ক্রীড়া ডেস্ক

সাকিব আল হাসানকে টপকে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী হতে তাইজুল ইসলামের দরকার ছিল ৫ উইকেট। কিন্তু মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তাইজুল সেটাকেও ছাড়িয়ে গেছেন। বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে নিয়েছেন ২৫০ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনারের পারফরম্যান্সে মুগ্ধ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেট নিয়ে তাইজুল বসেছেন সাকিবের পাশে। দ্বিতীয় ইনিংসেও তাইজুল ৪ উইকেট নিয়েছেন। উইকেটে আঁঠার মতো লেগে থাকা অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনকে (২১) ফিরিয়ে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তাইজুল। দুই ম্যাচের সিরিজে ১৩ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরার পুরস্কার পেয়েছেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনার।
শুধু তাইজুলই নয়, আয়ারল্যান্ড সিরিজ দিয়ে টেস্টে অভিষেক হওয়া হাসান মুরাদও দুর্দান্ত বোলিং করেছেন। আয়ারল্যান্ডের ৪০ উইকেটের মধ্যে ২৫ উইকেট ভাগাভাগি করে নিয়েছেন তাঁরা (তাইজুল-মুরাদ)। মুরাদ নিয়েছেন ১২ উইকেট। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট ২১৭ রানে জিতে বাংলাদেশ দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ জিতেছে ২-০ ব্যবধানে। মিরপুরে আজ পঞ্চম দিনে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শান্ত বলেন, ‘মুরাদ ও তাইজুলের বোলিংয়ে আমি ইমপ্রেসড। দলের জন্য যেভাবে তারা অবদান রেখেছে, তাতে ভীষণ খুশি।’
৫০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে আয়ারল্যান্ড গতকাল ৫৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৬ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে। আজ পঞ্চম দিনে বাংলাদেশের জয় কেবল সময়ের অপেক্ষা হলেও প্রতিপক্ষের শেষ ৪ উইকেট ফেলতে বাংলাদেশকে ৫৯.৩ ওভার বোলিং করতে হয়েছে। দ্বিতীয় ইনিংসে ১১৩.৩ ওভারে ২৯১ রানে গুটিয়ে যায় আয়ারল্যান্ড। ১১৪তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে গ্যাভিন হোয়ে ও ম্যাথু হামফ্রিজকে ফিরিয়ে আইরিশদের ইনিংসের ইতি টানেন মুরাদ। আয়ারল্যান্ডের দৃঢ় মানসিকতার ব্যাটিং মুগ্ধ করেছে শান্তকেও। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন,‘আয়ারল্যান্ড দলকে অভিনন্দন জানাই। এমন কন্ডিশনে দারুণ ব্যাটিং করেছে তারা।’
সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই টেস্টে যে এক ইনিংস ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল, বাংলাদেশ ৮ উইকেটে ৫৮৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছিল। মাহমুদুল হাসান জয় (১৭১), শান্ত (১০০) সেঞ্চুরি করেছিলেন। মিরপুরে এবার দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন মুশফিকুর রহিম (১০৬) ও লিটন দাস (১২৮)। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে করেছে ৪৭৬ রান। ২১১ রানে এগিয়ে থাকার পরও ফের দ্বিতীয় ইনিংসে স্বাগতিকেরা ব্যাটিং করেছে। এবার তারা ৪ উইকেটে ২৯৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে।
বড় ইনিংস খেলার যে পরিকল্পনা ছিল শান্তদের, সেটাতে তাঁরা সফল। আজ শান্ত দ্বিতীয় টেস্টে ২১৭ রানে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘এই সিরিজ (আয়ারল্যান্ড সিরিজ) শুরুর আগে আমাদের দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিংয়ের পরিকল্পনা ছিল। আমরা পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পেরেছি। আমরা আরও টেস্ট খেলতে চাই। ভক্ত-সমর্থকদের ধন্যবাদ। আমরা ম্যাচ হারলেও দারুণভাবে সমর্থন দিয়ে যান তাঁরা।’

সাকিব আল হাসানকে টপকে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী হতে তাইজুল ইসলামের দরকার ছিল ৫ উইকেট। কিন্তু মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তাইজুল সেটাকেও ছাড়িয়ে গেছেন। বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে নিয়েছেন ২৫০ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনারের পারফরম্যান্সে মুগ্ধ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেট নিয়ে তাইজুল বসেছেন সাকিবের পাশে। দ্বিতীয় ইনিংসেও তাইজুল ৪ উইকেট নিয়েছেন। উইকেটে আঁঠার মতো লেগে থাকা অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনকে (২১) ফিরিয়ে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তাইজুল। দুই ম্যাচের সিরিজে ১৩ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরার পুরস্কার পেয়েছেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনার।
শুধু তাইজুলই নয়, আয়ারল্যান্ড সিরিজ দিয়ে টেস্টে অভিষেক হওয়া হাসান মুরাদও দুর্দান্ত বোলিং করেছেন। আয়ারল্যান্ডের ৪০ উইকেটের মধ্যে ২৫ উইকেট ভাগাভাগি করে নিয়েছেন তাঁরা (তাইজুল-মুরাদ)। মুরাদ নিয়েছেন ১২ উইকেট। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট ২১৭ রানে জিতে বাংলাদেশ দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ জিতেছে ২-০ ব্যবধানে। মিরপুরে আজ পঞ্চম দিনে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শান্ত বলেন, ‘মুরাদ ও তাইজুলের বোলিংয়ে আমি ইমপ্রেসড। দলের জন্য যেভাবে তারা অবদান রেখেছে, তাতে ভীষণ খুশি।’
৫০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে আয়ারল্যান্ড গতকাল ৫৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৬ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে। আজ পঞ্চম দিনে বাংলাদেশের জয় কেবল সময়ের অপেক্ষা হলেও প্রতিপক্ষের শেষ ৪ উইকেট ফেলতে বাংলাদেশকে ৫৯.৩ ওভার বোলিং করতে হয়েছে। দ্বিতীয় ইনিংসে ১১৩.৩ ওভারে ২৯১ রানে গুটিয়ে যায় আয়ারল্যান্ড। ১১৪তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে গ্যাভিন হোয়ে ও ম্যাথু হামফ্রিজকে ফিরিয়ে আইরিশদের ইনিংসের ইতি টানেন মুরাদ। আয়ারল্যান্ডের দৃঢ় মানসিকতার ব্যাটিং মুগ্ধ করেছে শান্তকেও। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন,‘আয়ারল্যান্ড দলকে অভিনন্দন জানাই। এমন কন্ডিশনে দারুণ ব্যাটিং করেছে তারা।’
সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই টেস্টে যে এক ইনিংস ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল, বাংলাদেশ ৮ উইকেটে ৫৮৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছিল। মাহমুদুল হাসান জয় (১৭১), শান্ত (১০০) সেঞ্চুরি করেছিলেন। মিরপুরে এবার দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন মুশফিকুর রহিম (১০৬) ও লিটন দাস (১২৮)। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে করেছে ৪৭৬ রান। ২১১ রানে এগিয়ে থাকার পরও ফের দ্বিতীয় ইনিংসে স্বাগতিকেরা ব্যাটিং করেছে। এবার তারা ৪ উইকেটে ২৯৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে।
