ঢাকা তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট লিগ
অনলাইন ডেস্ক
মেঘনা ব্যাংক ঢাকা তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট লিগে সহিংসতার জেরে কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। ঢাকা মেট্রোপলিস ক্রিকেট কমিটি (সিসিডিএম) আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ৮ খেলোয়াড় ও ১ দল কর্মকর্তাকে এক বছর নিষিদ্ধ এবং আর্থিক জরিমানা প্রদান করেছে।
গত ১৮ নভেম্বর ২০২৪-২৫ মৌসুমের তৃতীয় বিভাগে পিকেএসপি গ্রাউন্ড ১-এ তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের মধ্যে সুপার লিগ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। ম্যাচ শেষে দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে তুমুল উত্তেজনা দেখা দেয়, যা মাঠের মাঝখানে সহিংস সংঘর্ষে রূপ নেয়। ঘটনাটি দর্শক, আম্পায়ার এবং মাঠকর্মীদের হতবাক করে।
ঘটনার ভিডিও ফুটেজ ও মাঠে উপস্থিত ব্যক্তিদের বিবৃতি পর্যালোচনা করে সিসিডিএমের কারিগরি কমিটি তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমির পাঁচ খেলোয়াড়—ইয়াসিন আরাফাত, মো. রিফাত আল এমন (আনিক), তাসিন আহমেদ রনবী, মো. রাব্বি হাসান, মো. পারভেজ আহমেদ জয়, দলের কর্মকর্তা রবিন এবং স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের তিন খেলোয়াড়—মো. রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মো. হৃদয়কে অভিযুক্ত করে।
বিসিবি আচরণবিধির ২.১৯ ধারা অনুযায়ী, মাঠের খেলায় কোনো ধরনের সহিংস আচরণ লেভেল ৪ অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি আজীবন নিষেধাজ্ঞা। তবে সিসিডিএম শাস্তির মাত্রা নির্ধারণে সতর্কতার সঙ্গে পদক্ষেপ নিয়েছে।
অভিযুক্তদের বিসিবির সব প্রতিযোগিতা থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ নিয়ে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ বলেন, ‘বিসিবি ঘরোয়া ক্রিকেটে শৃঙ্খলার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। এ ধরনের আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনায় কোনো ধরনের শিথিলতা দেখানো হবে না। এটি সকল খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের জন্য একটি শক্ত বার্তা যে, মাঠে বা মাঠের বাইরে শৃঙ্খলাভঙ্গ কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়।’
মেঘনা ব্যাংক ঢাকা তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট লিগে সহিংসতার জেরে কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। ঢাকা মেট্রোপলিস ক্রিকেট কমিটি (সিসিডিএম) আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ৮ খেলোয়াড় ও ১ দল কর্মকর্তাকে এক বছর নিষিদ্ধ এবং আর্থিক জরিমানা প্রদান করেছে।
গত ১৮ নভেম্বর ২০২৪-২৫ মৌসুমের তৃতীয় বিভাগে পিকেএসপি গ্রাউন্ড ১-এ তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের মধ্যে সুপার লিগ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। ম্যাচ শেষে দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে তুমুল উত্তেজনা দেখা দেয়, যা মাঠের মাঝখানে সহিংস সংঘর্ষে রূপ নেয়। ঘটনাটি দর্শক, আম্পায়ার এবং মাঠকর্মীদের হতবাক করে।
ঘটনার ভিডিও ফুটেজ ও মাঠে উপস্থিত ব্যক্তিদের বিবৃতি পর্যালোচনা করে সিসিডিএমের কারিগরি কমিটি তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমির পাঁচ খেলোয়াড়—ইয়াসিন আরাফাত, মো. রিফাত আল এমন (আনিক), তাসিন আহমেদ রনবী, মো. রাব্বি হাসান, মো. পারভেজ আহমেদ জয়, দলের কর্মকর্তা রবিন এবং স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের তিন খেলোয়াড়—মো. রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মো. হৃদয়কে অভিযুক্ত করে।
বিসিবি আচরণবিধির ২.১৯ ধারা অনুযায়ী, মাঠের খেলায় কোনো ধরনের সহিংস আচরণ লেভেল ৪ অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি আজীবন নিষেধাজ্ঞা। তবে সিসিডিএম শাস্তির মাত্রা নির্ধারণে সতর্কতার সঙ্গে পদক্ষেপ নিয়েছে।
অভিযুক্তদের বিসিবির সব প্রতিযোগিতা থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ নিয়ে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ বলেন, ‘বিসিবি ঘরোয়া ক্রিকেটে শৃঙ্খলার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। এ ধরনের আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনায় কোনো ধরনের শিথিলতা দেখানো হবে না। এটি সকল খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের জন্য একটি শক্ত বার্তা যে, মাঠে বা মাঠের বাইরে শৃঙ্খলাভঙ্গ কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৫ মিনিট আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৩ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে