ক্রীড় ডেস্ক
অ্যাডিলেড টেস্টে হার এড়াতে পারল না ইংল্যান্ড। পঞ্চম দিনের প্রতিরোধ গড়ে ড্রয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও হার এড়াতে ব্যর্থ জো রুটের দল। ২৭৫ রানের বড় জয়ে অ্যাশেজ সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
আজ পঞ্চম দিনের শুরুতেই ব্যাটিংয়ে নামা জশ বাটলার অবশ্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টাই করেছেন টেস্ট বাঁচাতে। দিনের শুরু থেকে উইকেটের এক পাশ আগলে রেখে দলকে এগিয়ে নিয়েছেন এই ইংলিশ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। ২৫৮ মিনিট উইকেটে কাটিয়ে শেষ সেশনে আউট হওয়ার আগে করেন ২০৭ বলে ২৬ রান। ৮ উইকেট হারিয়ে ১৮০ রান তুলেই চা-বিরতিতে গিয়েছিল ইংল্যান্ড। টেস্ট বাঁচাতে বাকি ২ উইকেটে কাটিয়ে দিতে হতো দিনের বাকি সময়। কিন্তু শেষ সেশনের তৃতীয় ওভারেই সেই সম্ভাবনা উবে যায় ঝাই রিচার্ডসনের বলে বাটলার হিট উইকেট হয়ে আউট হলে। এর ৩ ওভার পর জেমস অ্যান্ডারসনকেও ফেরান রিচার্ডসন।
এর আগে অস্ট্রেলিয়ার দেওয়া ৪৬৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৮২ রান তুলতেই গতকাল চার উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। আজও দিনের শুরুটাও ভালো হয়নি ইংলিশদের। দ্বিতীয় ওভারে মিচেল স্টার্কের বলে স্টিভেন স্মিথের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ওলি পোপ। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে ইংল্যান্ড। যা একটু সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছিলেন বাটলার। সেটিও মিইয়ে যায় তৃতীয় সেশনের শুরুতে তিনি ফিরে গেলে।
অস্ট্রেলিয়া অবশ্য জয়ের ভিত গড়েছিল প্রথম ইনিংসেই। মারনাস লাবুশেনের সেঞ্চুরি আর স্টিভেন স্মিথ-ডেভিড ওয়ার্নারের নব্বই পেরোনো ইনিংসের সুবাদে ৯ উইকেটে ৪৭৩ রান তুলে ইনিংসের সমাপ্তি ঘোষণা করে অস্ট্রেলিয়া। ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংসে গুটিয়ে যায় ২৩৬ রানে। তবু রুটের দলকে ফলোঅন না করিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে অস্ট্রেলিয়া। ২৩৭ রানের লিডের সঙ্গে দ্বিতীয় ইনিংসে ২৩০ রান যোগ করে অস্ট্রেলিয়া। চতুর্থ ইনিংসে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডকে ৪৬৮ রানের লক্ষ্য দেয় অস্ট্রেলিয়া। শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ড থামে ১৯২ রানে।
অ্যাডিলেড টেস্টে হার এড়াতে পারল না ইংল্যান্ড। পঞ্চম দিনের প্রতিরোধ গড়ে ড্রয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও হার এড়াতে ব্যর্থ জো রুটের দল। ২৭৫ রানের বড় জয়ে অ্যাশেজ সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
আজ পঞ্চম দিনের শুরুতেই ব্যাটিংয়ে নামা জশ বাটলার অবশ্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টাই করেছেন টেস্ট বাঁচাতে। দিনের শুরু থেকে উইকেটের এক পাশ আগলে রেখে দলকে এগিয়ে নিয়েছেন এই ইংলিশ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। ২৫৮ মিনিট উইকেটে কাটিয়ে শেষ সেশনে আউট হওয়ার আগে করেন ২০৭ বলে ২৬ রান। ৮ উইকেট হারিয়ে ১৮০ রান তুলেই চা-বিরতিতে গিয়েছিল ইংল্যান্ড। টেস্ট বাঁচাতে বাকি ২ উইকেটে কাটিয়ে দিতে হতো দিনের বাকি সময়। কিন্তু শেষ সেশনের তৃতীয় ওভারেই সেই সম্ভাবনা উবে যায় ঝাই রিচার্ডসনের বলে বাটলার হিট উইকেট হয়ে আউট হলে। এর ৩ ওভার পর জেমস অ্যান্ডারসনকেও ফেরান রিচার্ডসন।
এর আগে অস্ট্রেলিয়ার দেওয়া ৪৬৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৮২ রান তুলতেই গতকাল চার উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। আজও দিনের শুরুটাও ভালো হয়নি ইংলিশদের। দ্বিতীয় ওভারে মিচেল স্টার্কের বলে স্টিভেন স্মিথের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ওলি পোপ। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে ইংল্যান্ড। যা একটু সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছিলেন বাটলার। সেটিও মিইয়ে যায় তৃতীয় সেশনের শুরুতে তিনি ফিরে গেলে।
অস্ট্রেলিয়া অবশ্য জয়ের ভিত গড়েছিল প্রথম ইনিংসেই। মারনাস লাবুশেনের সেঞ্চুরি আর স্টিভেন স্মিথ-ডেভিড ওয়ার্নারের নব্বই পেরোনো ইনিংসের সুবাদে ৯ উইকেটে ৪৭৩ রান তুলে ইনিংসের সমাপ্তি ঘোষণা করে অস্ট্রেলিয়া। ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংসে গুটিয়ে যায় ২৩৬ রানে। তবু রুটের দলকে ফলোঅন না করিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে অস্ট্রেলিয়া। ২৩৭ রানের লিডের সঙ্গে দ্বিতীয় ইনিংসে ২৩০ রান যোগ করে অস্ট্রেলিয়া। চতুর্থ ইনিংসে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডকে ৪৬৮ রানের লক্ষ্য দেয় অস্ট্রেলিয়া। শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ড থামে ১৯২ রানে।
৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৪ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
৫ ঘণ্টা আগে