Ajker Patrika

লিটন-সৌম্য-মাহমুদউল্লাহরা কে কেমন, শুনুন হাথুরুর মুখে

আপডেট : ১৯ মে ২০২৪, ১৬: ৪৯
লিটন-সৌম্য-মাহমুদউল্লাহরা কে কেমন, শুনুন হাথুরুর মুখে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ানোর সুযোগ পাওয়া ১৫ ক্রিকেটারকে নিয়ে নিজের মতামত জানিয়েছেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। বিসিবির পেজে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের কোচের কথায় ফুটে উঠেছে ক্রিকেটারদের সামর্থ্যের বিষয়টি। অবশ্য শুধু খেলোয়াড় হিসেবে নন, নাজমুল হোসেন শান্ত-সাকিব আল হাসানরা মানুষ হিসেবে কেমন সেটিও উঠে এসেছে এই সাক্ষাৎকারে। বাকিটা হাথুরুসিংহের মুখ থেকেই শুনুন—

নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক): শান্ত আমাদের নেতা। খুবই ভালো একজন নেতা। তার নেতৃত্বগুণেই আমরা খেলব। ড্রেসিংরুমে সতীর্থদের সঙ্গে আনন্দফূর্তি করলেও যখন মাঠে নামে সে খুবই লড়াকু মানসিকতার। বিশ্বকাপে প্রথমবার নেতৃত্বের বাহুবন্ধনী পাওয়ায় তার কাঁধে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব আছে। নিশ্চিত সে চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত। 

তাসকিন আহমেদ (সহ-অধিনায়ক): তাসকিন খুবই আবেগপ্রবণ মানুষ। সে যেদিন মনের দিক থেকে ভালো থাকে আমরা তার কাছ থেকে সেরাটা পাই। খেলোয়াড় এবং কোচদের কাছে খুবই জনপ্রিয় সে। সব সময় চেষ্টা করে দলকে সেরা দিতে এবং নিজের উন্নতি করতে। সঙ্গে দুর্দান্ত একজন মানুষ। 

লিটন দাস: লিটন আমদের শীর্ষ ব্যাটারদের একজন। এই বিশ্বকাপে তার ব্যাট থেকে বড় কিছু প্রত্যাশা করছি। ঈশ্বর প্রদত্ত একজন মেধাবী ব্যাটার। যেকোনো পজিশনে সে আমাদের অন্যতম একজন ফিল্ডার। মাঠের বাইরে কিছুটা শান্ত। তবে খেলাটা ভালো বুঝতে পারে। আর কৌশলগত দিক থেকেও দলকে সমর্থন দেয়। 

কোচ হাথুরুসিংহের সঙ্গে অধিনায়ক শান্ত। ছবি: আজকের পত্রিকাসাকিব আল হাসান: খেলার কিংবদন্তি। সকলে জানি সে সব টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই খেলছে। এটা তার সবচেয়ে বড় বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে। আশা করি, তিন বিভাগেই দলের হয়ে সে অবদান রাখবে। সব দিক থেকেই সে দুর্দান্ত একজন নেতা। সে খেলোয়াড়দের সঙ্গে ভালোভাবে মিশে যেতে পারে। সে শ্রদ্ধার সঙ্গে নির্দেশনা দেয় এবং খেলাটিকে সত্যি দারুণভাবে পড়তে জানে। 

মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ: মাহমুদউল্লাহ সম্ভবত আমাদের দলের অনুপ্রেরণা। সে ড্রেসিংরুম এবং দলে শান্তি বয়ে আনে। যখন সে কথা বলে প্রত্যেকেই তাকে শুনে। আমি মনে করি খেলাটা বুঝতে পারেন এমন খেলোয়াড়দের মধ্যে সে খুবই ভালো একজন। ভয়ডরহীন ব্যাটিংয়ে সম্প্রতি সে তার ব্যাটিং লেভেল অন্য মাত্রায় নিয়েছে। আমি মনে করি সে দলের জন্য খুবই ভালো। সে চাপের মুহূর্ত দারুণভাবে সামলাতে পারে এবং বিশ্বকাপে তরুণদের গাইড করতে পারবে। 

সৌম্য সরকার: সৌম্য সরকার স্বভাবতই ঈশ্বরপ্রদত্ত একজন খেলোয়াড়। আমি মনে করি সে এখন পর্যন্ত ভালো ছন্দে না থাকলেও সময় মতো তার কাছে আমরা সেরাটা দেখতে পারব। তিন সংস্করণেই সে আবারও দলে অবদান রাখবে। দুর্দান্ত একজন ফিল্ডারও। নিজেদের দিনে সে ম্যাচ জেতানো খেলোয়াড়। আশা করি সে আমাদের বেশ কয়েকটি ম্যাচ জেতাবে। 

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে মিরপুরে ফটোসেশনে বাংলাদেশ দল। ছবি: ওমর ফারুকতানজিদ হাসান তামিম: খুবই রোমাঞ্চকর একজন খেলোয়াড় তামিম। আমি মনে করি ব্যাটার হিসেবে ভবিষ্যৎ তার উজ্জ্বল। খেলার জন্য তার হাতে অনেক সময় রয়েছে। যখন সে ব্যাটিং করে তা দেখতে পারাটা দারুণ। অন্যদের তুলনায় তার বেশি সময় আছে। তরুণ এবং আনন্দদায়ক একজন ব্যাটার। সঙ্গে দুর্দান্ত ফিল্ডারও। 

তাওহীদ হৃদয়: রোমাঞ্চকর তরুণ একজন খেলোয়াড়। নিজস্ব স্টাইলে খেলাটা খেলে। স্বাভাবিক ক্রিকেটারদের চেয়ে সে ব্যতিক্রম। খুবই মেধাবী এবং সবকিছুতেই ক্ষিপ্রগামী। ফিল্ডিং, হাঁটা, কথা বলা সবকিছুতেই ক্ষিপ্র সে। টি-টোয়েন্টির জন্য দারুণ একজ খেলোয়াড়। 

জাকের আলি অনিক: জাকির দলে নতুন। ব্যাটিংয়ে প্রচণ্ড চাপের মুহূর্তেও তার চোখে-মুখে শান্ত-স্বাভাবিক থাকার বিষয়টি দেখতে পেরেছি। তরুণ খেলোয়াড় হিসেবে সে নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখে। খুবই বৈচিত্র্যময় খেলোয়াড়। অনুশীলনে কঠোর পরিশ্রম করে। আমি মনে করি সে আমাদের জন্য একটা সারপ্রাইজ প্যাকেজ। 

তানভীর ইসলাম: তানভীর আমাদের দলে অনন্য কিছু যোগ করতে পারে। সে নতুন বলে পাওয়ার প্লেতে বোলিং করতে পারে। দীর্ঘ সময় ধরে ঘরোয়া টুর্নামেন্ট বিপিএল, ডিপিএলে সে দারুণ কিছু করেছে। ঘরোয়া পারফরম্যান্সে তাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আত্মবিশ্বাস দেবে বলে মনে করি। যদি সে সুযোগ পায় দলে অদ্বিতীয় ভূমিকা রাখবে। পাওয়ার প্লেতে তার কাছে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে দারুণ কিছু দেখার। 

শেখ মেহেদী হাসান: শেখ মেহেদী একজন বৈচিত্র্যময় অলরাউন্ডার। তার প্রধান কাজ বোলিং। নতুন বলে সে খুবই ভালো। আমি মনে করি সে চতুরতার সঙ্গে চাপের মুহূর্ত কাটিয়ে উঠতে পারে। ড্রেসিংরুমে প্রত্যেকেই তার সঙ্গে মজা করে। সে মিডল অর্ডারে ব্যাটিংয়েও আমাদের সহায়তা করে। 

সাকিবকে ক্রিকেটের কিংবদন্তি বলে সম্বোধন করেছেন কোচ হাথুরুসিংহে। ছবি: বিসিবিরিশাদ হোসেন: খেলোয়াড় হিসেবে কতটা উন্নতি করেছে রিশাদ তা দেখার জন্য সত্যি উন্মুখ আছি। যখন আমরা তাকে শুরুতে দেখেছিলাম বাংলাদেশে লেগ স্পিনারদের খুব কমই দেখা যায়, তবে সে ক্লাসিক লেগ স্পিনারদের মতো নয়। সে খুবই লম্বা একজন অ্যাথলেট। দুর্দান্ত ফিল্ডার। দলের অন্যতম একজন ফিল্ডার সে। জানি না তার মাথায় কী কাজ করে তবে সে দ্রুত শিখতে জানে। চাপের সময় তাকেও শান্ত থাকতে দেখেছি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সে ব্যাটিংয়ে দুর্দান্ত কিছু পারফরম্যান্স করেছে। তাকে ধারাবাহিকভাবে রানে দেখতে চাই। 

