‘এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা জার্সি’—পরশু রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিসিবি এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জার্সি প্রকাশ্যে আনার পর এ মন্তব্য করেছেন হাজার হাজার ক্রিকেটপ্রেমী। দেশের তিন ঐতিহ্য রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, সুন্দরবন আর জামদানির মেলবন্ধনে তৈরি সাকিব-সোহান-মোস্তাফিজদের অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপের জার্সি সবার মনে ধরেছে। নতুন নকশার এই জার্সি মনে করিয়ে দিয়েছে অতীতকেও। ২০০৭ সালের উদ্বোধনী আসর থেকে এখন পর্যন্ত সব কটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছে বাংলাদেশ। কেমন ছিল অতীতের সেই জার্সিগুলো, তা নিয়েই এ আয়োজন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২১
ওমান-আরব আমিরাত
হোম জার্সিতে সবুজকে প্রাধান্য দিয়ে কাঁধের অংশে ব্যবহার করা হয়েছিল লাল রং। এর সঙ্গে ২০০৫ সালে ন্যাটওয়েস্ট সিরিজে ব্যবহৃত জার্সির মিল পাওয়া গেছে। জার্সিতে প্লাস্টিক বর্জ্য থেকে তৈরি সুতা ব্যবহার করা হয়েছিল।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০১৬
ভারত
এই আসরেই প্রথমবার হোম ও অ্যাওয়ে জার্সি পরে নেমেছিল বাংলাদেশ। হোম কিটে ট্রাউজার-জার্সি পুরোটাই ছিল সবুজ। শুধু হাতের অংশটি ছিল লাল। নতুনত্ব এনেছিল স্ট্রাইপ। তবে অ্যাওয়ে জার্সির সঙ্গে জিম্বাবুয়ের জার্সির মিল থাকায় ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০১৪
বাংলাদেশ
প্রথমবার দেশে বসেছিল টি-টোয়েন্টির বিশ্ব আসর। সেবার জার্সির নকশা করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির শিক্ষার্থী সেজান লিঙ্কন। জার্সিতে জাতীয় পতাকার লাল-সবুজের সঙ্গে হলুদ রংকেও প্রাধান্য দিয়েছিলেন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০১২
শ্রীলঙ্কা
রং বাছাইয়ের ক্ষেত্রে এই জার্সিকে ভিন্নধর্মী বলা যায়। এটিতে ছিল হালকা সবুজের আধিক্য। কোমর আর বুকের বোতামের অংশ ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল গাঢ় লালে। কনুইয়ের অংশে ছিল চিকন লাল বর্ডার।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০১০
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
এক বছরের ব্যবধানে আরেকটি বিশ্বকাপ হওয়ায় বাংলাদেশের জার্সিতে খুব বেশি পরিবর্তন আনা হয়নি। ২০০৯ আসরের সঙ্গে এই জার্সির নকশা অনেকাংশেই মিলে যায়। শুধু হলুদ স্ট্রাইপের জায়গায় চিকন লাল বর্ডার ব্যবহার করা হয়েছিল।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০০৯
ইংল্যান্ড
আসর চলাকালীন ইংল্যান্ডের আবহাওয়া বেশ ঠান্ডা ছিল। এ ধরনের তাপমাত্রার বিষয়টি মাথায় রেখে জার্সি বানানো হয়েছিল। এতে সবুজের প্রাধান্য ছিল। শুধু কোমর ও ঘাড়ের অংশে লাল-সবুজ-হলুদ রঙের স্ট্রাইপ ছিল।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০০৭
দক্ষিণ আফ্রিকা
উদ্বোধনী আসরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সুপার এইট পর্বে উঠেছিল বাংলাদেশ। টুর্নামেন্ট ইতিহাসে এখন পর্যন্ত এটাই তাদের সেরা সাফল্য। সে কারণে জার্সিটাও বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে। জার্সিতে ছিল হালকা সবুজের প্রাধান্য। হাতের অংশ ছিল লাল। আর বুকের বোতামের অংশে হালকা হলুদ।
‘এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা জার্সি’—পরশু রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিসিবি এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জার্সি প্রকাশ্যে আনার পর এ মন্তব্য করেছেন হাজার হাজার ক্রিকেটপ্রেমী। দেশের তিন ঐতিহ্য রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, সুন্দরবন আর জামদানির মেলবন্ধনে তৈরি সাকিব-সোহান-মোস্তাফিজদের অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপের জার্সি সবার মনে ধরেছে। নতুন নকশার এই জার্সি মনে করিয়ে দিয়েছে অতীতকেও। ২০০৭ সালের উদ্বোধনী আসর থেকে এখন পর্যন্ত সব কটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছে বাংলাদেশ। কেমন ছিল অতীতের সেই জার্সিগুলো, তা নিয়েই এ আয়োজন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২১
ওমান-আরব আমিরাত
