ক্রীড়া ডেস্ক
লিওনেল মেসির ম্যাচ মানেই যেন নিত্যনতুন রেকর্ড। ক্লাব ফুটবল, আন্তর্জাতিক ফুটবল—আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার খেললেই রেকর্ড হয়ে যায়। দল, ব্যক্তিগত রেকর্ড ছাপিয়ে দর্শকেরও রেকর্ড দেখা যায়। কারণ, কিংবদন্তি মেসিকে দেখতেই স্টেডিয়ামে আসেন কয়েক হাজার দর্শক।
হান্টিংটন ব্যাংক ফিল্ড স্টেডিয়ামে গত রাতে মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) ইন্টার মায়ামি খেলেছে কলম্বাস ক্রুর বিপক্ষে। এই ম্যাচ দেখতে এসেছেন ৬০৬১৪ দর্শক। যা কলম্বাসের ঘরের মাঠের ম্যাচের হিসেবে রেকর্ড দর্শক। রেকর্ড দর্শকের সামনেই প্রতিপক্ষকে ১-০ গোলে হারাল ইন্টার মায়ামি।
ম্যাচে দ্রুতই এগিয়ে যেতে পারত কলম্বাস ক্রু। ১৭ মিনিটে কলম্বাস মিডফিল্ডার ডায়লান চ্যামবোস্ট বাঁ পায়ে শট নিলেও লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়েছেন। ২৩ মিনিটে প্রতিপক্ষের রক্ষণদুর্গে মেসি হানা দিলেও গোল করতে পারেননি। আক্রমণ-প্রতি আক্রমণের খেলায় ম্যাচে প্রথম গোলমুখ খোলে মায়ামি। ৩০ মিনিটে গোলটি করেন মায়ামি মিডফিল্ডার বেনজামিন ক্রেমাশ্চি। মার্সেলো উইনগান্ডের ক্রস রিসিভ করে লক্ষ্যভেদ করেন ক্রেমাশ্চি।
প্রথম গোলের পর দুই দলই গোল করতে মরিয়া হয়ে ওঠে। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে মেসি গোলের সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি। মায়ামি ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করে প্রথমার্ধ। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে সমতায় ফিরতে পারত কলম্বাস। ৪৬ মিনিটে কলম্বাস ফরোয়ার্ড ডিয়েগো রসি শট নিলেও সেটা প্রতিহত করেছেন মায়ামি গোলরক্ষক অস্কার উস্তারি। রসি এরপর আরও কয়েক দফা মায়ামির রক্ষণদুর্গে আক্রমণ করেও গোলের দেখা পাননি।
শুধু রসিই নন, কলম্বাস সমতায় ফিরতে অনেক মরিয়া হয়ে ওঠে। তবে কখনো ফিনিশিং দুর্বলতা, কখনোবা প্রতিপক্ষ গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় স্বাগতিকেরা সমতায় ফিরতে পারেননি। ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত ৫ মিনিটে মেসি লক্ষ্যভেদের চেষ্টা করলেও কলম্বাস গোলরক্ষক প্যাট্রিক শাল্ট সেটা প্রতিহত করেছেন। শেষ পর্যন্ত মায়ামি ১-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে।
১-০ গোলের জয়ে এমএলএসের ইস্টার্ন কনফারেন্সের পয়েন্ট তালিকায় এখন তিনে ইন্টার মায়ামি। ৮ ম্যাচে ৫ জয় ও ৩ ড্রয়ে ১৮ পয়েন্ট মেসি-সুয়ারেজদের মায়ামির। ১৯ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে শার্লট এফসি। দুইয়ে থাকা সিনসিনাটিরও পয়েন্ট ১৯। শার্লট, সিনসিনাটি দুটি দলই খেলেছে ৯টি করে ম্যাচ। চারে থাকা কলম্বাস ক্রুর পয়েন্ট ১৮।
লিওনেল মেসির ম্যাচ মানেই যেন নিত্যনতুন রেকর্ড। ক্লাব ফুটবল, আন্তর্জাতিক ফুটবল—আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার খেললেই রেকর্ড হয়ে যায়। দল, ব্যক্তিগত রেকর্ড ছাপিয়ে দর্শকেরও রেকর্ড দেখা যায়। কারণ, কিংবদন্তি মেসিকে দেখতেই স্টেডিয়ামে আসেন কয়েক হাজার দর্শক।
হান্টিংটন ব্যাংক ফিল্ড স্টেডিয়ামে গত রাতে মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) ইন্টার মায়ামি খেলেছে কলম্বাস ক্রুর বিপক্ষে। এই ম্যাচ দেখতে এসেছেন ৬০৬১৪ দর্শক। যা কলম্বাসের ঘরের মাঠের ম্যাচের হিসেবে রেকর্ড দর্শক। রেকর্ড দর্শকের সামনেই প্রতিপক্ষকে ১-০ গোলে হারাল ইন্টার মায়ামি।