মোস্তাফিজুর রহমান: মোস্তাফিজ সম্পর্কে কী বলতে পারি। ফিজ এক অনন্য খেলোয়াড়। আমি মনে করি খুবই দুষ্প্রাপ্য খেলোয়াড় আমাদের জন্য। সঙ্গে বিশ্ব ক্রিকেটেরও। খুব কম বোলারই আছে বল হাতে সে যা করে তা করতে পারে। তার বাহু এবং কবজি অনন্য ফ্লেক্সিবিলিটির। সে দীর্ঘ সময় ধরে পারফরম্যান্স করছে, আইপিএলে খেলেছে। সে তার নিজস্ব দক্ষতার সঙ্গে খুবই আরামপ্রিয়। দলীয় আলোচনায় সে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বক্তব্য রাখে। বোলিংয়ে সে নেতৃত্ব দেয়। সে খুবই মজার লোক। তবে আমি বুঝতে পারি না সে কি বলে। কিন্তু সকলে তার সঙ্গ উপভোগ করে। সে যাই বলুক না কেন তার সতীর্থরা তা পছন্দ করে। 

শরীফুল ইসলাম: ৬ ফুট ৪ ইঞ্চির একজন পেসার যে দ্রুত গতিতে বোলিং করতে পারে। সে খুবই মেধাবী এবং দলে অবদান রাখার মতো একজন খেলোয়াড়। সে জানে কীভাবে উইকেট নিতে হয়। সে খুবই কর্মঠ। তবে গোল্ড ফিশের মতো দ্রুত ভুলে যায়। আমি মনে করি সে সব সময় আত্মবিশ্বাসী। ভালো ফিল্ডার এবং ব্যাটেও অবদান রাখতে জানে। 

তানজিম হাসান সাকিব: আমি মনে করি সাকিবের সাফল্যের বড় চাবিকাঠি হচ্ছে তার সংকল্প। চ্যালেঞ্জ নিতে ভয় পায় না। দক্ষতার সর্বোচ্চটুকু দেওয়ার চেষ্টা করে। সে অনুশীলনে কঠোর পরিশ্রম করে। দলকে সমর্থনও দেয়। যে কাজই দেওয়া হোক না কেন, এমনকি সে যদি সুযোগ না পেলেও... সত্যি দুর্দান্ত একজন সতীর্থ। আপনি চাইলে তাকে বড় হৃদয়ে ব্যক্তি বলতে পারেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

জোটের ভোটেও দলীয় প্রতীক: বিএনপির আপত্তি যে কারণে, এনসিপির উদ্বেগ

ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিলে রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেপ্তার ১

চীনা কর্মকাণ্ডের ঝুঁকি ‘সুস্পষ্টভাবে’ বাংলাদেশ সরকার ও সামরিক বাহিনীর কাছে তুলে ধরব: ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন

বড়াইগ্রামের একটি গুদামে ১৩ টন গুলির খোসা নিয়ে চাঞ্চল্য

মায়ের সঙ্গে ঝগড়ার জেরে বাবার হাতে খুন হলো নিষ্পাপ দুই শিশু

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ফুটবলে নব্বইয়ের দশকের উন্মাদনা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ২৩: ৫৮
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ফাইল ছবি
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ফাইল ছবি

ক্রিকেট নিয়ে গত দুই দশকে বাংলাদেশে জনপ্রিয়তা অনেক বাড়লেও ঘড়ির কাঁটা ঘুরিয়ে নব্বইয়ের দশকে গেলে দেখা যাবে ভিন্ন চিত্র। ফুটবল নিয়ে জনপ্রিয়তা এত তুঙ্গে ছিল যে আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচ ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে থাকতে হতো তটস্থ।