বড় ইনিংস খেলার যে পরিকল্পনা ছিল শান্তদের, সেটাতে তাঁরা সফল। আজ শান্ত দ্বিতীয় টেস্টে ২১৭ রানে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘এই সিরিজ (আয়ারল্যান্ড সিরিজ) শুরুর আগে আমাদের দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিংয়ের পরিকল্পনা ছিল। আমরা পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পেরেছি। আমরা আরও টেস্ট খেলতে চাই। ভক্ত-সমর্থকদের ধন্যবাদ। আমরা ম্যাচ হারলেও দারুণভাবে সমর্থন দিয়ে যান তাঁরা।’
ক্রীড়া ডেস্ক

সাকিব আল হাসানকে টপকে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী হতে তাইজুল ইসলামের দরকার ছিল ৫ উইকেট। কিন্তু মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তাইজুল সেটাকেও ছাড়িয়ে গেছেন। বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে নিয়েছেন ২৫০ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনারের পারফরম্যান্সে মুগ্ধ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেট নিয়ে তাইজুল বসেছেন সাকিবের পাশে। দ্বিতীয় ইনিংসেও তাইজুল ৪ উইকেট নিয়েছেন। উইকেটে আঁঠার মতো লেগে থাকা অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনকে (২১) ফিরিয়ে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তাইজুল। দুই ম্যাচের সিরিজে ১৩ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরার পুরস্কার পেয়েছেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনার।
শুধু তাইজুলই নয়, আয়ারল্যান্ড সিরিজ দিয়ে টেস্টে অভিষেক হওয়া হাসান মুরাদও দুর্দান্ত বোলিং করেছেন। আয়ারল্যান্ডের ৪০ উইকেটের মধ্যে ২৫ উইকেট ভাগাভাগি করে নিয়েছেন তাঁরা (তাইজুল-মুরাদ)। মুরাদ নিয়েছেন ১২ উইকেট। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট ২১৭ রানে জিতে বাংলাদেশ দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ জিতেছে ২-০ ব্যবধানে। মিরপুরে আজ পঞ্চম দিনে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শান্ত বলেন, ‘মুরাদ ও তাইজুলের বোলিংয়ে আমি ইমপ্রেসড। দলের জন্য যেভাবে তারা অবদান রেখেছে, তাতে ভীষণ খুশি।’
৫০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে আয়ারল্যান্ড গতকাল ৫৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৬ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে। আজ পঞ্চম দিনে বাংলাদেশের জয় কেবল সময়ের অপেক্ষা হলেও প্রতিপক্ষের শেষ ৪ উইকেট ফেলতে বাংলাদেশকে ৫৯.৩ ওভার বোলিং করতে হয়েছে। দ্বিতীয় ইনিংসে ১১৩.৩ ওভারে ২৯১ রানে গুটিয়ে যায় আয়ারল্যান্ড। ১১৪তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে গ্যাভিন হোয়ে ও ম্যাথু হামফ্রিজকে ফিরিয়ে আইরিশদের ইনিংসের ইতি টানেন মুরাদ। আয়ারল্যান্ডের দৃঢ় মানসিকতার ব্যাটিং মুগ্ধ করেছে শান্তকেও। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন,‘আয়ারল্যান্ড দলকে অভিনন্দন জানাই। এমন কন্ডিশনে দারুণ ব্যাটিং করেছে তারা।’
সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই টেস্টে যে এক ইনিংস ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল, বাংলাদেশ ৮ উইকেটে ৫৮৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছিল। মাহমুদুল হাসান জয় (১৭১), শান্ত (১০০) সেঞ্চুরি করেছিলেন। মিরপুরে এবার দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন মুশফিকুর রহিম (১০৬) ও লিটন দাস (১২৮)। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে করেছে ৪৭৬ রান। ২১১ রানে এগিয়ে থাকার পরও ফের দ্বিতীয় ইনিংসে স্বাগতিকেরা ব্যাটিং করেছে। এবার তারা ৪ উইকেটে ২৯৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে।
বড় ইনিংস খেলার যে পরিকল্পনা ছিল শান্তদের, সেটাতে তাঁরা সফল। আজ শান্ত দ্বিতীয় টেস্টে ২১৭ রানে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘এই সিরিজ (আয়ারল্যান্ড সিরিজ) শুরুর আগে আমাদের দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিংয়ের পরিকল্পনা ছিল। আমরা পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পেরেছি। আমরা আরও টেস্ট খেলতে চাই। ভক্ত-সমর্থকদের ধন্যবাদ। আমরা ম্যাচ হারলেও দারুণভাবে সমর্থন দিয়ে যান তাঁরা।’

সাকিব আল হাসানকে টপকে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী হতে তাইজুল ইসলামের দরকার ছিল ৫ উইকেট। কিন্তু মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তাইজুল সেটাকেও ছাড়িয়ে গেছেন। বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে নিয়েছেন ২৫০ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনারের পারফরম্যান্সে মুগ্ধ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেট নিয়ে তাইজুল বসেছেন সাকিবের পাশে। দ্বিতীয় ইনিংসেও তাইজুল ৪ উইকেট নিয়েছেন। উইকেটে আঁঠার মতো লেগে থাকা অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনকে (২১) ফিরিয়ে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তাইজুল। দুই ম্যাচের সিরিজে ১৩ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরার পুরস্কার পেয়েছেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনার।
শুধু তাইজুলই নয়, আয়ারল্যান্ড সিরিজ দিয়ে টেস্টে অভিষেক হওয়া হাসান মুরাদও দুর্দান্ত বোলিং করেছেন। আয়ারল্যান্ডের ৪০ উইকেটের মধ্যে ২৫ উইকেট ভাগাভাগি করে নিয়েছেন তাঁরা (তাইজুল-মুরাদ)। মুরাদ নিয়েছেন ১২ উইকেট। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট ২১৭ রানে জিতে বাংলাদেশ দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ জিতেছে ২-০ ব্যবধানে। মিরপুরে আজ পঞ্চম দিনে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শান্ত বলেন, ‘মুরাদ ও তাইজুলের বোলিংয়ে আমি ইমপ্রেসড। দলের জন্য যেভাবে তারা অবদান রেখেছে, তাতে ভীষণ খুশি।’
৫০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে আয়ারল্যান্ড গতকাল ৫৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৬ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে। আজ পঞ্চম দিনে বাংলাদেশের জয় কেবল সময়ের অপেক্ষা হলেও প্রতিপক্ষের শেষ ৪ উইকেট ফেলতে বাংলাদেশকে ৫৯.৩ ওভার বোলিং করতে হয়েছে। দ্বিতীয় ইনিংসে ১১৩.৩ ওভারে ২৯১ রানে গুটিয়ে যায় আয়ারল্যান্ড। ১১৪তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে গ্যাভিন হোয়ে ও ম্যাথু হামফ্রিজকে ফিরিয়ে আইরিশদের ইনিংসের ইতি টানেন মুরাদ। আয়ারল্যান্ডের দৃঢ় মানসিকতার ব্যাটিং মুগ্ধ করেছে শান্তকেও। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন,‘আয়ারল্যান্ড দলকে অভিনন্দন জানাই। এমন কন্ডিশনে দারুণ ব্যাটিং করেছে তারা।’
সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই টেস্টে যে এক ইনিংস ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল, বাংলাদেশ ৮ উইকেটে ৫৮৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছিল। মাহমুদুল হাসান জয় (১৭১), শান্ত (১০০) সেঞ্চুরি করেছিলেন। মিরপুরে এবার দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন মুশফিকুর রহিম (১০৬) ও লিটন দাস (১২৮)। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে করেছে ৪৭৬ রান। ২১১ রানে এগিয়ে থাকার পরও ফের দ্বিতীয় ইনিংসে স্বাগতিকেরা ব্যাটিং করেছে। এবার তারা ৪ উইকেটে ২৯৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে।
বড় ইনিংস খেলার যে পরিকল্পনা ছিল শান্তদের, সেটাতে তাঁরা সফল। আজ শান্ত দ্বিতীয় টেস্টে ২১৭ রানে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘এই সিরিজ (আয়ারল্যান্ড সিরিজ) শুরুর আগে আমাদের দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিংয়ের পরিকল্পনা ছিল। আমরা পরিকল্পনা কাজে লাগাতে পেরেছি। আমরা আরও টেস্ট খেলতে চাই। ভক্ত-সমর্থকদের ধন্যবাদ। আমরা ম্যাচ হারলেও দারুণভাবে সমর্থন দিয়ে যান তাঁরা।’

নতুন জোয়ার এসেছে দেশের ফুটবলে। সমর্থকদের মধ্যেও বাড়ছে আগ্রহ-উদ্দীপনা। কিন্তু ফুটবলের জন্য নেই কোনো পৃথক স্টেডিয়াম। এনিয়ে বরাবরই হাহাকার শোনা যায় বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়ালের কণ্ঠে। ঘরোয়া লিগ যে মাঠগুলোতে হয়ে থাকে সেসব মাঠের অবস্থা বেহাল। তাই ফুটবলের জন্য আলাদা স্টেডিয়াম তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয়
২৭ মিনিট আগে
তাইজুল ইসলামকে নিয়ে আলোচনা গতকাল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিন থেকেই। কারণ, বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় সাকিব আল হাসানকে পেছনে ফেলেছেন তিনি। মিরপুরে আজ টেস্ট শেষে তাইজুল যখন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন, তখনো এসেছে সাকিবের প্রসঙ্গ।
৩২ মিনিট আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর আগে থেকেই আলোচনায় মুশফিকুর রহিম। পারফরম্যান্সের কারণে নয়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামবেন দেখে তাঁকে নিয়ে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মুশফিকের মতো এখন অনেকেই ১০০ টেস্ট খেলার আগ্রহ প্রকাশ...
১ ঘণ্টা আগে
মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নতুন জোয়ার এসেছে দেশের ফুটবলে। সমর্থকদের মধ্যেও বাড়ছে আগ্রহ-উদ্দীপনা। কিন্তু ফুটবলের জন্য নেই কোনো পৃথক স্টেডিয়াম। এনিয়ে বরাবরই হাহাকার শোনা যায় বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়ালের কণ্ঠে। ঘরোয়া লিগ যে মাঠগুলোতে হয়ে থাকে সেসব মাঠের অবস্থা বেহাল। তাই ফুটবলের জন্য আলাদা স্টেডিয়াম তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ।
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ফেসবুক পেজ থেকে বলা হয়েছে, ‘পূর্বাচলে ফুটবলের জন্য পৃথক স্টেডিয়াম নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। জাতীয় স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতার সংকট কাটাতে রাজউকের কাছে ১০০ একর জমি বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।’
গতকাল কমলাপুরে জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল দেখতে এসে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুল আলম বলেন, ‘ফুটবলের জন্য আলাদা স্টেডিয়াম অবশ্যই প্রয়োজন। পূর্বাচলে আমরা পরিকল্পনা করছি। এটা আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। এটার প্রক্রিয়া করতে ২-৩ বছর তো সময় লাগে।’

নতুন জোয়ার এসেছে দেশের ফুটবলে। সমর্থকদের মধ্যেও বাড়ছে আগ্রহ-উদ্দীপনা। কিন্তু ফুটবলের জন্য নেই কোনো পৃথক স্টেডিয়াম। এনিয়ে বরাবরই হাহাকার শোনা যায় বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়ালের কণ্ঠে। ঘরোয়া লিগ যে মাঠগুলোতে হয়ে থাকে সেসব মাঠের অবস্থা বেহাল। তাই ফুটবলের জন্য আলাদা স্টেডিয়াম তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ।
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ফেসবুক পেজ থেকে বলা হয়েছে, ‘পূর্বাচলে ফুটবলের জন্য পৃথক স্টেডিয়াম নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। জাতীয় স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতার সংকট কাটাতে রাজউকের কাছে ১০০ একর জমি বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।’
গতকাল কমলাপুরে জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল দেখতে এসে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুল আলম বলেন, ‘ফুটবলের জন্য আলাদা স্টেডিয়াম অবশ্যই প্রয়োজন। পূর্বাচলে আমরা পরিকল্পনা করছি। এটা আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। এটার প্রক্রিয়া করতে ২-৩ বছর তো সময় লাগে।’

সাকিব আল হাসানকে টপকে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী হতে তাইজুল ইসলামের দরকার ছিল ৫ উইকেট। কিন্তু মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তাইজুল সেটাকেও ছাড়িয়ে গেছেন। বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে নিয়েছেন ২৫০ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনারের পারফরম্যান্সে মুগ্ধ
৩ ঘণ্টা আগে
তাইজুল ইসলামকে নিয়ে আলোচনা গতকাল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিন থেকেই। কারণ, বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় সাকিব আল হাসানকে পেছনে ফেলেছেন তিনি। মিরপুরে আজ টেস্ট শেষে তাইজুল যখন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন, তখনো এসেছে সাকিবের প্রসঙ্গ।
৩২ মিনিট আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর আগে থেকেই আলোচনায় মুশফিকুর রহিম। পারফরম্যান্সের কারণে নয়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামবেন দেখে তাঁকে নিয়ে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মুশফিকের মতো এখন অনেকেই ১০০ টেস্ট খেলার আগ্রহ প্রকাশ...
১ ঘণ্টা আগে
মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তাইজুল ইসলামকে নিয়ে আলোচনা গতকাল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিন থেকেই। কারণ, বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় সাকিব আল হাসানকে পেছনে ফেলেছেন তিনি। মিরপুরে আজ টেস্ট শেষে তাইজুল যখন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন, তখনো এসেছে সাকিবের প্রসঙ্গ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে ১৩ মাস দূরে আছেন সাকিব। বাংলাদেশের জার্সিতে দেশে বা বিদেশে কোথাও কোনো ম্যাচ তিনি খেলতে তো পারেননি। এমনকি খেলা হয়নি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও (বিপিএল)। বাস্তবতা বিবেচনায় রেখে বাংলাদেশের কোচ হওয়া তাঁর পক্ষে অনেকটাই অসম্ভব। তবু যদি কোচ হিসেবে সাকিব আসেন, তাহলে ব্যাপারটা কতটুকু রোমাঞ্চকর হবে—মিরপুরে আজ বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্টের পঞ্চম দিনের খেলা শেষে তাইজুলের কাছে এসেছে এমন প্রশ্ন। তাইজুল বলেছেন, ‘এখানে তো রোমাঞ্চিত হওয়ার কিছু নেই। তিনি একজন বড় তারকা। এখন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) তাঁকে কোচ দেয়... এটা আসলে ক্রিকেট বোর্ডের সিদ্ধান্ত হবে। যিনি কোচ হিসেবে আসবেন, তাঁর সঙ্গে আমাদের কাজ করতে হবে।’
তাইজুল নতুন রেকর্ড গড়ার পরই সাকিব সামাজিক মাধ্যমে অভিনন্দন বার্তা দিয়েছেন। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে সাকিব গত রাতে লিখেছেন, ‘অভিনন্দন তাইজুল। তোমার ক্যারিয়ার যখন শেষ হবে, তখন ৪০০ টেস্ট উইকেট দেখতে চাই। শুভকামনা।’ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ২ ইনিংসেই চারটি করে উইকেট নিয়ে তাইজুলের টেস্টে এখন ২৫০ উইকেট।
টেস্টে ৪০০ উইকেট পেতে এখনো তাইজুলের প্রয়োজন ১৫০ উইকেট। বর্তমানে তাঁর বয়স ৩৩ বছর। তিনি কত দিন খেলা চালিয়ে যান এবং আইসিসির ভবিষ্যৎ সফর সূচী অনুযায়ী বাংলাদেশ বছরে কয়টি করে টেস্ট পায়, সেটাও দেখার বিষয়। সাকিবের দেওয়া সেই পোস্টের প্রেক্ষিতে ৪০০ উইকেটের প্রসঙ্গ আজ এসেছে মিরপুর টেস্ট শেষে তাইজুলের কাছেও। সংবাদ মাধ্যমকে তাইজুল বলেন, ‘আসলে এখানে চ্যালেঞ্জের কিছু নাই। প্রথমে একটা কথা আমি সব সময় বলি পারফরম্যান্স। পারফরম্যান্সের ক্ষেত্রে আপনা আপনি উইকেটের প্রসঙ্গই আসবে যেহেতু আমি বোলার। সাকিব ভাই এই চিন্তা করে বলতে পারেন যে আমাদের যতগুলো টেস্ট হয়, প্রত্যেক বছর, দুই তিন বছরে কতগুলো টেস্ট হতে পারে বা পাঁচ বছরে কতগুলো টেস্ট হতে পারে, সেরকম আনুমানিক বলে একটা আমাকে জায়গা দিয়েছেন যে ৪০০ উইকেটের কাছাকাছি আমি যেতে পারি। আমার কাছে যেটা মনে হয়। আমি আগেই বলেছি যে ইনশা আল্লাহ আমিও চেষ্টা করব। যারা আমাকে নিয়ে আশা করেন, এই জিনিসটা পূরণ করার জন্য।’
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ ১৩ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরা হয়েছেন তাইজুল। টেস্টে ২৫০ উইকেট নেওয়া বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনার এখন পর্যন্ত খেলেছেন ৫৭ ম্যাচ। টেস্টে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে তাইজুল-সাকিবসহ চার বোলার ১০০-এর বেশি উইকেট নিয়েছেন। এই চার বোলারের চারজনই স্পিনার। যাঁদের মধ্যে তিন বোলার বাঁহাতি। মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে নিয়েছেন ২১০ ও ১০০ উইকেট।

তাইজুল ইসলামকে নিয়ে আলোচনা গতকাল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিন থেকেই। কারণ, বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় সাকিব আল হাসানকে পেছনে ফেলেছেন তিনি। মিরপুরে আজ টেস্ট শেষে তাইজুল যখন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন, তখনো এসেছে সাকিবের প্রসঙ্গ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে ১৩ মাস দূরে আছেন সাকিব। বাংলাদেশের জার্সিতে দেশে বা বিদেশে কোথাও কোনো ম্যাচ তিনি খেলতে তো পারেননি। এমনকি খেলা হয়নি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও (বিপিএল)। বাস্তবতা বিবেচনায় রেখে বাংলাদেশের কোচ হওয়া তাঁর পক্ষে অনেকটাই অসম্ভব। তবু যদি কোচ হিসেবে সাকিব আসেন, তাহলে ব্যাপারটা কতটুকু রোমাঞ্চকর হবে—মিরপুরে আজ বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্টের পঞ্চম দিনের খেলা শেষে তাইজুলের কাছে এসেছে এমন প্রশ্ন। তাইজুল বলেছেন, ‘এখানে তো রোমাঞ্চিত হওয়ার কিছু নেই। তিনি একজন বড় তারকা। এখন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) তাঁকে কোচ দেয়... এটা আসলে ক্রিকেট বোর্ডের সিদ্ধান্ত হবে। যিনি কোচ হিসেবে আসবেন, তাঁর সঙ্গে আমাদের কাজ করতে হবে।’
তাইজুল নতুন রেকর্ড গড়ার পরই সাকিব সামাজিক মাধ্যমে অভিনন্দন বার্তা দিয়েছেন। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে সাকিব গত রাতে লিখেছেন, ‘অভিনন্দন তাইজুল। তোমার ক্যারিয়ার যখন শেষ হবে, তখন ৪০০ টেস্ট উইকেট দেখতে চাই। শুভকামনা।’ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ২ ইনিংসেই চারটি করে উইকেট নিয়ে তাইজুলের টেস্টে এখন ২৫০ উইকেট।
টেস্টে ৪০০ উইকেট পেতে এখনো তাইজুলের প্রয়োজন ১৫০ উইকেট। বর্তমানে তাঁর বয়স ৩৩ বছর। তিনি কত দিন খেলা চালিয়ে যান এবং আইসিসির ভবিষ্যৎ সফর সূচী অনুযায়ী বাংলাদেশ বছরে কয়টি করে টেস্ট পায়, সেটাও দেখার বিষয়। সাকিবের দেওয়া সেই পোস্টের প্রেক্ষিতে ৪০০ উইকেটের প্রসঙ্গ আজ এসেছে মিরপুর টেস্ট শেষে তাইজুলের কাছেও। সংবাদ মাধ্যমকে তাইজুল বলেন, ‘আসলে এখানে চ্যালেঞ্জের কিছু নাই। প্রথমে একটা কথা আমি সব সময় বলি পারফরম্যান্স। পারফরম্যান্সের ক্ষেত্রে আপনা আপনি উইকেটের প্রসঙ্গই আসবে যেহেতু আমি বোলার। সাকিব ভাই এই চিন্তা করে বলতে পারেন যে আমাদের যতগুলো টেস্ট হয়, প্রত্যেক বছর, দুই তিন বছরে কতগুলো টেস্ট হতে পারে বা পাঁচ বছরে কতগুলো টেস্ট হতে পারে, সেরকম আনুমানিক বলে একটা আমাকে জায়গা দিয়েছেন যে ৪০০ উইকেটের কাছাকাছি আমি যেতে পারি। আমার কাছে যেটা মনে হয়। আমি আগেই বলেছি যে ইনশা আল্লাহ আমিও চেষ্টা করব। যারা আমাকে নিয়ে আশা করেন, এই জিনিসটা পূরণ করার জন্য।’
