ক্রীড়া ডেস্ক
দুবাইয়ে ৯ মার্চ রাতে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জেতে ভারত। আইসিসির এই ইভেন্টে শুবমান গিল দারুণ খেলেছেন। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যেই আইসিসির পুরস্কার পেলেন ভারতীয় এই তারকা ক্রিকেটার।
স্টিভ স্মিথ ও গ্লেন ফিলিপসকে টপকে আইসিসির ফেব্রুয়ারি মাসের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন গিল। নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে আজ ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা সেটা জানিয়েছে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ৫ ম্যাচে ৪৭ গড় ও ৭৫.৫০ স্ট্রাইকরেটে ১৮৮ রান করেন তিনি। যার মধ্যে রয়েছে দুবাইয়ে ২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের বিপক্ষে সেঞ্চুরি। ১২৯ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ১০১ রান করে অপরাজিত থাকেন গিল। এটা তাঁর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের অষ্টম সেঞ্চুরি এবং এই ম্যাচেই তিনি হয়েছেন ম্যাচসেরা।
ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ৪০৬ রান করেছেন গিল। ভারতীয় এই ক্রিকেটার যে পাঁচ ম্যাচ গত মাসে খেলেছেন, সবই ওয়ানডে। পাঁচ ম্যাচে ১০১.৫০ গড় ও ৯৪.১৯ স্ট্রাইকরেটে করেছেন এই রান। ফেব্রুয়ারিতে গিলের দুটি করে সেঞ্চুরি ও ফিফটি রয়েছে। স্মিথ ও ফিলিপস গত মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৯৬ ও ২৩৬ রান করেছেন। দুজনেই খেলেছেন ৫টি করে ম্যাচ।
ফিলিপসের ফেব্রুয়ারিতে ২৩৬ গড় নিঃসন্দেহে চোখ কপালে ওঠার মতো। পাঁচ ইনিংসের মধ্যে চারটিতেই যে তিনি অপরাজিত ছিলেন। লাহোরে গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭৪ বলে ৬ চার ও ৭ ছক্কায় ১০৬ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে ফিলিপস অপরাজিত থাকেন। শেষের দিকে কী পরিমাণ তাণ্ডব তিনি চালিয়েছেন, সেটা পাকিস্তানের ভুলে যাওয়ার কথা নয়। লাহোরের সেই ম্যাচটি ছিল পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ডকে নিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ম্যাচ।
শেষের দিকে ঝোড়ো ব্যাটিং ছাপিয়ে ফিলিপসের অতিমানবীয় ফিল্ডিং ক্রিকেটপ্রেমীদের নজর কেড়েছে। করাচিতে ১৯ ফেব্রুয়ারি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচে মোহাম্মদ রিজওয়ানের ক্যাচ ফিলিপস ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে বাজপাখির মতো উড়ে ধরেছেন। ফিলিপস ক্যাচটি ধরেন বাঁ হাতে। কিউই এই ‘সুপারম্যান’ আরও দুটি ক্যাচ ধরে চমকে দিয়েছেন ক্রিকেট বিশ্বকে। দুবাইয়ে ২ মার্চ ভারতের বিপক্ষে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে কোহলির ক্যাচ ডান দিকে ঝাঁপিয়ে ধরেন ফিলিপস।ফাইনালেরটাও ছিল অসাধারণ। মিচেল স্যান্টনারের বল নিশ্চিত চার মনে করেই এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে উড়িয়ে মারেন গিল। সেই বল চুম্বকের মতো আটকে যায় উড়ন্ত ফিলিপসের হাতে।
ফিলিপস ফাইনালে উড়ন্ত ক্যাচ ধরলেও থেকে গেছেন পরাজিত দলে। গিলের ভারতই শেষ পর্যন্ত এক ওভার হাতে রেখে ৪ উইকেটে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আর আইসিসির ফেব্রুয়ারি মাসের নারী ক্রিকেটার হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার অ্যালানা কিং। অজি ক্রিকেটার অ্যানাবেল সাদারল্যান্ড ও থাইল্যান্ডের থিপাসা পুত্থাওয়াং এই দুই নারী ক্রিকেটার ছিলেন কিংয়ের প্রতিদ্বন্দ্বী।
দুবাইয়ে ৯ মার্চ রাতে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জেতে ভারত। আইসিসির এই ইভেন্টে শুবমান গিল দারুণ খেলেছেন। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যেই আইসিসির পুরস্কার পেলেন ভারতীয় এই তারকা ক্রিকেটার।