ম্যাচে দ্রুতই এগিয়ে যেতে পারত কলম্বাস ক্রু। ১৭ মিনিটে কলম্বাস মিডফিল্ডার ডায়লান চ্যামবোস্ট বাঁ পায়ে শট নিলেও লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়েছেন। ২৩ মিনিটে প্রতিপক্ষের রক্ষণদুর্গে মেসি হানা দিলেও গোল করতে পারেননি। আক্রমণ-প্রতি আক্রমণের খেলায় ম্যাচে প্রথম গোলমুখ খোলে মায়ামি। ৩০ মিনিটে গোলটি করেন মায়ামি মিডফিল্ডার বেনজামিন ক্রেমাশ্চি। মার্সেলো উইনগান্ডের ক্রস রিসিভ করে লক্ষ্যভেদ করেন ক্রেমাশ্চি।
প্রথম গোলের পর দুই দলই গোল করতে মরিয়া হয়ে ওঠে। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে মেসি গোলের সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি। মায়ামি ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করে প্রথমার্ধ। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে সমতায় ফিরতে পারত কলম্বাস। ৪৬ মিনিটে কলম্বাস ফরোয়ার্ড ডিয়েগো রসি শট নিলেও সেটা প্রতিহত করেছেন মায়ামি গোলরক্ষক অস্কার উস্তারি। রসি এরপর আরও কয়েক দফা মায়ামির রক্ষণদুর্গে আক্রমণ করেও গোলের দেখা পাননি।
শুধু রসিই নন, কলম্বাস সমতায় ফিরতে অনেক মরিয়া হয়ে ওঠে। তবে কখনো ফিনিশিং দুর্বলতা, কখনোবা প্রতিপক্ষ গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় স্বাগতিকেরা সমতায় ফিরতে পারেননি। ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত ৫ মিনিটে মেসি লক্ষ্যভেদের চেষ্টা করলেও কলম্বাস গোলরক্ষক প্যাট্রিক শাল্ট সেটা প্রতিহত করেছেন। শেষ পর্যন্ত মায়ামি ১-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে।
১-০ গোলের জয়ে এমএলএসের ইস্টার্ন কনফারেন্সের পয়েন্ট তালিকায় এখন তিনে ইন্টার মায়ামি। ৮ ম্যাচে ৫ জয় ও ৩ ড্রয়ে ১৮ পয়েন্ট মেসি-সুয়ারেজদের মায়ামির। ১৯ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে শার্লট এফসি। দুইয়ে থাকা সিনসিনাটিরও পয়েন্ট ১৯। শার্লট, সিনসিনাটি দুটি দলই খেলেছে ৯টি করে ম্যাচ। চারে থাকা কলম্বাস ক্রুর পয়েন্ট ১৮।
ব্রাজিল ফুটবল দলের পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতা নেই অনেক দিন ধরে। ব্যর্থতার দায়ে প্রধান কোচের পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল দরিভাল জুনিয়রকে। তাঁর পরিবর্তে প্রধান কোচের চেয়ারে বসেন কার্লো আনচেলত্তি। কিন্তু আনচেলত্তির অধীনে শুরুটা ভালো হয়নি সেলেসাওদের।
২৫ মিনিট আগেফুটবল তাঁর রক্তে বইছে। বাবা ফান্দি আহমাদ সিঙ্গাপুরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা। ছেলে হিসেবে তিনি হাঁটছেন বাবাকে অনুসরণ করেই। বর্তমান ফুটবলারদের মধ্যে সিঙ্গাপুরের হয়ে তাঁর চেয়ে বেশি গোল নেই আর কারও। সবশেষ মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচেও জোড়া গোল করেছেন তিনি। তাই সিঙ্গাপুর ম্যাচে বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরের
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ব্যর্থতার তদন্ত রিপোর্ট সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশের পর হৈচৈ পড়ে যায়। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন প্রকাশের পরই অন্যতম আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়ায় নাসুম আহমেদকে তৎকালীন প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের ‘চড়-কাণ্ডে’র ঘটনা। বিসিবির তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন এখন
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ব্যর্থতার প্রতিবেদন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর সমালোচিত হচ্ছিলেন তামিম ইকবাল। তাঁকে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে দাবি করে সামাজিক মাধ্যমে দীর্ঘ পোস্ট দিয়ে নিজের ক্ষোভ ঝেরেছেন সাবেক এই অধিনায়ক।
২ ঘণ্টা আগে