ইনিংসের ৪৪ তম ওভারের শেষ বলে সিঙ্গেল নিয়েই দুই হাত প্রসারিত করে দাঁড়ালেন আরিফুল ইসলাম। তবে মুখ দেখে বোঝার উপায় নেই, আর্য গার্গের ওভারটিতে ৯৯ বলে তিন অঙ্কের রান ছুঁয়েছেন। ইনিংসটা অবশ্য এরপর লম্বা করা হয়নি। গার্গের পরের ওভারের প্রথম বলে বোল্ড আরিফুল। সাজঘরে ফেরার সময় তাঁর নামের পাশে লেখা ১০৩ বলে ৯ চারে ১০৩ রান। স্ট্রাইকরেট ১০০.০০।
আরিফুলের দুর্দান্ত ইনিংসটিই বড় স্কোর এনে দেয় দলকে। ৭ উইকেটে করে ২৯১ রান। এবারের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে এটিই বাংলাদেশ সর্বোচ্চ। বড় স্কোর পেয়ে মাহফুজুর রহমান রাব্বিরাও হেসেখেলে হারিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রকে। ১২১ রানের জয়ে বুঝিয়ে দিল পার্থক্যটা। ‘এ’ গ্রুপে ৩ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে নিশ্চিত করেছে সুপার সিক্সও।
প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে হারের ক্ষতটা বাংলাদেশ যুবারা ভুলেছিল আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে। সুপার সিক্সের কঠিন সমীকরণের সামনে না পড়তে রাব্বিদের দরকার ছিল যুক্তরাষ্ট্রকে হারানো, সেটিই দাপটের সঙ্গে করেছে টুর্নামেন্টের ২০২০ চ্যাম্পিয়নরা। আর সেই অভিযানে ব্যাটিংয়ে নেতৃত্ব দিলেন আরিফুল, বোলিংয়ে অধিনায়ক রাব্বি। অবশ্য ম্যাচসেরা রাব্বি বোলিংয়েও এসে নিয়েছেন ১ উইকেট। রাব্বির শিকার ৪টি। লক্ষ্য তাড়া করতে নামা যুক্তরাষ্ট্রের লেজটা কেটে দেন তিনিই।
নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে যা একটু লড়াই করেছেন ওপেনার প্রনব চেত্তিপালায়াম। ব্লুমফন্টেইনে আজ টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ভালো শুরুরই আভাস দিয়েছিল। তবে দলীয় ২৯ রানে ভাঙে আশিকুর রহমান শিবলি ও আদিল বিন সিদ্দিকির ওপেনিং জুটি। বাংলাদেশ ৩ উইকেট হারায় ৯৪ রানে। সেখান থেকে চতুর্থ উইকেটে আরিফুল ও আহরার আমিনের ১১৫ বলে ১২২ রানের জুটি দুই শ পেরোনো স্কোর বাংলাদেশের। আরিফুল সেঞ্চুরি পেলেও ৬ রানের জন্য ফিফটি বঞ্চিত হয়েছেন আহরার। শেষ উইকেট হিসেবে ফেরা মোহাম্মদ শিহাব জেমস উপহার দেন ১৭ বলে ৩১ রানের ক্যামিও।
হারলেও এই ম্যাচে একটি রেকর্ড গড়েছেন পার্থ প্যাটেল। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ৩টি ক্যাচ নেওয়ার কীর্তি গড়েছেন তিনি। আর গার্গ ১০ ওভারে ৬৮ দিয়ে গড়েছেন লজ্জার রেকর্ড। ৩ উইকেট নিলেও যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রান যে তিনিই দিয়ে দিলেন।
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ: ৫০ ওভারে ২৯৭ / ৭ (আরিফুল ১০৭, আহরার ৪৪, রিজওয়ান ৩৫; গার্গ ৩/৬৮, নাদকারনি ২/৬১, প্যাটেল ১/৪০)
যুক্তরাষ্ট্র: ৪৭.১ ওভারে ১৭০ (চেত্তিপালায়াম ৫৭, শ্রীবাস্তব ৩৭, সিদ্ধার্থ ১৮; রাব্বি ৪/৩১, ইমন ১/১০, আরিফুল ১/১৫)।
ফল: বাংলাদেশ ১২১ রানে জয়ী।
ইনিংসের ৪৪ তম ওভারের শেষ বলে সিঙ্গেল নিয়েই দুই হাত প্রসারিত করে দাঁড়ালেন আরিফুল ইসলাম। তবে মুখ দেখে বোঝার উপায় নেই, আর্য গার্গের ওভারটিতে ৯৯ বলে তিন অঙ্কের রান ছুঁয়েছেন। ইনিংসটা অবশ্য এরপর লম্বা করা হয়নি। গার্গের পরের ওভারের প্রথম বলে বোল্ড আরিফুল। সাজঘরে ফেরার সময় তাঁর নামের পাশে লেখা ১০৩ বলে ৯ চারে ১০৩ রান। স্ট্রাইকরেট ১০০.০০।
আরিফুলের দুর্দান্ত ইনিংসটিই বড় স্কোর এনে দেয় দলকে। ৭ উইকেটে করে ২৯১ রান। এবারের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে এটিই বাংলাদেশ সর্বোচ্চ। বড় স্কোর পেয়ে মাহফুজুর রহমান রাব্বিরাও হেসেখেলে হারিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রকে। ১২১ রানের জয়ে বুঝিয়ে দিল পার্থক্যটা। ‘এ’ গ্রুপে ৩ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে নিশ্চিত করেছে সুপার সিক্সও।
