নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবিস্মরণীয় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ। সেঞ্চুরিয়নে আজ সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে প্রোটিয়াদের ৯ উইকেটে গুঁড়িয়ে দিয়েছে তামিম ইকবালের দল।
বাংলাদেশের ইতিহাস গড়ার মূল রচয়িতা তাসকিন আহমেদ। পাঁচ উইকেট নিয়ে প্রোটিয়া ব্যাটিং লাইন আপের মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়েছেন তিনি। তিন ম্যাচে ৮ উইকেট নিয়ে দীর্ঘদেহী ডানহাতি পেসারই হয়েছেন সিরিজসেরা।
দলের জয়ে বড় অবদান রাখতে পেরে গর্বিত তাসকিন। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ২৭ বছর বয়সী ফাস্ট বোলার বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এই প্রথম সিরিজের সেরা খেলোয়াড় হলাম। তার চেয়েও বড় ব্যাপার দক্ষিণ আফ্রিকায় আমরা প্রথমবার সিরিজ জিতলাম। এই সব মিলিয়ে আমি ভীষণ খুশি ও গর্ব অনুভব করছি।’
বদলে যাওয়ার রহস্য জানাতে গিয়ে নিজের পরিশ্রম আর সতীর্থদের সমর্থনকে বড় করে দেখছেন তাসকিন, ‘আসলে গত দেড় বছর ধরে আমি অনেক পরিশ্রম করেছি, একই প্রক্রিয়া মেনে চলেছি। আজকেও একই রকম মানসিকতা নিয়ে খেলতে নেমেছি। সবকিছু ভালোভাবে এক্সিকিউট করতে পেরেছি ও সফল হয়েছি। প্রতি ম্যাচে অধিনায়ক (তামিম) সমর্থন জুগিয়েছে। আমাকে পরিষ্কার ও সাধারণ একটা দায়িত্ব দিয়েছে—গতি ও আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়ে উইকেট নেওয়ার চেষ্টা করা। আমি সেটাই অনুসরণ করেছি। আশা করি ভবিষ্যতেও ভালো করতে পারব।’
দেশের অধিকাংশ উইকেট নিচু ও মন্থর। এমন উইকেটে পেসারদের তেমন কিছুই করার থাকে না। তাসকিনকেও বেশির ভাগ সময় একাদশের বাইরে থাকতে হয়। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার গতিময় ও বাউন্সি উইকেটে বোলিং বেশ উপভোগ করেছেন তাসকিন, ‘যখন এখানে খেলতে এসেছি, তখন থেকেই নিজের লেংথ নিয়ে কাজ করেছি। বেসিক ঠিক রেখে বোলিং করেছি। সত্যিই উপভোগ্য ছিল।’
সিরিজসেরা হয়ে আত্মবিশ্বাস বেড়েছে তাসকিনের। উইকেটের খিদেও বাড়াতে চাইছেন তিনি, ‘আমার এখনো শিখতে হবে ব্যাটিং বান্ধব ও মন্থর উইকেটে কীভাবে পাঁচ উইকেট নিতে হয়। এটাই আমার পরবর্তী লক্ষ্য।’
অবিস্মরণীয় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ। সেঞ্চুরিয়নে আজ সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে প্রোটিয়াদের ৯ উইকেটে গুঁড়িয়ে দিয়েছে তামিম ইকবালের দল।
বাংলাদেশের ইতিহাস গড়ার মূল রচয়িতা তাসকিন আহমেদ। পাঁচ উইকেট নিয়ে প্রোটিয়া ব্যাটিং লাইন আপের মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়েছেন তিনি। তিন ম্যাচে ৮ উইকেট নিয়ে দীর্ঘদেহী ডানহাতি পেসারই হয়েছেন সিরিজসেরা।
দলের জয়ে বড় অবদান রাখতে পেরে গর্বিত তাসকিন। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ২৭ বছর বয়সী ফাস্ট বোলার বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এই প্রথম সিরিজের সেরা খেলোয়াড় হলাম। তার চেয়েও বড় ব্যাপার দক্ষিণ আফ্রিকায় আমরা প্রথমবার সিরিজ জিতলাম। এই সব মিলিয়ে আমি ভীষণ খুশি ও গর্ব অনুভব করছি।’
বদলে যাওয়ার রহস্য জানাতে গিয়ে নিজের পরিশ্রম আর সতীর্থদের সমর্থনকে বড় করে দেখছেন তাসকিন, ‘আসলে গত দেড় বছর ধরে আমি অনেক পরিশ্রম করেছি, একই প্রক্রিয়া মেনে চলেছি। আজকেও একই রকম মানসিকতা নিয়ে খেলতে নেমেছি। সবকিছু ভালোভাবে এক্সিকিউট করতে পেরেছি ও সফল হয়েছি। প্রতি ম্যাচে অধিনায়ক (তামিম) সমর্থন জুগিয়েছে। আমাকে পরিষ্কার ও সাধারণ একটা দায়িত্ব দিয়েছে—গতি ও আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়ে উইকেট নেওয়ার চেষ্টা করা। আমি সেটাই অনুসরণ করেছি। আশা করি ভবিষ্যতেও ভালো করতে পারব।’
দেশের অধিকাংশ উইকেট নিচু ও মন্থর। এমন উইকেটে পেসারদের তেমন কিছুই করার থাকে না। তাসকিনকেও বেশির ভাগ সময় একাদশের বাইরে থাকতে হয়। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার গতিময় ও বাউন্সি উইকেটে বোলিং বেশ উপভোগ করেছেন তাসকিন, ‘যখন এখানে খেলতে এসেছি, তখন থেকেই নিজের লেংথ নিয়ে কাজ করেছি। বেসিক ঠিক রেখে বোলিং করেছি। সত্যিই উপভোগ্য ছিল।’
সিরিজসেরা হয়ে আত্মবিশ্বাস বেড়েছে তাসকিনের। উইকেটের খিদেও বাড়াতে চাইছেন তিনি, ‘আমার এখনো শিখতে হবে ব্যাটিং বান্ধব ও মন্থর উইকেটে কীভাবে পাঁচ উইকেট নিতে হয়। এটাই আমার পরবর্তী লক্ষ্য।’
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৭ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
৮ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১০ ঘণ্টা আগে