ক্রীড়া ডেস্ক
বিরাট কোহলির টেস্ট থেকে অবসর নিয়ে আলোচনা চলছিল গত কদিন ধরেই। অবশেষে সিদ্ধান্তটা নিয়েই ফেললেন তিনি। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণকে বিদায় বললেন কোহলি।
নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে আজ টেস্ট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন কোহলি। ভারতীয় এই তারকা ব্যাটার লিখেছেন, ‘যেহেতু এই সংস্করণ আমি ছাড়ছি এবং এটা খুব একটা সহজ না। তবে এটাই সঠিক মনে হয়েছে। আমার যা সামর্থ্য ছিল, পুরোটাই দিয়েছি। যা আশা করেছিলাম, তার চেয়ে বেশি কিছু পেয়েছি।’
২০১১ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত ১৪ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারে ১২৩ ম্যাচ খেলেছেন কোহলি। ৩০ সেঞ্চুরির পাশাপাশি করেছেন ৫১ ফিফটি। যার মধ্যে রয়েছে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সাত ডাবল সেঞ্চুরি। আর এই দীর্ঘ ক্যারিয়ারে অনেক চড়াই উৎরাই পেরোতে হয়েছে। ফর্মের সঙ্গে ধুঁকতে থাকা কোহলিকে নিয়ে হয়েছে অনেক সমালোচনা।
সকল সমালোচনা পেছনে ফেলে কোহলি ফিরে এসেছেন রাজার মতো। একের পর এক রেকর্ড গড়েছেন বলে পেয়েছেন ‘কিং কোহলি’ উপাধি। ১৪ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারকে ভারতীয় এই তারকা ব্যাটার মূল্যায়ন করছেন এভাবে, ‘টেস্ট ক্রিকেটের ব্যাগি ব্লু জার্সি প্রথমবার পরেছি ১৪ বছর আগে। সত্যিই বলতে কল্পনা করিনি এই সংস্করণে এতদূর আসতে পারব। এতে অনেক পরীক্ষা দিয়েছি। আমার জীবন তৈরি করে দিয়েছি। যে শিক্ষা পেয়েছি, সেটা আজীবন কাজে লাগাতে পারব।’
২০২৪ সালের ২৯ জুন বার্বাডোজে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে কোহলি বিদায় বলেছিলেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিকে। ফাইনালে ম্যাচজয়ী ফিফটি করে ফাইনালসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের ১১ মাস না পেরোতেই কোহলি বিদায় বললেন টেস্টকে। খেলার মধ্যে শুধু খেলেন ওয়ানডে। যাঁর ফলে খেলার মাঠে অনেক সতীর্থকেই এখন পাবেন না তিনি। ইনস্টাগ্রামে কোহলি লিখেছেন, ‘খেলার মাঠে যাঁদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছি, প্রত্যেক মানুষের প্রতি আমার পূর্ণ শ্রদ্ধা রয়েছে। সব সময় টেস্ট ক্যারিয়ারের দিকে তাকালে আমি সুন্দর একটা হাসি দেব।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের সাড়ে ৮ মাস পর কোহলি জেতেন আরও এক আইসিসি ইভেন্ট। এ বছরের ৯ মার্চ দুবাইয়ে নিউজিল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়ে ভারত জেতে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা। এখনো ওয়ানডে চালিয়ে যাওয়া কোহলি এই সংস্করণে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন তিনবার। ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, ২০১৩ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি—আইসিসির ওয়ানডে সংস্করণের এই তিনটি শিরোপা রয়েছে তাঁর ক্যাবিনেটে।
টেস্ট থেকে অবসরের সিদ্ধান্তের কথা কোহলি জানিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই)—এমন সংবাদ পরশু প্রকাশ করে ক্রিকইনফো। এমনকি ভারতীয় তারকা ব্যাটারের কাছে বিসিসিআই অনুরোধ করেছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে জানা যায়। শেষ পর্যন্ত টেস্ট তো ছেড়েই দিলেন কোহলি। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে তাঁর সমান ৩০ সেঞ্চুরি করেছেন ম্যাথু হেইডেন ও শিবনারায়ণ চন্দরপল।
এ বছরের জানুয়ারিতে সিডনিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলেন কোহলি। সেই ম্যাচের দুই ইনিংসে ১৭ ও ৬ রান করেন তিনি। আর টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি স্যার ডন ব্রাডম্যানের ২৯ সেঞ্চুরির রেকর্ডকে কোহলি পেছনে ফেলেন ২০২৪-২৫ বোর্ডার গাভাস্কার সিরিজেই। পার্থে সিরিজের প্রথম টেস্টে কোহলি ১০০ রান করে অপরাজিত থাকেন। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সবশেষ তিন অঙ্ক সেই ম্যাচেই ছুঁয়েছেন তিনি।
বিরাট কোহলির টেস্ট থেকে অবসর নিয়ে আলোচনা চলছিল গত কদিন ধরেই। অবশেষে সিদ্ধান্তটা নিয়েই ফেললেন তিনি। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণকে বিদায় বললেন কোহলি।
নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে আজ টেস্ট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন কোহলি। ভারতীয় এই তারকা ব্যাটার লিখেছেন, ‘যেহেতু এই সংস্করণ আমি ছাড়ছি এবং এটা খুব একটা সহজ না। তবে এটাই সঠিক মনে হয়েছে। আমার যা সামর্থ্য ছিল, পুরোটাই দিয়েছি। যা আশা করেছিলাম, তার চেয়ে বেশি কিছু পেয়েছি।’