কালের বিবর্তনে বাংলাদেশের ফুটবলে নিয়ে তুমুল উন্মাদনায় নেমেছিল ধস। তবে হামজা চৌধুরী, শমিত শোমদের মতো প্রবাসী ফুটবলারদের আগমনে গত কয়েক মাসে দেশের ফুটবলে জোয়ার উঠেছে। যে উন্মাদনা এখন বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীদের, সেটা কেবল জাতীয় দলকে ঘিরেই। বাংলাদেশ-ভুটান, বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর, বাংলাদেশ-হংকং—ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে সাম্প্রতিক সময়ে এই তিনটি ম্যাচে গ্যালারিতে দর্শকদের উচ্ছ্বাস ছিল দেখার মতো। এমনকি হামজাদের ম্যাচ দেখতে গেট ভেঙে দর্শকদের স্টেডিয়ামে ঢোকার মতো ঘটনা ঘটেছে।

বিকেলে আজ ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সরকারের উপদেষ্টাদের সঙ্গে বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তারা একটা প্রীতি ম্যাচ খেলেছেন। সেই ম্যাচ শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া দাবি করেছেন, নব্বইয়ের দশকের উন্মাদনা তাঁরা ফিরিয়ে আনতে পেরেছেন। সাংবাদিকদের ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, ‘আসলে ফুটবল যে পর্যায়ে ছিল, সেখান থেকে এক বছরে খুব বেশি যাচাই করার সুযোগ নেই। কারণ, এক বছর আগে আমরা কোথায় ছিলাম আর এক বছর পরে কোথায় আছি, সেটাই যদি আপনারা একটু পর্যালোচনা করেন, তাহলে বুঝতে পারবেন। আসলে বাফুফে এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ের মাধ্যমে ফুটবলে আমরা নব্বই দশকের উন্মাদনা, সেটা আমরা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। এখন গ্যালারিভর্তি মানুষ থাকেন। বাইরেও থাকেন, ঢুকতে পারেন না এমন। দর্শকদের এই ভালোবাসা ফিরিয়ে আনতে পেরেছি।’

জাতীয় স্টেডিয়ামে ৯ অক্টোবর ১৩ মিনিটে ফ্রি কিক থেকে অসাধারণ এক ক্রসে বাংলাদেশকে শুরুতেই লিড এনে দিয়েছিলেন হামজা। তাঁর এই গোলের পর গ্যালারিতে দেখা গিয়েছিল বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। কিন্তু এএফসি এশিয়ান বাছাইপর্বের তৃতীয় রাউন্ডের এই ম্যাচে হংকং দ্রুত তিন গোল দিয়ে বসলে ৩-১ গোলে পিছিয়ে পড়েছিল বাংলাদেশ। শেষ দিকে শেখ মোরসালিন, শমিত শোমের গোলে সমতায় ফিরেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু অন্তিম মুহূর্তে রাফায়েল মার্কিস গোল করে ৪-৩ ব্যবধানে হেরে গিয়েছিল স্বাগতিকেরা।

আসিফ মাহমুদের মতে বাংলাদেশের ফুটবলে অনেক উন্নতি হলেও সাফল্য পেতে ধৈর্য ধরতে হবে। সাংবাদিকদের আজ যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, ‘অবশ্যই খেলা অনেক উন্নতি হয়েছে। বাংলাদেশে উইং থেকে ক্রস এটা আমরা দেখিনি আমাদের শৈশবের পরে। আবার নতুন করে দেখতে পাচ্ছি। আমাদের খেলার উন্নয়ন হয়েছে। তবে সাফল্য আসতে সময়ের প্রয়োজন।পৃথিবীতে যেসব দেশ ভালো ফুটবল খেলে, ১০-১৫-২০ বছর ধরে তাদের অবকাঠামোগত উন্নতি হয়েছে। ফুটবলারদের উন্নত মানের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।’

এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের তৃতীয় রাউন্ডে বাংলাদেশ ৪ ম্যাচ খেলে দুটি করে ম্যাচ ড্র করেছে ও হেরেছে। হামজা-শমিতদের পয়েন্ট ২। চার দলের মধ্যে পয়েন্ট টেবিলের তিনে অবস্থান করছে হাভিয়ের কাবরেরার বাংলাদেশ। এশিয়ান কাপের মূল পর্বে আর খেলা হচ্ছে না হামজা-শমিতের দলের। সমান ৮ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের এক ও দুইয়ে হংকং ও সিঙ্গাপুর।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

