নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কানপুরে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর ঘোষণায় সাকিব আল জানিয়েছেন, যদি তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়, তিনি শেষ টেস্টটা দেশের মাঠে খেলতে চান। তবে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ জানিয়েছেন, নিরাপত্তার বিষয়টি তাঁদের হাতে নেই। আজ ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সাকিবের ব্যাপারে নিজেদের অবস্থান আরেকটু পরিষ্কার করেছেন।
ক্রীড়া উপদেষ্টার ব্যক্তিগত সহকারীর পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আসিফ মাহমুদ বলেছেন, ‘খেলোয়াড় সাকিবের যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই আছে। তবে ফ্যাসিস্ট সরকারের সংসদ সদস্য (এমপি) সাকিব আল হাসানের বিপক্ষে জনমনে তৈরি হওয়া ক্রোধের বিপরীতে নিরাপত্তা দেওয়ার নিশ্চয়তা চাওয়া অবান্তর।’
খেলোয়াড় সাকিব মাঠে আর সব খেলোয়াড়ের মতো সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পেতে পারেন। তবে মাঠের বাইরের বিষয়টি সরকার নিশ্চিত করতে পারবে না। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর আর বাংলাদেশে আসেননি সাকিব। এ সময় তিনি ছিলেন নিউইয়র্কে পরিবারের সঙ্গে। সেখান থেকে রাওয়ালপিন্ডি গিয়ে খেলেন দুই টেস্ট সিরিজ। এরপর সতীর্থরা দেশে ফিরলেও সাকিব একটি কাউন্টি খেলতে চলে গেলেন ইংল্যান্ডে। সেখানে থেকে ভারতে গিয়েছেন দুই টেস্ট ও তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি খেলতে।
সংসদ সদস্য হওয়ায় সরকার পতনের পর হত্যা মামলা হয় সাকিবের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি শেয়ার কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকায় ৫০ লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে তাঁকে। এ পরিস্থিতিতে তাঁর দেশে ফেরার ব্যাপারে যথেষ্ট আইনি বিষয় রয়েছে। তাঁর নিরাপত্তার বিষয়টিও এখানে জড়িত। সাকিবের নিরাপত্তার ব্যাপারে আজ কথা বলেছেন বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমও।
মিরপুরে ফাহিম বলেছেন, ‘অনেকের মতো আমিও চাই, ওর মতো একজন খেলোয়াড় দেশের মাঠে খেলা শেষ করবে। একটা সংস্কৃতির ব্যাপারও আছে এর সঙ্গে। কিন্তু দুর্ভাগ্য, অনিবার্য কারণবশত সেটা হয়তো এই মুহূর্তে সে সম্ভাবনা দেখছি না। ক্রিকেট বোর্ড জানিয়েছে যে ধরনের নিরাপত্তা সাকিব চাচ্ছে, সেটা হয়তো স্বাভাবিকভাবেই তাদের পক্ষে স্বাভাবিকভাবে দেওয়া সম্ভব না। কিন্তু সরকার হয়তো ভিন্নভাবে ভাবতেও পারে। সেটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, শেষ পর্যন্ত সরকারের সিদ্ধান্ত কী হয়। যেকোনো ধরনের পদক্ষেপই হতে পারে। সরকার যদি বলে, ওকে (সাকিব) নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব না, সেটাও যুক্তিসংগত হবে। সরকার যদি বলে তার মতো একজন খেলোয়াড়কে আমরা সেই সম্মান দিতে চাই, সেভাবে তাঁর বিদায়টা হোক আমরা চাই, সেটাও যুক্তিসংগত।’
কানপুরে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর ঘোষণায় সাকিব আল জানিয়েছেন, যদি তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়, তিনি শেষ টেস্টটা দেশের মাঠে খেলতে চান। তবে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ জানিয়েছেন, নিরাপত্তার বিষয়টি তাঁদের হাতে নেই। আজ ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সাকিবের ব্যাপারে নিজেদের অবস্থান আরেকটু পরিষ্কার করেছেন।
ক্রীড়া উপদেষ্টার ব্যক্তিগত সহকারীর পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আসিফ মাহমুদ বলেছেন, ‘খেলোয়াড় সাকিবের যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই আছে। তবে ফ্যাসিস্ট সরকারের সংসদ সদস্য (এমপি) সাকিব আল হাসানের বিপক্ষে জনমনে তৈরি হওয়া ক্রোধের বিপরীতে নিরাপত্তা দেওয়ার নিশ্চয়তা চাওয়া অবান্তর।’