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ ১৩ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরা হয়েছেন তাইজুল। টেস্টে ২৫০ উইকেট নেওয়া বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনার এখন পর্যন্ত খেলেছেন ৫৭ ম্যাচ। টেস্টে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে তাইজুল-সাকিবসহ চার বোলার ১০০-এর বেশি উইকেট নিয়েছেন। এই চার বোলারের চারজনই স্পিনার। যাঁদের মধ্যে তিন বোলার বাঁহাতি। মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে নিয়েছেন ২১০ ও ১০০ উইকেট।

সাকিব আল হাসানকে টপকে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী হতে তাইজুল ইসলামের দরকার ছিল ৫ উইকেট। কিন্তু মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তাইজুল সেটাকেও ছাড়িয়ে গেছেন। বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে নিয়েছেন ২৫০ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনারের পারফরম্যান্সে মুগ্ধ
৩ ঘণ্টা আগে
নতুন জোয়ার এসেছে দেশের ফুটবলে। সমর্থকদের মধ্যেও বাড়ছে আগ্রহ-উদ্দীপনা। কিন্তু ফুটবলের জন্য নেই কোনো পৃথক স্টেডিয়াম। এনিয়ে বরাবরই হাহাকার শোনা যায় বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়ালের কণ্ঠে। ঘরোয়া লিগ যে মাঠগুলোতে হয়ে থাকে সেসব মাঠের অবস্থা বেহাল। তাই ফুটবলের জন্য আলাদা স্টেডিয়াম তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয়
২৭ মিনিট আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর আগে থেকেই আলোচনায় মুশফিকুর রহিম। পারফরম্যান্সের কারণে নয়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামবেন দেখে তাঁকে নিয়ে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মুশফিকের মতো এখন অনেকেই ১০০ টেস্ট খেলার আগ্রহ প্রকাশ...
১ ঘণ্টা আগে
মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর আগে থেকেই আলোচনায় মুশফিকুর রহিম। পারফরম্যান্সের কারণে নয়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামবেন দেখে তাঁকে নিয়ে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মুশফিকের মতো এখন অনেকেই ১০০ টেস্ট খেলার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলে জানিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
শততম টেস্টটা মুশফিক রাঙিয়েছেন নিজের মতো করে। ১১তম ক্রিকেটার হিসেবে ক্যারিয়ারের সেঞ্চুরি টেস্টে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন তিনি। বাংলাদেশ ২১৭ রানে ম্যাচ জেতায় মুশফিক নাম লিখিয়েছেন ইনজামাম উল হক, রিকি পন্টিং, ডেভিড ওয়ার্নারদের মতো কিংবদন্তিদের তালিকায়। শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করে জয় পাওয়া অষ্টম ক্রিকেটার এখন মুশফিক। প্রথম ইনিংসে ১০৬ রান করে দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হয়েছেন মুশফিক।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে সংবাদ সম্মেলনে আসেন অধিনায়ক শান্ত। মুশফিকের শততম টেস্টের প্রসঙ্গ এলে শান্ত বলেন, ‘আমরা উপভোগ করেছি। মুশফিক ভাই উপভোগ করেছেন। আমাদের ড্রেসিংরুমে একজন পেসার বলছিল যে সে ১০০ টেস্ট খেলতে চায়। পেসার হলে আগে ১০০ উইকেট নেওয়ার কথা বলত। এখন মজা করে ১০০ টেস্ট খেলার কথা বলছে। আমাদের মধ্যেও এই ব্যাপারটা কাজ করেনি। মুশফিক ভাই যখন ১০০ টেস্ট খেললেন, তখন বুঝতে পারলাম তিনি কী অর্জন করেছেন। আমরাও এখন এটা নিয়ে কথাবার্তা বলছি। ১০ টেস্ট খেলা ক্রিকেটারও চাচ্ছে ১০০ টেস্ট খেলতে। এখন জিনিসটা সবাই বুঝতে শুরু করেছে।’
মুশফিকের পর বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭৫ টেস্ট খেলেছেন মুমিনুল হক। এই তালিকায় তিনে থাকা সাকিব ৭১ টেস্ট খেললেও গত বছরের অক্টোবর থেকে সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে। বর্তমানে নিয়মিত খেলা ক্রিকেটারদের তাইজুল ইসলাম ৫৭, মেহেদী হাসান মিরাজ ৫৬, লিটন দাস ৫২ ও শান্ত খেলেছেন ৩৯ টেস্ট। এখনই ১০০ টেস্ট খেলার কথা চিন্তা না করে ধাপে ধাপে এগোনো উচিত বলে মনে করেন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমার মনে হয় ৩৮-৩৯টা টেস্ট হয়েছে। মিরাজের মনে হয় ৫০টার বেশি। অনেকদূর যাওয়া বাকি। এত লম্বা চিন্তা না করে একটা একটা টেস্ট যদি আমরা খেলতে পারি, পারফর্ম করতে পারি, যদি কপালে থাকে, ইনশা আল্লাহ একদিন করতে পারব’
সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই টেস্টে যে এক ইনিংস ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল, বাংলাদেশ ৮ উইকেটে ৫৮৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছিল। মাহমুদুল হাসান জয় (১৭১), শান্ত (১০০) সেঞ্চুরি করেছিলেন। মিরপুরে এবার দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন মুশফিকুর রহিম (১০৬) ও লিটন দাস (১২৮)। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে করেছে ৪৭৬ রান। ২১১ রানে এগিয়ে থাকার পরও ফের দ্বিতীয় ইনিংসে স্বাগতিকেরা ব্যাটিং করেছে। এবার তারা ৪ উইকেটে ২৯৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্টে ১২টা পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস হলেও সেঞ্চুরি হয়েছে কেবল চারটি। শান্ত, মাহমুদুল হাসান জয়, মুশফিক, লিটন একটি করে সেঞ্চুরি করেছেন। আয়ারল্যান্ড সিরিজে এই চারটা সেঞ্চুরি বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক দিক বলে মনে করেন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন,‘এই সিরিজ শুরুর আগে আমরা যখন পরিকল্পনা করি, টিম মিটিং করি, এই বিষয়টা নিয়ে আমরা কথা বলছি যে আসলে আমরা কতগুলো সেঞ্চুরি করতে পারি। ব্যক্তিগতভাবে তো বটেই। কিন্তু দল হিসেবে আমাদের প্রত্যেক সিরিজে বা প্রত্যেক ইনিংসে কতগুলো সেঞ্চুরি হচ্ছে এবং সেঞ্চুরিটা যেন সেঞ্চুরিতেই থেমে না যায়—আপনি যেটা বললেন যে ১৫০, ১৬০, ১৭০, ২০০ এরকম যেন হয়। ইতিবাচক দিক হলো চারটা সেঞ্চুরি হয়েছে।’
৪ সেঞ্চুরির মধ্যে সর্বোচ্চ ১৭১ রানের ইনিংস সিলেটে খেলেছিলেন জয়। টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি না পাওয়ার আক্ষেপে পুড়েছিলেন তিনি। শান্তর মতে যদি কারও ডাবল সেঞ্চুরি হতো বা সেঞ্চুরির সংখ্যা বাড়ত, তাহলে সেটা আরও অনেক ভালো হতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘নেতিবাচক দিক হলো সেঞ্চুরিগুলো আরও বড় হতে পারত। এখান থেকে যদি দুইটা ডাবল সেঞ্চুরি হতো, তাহলে আরও ভালো হতো। ফিফটিগুলো সেঞ্চুরিতে পরিণত হলে আরও ভালো হতো। আমাদের সুযোগ ছিল। কিন্তু আমরা করতে পারিনি।’

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর আগে থেকেই আলোচনায় মুশফিকুর রহিম। পারফরম্যান্সের কারণে নয়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামবেন দেখে তাঁকে নিয়ে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মুশফিকের মতো এখন অনেকেই ১০০ টেস্ট খেলার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলে জানিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
শততম টেস্টটা মুশফিক রাঙিয়েছেন নিজের মতো করে। ১১তম ক্রিকেটার হিসেবে ক্যারিয়ারের সেঞ্চুরি টেস্টে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন তিনি। বাংলাদেশ ২১৭ রানে ম্যাচ জেতায় মুশফিক নাম লিখিয়েছেন ইনজামাম উল হক, রিকি পন্টিং, ডেভিড ওয়ার্নারদের মতো কিংবদন্তিদের তালিকায়। শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করে জয় পাওয়া অষ্টম ক্রিকেটার এখন মুশফিক। প্রথম ইনিংসে ১০৬ রান করে দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হয়েছেন মুশফিক।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে সংবাদ সম্মেলনে আসেন অধিনায়ক শান্ত। মুশফিকের শততম টেস্টের প্রসঙ্গ এলে শান্ত বলেন, ‘আমরা উপভোগ করেছি। মুশফিক ভাই উপভোগ করেছেন। আমাদের ড্রেসিংরুমে একজন পেসার বলছিল যে সে ১০০ টেস্ট খেলতে চায়। পেসার হলে আগে ১০০ উইকেট নেওয়ার কথা বলত। এখন মজা করে ১০০ টেস্ট খেলার কথা বলছে। আমাদের মধ্যেও এই ব্যাপারটা কাজ করেনি। মুশফিক ভাই যখন ১০০ টেস্ট খেললেন, তখন বুঝতে পারলাম তিনি কী অর্জন করেছেন। আমরাও এখন এটা নিয়ে কথাবার্তা বলছি। ১০ টেস্ট খেলা ক্রিকেটারও চাচ্ছে ১০০ টেস্ট খেলতে। এখন জিনিসটা সবাই বুঝতে শুরু করেছে।’
মুশফিকের পর বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭৫ টেস্ট খেলেছেন মুমিনুল হক। এই তালিকায় তিনে থাকা সাকিব ৭১ টেস্ট খেললেও গত বছরের অক্টোবর থেকে সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে। বর্তমানে নিয়মিত খেলা ক্রিকেটারদের তাইজুল ইসলাম ৫৭, মেহেদী হাসান মিরাজ ৫৬, লিটন দাস ৫২ ও শান্ত খেলেছেন ৩৯ টেস্ট। এখনই ১০০ টেস্ট খেলার কথা চিন্তা না করে ধাপে ধাপে এগোনো উচিত বলে মনে করেন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমার মনে হয় ৩৮-৩৯টা টেস্ট হয়েছে। মিরাজের মনে হয় ৫০টার বেশি। অনেকদূর যাওয়া বাকি। এত লম্বা চিন্তা না করে একটা একটা টেস্ট যদি আমরা খেলতে পারি, পারফর্ম করতে পারি, যদি কপালে থাকে, ইনশা আল্লাহ একদিন করতে পারব’
সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই টেস্টে যে এক ইনিংস ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল, বাংলাদেশ ৮ উইকেটে ৫৮৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছিল। মাহমুদুল হাসান জয় (১৭১), শান্ত (১০০) সেঞ্চুরি করেছিলেন। মিরপুরে এবার দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন মুশফিকুর রহিম (১০৬) ও লিটন দাস (১২৮)। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে করেছে ৪৭৬ রান। ২১১ রানে এগিয়ে থাকার পরও ফের দ্বিতীয় ইনিংসে স্বাগতিকেরা ব্যাটিং করেছে। এবার তারা ৪ উইকেটে ২৯৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্টে ১২টা পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস হলেও সেঞ্চুরি হয়েছে কেবল চারটি। শান্ত, মাহমুদুল হাসান জয়, মুশফিক, লিটন একটি করে সেঞ্চুরি করেছেন। আয়ারল্যান্ড সিরিজে এই চারটা সেঞ্চুরি বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক দিক বলে মনে করেন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন,‘এই সিরিজ শুরুর আগে আমরা যখন পরিকল্পনা করি, টিম মিটিং করি, এই বিষয়টা নিয়ে আমরা কথা বলছি যে আসলে আমরা কতগুলো সেঞ্চুরি করতে পারি। ব্যক্তিগতভাবে তো বটেই। কিন্তু দল হিসেবে আমাদের প্রত্যেক সিরিজে বা প্রত্যেক ইনিংসে কতগুলো সেঞ্চুরি হচ্ছে এবং সেঞ্চুরিটা যেন সেঞ্চুরিতেই থেমে না যায়—আপনি যেটা বললেন যে ১৫০, ১৬০, ১৭০, ২০০ এরকম যেন হয়। ইতিবাচক দিক হলো চারটা সেঞ্চুরি হয়েছে।’
৪ সেঞ্চুরির মধ্যে সর্বোচ্চ ১৭১ রানের ইনিংস সিলেটে খেলেছিলেন জয়। টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি না পাওয়ার আক্ষেপে পুড়েছিলেন তিনি। শান্তর মতে যদি কারও ডাবল সেঞ্চুরি হতো বা সেঞ্চুরির সংখ্যা বাড়ত, তাহলে সেটা আরও অনেক ভালো হতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘নেতিবাচক দিক হলো সেঞ্চুরিগুলো আরও বড় হতে পারত। এখান থেকে যদি দুইটা ডাবল সেঞ্চুরি হতো, তাহলে আরও ভালো হতো। ফিফটিগুলো সেঞ্চুরিতে পরিণত হলে আরও ভালো হতো। আমাদের সুযোগ ছিল। কিন্তু আমরা করতে পারিনি।’