হোম জার্সিতে সবুজকে প্রাধান্য দিয়ে কাঁধের অংশে ব্যবহার করা হয়েছিল লাল রং। এর সঙ্গে ২০০৫ সালে ন্যাটওয়েস্ট সিরিজে ব্যবহৃত জার্সির মিল পাওয়া গেছে। জার্সিতে প্লাস্টিক বর্জ্য থেকে তৈরি সুতা ব্যবহার করা হয়েছিল।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০১৬
ভারত
এই আসরেই প্রথমবার হোম ও অ্যাওয়ে জার্সি পরে নেমেছিল বাংলাদেশ। হোম কিটে ট্রাউজার-জার্সি পুরোটাই ছিল সবুজ। শুধু হাতের অংশটি ছিল লাল। নতুনত্ব এনেছিল স্ট্রাইপ। তবে অ্যাওয়ে জার্সির সঙ্গে জিম্বাবুয়ের জার্সির মিল থাকায় ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০১৪
বাংলাদেশ
প্রথমবার দেশে বসেছিল টি-টোয়েন্টির বিশ্ব আসর। সেবার জার্সির নকশা করেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির শিক্ষার্থী সেজান লিঙ্কন। জার্সিতে জাতীয় পতাকার লাল-সবুজের সঙ্গে হলুদ রংকেও প্রাধান্য দিয়েছিলেন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০১২
শ্রীলঙ্কা
রং বাছাইয়ের ক্ষেত্রে এই জার্সিকে ভিন্নধর্মী বলা যায়। এটিতে ছিল হালকা সবুজের আধিক্য। কোমর আর বুকের বোতামের অংশ ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল গাঢ় লালে। কনুইয়ের অংশে ছিল চিকন লাল বর্ডার।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০১০
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
এক বছরের ব্যবধানে আরেকটি বিশ্বকাপ হওয়ায় বাংলাদেশের জার্সিতে খুব বেশি পরিবর্তন আনা হয়নি। ২০০৯ আসরের সঙ্গে এই জার্সির নকশা অনেকাংশেই মিলে যায়। শুধু হলুদ স্ট্রাইপের জায়গায় চিকন লাল বর্ডার ব্যবহার করা হয়েছিল।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০০৯
ইংল্যান্ড
আসর চলাকালীন ইংল্যান্ডের আবহাওয়া বেশ ঠান্ডা ছিল। এ ধরনের তাপমাত্রার বিষয়টি মাথায় রেখে জার্সি বানানো হয়েছিল। এতে সবুজের প্রাধান্য ছিল। শুধু কোমর ও ঘাড়ের অংশে লাল-সবুজ-হলুদ রঙের স্ট্রাইপ ছিল।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০০৭
দক্ষিণ আফ্রিকা
উদ্বোধনী আসরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সুপার এইট পর্বে উঠেছিল বাংলাদেশ। টুর্নামেন্ট ইতিহাসে এখন পর্যন্ত এটাই তাদের সেরা সাফল্য। সে কারণে জার্সিটাও বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে। জার্সিতে ছিল হালকা সবুজের প্রাধান্য। হাতের অংশ ছিল লাল। আর বুকের বোতামের অংশে হালকা হলুদ।
অধিনায়ক হিসেবে গত ২১০ দিনে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লিটন দাস। এর মধ্যে শুধু শেষ দুই মাসেই চারটি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় এসেছে দুটি সিরিজে। এখন আপাতত কিছুটা বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন লিটনরা।
৮ ঘণ্টা আগেএশিয়ান ক্রিকেটকে এক করেছে ঢাকা—এশিয়ান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর শীর্ষ কর্তাদের ছবি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এমন এক ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে যেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এশিয়ান ক্রিকেটের শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা বসেছে।
১০ ঘণ্টা আগে৪১ রানে নেই ৭ উইকেট। মিরপুরে ৯ বছর আগের সেই লজ্জার রেকর্ড চোখরাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। ২০১৬ সালে ইডেন গার্ডনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সংস্করণে নিজেদের সর্বনিম্ন ৭০ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড গড়েছিল। তবে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে ব্যাটিং আরও ভয়ংকর খারাপ ছিল, ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায়...
১১ ঘণ্টা আগেসাত বছর আগে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। আজ তিনি খেলছেন ১২তম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ২০১৮ সালে অভিষেক হওয়ার পর মাঝে পাঁচ বছর দলেই সুযোগ পাননি সাহিবজাদা ফারহান। তবে নিজের কৌশল, ধারাবাহিকতা আর শটের রেঞ্জ ও বৈচিত্র্যে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে আবারও সাহিবজাদা ফেরেন পাকিস্তান দলে। তবে গত বছর তেমন ভালো
১১ ঘণ্টা আগে