ব্রাজিলের হয়ে শুরুটা রঙিনই হলো দরিভাল জুনিয়রের। ব্রাজিল কোচের অধ্যায়টা রঙিন হওয়ার নায়ক বিস্ময় বালক নামে পরিচিত এনদ্রিক। তাঁর গোলেই ইংল্যান্ডকে ১-০ গোলে হারিয়েছে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।
সেই জয়টিও এমন এক সময়ে এসেছে যখন সবকিছু দরিভালের প্রতিকূলে ছিল। চোটের কারণে সেরা একাদশের অনেক খেলোয়াড়কেই পাননি স্কোয়াডে। আবার প্রতিপক্ষের বিপক্ষে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে জয় পায় না ব্রাজিল। গতকাল ওয়েম্বলিতেও যখন হতাশ হয়ে ফেরার প্রায় দ্বারপ্রান্তে তখনই সেলেসাওদের হাসি এনে দিলেন এনদ্রিক।
৭১ মিনিটে বদলি নেমেই ৯ মিনিটের মধ্যে কোচের আস্থার প্রতিদান দিলেন এনদ্রিক। গোল করে ওয়েম্বলিতে খেলা দেখতে আসা ব্রাজিল সমর্থকদের উচ্ছ্বাসে ভাসিয়ে দিলেন তিনি। আর ব্রাজিল দলের কাঁধ থেকে ভার নামিয়ে দিলেন। প্রতিপক্ষের বিপক্ষে যে ২০ ম্যাচ পর জিতল ব্রাজিল।
সবশেষ ২০০৯ সালে জয় পেয়েছিল ব্রাজিল। সেবারও ১-০ গোলে জিতেছিল সেলেসাওরা। সেদিনের জয়ের নায়ক ছিলেন নিলমার। আজ গোল করে শুধু কোচের অধ্যায়ই শুরু করেননি এনদ্রিক, নিজেও একটা অধ্যায় গোড়াপত্তন করিয়েছেন। তৃতীয় ম্যাচে এসে ব্রাজিলের হয়ে প্রথম গোল করেছেন। এতে একটা মাইলফলকও ছুঁয়েছেন তিনি।
একবিংশ শতাব্দীতে সবচেয়ে কম বয়সে গোল করা ব্রাজিলের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় এনদ্রিক। গতকাল যখন গোল করলেন তখন তাঁর বয়স ছিল ১৭ বছর ৮ মাস ২ দিন। তবে সব মিলিয়ে চতুর্থ সর্বকনিষ্ঠ। তাঁর উপরে আছেন রোনালদো নাজারিও, এদু এবং পেলে। তবে আরেক জায়গায় সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন কৈশোর না পেরোনো স্ট্রাইকার। ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে সবচেয়ে কম বয়সে ওয়েম্বলিতে গোল করা খেলোয়াড় এখন মৌসুম শেষেই রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দিতে যাওয়া এনদ্রিক।
গতকাল ম্যাচে দুই দলই প্রায় সমানে সমান লড়াই করেছে। ইংল্যান্ডের ৫৩ শতাংশ বল দখলের বিপরীতে ব্রাজিলের ৪৭ শতাংশ। বল কিছুটা পিছিয়ে থাকলে গোলবারে শট এবং সুযোগ তৈরিতে বেশ এগিয়ে ছিল সেলেসাওরা। যদিও তা কাজে লাগাতে পারেননি রদ্রিগো, ভিনিসিয়ুস ও রাফিনিয়ারা। বেশ কয়েকবার তো ইংল্যান্ডের গোলরক্ষক জর্ডান পিকফোর্ডকে একা পেয়েও বল জালে জড়াতে পারেননি।
মিডফিল্ডার লুকাস পাকেতা অবশ্য প্রায় গোল পেয়েই গিয়েছিলেন। কিন্তু পোস্টে লেগে ফেরত আসলে হতাশ হতে হয় তাঁকেও। ৮০ মিনিটে ভুল করেননি এনদ্রিক। ভিনিসিয়ুসের শট গোলরক্ষক পিকফোর্ড প্রতিহত করলে বল পান পাশে থাক বিস্ময় বালক। গোলমুখের সম্মুখে থাকায় জালে জড়াতে ভুল করেননি তিনি।
ব্রাজিলের হয়ে শুরুটা রঙিনই হলো দরিভাল জুনিয়রের। ব্রাজিল কোচের অধ্যায়টা রঙিন হওয়ার নায়ক বিস্ময় বালক নামে পরিচিত এনদ্রিক। তাঁর গোলেই ইংল্যান্ডকে ১-০ গোলে হারিয়েছে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।