সাকিব আল হাসানকে টপকে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী হতে তাইজুল ইসলামের দরকার ছিল ৫ উইকেট। কিন্তু মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তাইজুল সেটাকেও ছাড়িয়ে গেছেন। বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে নিয়েছেন ২৫০ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনারের পারফরম্যান্সে মুগ্ধ
৩ ঘণ্টা আগে
নতুন জোয়ার এসেছে দেশের ফুটবলে। সমর্থকদের মধ্যেও বাড়ছে আগ্রহ-উদ্দীপনা। কিন্তু ফুটবলের জন্য নেই কোনো পৃথক স্টেডিয়াম। এনিয়ে বরাবরই হাহাকার শোনা যায় বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়ালের কণ্ঠে। ঘরোয়া লিগ যে মাঠগুলোতে হয়ে থাকে সেসব মাঠের অবস্থা বেহাল। তাই ফুটবলের জন্য আলাদা স্টেডিয়াম তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয়
২৭ মিনিট আগে
তাইজুল ইসলামকে নিয়ে আলোচনা গতকাল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিন থেকেই। কারণ, বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় সাকিব আল হাসানকে পেছনে ফেলেছেন তিনি। মিরপুরে আজ টেস্ট শেষে তাইজুল যখন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন, তখনো এসেছে সাকিবের প্রসঙ্গ।
৩২ মিনিট আগে
মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি। বাংলাদেশের অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটারের নাম উঠে গেছে ইনজামাম উল হক, রিকি পন্টিং, ডেভিড ওয়ার্নারদের মতো কিংবদন্তিদের পাশে।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ২১৪ বলে ১০৬ রান করেন মুশফিক। তিন অঙ্ক ছুঁয়ে টেস্ট ইতিহাসের ১১তম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্টে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন। বাংলাদেশ ২১৭ রানে ম্যাচ জেতায় মুশফিক বসেছেন কিংবদন্তি ক্রিকেটারদের পাশে। শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করে জয় পাওয়া অষ্টম ক্রিকেটার এখন তিনি। মুশফিকের আগে এই তালিকায় নাম লিখিয়েছেন গর্ডন গ্রিনিজ, ইনজামাম উল হক, রিকি পন্টিং, গ্রায়েম স্মিথ, হাশিম আমলা, জো রুট ও ডেভিড ওয়ার্নার।
আয়ারল্যান্ডের ব্যাটাররা আজ পঞ্চম দিনে যেভাবে মাটি কামড়ে ব্যাটিং করছিলেন, সেটা অনেকটা প্রাগৈতিহাসিককালের টেস্টের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। মুশফিকের শততম টেস্টে জয় কেবল সময়ের অপেক্ষা হলেও প্রতিপক্ষের শেষ ৪ উইকেট ফেলতে বাংলাদেশকে শেষ দিনে ৫৯.৩ ওভার বোলিং করতে হয়েছে। দ্বিতীয় ইনিংসে ১১৩.৩ ওভারে ২৯১ রানে গুটিয়ে যায় আয়ারল্যান্ড। বাংলাদেশের ২১৭ রানের জয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে মুশফিকের হাতে। প্রথম ইনিংসে ১০৬ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৩ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ৩৮ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার বলেন,‘সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ আমাকে এমন সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। এত দূর পর্যন্ত এসেছি (১০০ টেস্ট খেলেছি)। দেশের হয়ে ১০০ টেস্ট খেলাটা গর্বের মনে করছি। সতীর্থদের সঙ্গে এমন দারুণ মুহূর্ত শেয়ার করতে পেরে ভালো লাগছে।’
২০০৫ সালে লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ১৮ বছর বয়সে টেস্টে অভিষেক হয়। বেবি ফেসের সেই মুশফিক দেখতে দেখতে ২০ বছর পার করে ফেলেছেন। আজ ১০০ টেস্ট খেলার পরও তাঁর মনে হচ্ছে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে এই ম্যাচটা তাঁর অভিষেক ম্যাচ। আইরিশদের বিপক্ষে ২১৭ রানে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মুশফিক বলেন, ‘প্রত্যেকটা মুহূর্ত উপভোগ করেছি। মনে হচ্ছিল যেন ক্যারিয়ারের প্রথম ম্যাচ খেলছি। আরও খেলতে চাই।’
টেস্ট ইতিহাসের ১৪৮ বছরের ইতিহাসে শততম টেস্ট খেলেছেন ৮৪ ক্রিকেটার। তাঁদের মধ্যে ১১ ক্রিকেটার শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করেছেন। সেই ১১ ক্রিকেটারের মধ্যে মাইকেল কলিন কাউড্রে, জাভেদ মিয়াঁদাদ, অ্যালেক স্টুয়ার্ট—এই ত্রয়ীই শুধু জয় পাননি। তাঁদের শততম টেস্টে সেঞ্চুরির ম্যাচগুলোতে দল ড্র করেছে।
শততম টেস্টে যাঁরা সেঞ্চুরি করেছেন, সেই ম্যাচগুলোর কী ফল
ব্যাটার ম্যাচ ফল সাল
কলিন কাউড্রে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া ড্র ১৯৬৮
জাভেদ মিয়াঁদাদ পাকিস্তান-ভারত ড্র ১৯৮৯
গর্ডন গ্রিনিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজ ইনিংস ও ৩২ রানে জয়ী ১৯৯০
অ্যালেক স্টুয়ার্ট ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ড্র ২০০০
ইনজামাম উল হক পাকিস্তান-ভারত পাকিস্তান ১৬৮ রানে জয়ী ২০০৫
রিকি পন্টিং অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে জয়ী ২০০৬
গ্রায়েম স্মিথ দক্ষিণ আফ্রিকা-ইংল্যান্ড দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ও ১২ রানে জয়ী ২০১২
হাশিম আমলা দক্ষিণ আফ্রিকা-শ্রীলঙ্কা দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ও ১১৮ রানে জয়ী ২০১৭
জো রুট ইংল্যান্ড-ভারত ইংল্যান্ড ২২৭ রানে জয়ী ২০২১
ডেভিড ওয়ার্নার অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়া ইনিংস ও ১৮২ রানে জয়ী ২০২২
মুশফিকুর রহিম বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড বাংলাদেশ ২০২৫

