‘লো স্কোরিং থ্রিলারে’ নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে গতকাল ৪ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে প্রথমবারের মতো জিততে জিততেও হৃদয়বিদারক পরাজয়ের গল্প লিখল বাংলাদেশ। অনেকের মতো তাওহিদ হৃদয়ও কাঠগড়ায় তুলেছেন ম্যাচের আম্পায়ারিংকে।
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ কেন ৪ পেলেন না—নিউইয়র্কে গত রাতের ম্যাচে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে এই ব্যাপারটা নিয়ে। ১৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার ওটনিল বার্টম্যানকে ফ্লিক করতে যান মাহমুদউল্লাহ। প্রোটিয়ারা আবেদন করলে মাঠের আম্পায়ার স্যাম নোগাস্কি আউট দিয়ে দেন। সেটা লেগবাইয়ে ৪ রানও হয়ে যায়। পরে রিভিউতে দেখা যায়, বল স্টাম্পে আঘাত হানেনি। আম্পায়ার প্রথমে আউট দেওয়ায় ৪ রানও যোগ হয়নি স্কোরবোর্ডে। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ হেরে গেছে ৪ রানে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে আম্পায়ারিং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন হৃদয়, ‘সত্যি বলতে এটা ভালো সিদ্ধান্ত ছিল না। ম্যাচটা কঠিন ছিল। আম্পায়ার দিলেন আউট। এটা মেনে নেওয়া কঠিন। ম্যাচের দৃশ্য বদলে দিত ওই ৪ রান। আর কিছু বলা ঠিক হবে না।’
১১৪ রান তাড়া করতে নেমে ১৭ ওভারে বাংলাদেশ করে ৪ উইকেটে ৯৪ রান। ১৮তম ওভারের প্রথম বলে কাগিসো রাবাদাকে ফ্লিক করতে গেলে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন হৃদয়। মনে হচ্ছিল বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডে এবারও যোগ হচ্ছে না তাঁর দৌড়ে নেওয়া ১ রান। তবে রিভিউতে দেখা যায়, রাবাদার বল লেগ স্টাম্পে আঘাত হানলে আম্পায়ার্স কলে আউট হয়েছেন হৃদয়। ৩৪ বলে ৩৭ রান করেছেন হৃদয়। তাঁর মতে, আম্পায়ারিং আরও ভালো হওয়া উচিত। বাংলাদেশের মিডল অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘আম্পায়ারও মানুষ। ভুল হতেই পারে। তবে আরও দু-একটা ওয়াইড দেওয়া হয়নি। লো স্কোরিং ম্যাচ হচ্ছে এমন ভেন্যুতে। তখন ১-২ রান অনেক বড় ব্যাপার। ওই ৪ রান বা ওয়াইডগুলো খুব কাছাকাছি ছিল। আমার আউটও ছিল আম্পায়ার্স কল। এসব জায়গায় উন্নতি করা দরকার। আইসিসির নিয়মে তো আমাদের হাত নেই।’
আরও পড়ুন–
‘লো স্কোরিং থ্রিলারে’ নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে গতকাল ৪ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে প্রথমবারের মতো জিততে জিততেও হৃদয়বিদারক পরাজয়ের গল্প লিখল বাংলাদেশ। অনেকের মতো তাওহিদ হৃদয়ও কাঠগড়ায় তুলেছেন ম্যাচের আম্পায়ারিংকে।
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ কেন ৪ পেলেন না—নিউইয়র্কে গত রাতের ম্যাচে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে এই ব্যাপারটা নিয়ে। ১৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার ওটনিল বার্টম্যানকে ফ্লিক করতে যান মাহমুদউল্লাহ। প্রোটিয়ারা আবেদন করলে মাঠের আম্পায়ার স্যাম নোগাস্কি আউট দিয়ে দেন। সেটা লেগবাইয়ে ৪ রানও হয়ে যায়। পরে রিভিউতে দেখা যায়, বল স্টাম্পে আঘাত হানেনি। আম্পায়ার প্রথমে আউট দেওয়ায় ৪ রানও যোগ হয়নি স্কোরবোর্ডে। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ হেরে গেছে ৪ রানে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে আম্পায়ারিং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন হৃদয়, ‘সত্যি বলতে এটা ভালো সিদ্ধান্ত ছিল না। ম্যাচটা কঠিন ছিল। আম্পায়ার দিলেন আউট। এটা মেনে নেওয়া কঠিন। ম্যাচের দৃশ্য বদলে দিত ওই ৪ রান। আর কিছু বলা ঠিক হবে না।’
১১৪ রান তাড়া করতে নেমে ১৭ ওভারে বাংলাদেশ করে ৪ উইকেটে ৯৪ রান। ১৮তম ওভারের প্রথম বলে কাগিসো রাবাদাকে ফ্লিক করতে গেলে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন হৃদয়। মনে হচ্ছিল বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডে এবারও যোগ হচ্ছে না তাঁর দৌড়ে নেওয়া ১ রান। তবে রিভিউতে দেখা যায়, রাবাদার বল লেগ স্টাম্পে আঘাত হানলে আম্পায়ার্স কলে আউট হয়েছেন হৃদয়। ৩৪ বলে ৩৭ রান করেছেন হৃদয়। তাঁর মতে, আম্পায়ারিং আরও ভালো হওয়া উচিত। বাংলাদেশের মিডল অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘আম্পায়ারও মানুষ। ভুল হতেই পারে। তবে আরও দু-একটা ওয়াইড দেওয়া হয়নি। লো স্কোরিং ম্যাচ হচ্ছে এমন ভেন্যুতে। তখন ১-২ রান অনেক বড় ব্যাপার। ওই ৪ রান বা ওয়াইডগুলো খুব কাছাকাছি ছিল। আমার আউটও ছিল আম্পায়ার্স কল। এসব জায়গায় উন্নতি করা দরকার। আইসিসির নিয়মে তো আমাদের হাত নেই।’
আরও পড়ুন–
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৯ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১২ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১৩ ঘণ্টা আগে