জোটের ভোটেও দলীয় প্রতীক: বিএনপির আপত্তি যে কারণে, এনসিপির উদ্বেগ

ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিলে রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেপ্তার ১

চীনা কর্মকাণ্ডের ঝুঁকি ‘সুস্পষ্টভাবে’ বাংলাদেশ সরকার ও সামরিক বাহিনীর কাছে তুলে ধরব: ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন

বড়াইগ্রামের একটি গুদামে ১৩ টন গুলির খোসা নিয়ে চাঞ্চল্য

মায়ের সঙ্গে ঝগড়ার জেরে বাবার হাতে খুন হলো নিষ্পাপ দুই শিশু

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

এগিয়ে থেকেও বসুন্ধরা কিংসের হার

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বসুন্ধরা হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন রাকিব হোসেন। ছবি: এএফসি
বসুন্ধরা হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন রাকিব হোসেন। ছবি: এএফসি

রাকিব হোসেনের বাঁ পায়ের শট জালে জড়াতেই কাঁপন ধরে গেল গ্যালারিতে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশে এমন গর্জন কারা ছড়াতে পারেন তা নিশ্চয় বলে দেওয়ার দরকার নেই। প্রবাসী বাংলাদেশিদের এমন অকূণ্ঠ সমর্থনের পরও এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ শুরুটা আশানুরূপ হলো না বসুন্ধরা কিংস। ওমানের ক্লাব আল সিবের কাছে আজ ৩-২ গোলে হেরেছে তারা।

কুয়েতের জাবের আল-মুবারক আল-সাবাহ স্টেডিয়ামে ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে গোলের মুখ থেকে ফিরে যায় কিংস। দোরিয়েলতনের ফ্লিক ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকান আল সিব গোলরক্ষক আহমেদ আলরাওয়াহি। বিপদ কাটিয়ে ৭ মিনিটে এগিয়ে যায় আল সিব। আরশাদ আলআলাওয়ির লং পাস বুকে থামিয়ে বসুন্ধরার গোলরক্ষক মেহেদী হাসান শ্রাবণের পাশ দিয়ে নিখুঁতভাবে জালে বল পাঠান নাসের আলরাওয়াহি।

গোল হজমের পরও বসুন্ধরা মনোবল হারায়নি। ১৬ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে দোরিয়েলতনের শট ঠেকিয়ে দেন আলরাওয়াহি। ৪১ মিনিটে অবশেষে সফল হয় কিংস। রাফায়েল অগুস্তোর গোলে ফেরা য় সমতা। সাদ উদ্দিনের রিবাউন্ড শট বক্সে নিখুঁতভাবে নিয়ন্ত্রণ করে ঠান্ডা মাথায় জালে পাঠান অগুস্তো।

বিরতির পর আরও জমে উঠে ম্যাচ। ৫৩ মিনিটে রাকিবের গোলে জয়ের স্বপ্ন দেখতে থাকে কিংস। দোরিয়েলতনের পাস ধরে ডান দিক দিয়ে এগিয়ে যান রাকিব। এরপর দূরপাল্লার অসাধারণ এক শটে পরাস্ত করেন আলরাওয়াহিকে। আল সিব গোলরক্ষক ডাইভ দিয়েও বলের নাগাল পাননি।

সেই লিড বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি কিংস। ৬০ মিনিটে হোসেন আল আজমির ক্রসে নিচু শটে আল সিবকে সমতায় ফেরান জহির আল আঘবারি। ৭৭ মিনিটে আবারও আল আজমির ক্রস থেকেই আসে আল সিবের জয়সূচক গোল। দারুণ ভলিতে জাল কাঁপান আব্দুলআজিজ আল মাকবালি।