মুশফিকময় হয়েই থাকল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নেমেছেন মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরিতে নাম লেখালেন ইতিহাসের পাতায়। ম্যাচ জিতে সেটা ইতিহাসটা আরও একটু সমৃদ্ধ করেছেন তিনি। বাংলাদেশের অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটারের নাম উঠে গেছে ইনজামাম উল হক, রিকি পন্টিং, ডেভিড ওয়ার্নারদের মতো কিংবদন্তিদের পাশে।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ২১৪ বলে ১০৬ রান করেন মুশফিক। তিন অঙ্ক ছুঁয়ে টেস্ট ইতিহাসের ১১তম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্টে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন। বাংলাদেশ ২১৭ রানে ম্যাচ জেতায় মুশফিক বসেছেন কিংবদন্তি ক্রিকেটারদের পাশে। শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করে জয় পাওয়া অষ্টম ক্রিকেটার এখন তিনি। মুশফিকের আগে এই তালিকায় নাম লিখিয়েছেন গর্ডন গ্রিনিজ, ইনজামাম উল হক, রিকি পন্টিং, গ্রায়েম স্মিথ, হাশিম আমলা, জো রুট ও ডেভিড ওয়ার্নার।
আয়ারল্যান্ডের ব্যাটাররা আজ পঞ্চম দিনে যেভাবে মাটি কামড়ে ব্যাটিং করছিলেন, সেটা অনেকটা প্রাগৈতিহাসিককালের টেস্টের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। মুশফিকের শততম টেস্টে জয় কেবল সময়ের অপেক্ষা হলেও প্রতিপক্ষের শেষ ৪ উইকেট ফেলতে বাংলাদেশকে শেষ দিনে ৫৯.৩ ওভার বোলিং করতে হয়েছে। দ্বিতীয় ইনিংসে ১১৩.৩ ওভারে ২৯১ রানে গুটিয়ে যায় আয়ারল্যান্ড। বাংলাদেশের ২১৭ রানের জয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে মুশফিকের হাতে। প্রথম ইনিংসে ১০৬ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৩ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ৩৮ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার বলেন,‘সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ আমাকে এমন সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। এত দূর পর্যন্ত এসেছি (১০০ টেস্ট খেলেছি)। দেশের হয়ে ১০০ টেস্ট খেলাটা গর্বের মনে করছি। সতীর্থদের সঙ্গে এমন দারুণ মুহূর্ত শেয়ার করতে পেরে ভালো লাগছে।’
২০০৫ সালে লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ১৮ বছর বয়সে টেস্টে অভিষেক হয়। বেবি ফেসের সেই মুশফিক দেখতে দেখতে ২০ বছর পার করে ফেলেছেন। আজ ১০০ টেস্ট খেলার পরও তাঁর মনে হচ্ছে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে এই ম্যাচটা তাঁর অভিষেক ম্যাচ। আইরিশদের বিপক্ষে ২১৭ রানে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মুশফিক বলেন, ‘প্রত্যেকটা মুহূর্ত উপভোগ করেছি। মনে হচ্ছিল যেন ক্যারিয়ারের প্রথম ম্যাচ খেলছি। আরও খেলতে চাই।’
টেস্ট ইতিহাসের ১৪৮ বছরের ইতিহাসে শততম টেস্ট খেলেছেন ৮৪ ক্রিকেটার। তাঁদের মধ্যে ১১ ক্রিকেটার শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করেছেন। সেই ১১ ক্রিকেটারের মধ্যে মাইকেল কলিন কাউড্রে, জাভেদ মিয়াঁদাদ, অ্যালেক স্টুয়ার্ট—এই ত্রয়ীই শুধু জয় পাননি। তাঁদের শততম টেস্টে সেঞ্চুরির ম্যাচগুলোতে দল ড্র করেছে।
শততম টেস্টে যাঁরা সেঞ্চুরি করেছেন, সেই ম্যাচগুলোর কী ফল
ব্যাটার ম্যাচ ফল সাল
কলিন কাউড্রে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া ড্র ১৯৬৮
জাভেদ মিয়াঁদাদ পাকিস্তান-ভারত ড্র ১৯৮৯
গর্ডন গ্রিনিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজ ইনিংস ও ৩২ রানে জয়ী ১৯৯০
অ্যালেক স্টুয়ার্ট ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ড্র ২০০০
ইনজামাম উল হক পাকিস্তান-ভারত পাকিস্তান ১৬৮ রানে জয়ী ২০০৫
রিকি পন্টিং অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে জয়ী ২০০৬
গ্রায়েম স্মিথ দক্ষিণ আফ্রিকা-ইংল্যান্ড দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ও ১২ রানে জয়ী ২০১২
হাশিম আমলা দক্ষিণ আফ্রিকা-শ্রীলঙ্কা দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ও ১১৮ রানে জয়ী ২০১৭
জো রুট ইংল্যান্ড-ভারত ইংল্যান্ড ২২৭ রানে জয়ী ২০২১
ডেভিড ওয়ার্নার অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়া ইনিংস ও ১৮২ রানে জয়ী ২০২২
মুশফিকুর রহিম বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড বাংলাদেশ ২০২৫

সাকিব আল হাসানকে টপকে টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী হতে তাইজুল ইসলামের দরকার ছিল ৫ উইকেট। কিন্তু মিরপুরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তাইজুল সেটাকেও ছাড়িয়ে গেছেন। বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে নিয়েছেন ২৫০ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনারের পারফরম্যান্সে মুগ্ধ
৩ ঘণ্টা আগে
নতুন জোয়ার এসেছে দেশের ফুটবলে। সমর্থকদের মধ্যেও বাড়ছে আগ্রহ-উদ্দীপনা। কিন্তু ফুটবলের জন্য নেই কোনো পৃথক স্টেডিয়াম। এনিয়ে বরাবরই হাহাকার শোনা যায় বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়ালের কণ্ঠে। ঘরোয়া লিগ যে মাঠগুলোতে হয়ে থাকে সেসব মাঠের অবস্থা বেহাল। তাই ফুটবলের জন্য আলাদা স্টেডিয়াম তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয়
২৭ মিনিট আগে
তাইজুল ইসলামকে নিয়ে আলোচনা গতকাল বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থ দিন থেকেই। কারণ, বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় সাকিব আল হাসানকে পেছনে ফেলেছেন তিনি। মিরপুরে আজ টেস্ট শেষে তাইজুল যখন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন, তখনো এসেছে সাকিবের প্রসঙ্গ।
৩২ মিনিট আগে
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর আগে থেকেই আলোচনায় মুশফিকুর রহিম। পারফরম্যান্সের কারণে নয়। বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে নামবেন দেখে তাঁকে নিয়ে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মুশফিকের মতো এখন অনেকেই ১০০ টেস্ট খেলার আগ্রহ প্রকাশ...
১ ঘণ্টা আগে