খেলোয়াড় সাকিব মাঠে আর সব খেলোয়াড়ের মতো সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পেতে পারেন। তবে মাঠের বাইরের বিষয়টি সরকার নিশ্চিত করতে পারবে না। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর আর বাংলাদেশে আসেননি সাকিব। এ সময় তিনি ছিলেন নিউইয়র্কে পরিবারের সঙ্গে। সেখান থেকে রাওয়ালপিন্ডি গিয়ে খেলেন দুই টেস্ট সিরিজ। এরপর সতীর্থরা দেশে ফিরলেও সাকিব একটি কাউন্টি খেলতে চলে গেলেন ইংল্যান্ডে। সেখানে থেকে ভারতে গিয়েছেন দুই টেস্ট ও তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি খেলতে।
সংসদ সদস্য হওয়ায় সরকার পতনের পর হত্যা মামলা হয় সাকিবের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি শেয়ার কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকায় ৫০ লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে তাঁকে। এ পরিস্থিতিতে তাঁর দেশে ফেরার ব্যাপারে যথেষ্ট আইনি বিষয় রয়েছে। তাঁর নিরাপত্তার বিষয়টিও এখানে জড়িত। সাকিবের নিরাপত্তার ব্যাপারে আজ কথা বলেছেন বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমও।
মিরপুরে ফাহিম বলেছেন, ‘অনেকের মতো আমিও চাই, ওর মতো একজন খেলোয়াড় দেশের মাঠে খেলা শেষ করবে। একটা সংস্কৃতির ব্যাপারও আছে এর সঙ্গে। কিন্তু দুর্ভাগ্য, অনিবার্য কারণবশত সেটা হয়তো এই মুহূর্তে সে সম্ভাবনা দেখছি না। ক্রিকেট বোর্ড জানিয়েছে যে ধরনের নিরাপত্তা সাকিব চাচ্ছে, সেটা হয়তো স্বাভাবিকভাবেই তাদের পক্ষে স্বাভাবিকভাবে দেওয়া সম্ভব না। কিন্তু সরকার হয়তো ভিন্নভাবে ভাবতেও পারে। সেটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, শেষ পর্যন্ত সরকারের সিদ্ধান্ত কী হয়। যেকোনো ধরনের পদক্ষেপই হতে পারে। সরকার যদি বলে, ওকে (সাকিব) নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব না, সেটাও যুক্তিসংগত হবে। সরকার যদি বলে তার মতো একজন খেলোয়াড়কে আমরা সেই সম্মান দিতে চাই, সেভাবে তাঁর বিদায়টা হোক আমরা চাই, সেটাও যুক্তিসংগত।’
অধিনায়ক হিসেবে গত ২১০ দিনে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লিটন দাস। এর মধ্যে শুধু শেষ দুই মাসেই চারটি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় এসেছে দুটি সিরিজে। এখন আপাতত কিছুটা বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন লিটনরা।
৭ ঘণ্টা আগেএশিয়ান ক্রিকেটকে এক করেছে ঢাকা—এশিয়ান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর শীর্ষ কর্তাদের ছবি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এমন এক ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে যেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এশিয়ান ক্রিকেটের শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা বসেছে।
৯ ঘণ্টা আগে৪১ রানে নেই ৭ উইকেট। মিরপুরে ৯ বছর আগের সেই লজ্জার রেকর্ড চোখরাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। ২০১৬ সালে ইডেন গার্ডনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সংস্করণে নিজেদের সর্বনিম্ন ৭০ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড গড়েছিল। তবে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে ব্যাটিং আরও ভয়ংকর খারাপ ছিল, ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায়...
৯ ঘণ্টা আগেসাত বছর আগে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। আজ তিনি খেলছেন ১২তম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ২০১৮ সালে অভিষেক হওয়ার পর মাঝে পাঁচ বছর দলেই সুযোগ পাননি সাহিবজাদা ফারহান। তবে নিজের কৌশল, ধারাবাহিকতা আর শটের রেঞ্জ ও বৈচিত্র্যে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে আবারও সাহিবজাদা ফেরেন পাকিস্তান দলে। তবে গত বছর তেমন ভালো
১০ ঘণ্টা আগে