প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে হারের ক্ষতটা বাংলাদেশ যুবারা ভুলেছিল আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে। সুপার সিক্সের কঠিন সমীকরণের সামনে না পড়তে রাব্বিদের দরকার ছিল যুক্তরাষ্ট্রকে হারানো, সেটিই দাপটের সঙ্গে করেছে টুর্নামেন্টের ২০২০ চ্যাম্পিয়নরা। আর সেই অভিযানে ব্যাটিংয়ে নেতৃত্ব দিলেন আরিফুল, বোলিংয়ে অধিনায়ক রাব্বি। অবশ্য ম্যাচসেরা রাব্বি বোলিংয়েও এসে নিয়েছেন ১ উইকেট। রাব্বির শিকার ৪টি। লক্ষ্য তাড়া করতে নামা যুক্তরাষ্ট্রের লেজটা কেটে দেন তিনিই।
নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে যা একটু লড়াই করেছেন ওপেনার প্রনব চেত্তিপালায়াম। ব্লুমফন্টেইনে আজ টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ভালো শুরুরই আভাস দিয়েছিল। তবে দলীয় ২৯ রানে ভাঙে আশিকুর রহমান শিবলি ও আদিল বিন সিদ্দিকির ওপেনিং জুটি। বাংলাদেশ ৩ উইকেট হারায় ৯৪ রানে। সেখান থেকে চতুর্থ উইকেটে আরিফুল ও আহরার আমিনের ১১৫ বলে ১২২ রানের জুটি দুই শ পেরোনো স্কোর বাংলাদেশের। আরিফুল সেঞ্চুরি পেলেও ৬ রানের জন্য ফিফটি বঞ্চিত হয়েছেন আহরার। শেষ উইকেট হিসেবে ফেরা মোহাম্মদ শিহাব জেমস উপহার দেন ১৭ বলে ৩১ রানের ক্যামিও।
হারলেও এই ম্যাচে একটি রেকর্ড গড়েছেন পার্থ প্যাটেল। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ৩টি ক্যাচ নেওয়ার কীর্তি গড়েছেন তিনি। আর গার্গ ১০ ওভারে ৬৮ দিয়ে গড়েছেন লজ্জার রেকর্ড। ৩ উইকেট নিলেও যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রান যে তিনিই দিয়ে দিলেন।
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ: ৫০ ওভারে ২৯৭ / ৭ (আরিফুল ১০৭, আহরার ৪৪, রিজওয়ান ৩৫; গার্গ ৩/৬৮, নাদকারনি ২/৬১, প্যাটেল ১/৪০)
যুক্তরাষ্ট্র: ৪৭.১ ওভারে ১৭০ (চেত্তিপালায়াম ৫৭, শ্রীবাস্তব ৩৭, সিদ্ধার্থ ১৮; রাব্বি ৪/৩১, ইমন ১/১০, আরিফুল ১/১৫)।
ফল: বাংলাদেশ ১২১ রানে জয়ী।
অধিনায়ক হিসেবে গত ২১০ দিনে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লিটন দাস। এর মধ্যে শুধু শেষ দুই মাসেই চারটি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় এসেছে দুটি সিরিজে। এখন আপাতত কিছুটা বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন লিটনরা।
৫ ঘণ্টা আগেএশিয়ান ক্রিকেটকে এক করেছে ঢাকা—এশিয়ান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর শীর্ষ কর্তাদের ছবি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এমন এক ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে যেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এশিয়ান ক্রিকেটের শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা বসেছে।
৭ ঘণ্টা আগে৪১ রানে নেই ৭ উইকেট। মিরপুরে ৯ বছর আগের সেই লজ্জার রেকর্ড চোখরাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। ২০১৬ সালে ইডেন গার্ডনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সংস্করণে নিজেদের সর্বনিম্ন ৭০ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড গড়েছিল। তবে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে ব্যাটিং আরও ভয়ংকর খারাপ ছিল, ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায়...
৮ ঘণ্টা আগেসাত বছর আগে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। আজ তিনি খেলছেন ১২তম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ২০১৮ সালে অভিষেক হওয়ার পর মাঝে পাঁচ বছর দলেই সুযোগ পাননি সাহিবজাদা ফারহান। তবে নিজের কৌশল, ধারাবাহিকতা আর শটের রেঞ্জ ও বৈচিত্র্যে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে আবারও সাহিবজাদা ফেরেন পাকিস্তান দলে। তবে গত বছর তেমন ভালো
৮ ঘণ্টা আগে