ক্রীড়া ডেস্ক
ঢাকা: উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইয়ে ম্যানচেস্টার সিটিকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় শিরোপা জিতেছে চেলসি। পোর্তোর ফাইনালে কাই হাভার্টজের করা একমাত্র গোলটিই সিটির প্রথম শিরোপা জয়ের স্বপ্নে ইতি টেনে দিয়েছে। এই হারে ইউরোপ জয়ের স্বপ্ন অপূর্ণ রেখে কান্নাভেজা চোখে বিদায় নিলেন সিটির কিংবদন্তি সার্জিও আগুয়েরো।
পোর্তোয় গান ও সুরের মূর্ছনায় পর্দা ওঠে ফাইনালের। শুরুতেই একাদশে চমক দেখান পেপ গার্দিওলা। চ্যাম্পিয়নস লিগের আগের পাঁচ ম্যাচে একাদশের বাইরে থাকা রাহিম স্টার্লিংকে শুরু থেকেই মাঠে নামান তিনি। পাশাপাশি একাদশে রদ্রি বা ফার্নান্দিনিয়োর মতো কোনো হোল্ডিং মিডফিল্ডার না রেখেও চমক দেখান এই স্প্যানিশ কোচ। বিপরীতে চেলসি কোচ টমাস টুখেল হাঁটেন চেনা পথে।
আগ্রাসী কৌশলে শুরু থেকে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণও নিজেদের হাতে রাখার চেষ্টা করে সিটি। ম্যাচে প্রথম সুযোগও পেয়েছিল তারা। কিন্তু সেটি কাজে লাগাতে পারেননি স্টার্লিং। এরপর আক্রমণ–প্রতি আক্রমণে দুই দলই পরপর সুযোগ তৈরি করে। কিন্তু সেগুলোও কাজে লাগেনি।
সিটির ডিফেন্সিভ মিড না থাকা ও জন স্টোনের দুর্বল ডিফেন্সের সৌজন্যে বারবার সংগঠিত হয়ে আক্রমণে যাওয়ার চেষ্টা করে চেলসি। দুবার কাছাকাছি গিয়ে সহজ সুযোগ হাতছাড়া করেন টিমো ভেরনার।
এরপর আক্রমণ–প্রতি আক্রমণে লড়াই চলে সমানে সমান।
২৭ মিনিটে ডি ব্রুইনের পাস থেকে বল পেয়ে সহজ সুযোগ হাতছাড়া করেন ফিল ফোডেন।
৩৯ মিনিটে চোটের কারণে মাঠ ছেড়ে যান সেন্টার ব্যাক থিয়াগো সিলভা। তাঁর বদলি হিসেবে নামেন আন্দ্রেস ক্রিস্টিনসেন।
বিরতির আগে ৪২ মিনিটে দারুণ এক গোলে লিড নেয় চেলসি। ম্যাসন মাউন্টের কাছ থেকে বল পেয়ে এগিয়ে যান হাভার্টজ। সামনে এগিয়ে এসে ঠেকানোর চেষ্টা করেন সিটি গোলরক্ষক এদেরসন। কিন্তু তাঁকে ফাঁকি দিয়ে ঠিক বলের নিয়ন্ত্রণ নেন হাভার্টজ। এরপর ঠান্ডা মাথায় বলকে জালের পথ দেখান এই জার্মান তারকা। এটি তাঁর প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগ গোল।
বিরতির পর দুই দলই চেষ্টা করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিতে। শুরুতে অবশ্য কেউই সুবিধা করতে পারেনি। এর মাঝে আন্তোনিও রুদিগারের ধাক্কায় চোটে পড়ে মাঠ ছাড়েন সিটি অধিনায়ক ও দলের বড় অন্যতম ভরসা ডি ব্রুইন। কাঁদতে কাঁদতে মাঠ ছাড়েন এই বেলজিয়ান সুপারস্টার। তাঁর বদলে মাঠে নামেন ব্রাজিলিয়ান গ্যাব্রিয়েল জেসুস। এরপর বের্নার্দো সিলভার পরিবর্তে ফার্নান্দিনিয়োকে নামিয়ে কৌশলগত পরিবর্তন আনেন গার্দিওলা। অন্যদিকে ওয়ার্নারকে তুলে ক্রিশ্চিয়ান পুলিসিককে নামায় চেলসি।
কৌশলগত পরিবর্তন এনে আক্রমণে গতি আনে সিটি। প্রেসিংয়ে দারুণ সুযোগও তৈরি করে তারা। এর মাঝে প্রতি–আক্রমণ থেকে ব্যবধান বাড়ানোর দারুণ সুযোগ হাতছাড়া করেন পুলিসিক। এরপর সিটিকে উদ্ধারে শেষবারের মতো মাঠে নামেন আগুয়েরোও। ম্যাচের শেষ কিছু সময় ম্যাচের লাগাম নিজেদের হাতে রাখে সিটি। এ সময় একাধিকবার আক্রমণেও যায় তারা। কিন্তু কন্তেদের দারুণ রক্ষণ কৌশলে সেগুলো আর আলোর মুখ দেখেনি। ফলে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জয়ের স্বপ্ন অপূর্ণ রেখে মাঠ ছাড়তে হয়েছে সিটিকে।
ঢাকা: উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইয়ে ম্যানচেস্টার সিটিকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় শিরোপা জিতেছে চেলসি। পোর্তোর ফাইনালে কাই হাভার্টজের করা একমাত্র গোলটিই সিটির প্রথম শিরোপা জয়ের স্বপ্নে ইতি টেনে দিয়েছে। এই হারে ইউরোপ জয়ের স্বপ্ন অপূর্ণ রেখে কান্নাভেজা চোখে বিদায় নিলেন সিটির কিংবদন্তি সার্জিও আগুয়েরো।
পোর্তোয় গান ও সুরের মূর্ছনায় পর্দা ওঠে ফাইনালের। শুরুতেই একাদশে চমক দেখান পেপ গার্দিওলা। চ্যাম্পিয়নস লিগের আগের পাঁচ ম্যাচে একাদশের বাইরে থাকা রাহিম স্টার্লিংকে শুরু থেকেই মাঠে নামান তিনি। পাশাপাশি একাদশে রদ্রি বা ফার্নান্দিনিয়োর মতো কোনো হোল্ডিং মিডফিল্ডার না রেখেও চমক দেখান এই স্প্যানিশ কোচ। বিপরীতে চেলসি কোচ টমাস টুখেল হাঁটেন চেনা পথে।
আগ্রাসী কৌশলে শুরু থেকে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণও নিজেদের হাতে রাখার চেষ্টা করে সিটি। ম্যাচে প্রথম সুযোগও পেয়েছিল তারা। কিন্তু সেটি কাজে লাগাতে পারেননি স্টার্লিং। এরপর আক্রমণ–প্রতি আক্রমণে দুই দলই পরপর সুযোগ তৈরি করে। কিন্তু সেগুলোও কাজে লাগেনি।
সিটির ডিফেন্সিভ মিড না থাকা ও জন স্টোনের দুর্বল ডিফেন্সের সৌজন্যে বারবার সংগঠিত হয়ে আক্রমণে যাওয়ার চেষ্টা করে চেলসি। দুবার কাছাকাছি গিয়ে সহজ সুযোগ হাতছাড়া করেন টিমো ভেরনার।
এরপর আক্রমণ–প্রতি আক্রমণে লড়াই চলে সমানে সমান।
২৭ মিনিটে ডি ব্রুইনের পাস থেকে বল পেয়ে সহজ সুযোগ হাতছাড়া করেন ফিল ফোডেন।
৩৯ মিনিটে চোটের কারণে মাঠ ছেড়ে যান সেন্টার ব্যাক থিয়াগো সিলভা। তাঁর বদলি হিসেবে নামেন আন্দ্রেস ক্রিস্টিনসেন।
বিরতির আগে ৪২ মিনিটে দারুণ এক গোলে লিড নেয় চেলসি। ম্যাসন মাউন্টের কাছ থেকে বল পেয়ে এগিয়ে যান হাভার্টজ। সামনে এগিয়ে এসে ঠেকানোর চেষ্টা করেন সিটি গোলরক্ষক এদেরসন। কিন্তু তাঁকে ফাঁকি দিয়ে ঠিক বলের নিয়ন্ত্রণ নেন হাভার্টজ। এরপর ঠান্ডা মাথায় বলকে জালের পথ দেখান এই জার্মান তারকা। এটি তাঁর প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগ গোল।