বুধবার একই ভেন্যুতে দ্বিতীয় ম্যাচে লেবাননের আল আনসার এফসির মুখোমুখি হবে কিংস।

কিক অফের দ্বিতীয় মিনিটেই গোল পেতে পারত বসুন্ধরা কিংস। সানডের দারুণ কাটব্যাক থেকে দরিয়েলতন গোমেজের স্লাইড লাফিয়ে ফিরিয়ে দেন আল সিবের গোলকিপার। অষ্টম মিনিটে নাসের আল রাওয়াহির গোলে এগিয়ে যায় আল সিব। বক্সে লং বল পেয়ে বুক থেকে পায়ে নামিয়ে টোকায় শ্রাবণকে কাটিয়ে জালে বল ঠেলে দেন এই ফরোয়ার্ড।

পিছিয়ে পড়ে গোলের জন্য মরিয়া হয়ে থাকা বসুন্ধরা কিংস সেভাবে কার্যকরী কোনো আক্রমণ শানাতে পারছিল না। ১৭ মিনিটে দরিয়েলতন গোমেজের দুর্বল শট অনায়েসে গ্লাভসবন্দী করেন আল সিব গোলকিপার।

২৫ মিনিটে দরিয়েলতনের সঙ্গে বল দেওয়া নেওয়া করে বা প্রান্ত দিয়ে আক্রমণে ওঠেন সানডে। কিন্তু বক্সের অনেকটা দূর থেকে তড়িঘড়ি করে শট নেন।

প্রথম আধা ঘন্টা পর খেলায় ছন্দ খুজে পায় বসুন্ধরা কিংস। বিরতির তিন মিনিট আগে রাফায়েল আগুস্তর গোলে ১-১ সমতায় ফেরে মারিও গোমেজের দল। ম্যাচে পাওয়া প্রথম কর্নার প্রতিপক্ষের রক্ষণ বাঁধায় ফিরে আসলে ফিরতি বলে মাটি কামরানো শট নেন সাদ উদ্দিন। গোলমুখের সামনে আগুস্তর পায়ে ভমবল লেগে উপরে ভেসে ওঠে, এরপর সামনে থাকা গোলকিপারের মাথার ওপর দিয়ে আলতো টোকায় কাজ সারেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড।

বিরতির পর রাকিবের দৃষ্টিনন্দন গোলে দ্রুতই লিড নেয় বসুন্ধরা কিংস। মাঝ মাঠে দরিয়েলতনের কাছ থেকে বল নিয়ে আল সিব মিডফিল্ডার বালুসিকে কাটান। বক্সের বাইরে থেকে বা পায়ের আড়াআড়ি শটে জালে বল জড়ান। সিবের গোলকিপার আল রাওয়াহি ডান দিকে ঝাপিয়ে বলের নাগাল পাননি।

৬০ মিনিটে জাহির আল আগবারির গোলে জয় ২-২ সমতা টানে ওমানের ক্লাবটি। ১০ মিনিট পর বদরি হিসেবে ফয়সাল আহমেদ ফাহিম ও সিনিয়র সোহেল রানাকে মাঠে নামান কোচ মারিও গোমেজ।

৭৭ মিনিটে কিংসের বক্সে ফাহিম, তাজ আর এমানুয়েল টনির সামনে আল বুসাইদির সঙ্গে বল দেওয়া নেওয়া করে ভলিতে জালে বল পাঠান আব্দুল আজিজ মুকবালি। ৩-২ ব্যবধানে এগিয়ে যায় ওমানের লিগ চ্যাম্পিয়নরা

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

জোটের ভোটেও দলীয় প্রতীক: বিএনপির আপত্তি যে কারণে, এনসিপির উদ্বেগ

ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিলে রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেপ্তার ১

চীনা কর্মকাণ্ডের ঝুঁকি ‘সুস্পষ্টভাবে’ বাংলাদেশ সরকার ও সামরিক বাহিনীর কাছে তুলে ধরব: ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন

বড়াইগ্রামের একটি গুদামে ১৩ টন গুলির খোসা নিয়ে চাঞ্চল্য

মায়ের সঙ্গে ঝগড়ার জেরে বাবার হাতে খুন হলো নিষ্পাপ দুই শিশু

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

লঙ্কানদের কাছে হারের পর চার দিন ঘুমাতে পারেননি বাংলাদেশের মেয়েরা

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ২২: ৩৪
শ্রীলঙ্কার কাছে ৭ রানে হেরে বাংলাদেশ সেমিফাইনালের দৌড় থেকে ছিটকে গেছে। ছবি: ক্রিকইনফো
শ্রীলঙ্কার কাছে ৭ রানে হেরে বাংলাদেশ সেমিফাইনালের দৌড় থেকে ছিটকে গেছে। ছবি: ক্রিকইনফো