সেই জয়টিও এমন এক সময়ে এসেছে যখন সবকিছু দরিভালের প্রতিকূলে ছিল। চোটের কারণে সেরা একাদশের অনেক খেলোয়াড়কেই পাননি স্কোয়াডে। আবার প্রতিপক্ষের বিপক্ষে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে জয় পায় না ব্রাজিল। গতকাল ওয়েম্বলিতেও যখন হতাশ হয়ে ফেরার প্রায় দ্বারপ্রান্তে তখনই সেলেসাওদের হাসি এনে দিলেন এনদ্রিক।
৭১ মিনিটে বদলি নেমেই ৯ মিনিটের মধ্যে কোচের আস্থার প্রতিদান দিলেন এনদ্রিক। গোল করে ওয়েম্বলিতে খেলা দেখতে আসা ব্রাজিল সমর্থকদের উচ্ছ্বাসে ভাসিয়ে দিলেন তিনি। আর ব্রাজিল দলের কাঁধ থেকে ভার নামিয়ে দিলেন। প্রতিপক্ষের বিপক্ষে যে ২০ ম্যাচ পর জিতল ব্রাজিল।
সবশেষ ২০০৯ সালে জয় পেয়েছিল ব্রাজিল। সেবারও ১-০ গোলে জিতেছিল সেলেসাওরা। সেদিনের জয়ের নায়ক ছিলেন নিলমার। আজ গোল করে শুধু কোচের অধ্যায়ই শুরু করেননি এনদ্রিক, নিজেও একটা অধ্যায় গোড়াপত্তন করিয়েছেন। তৃতীয় ম্যাচে এসে ব্রাজিলের হয়ে প্রথম গোল করেছেন। এতে একটা মাইলফলকও ছুঁয়েছেন তিনি।
একবিংশ শতাব্দীতে সবচেয়ে কম বয়সে গোল করা ব্রাজিলের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় এনদ্রিক। গতকাল যখন গোল করলেন তখন তাঁর বয়স ছিল ১৭ বছর ৮ মাস ২ দিন। তবে সব মিলিয়ে চতুর্থ সর্বকনিষ্ঠ। তাঁর উপরে আছেন রোনালদো নাজারিও, এদু এবং পেলে। তবে আরেক জায়গায় সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন কৈশোর না পেরোনো স্ট্রাইকার। ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে সবচেয়ে কম বয়সে ওয়েম্বলিতে গোল করা খেলোয়াড় এখন মৌসুম শেষেই রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দিতে যাওয়া এনদ্রিক।
গতকাল ম্যাচে দুই দলই প্রায় সমানে সমান লড়াই করেছে। ইংল্যান্ডের ৫৩ শতাংশ বল দখলের বিপরীতে ব্রাজিলের ৪৭ শতাংশ। বল কিছুটা পিছিয়ে থাকলে গোলবারে শট এবং সুযোগ তৈরিতে বেশ এগিয়ে ছিল সেলেসাওরা। যদিও তা কাজে লাগাতে পারেননি রদ্রিগো, ভিনিসিয়ুস ও রাফিনিয়ারা। বেশ কয়েকবার তো ইংল্যান্ডের গোলরক্ষক জর্ডান পিকফোর্ডকে একা পেয়েও বল জালে জড়াতে পারেননি।
মিডফিল্ডার লুকাস পাকেতা অবশ্য প্রায় গোল পেয়েই গিয়েছিলেন। কিন্তু পোস্টে লেগে ফেরত আসলে হতাশ হতে হয় তাঁকেও। ৮০ মিনিটে ভুল করেননি এনদ্রিক। ভিনিসিয়ুসের শট গোলরক্ষক পিকফোর্ড প্রতিহত করলে বল পান পাশে থাক বিস্ময় বালক। গোলমুখের সম্মুখে থাকায় জালে জড়াতে ভুল করেননি তিনি।
টেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৪ মিনিট আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১ ঘণ্টা আগেএবারের আইপিএলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এবার ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলে এবং সায়মন ডুল। পিচ নিয়ে সমালোচনার কারণে এবার তাঁরা কলকাতার ঘরের মাঠের ম্যাচগুলোতে নিষিদ্ধ হতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেবেশির ভাগ সময় বিদেশিরা আইপিএলে ছড়ি ঘোরালেও এবারেরটা একটু ব্যতিক্রম। ১৮তম আইপিএলে ভারতীয় ক্রিকেটাররা খেলছেন দাপট দেখিয়েছেন। ব্যাটিং, বোলিং দুই বিভাগেই ভারতীয়দের জয়জয়কার। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার হাতেনাতে পেয়েছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে