরে উঠবেন। বোসেন তাঁদের অভিজ্ঞতা নিয়ে বলছেন, ‘এটা ভীতিকর অভিজ্ঞতা ছিল। তবে মেডিকেল দলকে কৃতিত্ব দিতেই হবে। তারা ক্রিস্টিয়ানের জন্য যা করেছে, সত্যিই অসাধারণ। আর তার দলের সতীর্থরা তাকে যেভাবে ঘিরে ধরেছিল, সেটি নিয়ে নতুন করে বলার নেই। ওই মুহূর্তে সবকিছু যেভাবে আবেগতাড়িত করেছে আমাদের, এই দৃশ্য কেউই দেখতে চাইবে না। আশা করি এখন সবকিছু ঠিক আছে, ক্রিস্টিয়ানও দ্রুতই স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।’
ঢাকা : ইউরোতে কাল ডেনমার্ক–ফিনল্যান্ড ম্যাচের পর একটি ড্যানিশ দৈনিকের শিরোনাম, ‘ডেনমার্ক হেরেছে, তবে জীবন জিতেছে’।
আসলেই তো তাই। ফিনল্যান্ডের কাছে ১-০ গোলে ডেনমার্ক ম্যাচ হারলেও ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনকে ফিরে পেয়েছে তারা। তিনি ফিরে এসেছেন যাঁদের অক্লান্ত চেষ্টায়—তাঁরা হলেন ডেনমার্ক ফুটবল দলের মেডিকেল টিম।
ম্যাচের পর এরিকসেনের ফিরে আসা প্রসঙ্গে ক্রীড়া হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ সঞ্জয় শর্মা বিবিসিকে তাই বলেছেন, ‘যে জিনিসটি তার জীবন বাঁচিয়েছে সেটি হলো খুব দ্রুত ও জরুরি চিকিৎসাব্যবস্থা নিশ্চিত করা।’ ডেনমার্কের হার ছাপিয়ে ম্যাচের সবচেয়ে বড় আলোচিত ঘটনা হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে এরিকসনের মাঠে লুটিয়ে পড়া।
প্রথমার্ধের শেষ দিকে মাঠে এমন দৃশ্য নাড়িয়ে দিয়েছিল গ্যালারিতে উপস্থিত প্রায় ১৫ হাজার দর্শক ও টিভিতে ম্যাচ দেখা কোটি ফুটবলপ্রেমীকে। পরে চিকিৎসকদের দ্রুত তৎপরতায় বড় কোনো বিপদ ঘটেনি। ডেনমার্ক দলের টিম ডাক্তার মার্টিন বোসেন ম্যাচের পর সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘এটা নিশ্চিত যে সে অচেতন ছিল। যখন তার পাশে গেলাম, সে তখন নিঃশ্বাস নিচ্ছিল, এটা আমি বুঝতে পারি। কিন্তু হঠাৎ করে পরিস্থিতি ভিন্ন দিকে মোড় নিলে তার বুকে হাত দিয়ে শ্বাস–প্রশ্বাস চালু রাখার চেষ্টা করি।’
বলা হয়, স্বাস্থ্যসেবা মহত্তম পেশা। এই মুহূর্তগুলোয় এ কথার যথার্থতা আরও ভালো টের পাওয়া যায়। মার্টিন বোসেন নিজেও পরিস্থিতি সামাল দিতে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলেন। বলছিলেন, ‘মেডিকেল টিম ও দলের অন্যদের কাছ থেকে খুব দ্রুতই সব ধরনের সহায়তা এসেছিল। ক্রিস্টিয়ানকে ফেরাতে যা করার দরকার ছিল, তাই আমরা করতে পেরেছি। হাসপাতালে নেওয়ার আগে সে আমার সঙ্গে কথাও বলেছে। চিকিৎসকদের মধ্যে আবেগ থাকতে নেই। তবে ক্রিস্টিয়ানের ঘটনাটি আমার ভেতরে যা ছিল, সেটি বের করে এনেছে। এত কাছে থেকে এই উৎকণ্ঠা দেখে আর কিছু বুঝে উঠতে না পারায় আমার মধ্যে প্রচণ্ড আবেগ কাজ করছিল।’
মার্টিন বোসেন এরিকসেনের সতীর্থদেরও ধন্যবাদ দিতে ভোলেননি। বোসেন মনে করেন এরিকসেন দ্রুতই সেরে উঠবেন। বোসেন তাঁদের অভিজ্ঞতা নিয়ে বলছেন, ‘এটা ভীতিকর অভিজ্ঞতা ছিল। তবে মেডিকেল দলকে কৃতিত্ব দিতেই হবে। তারা ক্রিস্টিয়ানের জন্য যা করেছে, সত্যিই অসাধারণ। আর তার দলের সতীর্থরা তাকে যেভাবে ঘিরে ধরেছিল, সেটি নিয়ে নতুন করে বলার নেই। ওই মুহূর্তে সবকিছু যেভাবে আবেগতাড়িত করেছে আমাদের, এই দৃশ্য কেউই দেখতে চাইবে না। আশা করি এখন সবকিছু ঠিক আছে, ক্রিস্টিয়ানও দ্রুতই স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।’
সংযুক্ত আরব আমিরাত বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলে আজ দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। দুই ম্যাচেই তাদের কপালে জুটেছে ৩-১ ব্যবধানের হার। এমনিতেই বন্ধ রয়েছে ক্যাম্প, আবার শুরু হবে ঈদের পর। তাই আফঈদা খন্দকারদের আগামীকাল থেকে প্রায় একমাসের ছুটিতে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।
৮ ঘণ্টা আগেআইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি একদমই ভালো যায়নি বাংলাদেশ দলের। দেশে ফিরে ক্রিকেটাররা ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন লিগ (ডিপিএল) নিয়ে। ২০২৫ সালের দুই মাস শেষ, তবে এখনো কেন্দ্রীয় চুক্তি ঘোষণা করেনি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিম জানিয়েছেন, ঘোষণা না হলেও আজ
১১ ঘণ্টা আগেবিসিবি সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর পূর্বাচলে নির্মনাধীন শেখ হাসিনা স্টেডিয়ামের নাম ও নকশা পরিবর্তনের কথা বলেছিলেন ফারুক আহমেদ। এবার স্টেডিয়ামের নাম বদলে রাখা হলো ন্যাশনাল ক্রিকেট গ্রাউন্ড (এনসিজি)। সোমবার বিসিবির বোর্ডসভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার
১১ ঘণ্টা আগেঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) ২০২৪-২৫ মৌসুমের শুরুর দিনটা তামিমময়। মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। আবার তাঁর প্রতিপক্ষ গুলশান ক্রিকেট ক্লাবেরও পৃষ্ঠপোষক। শেষ পর্যন্ত জিতে গেলেন পৃষ্ঠপোষক তামিম।
১৩ ঘণ্টা আগে