শ্রীলঙ্কার কাছে ৭ রানে বাংলাদেশের হারের এক সপ্তাহও পেরোয়নি। ২০ অক্টোবর ৭৭ রানের ইনিংস খেলে আউট হওয়ার পর অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতির চোখেমুখে হতাশার ছাপ ছিল স্পষ্ট। ম্যাচ শেষে ডাগআউটে সেদিন জ্যোতির হতাশ হয়ে বসে থাকাটাই ছিল বাংলাদেশের মেয়েদের প্রতীকী ছবি।

মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে আগামীকাল ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে সোবহানা মোস্তারি এলে তাঁর কাছে এসেছে শ্রীলঙ্কা ম্যাচের প্রসঙ্গ। এই স্টেডিয়ামে গত সোমবার বাংলাদেশ জিতলে এখন সেমিতে ওঠার নানা সমীকরণ। হাতে ৬ উইকেট নিয়ে শেষ ১২ বলে ১২ রানের সহজ সমীকরণ না মেলানোর দুঃখ তো অত সহজে ভোলা যায় না। মুম্বাইয়ে আজ সংবাদ সম্মেলনে মোস্তারি বলেন, ‘শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর অনেক কঠিন সময় গেছে। গত চার দিন আমরা ঘুমাতে পারিনি। আমাদের ম্যানেজমেন্টও কোনো নেতিবাচক কথা বলছেন না। তারা সব সময়ই ইতিবাচক কথা বলে।’

পাকিস্তানের বিপক্ষে জয়ের পর টানা পাঁচ ম্যাচ হেরে বসে নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। ৬ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলে এখন বাংলাদেশ ৮ দলের মধ্যে ৮ নম্বরে অবস্থান করছে। যে পাঁচ ম্যাচ হেরেছে বাংলাদেশ, সেগুলোর মধ্যে ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কাকে হারালে এখন দৃশ্যপট অন্যরকম হতো। ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে আগামীকাল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দিয়ে শেষ হচ্ছে লিগ পর্ব। এখন সেটা শুধুই আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচ। অতীতে যা হয়ে গেছে, সেগুলো নিয়ে এখন আর ভাবতে চান না মোস্তারি। ২৩ বছর বয়সী বাংলাদেশের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘মাঝেমধ্যে আমাদের ভুলে ম্যাচ হেরে বসি। কেবল এক ম্যাচ জিতেছি। খুবই হতাশাজনক। তবে আগামীকাল আমাদের ম্যাচ। সবাই ইতিবাচক থাকতে চাচ্ছি।’

ভারতের বিপক্ষে ভালো করলে বা ভারতকে হারালে আইপিএলে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের সুযোগ পাওয়ার ঘটনা নতুন কিছু নয়। সাকিব আল হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ। ২০১৫ সালে ভারতের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১৩ উইকেট নিয়ে কাঁপিয়ে দেওয়া মোস্তাফিজ আইপিএলে নিয়মিতই খেলছেন। আগামীকাল যেহেতু বাংলাদেশের মেয়েরা ভারতের বিপক্ষে নামবে, সেক্ষেত্রে নারী প্রিমিয়ার লিগে (ডব্লিউপিএল) দল পাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশকে কতটুকু অনুপ্রাণিত করে—এই প্রশ্নের উত্তরে মোস্তারি বলেন,‘ডব্লিউপিএল একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট। প্রত্যেকবার আমাদের নাম পাঠাই। কিন্তু কোনো বাংলাদেশি ক্রিকেটার নেয় না। ভারতের এই কন্ডিশনে মারুফা অনেক ভালো করছে। রাবেয়াও দুর্দান্ত খেলছে। নতুন মৌসুমে দল পাওয়া যাবে বলে মনে করি।’

