ক্রীড়া ডেস্ক
শারজায় সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ১৯১ রান করেও বাংলাদেশ হারিয়েছিল আরব আমিরাতকে। একই মাঠে গত রাতে বাংলাদেশ যখন ২০৫ রান তুলল, তখন জয়টা তো বাংলাদেশের এক রকম নিশ্চিত হওয়ারই কথা। কিন্তু মিরাকল বলেও যে একটা ব্যাপার আছে, আমিরাত ঠিক তা-ই করে দেখাল।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শারজায় গত রাতে বাংলাদেশ-আরব আমিরাত দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি রোমাঞ্চ ছড়িয়েছে। হাতে ৩ উইকেট নিয়ে শেষ ৪ বলে আমিরাতের দরকার ছিল ৪ রান। শেষ ওভারের চতুর্থ বলে ধ্রুব পরাশরকে অসাধারণ এক স্লোয়ারে বোল্ড করেন তানজিম হাসান সাকিব। ম্যাচের পাল্লা তখন আবার হেলে পড়ে বাংলাদেশের দিকে। ২০৬ রানের লক্ষ্যে নেমে আমিরাত শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা জিতেছে ১ বল হাতে রেখে ২ উইকেটে। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস বলেন, ‘যেকোনো হারই হজম করা কঠিন।’
প্রথম টি-টোয়েন্টির মতো গত রাতে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও আমিরাত আগে বোলিং নিয়েছে। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ ২০ ওভারে ৫ উইকেটে করেছে ২০৫ রান। তানজিদ হাসান তামিমের ফিফটি (৩৩ বলে ৫৯) ও মিডল অর্ডারে তাওহীদ হৃদয়ের ২৪ বলে ৪৫ রানের ইনিংসেই ২০০ পেরোয় বাংলাদেশ। জয়ের লক্ষ্যে নেমে আমিরাত ১০ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১০৭ রান তুলে ফেলে। ২০০-এর বেশি রান তাড়া করে জিততে এমন উদ্বোধনী জুটি দারুণ অবদান রেখেছে।
লিটনের মতে, উইকেটটা দ্বিতীয় ইনিংসের সময় অনেক বেশি ব্যাটিংবান্ধব হয়ে পড়ে। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘এই উইকেটে আমরা ভালো ব্যাটিং করেছি। তাদের ব্যাটিংয়ের সময় উইকেটটা খুব ভালো ছিল। তারা শিশিরের সুবিধা পেয়েছে। এমন ছোট মাঠে খেলার সময় যখন শিশির প্রভাবক হিসেবে কাজ করবে, তখন বোলারদের হিসেব করে কাজ করতে হয়।’
বাংলাদেশ-আরব আমিরাত তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ এখন ১-১ সমতায়। তৃতীয় টি-টোয়েন্টি আগামীকাল শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায়। সিরিজ নির্ধারণী টি-টোয়েন্টির ভেন্যুও শারজা।
শারজায় সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ১৯১ রান করেও বাংলাদেশ হারিয়েছিল আরব আমিরাতকে। একই মাঠে গত রাতে বাংলাদেশ যখন ২০৫ রান তুলল, তখন জয়টা তো বাংলাদেশের এক রকম নিশ্চিত হওয়ারই কথা। কিন্তু মিরাকল বলেও যে একটা ব্যাপার আছে, আমিরাত ঠিক তা-ই করে দেখাল।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শারজায় গত রাতে বাংলাদেশ-আরব আমিরাত দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি রোমাঞ্চ ছড়িয়েছে। হাতে ৩ উইকেট নিয়ে শেষ ৪ বলে আমিরাতের দরকার ছিল ৪ রান। শেষ ওভারের চতুর্থ বলে ধ্রুব পরাশরকে অসাধারণ এক স্লোয়ারে বোল্ড করেন তানজিম হাসান সাকিব। ম্যাচের পাল্লা তখন আবার হেলে পড়ে বাংলাদেশের দিকে। ২০৬ রানের লক্ষ্যে নেমে আমিরাত শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা জিতেছে ১ বল হাতে রেখে ২ উইকেটে। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস বলেন, ‘যেকোনো হারই হজম করা কঠিন।’
প্রথম টি-টোয়েন্টির মতো গত রাতে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও আমিরাত আগে বোলিং নিয়েছে। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ ২০ ওভারে ৫ উইকেটে করেছে ২০৫ রান। তানজিদ হাসান তামিমের ফিফটি (৩৩ বলে ৫৯) ও মিডল অর্ডারে তাওহীদ হৃদয়ের ২৪ বলে ৪৫ রানের ইনিংসেই ২০০ পেরোয় বাংলাদেশ। জয়ের লক্ষ্যে নেমে আমিরাত ১০ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১০৭ রান তুলে ফেলে। ২০০-এর বেশি রান তাড়া করে জিততে এমন উদ্বোধনী জুটি দারুণ অবদান রেখেছে।
লিটনের মতে, উইকেটটা দ্বিতীয় ইনিংসের সময় অনেক বেশি ব্যাটিংবান্ধব হয়ে পড়ে। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘এই উইকেটে আমরা ভালো ব্যাটিং করেছি। তাদের ব্যাটিংয়ের সময় উইকেটটা খুব ভালো ছিল। তারা শিশিরের সুবিধা পেয়েছে। এমন ছোট মাঠে খেলার সময় যখন শিশির প্রভাবক হিসেবে কাজ করবে, তখন বোলারদের হিসেব করে কাজ করতে হয়।’
বাংলাদেশ-আরব আমিরাত তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ এখন ১-১ সমতায়। তৃতীয় টি-টোয়েন্টি আগামীকাল শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায়। সিরিজ নির্ধারণী টি-টোয়েন্টির ভেন্যুও শারজা।
৯ সেপ্টেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে শুরু হবে এশিয়া কাপ। টি-টোয়েন্টি সংস্করণের এই এশিয়া কাপের ম্যাচের সূচিও ঘোষণা করেছে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি)। তবে ম্যাচ গুলোর ভেন্যু এত দিন ঘোষণা করেনি এসিসি। এশীয় ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা এবার জানিয়ে দিল সব ম্যাচের ভেন্যুও। আবুধাবি ও দুবাইয়ে সব টুর্নামেন্টের
২ ঘণ্টা আগেছুটি পেলেই বাড়ি ফিরেই ছুটে যান মাঠে। সেখানে আসিফের অপেক্ষায় থাকে গ্রামের এক ঝাঁক কিশোর ফুটবলার। অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়ন দলের অধিনায়ক আশরাফুল হক আসিফ এখন তাঁদের স্বপ্নের ও অনুপ্রেরণার নাম। ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার দত্তপাড়া গ্রামে বেড়ে ওঠা আসিফের। ২০২৪ সালে তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় দলের সাবেক ব্যাটার মোহাম্মদ আশরাফুলকে আসন্ন এনসিএল টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের জন্য বরিশাল বিভাগের প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৫ ঘণ্টা আগেআবাহনী লিমিটেডের ঘরের ছেলে হয়ে উঠেছিলেন মোহাম্মদ হৃদয়। পেশাদার লিগে তাঁর শুরুটা ধানমন্ডির ক্লাবটির হয়ে। টানা ৭ মৌসুম আকাশী-নীল জার্সিতে খেলে এবার তিনি পাড়ি দিয়েছেন বসুন্ধরা কিংসে।
৫ ঘণ্টা আগে