২০১১ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত ১৪ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারে ১২৩ ম্যাচ খেলেছেন কোহলি। ৩০ সেঞ্চুরির পাশাপাশি করেছেন ৫১ ফিফটি। যার মধ্যে রয়েছে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সাত ডাবল সেঞ্চুরি। আর এই দীর্ঘ ক্যারিয়ারে অনেক চড়াই উৎরাই পেরোতে হয়েছে। ফর্মের সঙ্গে ধুঁকতে থাকা কোহলিকে নিয়ে হয়েছে অনেক সমালোচনা।
সকল সমালোচনা পেছনে ফেলে কোহলি ফিরে এসেছেন রাজার মতো। একের পর এক রেকর্ড গড়েছেন বলে পেয়েছেন ‘কিং কোহলি’ উপাধি। ১৪ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারকে ভারতীয় এই তারকা ব্যাটার মূল্যায়ন করছেন এভাবে, ‘টেস্ট ক্রিকেটের ব্যাগি ব্লু জার্সি প্রথমবার পরেছি ১৪ বছর আগে। সত্যিই বলতে কল্পনা করিনি এই সংস্করণে এতদূর আসতে পারব। এতে অনেক পরীক্ষা দিয়েছি। আমার জীবন তৈরি করে দিয়েছি। যে শিক্ষা পেয়েছি, সেটা আজীবন কাজে লাগাতে পারব।’
২০২৪ সালের ২৯ জুন বার্বাডোজে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে কোহলি বিদায় বলেছিলেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিকে। ফাইনালে ম্যাচজয়ী ফিফটি করে ফাইনালসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের ১১ মাস না পেরোতেই কোহলি বিদায় বললেন টেস্টকে। খেলার মধ্যে শুধু খেলেন ওয়ানডে। যাঁর ফলে খেলার মাঠে অনেক সতীর্থকেই এখন পাবেন না তিনি। ইনস্টাগ্রামে কোহলি লিখেছেন, ‘খেলার মাঠে যাঁদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছি, প্রত্যেক মানুষের প্রতি আমার পূর্ণ শ্রদ্ধা রয়েছে। সব সময় টেস্ট ক্যারিয়ারের দিকে তাকালে আমি সুন্দর একটা হাসি দেব।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের সাড়ে ৮ মাস পর কোহলি জেতেন আরও এক আইসিসি ইভেন্ট। এ বছরের ৯ মার্চ দুবাইয়ে নিউজিল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়ে ভারত জেতে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা। এখনো ওয়ানডে চালিয়ে যাওয়া কোহলি এই সংস্করণে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন তিনবার। ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, ২০১৩ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি—আইসিসির ওয়ানডে সংস্করণের এই তিনটি শিরোপা রয়েছে তাঁর ক্যাবিনেটে।
টেস্ট থেকে অবসরের সিদ্ধান্তের কথা কোহলি জানিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই)—এমন সংবাদ পরশু প্রকাশ করে ক্রিকইনফো। এমনকি ভারতীয় তারকা ব্যাটারের কাছে বিসিসিআই অনুরোধ করেছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে জানা যায়। শেষ পর্যন্ত টেস্ট তো ছেড়েই দিলেন কোহলি। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে তাঁর সমান ৩০ সেঞ্চুরি করেছেন ম্যাথু হেইডেন ও শিবনারায়ণ চন্দরপল।
এ বছরের জানুয়ারিতে সিডনিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলেন কোহলি। সেই ম্যাচের দুই ইনিংসে ১৭ ও ৬ রান করেন তিনি। আর টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি স্যার ডন ব্রাডম্যানের ২৯ সেঞ্চুরির রেকর্ডকে কোহলি পেছনে ফেলেন ২০২৪-২৫ বোর্ডার গাভাস্কার সিরিজেই। পার্থে সিরিজের প্রথম টেস্টে কোহলি ১০০ রান করে অপরাজিত থাকেন। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সবশেষ তিন অঙ্ক সেই ম্যাচেই ছুঁয়েছেন তিনি।
টানা তিনটি টি–টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের তাজা আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল এশিয়া কাপ মিশনে নামছে বাংলাদেশ। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে লিটন দাসের দলের প্রতিপক্ষ হংকং। লক্ষ্য একটাই— ইতিহাস গড়া। তা সামনে রেখে বাংলাদেশ এগোচ্ছে ম্যাচ বাই ম্যাচ ধরে।
১৬ মিনিট আগেবোলারদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স লক্ষ্যটা থেকেছে হাতের নাগালে। ভারত পাওয়ার প্লের মধ্যে নাকি আরও পরে ম্যাচ শেষ করতে পারে সেটাই যেন দেখার অপেক্ষা ছিল। শেষ পর্যন্ত ৫৮ রানের লক্ষ্য পাড়ি দিতে মাত্র ২৭ বল খেলতে হয়েছে তাদের। রান তাড়ায় নেমে এত কম বলে কখনো ম্যাচ শেষ করতে পারেনি ভারত।
২ ঘণ্টা আগে‘যশপ্রীত বুমরা একাদশে থাকলে আমি ধর্মঘটে যাব’—টিভি অনুষ্ঠানে বসে এমনই কথা বলেছিলেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার অজয় জাদেজা। ভারতের টিম ম্যানেজমেন্ট অবশ্য জাদেজার কথা রাখেনি। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ঠিকই খেলিয়েছে বুমরাকে। তাঁর এনে দেওয়া ব্রেকথ্রুর পর ভারতের স্পিন আক্রমণের সামনে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে
৩ ঘণ্টা আগেস্বাভাবিক হতে শুরু করেছে নেপালের কাঠমান্ডুর পরিস্থিতি। এক দিনেরও বেশি সময় বন্ধের পর আজ দুপুরে খুলে দেওয়া হয়েছে কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ফেরার আশায় ক্ষণ গুনছে বাংলাদেশ ফুটবল দল।
৫ ঘণ্টা আগে