স্টিভ স্মিথ ও গ্লেন ফিলিপসকে টপকে আইসিসির ফেব্রুয়ারি মাসের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন গিল। নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে আজ ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা সেটা জানিয়েছে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ৫ ম্যাচে ৪৭ গড় ও ৭৫.৫০ স্ট্রাইকরেটে ১৮৮ রান করেন তিনি। যার মধ্যে রয়েছে দুবাইয়ে ২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের বিপক্ষে সেঞ্চুরি। ১২৯ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ১০১ রান করে অপরাজিত থাকেন গিল। এটা তাঁর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের অষ্টম সেঞ্চুরি এবং এই ম্যাচেই তিনি হয়েছেন ম্যাচসেরা।
ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ৪০৬ রান করেছেন গিল। ভারতীয় এই ক্রিকেটার যে পাঁচ ম্যাচ গত মাসে খেলেছেন, সবই ওয়ানডে। পাঁচ ম্যাচে ১০১.৫০ গড় ও ৯৪.১৯ স্ট্রাইকরেটে করেছেন এই রান। ফেব্রুয়ারিতে গিলের দুটি করে সেঞ্চুরি ও ফিফটি রয়েছে। স্মিথ ও ফিলিপস গত মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৯৬ ও ২৩৬ রান করেছেন। দুজনেই খেলেছেন ৫টি করে ম্যাচ।
ফিলিপসের ফেব্রুয়ারিতে ২৩৬ গড় নিঃসন্দেহে চোখ কপালে ওঠার মতো। পাঁচ ইনিংসের মধ্যে চারটিতেই যে তিনি অপরাজিত ছিলেন। লাহোরে গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭৪ বলে ৬ চার ও ৭ ছক্কায় ১০৬ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে ফিলিপস অপরাজিত থাকেন। শেষের দিকে কী পরিমাণ তাণ্ডব তিনি চালিয়েছেন, সেটা পাকিস্তানের ভুলে যাওয়ার কথা নয়। লাহোরের সেই ম্যাচটি ছিল পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ডকে নিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ম্যাচ।
শেষের দিকে ঝোড়ো ব্যাটিং ছাপিয়ে ফিলিপসের অতিমানবীয় ফিল্ডিং ক্রিকেটপ্রেমীদের নজর কেড়েছে। করাচিতে ১৯ ফেব্রুয়ারি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচে মোহাম্মদ রিজওয়ানের ক্যাচ ফিলিপস ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে বাজপাখির মতো উড়ে ধরেছেন। ফিলিপস ক্যাচটি ধরেন বাঁ হাতে। কিউই এই ‘সুপারম্যান’ আরও দুটি ক্যাচ ধরে চমকে দিয়েছেন ক্রিকেট বিশ্বকে। দুবাইয়ে ২ মার্চ ভারতের বিপক্ষে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে কোহলির ক্যাচ ডান দিকে ঝাঁপিয়ে ধরেন ফিলিপস।ফাইনালেরটাও ছিল অসাধারণ। মিচেল স্যান্টনারের বল নিশ্চিত চার মনে করেই এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে উড়িয়ে মারেন গিল। সেই বল চুম্বকের মতো আটকে যায় উড়ন্ত ফিলিপসের হাতে।
ফিলিপস ফাইনালে উড়ন্ত ক্যাচ ধরলেও থেকে গেছেন পরাজিত দলে। গিলের ভারতই শেষ পর্যন্ত এক ওভার হাতে রেখে ৪ উইকেটে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আর আইসিসির ফেব্রুয়ারি মাসের নারী ক্রিকেটার হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার অ্যালানা কিং। অজি ক্রিকেটার অ্যানাবেল সাদারল্যান্ড ও থাইল্যান্ডের থিপাসা পুত্থাওয়াং এই দুই নারী ক্রিকেটার ছিলেন কিংয়ের প্রতিদ্বন্দ্বী।
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
১ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
১ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
১ ঘণ্টা আগেইব্রাহিম জাদরান ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল আফগানিস্তান। মাঝের ওভারে ধাক্কা খেলেও সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সামনে ২৯৩ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করিয়েছে হাশমতউল্লাহ শাহিদির দল। অর্থাৎ সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ২৯৪ রান।
২ ঘণ্টা আগে