বিরতির পর দুই দলই চেষ্টা করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিতে। শুরুতে অবশ্য কেউই সুবিধা করতে পারেনি। এর মাঝে আন্তোনিও রুদিগারের ধাক্কায় চোটে পড়ে মাঠ ছাড়েন সিটি অধিনায়ক ও দলের বড় অন্যতম ভরসা ডি ব্রুইন। কাঁদতে কাঁদতে মাঠ ছাড়েন এই বেলজিয়ান সুপারস্টার। তাঁর বদলে মাঠে নামেন ব্রাজিলিয়ান গ্যাব্রিয়েল জেসুস। এরপর বের্নার্দো সিলভার পরিবর্তে ফার্নান্দিনিয়োকে নামিয়ে কৌশলগত পরিবর্তন আনেন গার্দিওলা। অন্যদিকে ওয়ার্নারকে তুলে ক্রিশ্চিয়ান পুলিসিককে নামায় চেলসি।
কৌশলগত পরিবর্তন এনে আক্রমণে গতি আনে সিটি। প্রেসিংয়ে দারুণ সুযোগও তৈরি করে তারা। এর মাঝে প্রতি–আক্রমণ থেকে ব্যবধান বাড়ানোর দারুণ সুযোগ হাতছাড়া করেন পুলিসিক। এরপর সিটিকে উদ্ধারে শেষবারের মতো মাঠে নামেন আগুয়েরোও। ম্যাচের শেষ কিছু সময় ম্যাচের লাগাম নিজেদের হাতে রাখে সিটি। এ সময় একাধিকবার আক্রমণেও যায় তারা। কিন্তু কন্তেদের দারুণ রক্ষণ কৌশলে সেগুলো আর আলোর মুখ দেখেনি। ফলে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জয়ের স্বপ্ন অপূর্ণ রেখে মাঠ ছাড়তে হয়েছে সিটিকে।
বিপিএলের গ্রুপ পর্বের খেলা শেষে চূড়ান্ত হয়ে গেছে প্লে-অফের লাইনআপ। প্রথম কোয়ালিফায়ারে লিগ টেবিলের শীর্ষে থাকা ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে খেলবে লিগ টেবিলের দুয়ে থাকা চিটাগং কিংস। আর লিগ টেবিলের ৩ ও ৪ নম্বরে থাকা রংপুর রাইডার্স ও খুলনা টাইগার্স খেলবে এলিমিনেটরে। আগামীকালই দিনে এলিমিনেটর ও রাতে প্রথম কোয়াল
৫ ঘণ্টা আগেশেষ দিকে চলে এসেছে বিপিএল। শেষ চারের লড়াই শুরু হচ্ছে আগামীকাল। এবারের বিপিএলে খেলার চেয়ে ‘ধুলা’ এত বেশি উড়ছে, মাঠে ভালো পারফরম্যান্সেও হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম। মহা বিতর্কিত বিপিএলের মাধ্যমে দেশের যে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে, সেটির দায় স্বীকার করে নিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও বিসিবি সভা
৬ ঘণ্টা আগেবিপিএলের প্লে-অফের একটি জায়গা নিয়ে লড়াই চলছিল দুর্বার রাজশাহী ও খুলনা টাইগার্সের সঙ্গে। তবে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে লিগ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ঢাকা ক্যাপিটালসকে উড়িয়ে প্লে-অফের শেষ টিকিটটা নিশ্চিত করল খুলনাই। মহা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে মেহেদী হাসান মিরাজের অলরাউন্ড পারফরম্যান
১১ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের খেলা শেষেই পরাজয় চোখ রাঙাচ্ছিল শ্রীলঙ্কাকে। বৃষ্টি-আশীর্বাদে তৃতীয় দিন ম্যাচের মীমাংসা না হলেও আজ ইনিংস এবং ২৪২ রানে হেরেছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির টেস্ট ইতিহাসে ইনিংস ব্যবধানে এটাই সবচেয়ে বড় হার। আর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে বড় জয় অস্ট্রেলিয়ার।
১১ ঘণ্টা আগে