৩৩১ ও ৩০৮ রান করে সিরিজে সর্বোচ্চ দুই রানসংগ্রাহক ভারতের দুই ওপেনার স্মৃতি মান্ধানা ও প্রতীকা রাওয়াল। অস্ট্রেলিয়ার অ্যানাবেল সাদারল্যান্ডের (১৫) পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ উইকেট ভারতের দীপ্তি শার্মার। ব্যাটিং, ফিল্ডিং খারাপ হলেও টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের বোলিং দারুণ হয়েছে। লেগস্পিনার রাবেয়া খান নিয়েছেন ৭ উইকেট। ছয়টি করে উইকেট নিয়েছেন স্বর্ণা আক্তার, মারুফা আক্তার ও নাহিদা আক্তার। বাংলাদেশের মেয়েদের মধ্যে ওয়ানডেতে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড স্বর্ণা এই বিশ্বকাপেই করেছেন।

এদিকে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের লাইনআপ আজ ঠিক হয়ে গেছে। ২৯ অক্টোবর গুয়াহাটিতে প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারত দ্বিতীয় সেমিফাইনালে খেলবে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। ৩০ অক্টোবর ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় সেমিফাইনাল।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

জোটের ভোটেও দলীয় প্রতীক: বিএনপির আপত্তি যে কারণে, এনসিপির উদ্বেগ

ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিলে রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেপ্তার ১

চীনা কর্মকাণ্ডের ঝুঁকি ‘সুস্পষ্টভাবে’ বাংলাদেশ সরকার ও সামরিক বাহিনীর কাছে তুলে ধরব: ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন

বড়াইগ্রামের একটি গুদামে ১৩ টন গুলির খোসা নিয়ে চাঞ্চল্য

মায়ের সঙ্গে ঝগড়ার জেরে বাবার হাতে খুন হলো নিষ্পাপ দুই শিশু

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সাফ অ্যাথলেটিকসে বাংলাদেশের প্রথম পদক

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ২১: ৩৫
পদক নিশ্চিতের পর পতাকা হাতে বাংলাদেশের ৪ অ্যাথলেট। ছবি: অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন
পদক নিশ্চিতের পর পতাকা হাতে বাংলাদেশের ৪ অ্যাথলেট। ছবি: অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন

ভারতের রাঁচিতে সাফ অ্যাথলেটিকসের দ্বিতীয় দিনে আজ পদকের দেখা পেয়েছে বাংলাদেশ। ৪ গুণিতক ১০০ মিটারে রিলেতে ব্রোঞ্জপদক এনে দিয়েছেন চার অ্যাথলেট লুসাদ ইসলাম, তারেক রহমান, আব্দুল মোতালেব ও মোহাম্মদ ইসমাইল। ৪০.৯৪ সেকেন্ড সময় নেন তাঁরা। সাফ অ্যাথলেটিকসের চতুর্থ আসরে এটাই বাংলাদেশের প্রথম পদক।

৩৯.৯৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে এই ইভেন্টে সোনা জিতেছে শ্রীলঙ্কা। রুপা জেতা ভারত ফিনিশিং লাইন স্পর্শ করে ৪০.৬৫ সেকেন্ডে। যদিও ২০০ মিটার পর্যন্ত ভারতের চেয়ে এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ। শেষের ২০০ মিটারে আর পেরে উঠেননি মোতালেব ও ইসমাইল। মেয়েদের ৪ গুণিতক ১০০ মিটার রিলেতে চতুর্থ হয়েছে বাংলাদেশ।

১১০ মিটার হার্ডলস, ৪০০ মিটার স্প্রিন্ট ও ডিসকাস থ্রোয়ে পদক এনে দিতে পারেননি অ্যাথলেটরা। গতকাল প্রথম দিনও কেটেছে শূন্য হাতে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

জোটের ভোটেও দলীয় প্রতীক: বিএনপির আপত্তি যে কারণে, এনসিপির উদ্বেগ

ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিলে রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেপ্তার ১

চীনা কর্মকাণ্ডের ঝুঁকি ‘সুস্পষ্টভাবে’ বাংলাদেশ সরকার ও সামরিক বাহিনীর কাছে তুলে ধরব: ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন

বড়াইগ্রামের একটি গুদামে ১৩ টন গুলির খোসা নিয়ে চাঞ্চল্য

মায়ের সঙ্গে ঝগড়ার জেরে বাবার হাতে খুন হলো নিষ্পাপ দুই শিশু

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত