অনলাইন ডেস্ক
গোলের খেলা ফুটবলে গোলই যখন ধাঁধা হয়ে যায়, তখন কি আর ফুটবলের স্বাদ মেলে! বাংলাদেশ দলের অবস্থা অনেকটাই এমন। তারা দিনের পর দিন ফুটবল খেলছে ঠিকই, কিন্তু গোল কীভাবে করতে হয়, সেটাই যেন ভুলতে বসেছে! পরিসংখ্যানও সে কথা বলে, এ বছর এখন পর্যন্ত ৯টি ম্যাচে অংশ নিয়েছেন রাকিব-মোরসালিনরা। কিন্তু গোল করেছেন মাত্র ১টি।
কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচ। তার আগে আলোচনায় বাংলাদেশের গোলখরা। প্রথম ম্যাচে অসংখ্য আক্রমণ করেও গোলের গেরো খুলতে পারেননি হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। আজ তাই মূল লক্ষ্যই থাকবে দ্রুত গোল আদায় করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের দখলে নেওয়ার। তাই গুরুদায়িত্বটা ঘুরেফিরে রাকিব-মোরসালিনদের কাঁধে।
যদিও আক্রমণভাগের এই দুই খেলোয়াড়ই জাতীয় দলের জার্সিতে বাজে সময় পার করছেন। সর্বশেষ মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচেও গোলমুখে দুজনের রসায়নটা একদম মেলেনি। গোলে যে কয়টা শট নিয়েছেন, বেশির ভাগই ছিল দুর্বল কিংবা গোলকিপার বরাবর। যে কারণে বল জাল আর খুঁজেই পায়নি। তবু তাঁদের দিকে তাকিয়ে স্বাগতিক দর্শকেরা।
দলে একজন জাত স্ট্রাইকার থাকলে ফিনিশিং নিয়ে এত ভুগতে হয় না দলকে। যেমনটা মনে করছেন সাবেক তারকা ফুটবলার আলফাজ আহমেদ, ‘পারফেক্ট স্ট্রাইকার না থাকলে গোল কোথা থেকে আসবে। আমাদের সবার আগে স্ট্রাইকার খুঁজে বের করতে হবে।’
কাবরেরা কোচ হয়ে আসার পর এই দিকটা নিয়ে খুব বেশি ভাবেননি। ফরোয়ার্ডদের এদিক-সেদিক করে জোড়াতালিতে ফরমেশন সাজিয়ে চালিয়ে গেছেন। তাতে দিন দিন গোলের জন্য হয়রানই হতে হয়েছে দলকে। অথচ এক-দুই বছর আগেও গোল হজমের বিপরীতে গোল উদ্যাপনও করত বাংলাদেশ। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩ সালে ১৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ১৪টি গোল দিয়েছে বাংলাদেশের ফুটবলাররা, আর গোল হজম করেছে ১৮ বার।
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে যদি আজ কোনো বুদ্ধিবৃত্তিক কৌশল প্রয়োগ করেন কোচ কাবরেরা, আর বাংলাদেশের ফরোয়ার্ডরাও সুযোগের সদ্ব্যব্যবহার করতে পারেন, তবেই মিলতে পারে গোলের দেখা। আর গোল এলে জয়ের বন্দরে নোঙর করাটাও কঠিন হওয়ার কথা নয়। দ্বিতীয় ম্যাচের আগে গতকাল কাবরেরাও তেমন আভাস দিলেন, ‘দুর্ভাগ্য, আমরা প্রথম ম্যাচে তাদের গোলমুখে চাপ তৈরি করেও গোল করতে পারিনি। আর ম্যাচটা হেরে যাওয়ায় দুশ্চিন্তাও বেড়েছে। তবে খেলোয়াড়দের মনোবল বাড়াতে আমরা একাধিক সেশন করেছি। আশা করি এদিন (আজ) বড় ভুল হবে না। আমরা অবশ্যই জেতার জন্য মাঠে নামব।’
শুধু কোচই নন, দলের খেলোয়াড়েরাও মরিয়া শেষটা জয় দিয়ে রাঙাতে। প্রথম ম্যাচের ভুলগুলো শুধরে আজ তাঁরা শুরু থেকে দারুণ কিছু করতে চায়। মাঝমাঠের তারকা সোহেল রানার কণ্ঠেও সেই সুর, ‘প্রথম ম্যাচটা আমরা ভালো খেলেও জিততে পারিনি। অনেকগুলো আক্রমণ করেছি, কিন্তু গোল পাইনি। এই ম্যাচে আমরা ঘুরে দাঁড়াতে চাই। সবাই জয়ের ব্যপারে বেশ আত্মবিশ্বাসী।’
বাংলাদেশ খুব করে চাইছে ম্যাচটা জিততে। তবে মালদ্বীপও ছেড়ে দেওয়ার দল নয়। গত কয়েক বছরে ফুটবল বিশ্বে নতুনভাবে চলতে শেখা আলী সুজাইনের ছাত্রদের বাধা পেরোনো বাংলাদেশের জন্য মোটেও সহজ হওয়ার কথা নয়।
গোলের খেলা ফুটবলে গোলই যখন ধাঁধা হয়ে যায়, তখন কি আর ফুটবলের স্বাদ মেলে! বাংলাদেশ দলের অবস্থা অনেকটাই এমন। তারা দিনের পর দিন ফুটবল খেলছে ঠিকই, কিন্তু গোল কীভাবে করতে হয়, সেটাই যেন ভুলতে বসেছে! পরিসংখ্যানও সে কথা বলে, এ বছর এখন পর্যন্ত ৯টি ম্যাচে অংশ নিয়েছেন রাকিব-মোরসালিনরা। কিন্তু গোল করেছেন মাত্র ১টি।
কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচ। তার আগে আলোচনায় বাংলাদেশের গোলখরা। প্রথম ম্যাচে অসংখ্য আক্রমণ করেও গোলের গেরো খুলতে পারেননি হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। আজ তাই মূল লক্ষ্যই থাকবে দ্রুত গোল আদায় করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের দখলে নেওয়ার। তাই গুরুদায়িত্বটা ঘুরেফিরে রাকিব-মোরসালিনদের কাঁধে।
যদিও আক্রমণভাগের এই দুই খেলোয়াড়ই জাতীয় দলের জার্সিতে বাজে সময় পার করছেন। সর্বশেষ মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচেও গোলমুখে দুজনের রসায়নটা একদম মেলেনি। গোলে যে কয়টা শট নিয়েছেন, বেশির ভাগই ছিল দুর্বল কিংবা গোলকিপার বরাবর। যে কারণে বল জাল আর খুঁজেই পায়নি। তবু তাঁদের দিকে তাকিয়ে স্বাগতিক দর্শকেরা।
দলে একজন জাত স্ট্রাইকার থাকলে ফিনিশিং নিয়ে এত ভুগতে হয় না দলকে। যেমনটা মনে করছেন সাবেক তারকা ফুটবলার আলফাজ আহমেদ, ‘পারফেক্ট স্ট্রাইকার না থাকলে গোল কোথা থেকে আসবে। আমাদের সবার আগে স্ট্রাইকার খুঁজে বের করতে হবে।’
কাবরেরা কোচ হয়ে আসার পর এই দিকটা নিয়ে খুব বেশি ভাবেননি। ফরোয়ার্ডদের এদিক-সেদিক করে জোড়াতালিতে ফরমেশন সাজিয়ে চালিয়ে গেছেন। তাতে দিন দিন গোলের জন্য হয়রানই হতে হয়েছে দলকে। অথচ এক-দুই বছর আগেও গোল হজমের বিপরীতে গোল উদ্যাপনও করত বাংলাদেশ। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩ সালে ১৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ১৪টি গোল দিয়েছে বাংলাদেশের ফুটবলাররা, আর গোল হজম করেছে ১৮ বার।
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে যদি আজ কোনো বুদ্ধিবৃত্তিক কৌশল প্রয়োগ করেন কোচ কাবরেরা, আর বাংলাদেশের ফরোয়ার্ডরাও সুযোগের সদ্ব্যব্যবহার করতে পারেন, তবেই মিলতে পারে গোলের দেখা। আর গোল এলে জয়ের বন্দরে নোঙর করাটাও কঠিন হওয়ার কথা নয়। দ্বিতীয় ম্যাচের আগে গতকাল কাবরেরাও তেমন আভাস দিলেন, ‘দুর্ভাগ্য, আমরা প্রথম ম্যাচে তাদের গোলমুখে চাপ তৈরি করেও গোল করতে পারিনি। আর ম্যাচটা হেরে যাওয়ায় দুশ্চিন্তাও বেড়েছে। তবে খেলোয়াড়দের মনোবল বাড়াতে আমরা একাধিক সেশন করেছি। আশা করি এদিন (আজ) বড় ভুল হবে না। আমরা অবশ্যই জেতার জন্য মাঠে নামব।’
শুধু কোচই নন, দলের খেলোয়াড়েরাও মরিয়া শেষটা জয় দিয়ে রাঙাতে। প্রথম ম্যাচের ভুলগুলো শুধরে আজ তাঁরা শুরু থেকে দারুণ কিছু করতে চায়। মাঝমাঠের তারকা সোহেল রানার কণ্ঠেও সেই সুর, ‘প্রথম ম্যাচটা আমরা ভালো খেলেও জিততে পারিনি। অনেকগুলো আক্রমণ করেছি, কিন্তু গোল পাইনি। এই ম্যাচে আমরা ঘুরে দাঁড়াতে চাই। সবাই জয়ের ব্যপারে বেশ আত্মবিশ্বাসী।’
বাংলাদেশ খুব করে চাইছে ম্যাচটা জিততে। তবে মালদ্বীপও ছেড়ে দেওয়ার দল নয়। গত কয়েক বছরে ফুটবল বিশ্বে নতুনভাবে চলতে শেখা আলী সুজাইনের ছাত্রদের বাধা পেরোনো বাংলাদেশের জন্য মোটেও সহজ হওয়ার কথা নয়।
বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট খেলছে প্রায় দুই যুগ ধরে। ২০০০ সালের নভেম্বরে ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক অভিষেকের পর প্রথম জয় পেতে সময় লেগেছিল চার বছরের বেশি। এই দীর্ঘ পথচলায় টেস্টে বাংলাদেশের প্রাপ্তি খুব একটা সমৃদ্ধ নয়। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তানের মতো বড় দলকে হারানোর কিছু সাফল্য এসেছে
১ ঘণ্টা আগেজিতলেই বিশ্বকাপ—এমন সমীকরণ নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিততে পারেননি নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষেও একই সমীকরণ নিয়ে খেলে হেরেছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। ৭ উইকেটের হারে জ্যোতিদের বিশ্বকাপ-ভাগ্য এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে। বিকেলে শুরু হওয়া থাই মেয়েদের বিপক্ষে
২ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ে আর সিলেট দুটোই যেন প্রিয় তাইজুল ইসলামের। টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৪১টি করে উইকেট শিকার করেছেন এই বাঁহাতি স্পিনার। কাল থেকে সিলেটে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের প্রথম টেস্ট। সবকিছু ঠিক থাকলে অভিজ্ঞ তাইজুলকেও দেখা যেতে পারে একাদশে।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) আর্থিক অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে অভিযান চালিয়েছিল দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) এনফোর্সমেন্ট ইনভেস্টিগেশন ইউনিট। যেখানে মুজিব বর্ষ উদ্যাপনে বিসিবির ব্যয়ে প্রায় ১৮ কোটি টাকার গরমিল পেয়েছে তদন্ত দলটি। পাশাপাশি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) টিকিট...
৪ ঘণ্টা আগে