প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুরোধে অবসরের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তামিম ইকবাল। বাঁ-হাতি ব্যাটারের এই সংবাদে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন বাংলাদেশের সমর্থকেরা। তাঁর এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাচ্ছেন সকলে।
তামিমের সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। গণভবন থেকে বের হয়ে নিজেও সেটা জানিয়েছেন তামিম। বাংলাদেশের সেরা ওপেনারকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে যান মাশরাফি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সামাজিক মাধ্যমে একটা পোস্ট দিয়েছেন বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক।
মাশরাফি লিখেছেন, ‘আবার দেখা হবে, এ দেখাই শেষ দেখা নয় ইনশা আল্লাহ।’ আর তামিমের ফেরার স্বস্তির বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ‘তা তো অবশ্যই, আমার তো সন্দেহ নেই। অস্বাভাবিকভাবে না যেয়ে স্বাভাবিকভাবে তো ঠিকই ছিল।’
ফেরার সিদ্ধান্ত জানানোর সময় তামিম এক মাসের ছুটির কথা জানিয়েছেন। বিশ্বকাপের আগে এ সময় নিজের ফিটনেসে গুরুত্ব দেবেন বাংলাদেশি ব্যাটার। তাঁর ফেরার বিষয়ে মাশরাফি বলেছেন, ‘সে ফিটনেসের সমস্যা কাটিয়ে উঠুক, বাকিটা পরে দেখা যাবে।’ তামিমের বিষয়ে বললেও নিজের শেয়ার করা পোস্টের বিষয়ে কিছু জানাননি তিনি।
অন্যদিকে সতীর্থকে আবার ফিরে পাবেন বলে ভীষণ খুশি মুশফিকুর রহিম। উইকেটরক্ষক ব্যাটার লিখেছেন, ‘এর চেয়ে ভালো খবর আর হয় না। খুবই খুশি হয়েছি শুনে, মাঠে আমরা আবার একসঙ্গে খেলব। ইনশা আল্লাহ, এটা নতুন এক সূচনা এবং অদূর ভবিষ্যতে আমরা একত্রে আবার বাংলাদেশের গৌরব বয়ে আনব।’
আজ প্রধানমন্ত্রীর গণভবন থেকে বেরিয়ে এসে নিজের সিদ্ধান্তের কথা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন তামিম। এ সময় বাঁ-হাতি ব্যাটারের সঙ্গে ছিলেন মাশরাফি, তাঁর স্ত্রী আয়েশা ইকবাল ও নাজমুল হাসান পাপন। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেই শেষ করেননি তিনি। সামাজিকমাধ্যমেও পোস্ট দিয়েছেন বাংলাদেশের হয়ে এখন পর্যন্ত একমাত্র ১৫ হাজারের বেশি রান করা ব্যাটার। তিনি লিখেছেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে না বলতে পারিনি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুরোধে অবসরের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তামিম ইকবাল। বাঁ-হাতি ব্যাটারের এই সংবাদে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন বাংলাদেশের সমর্থকেরা। তাঁর এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাচ্ছেন সকলে।
তামিমের সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। গণভবন থেকে বের হয়ে নিজেও সেটা জানিয়েছেন তামিম। বাংলাদেশের সেরা ওপেনারকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে যান মাশরাফি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সামাজিক মাধ্যমে একটা পোস্ট দিয়েছেন বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক।
মাশরাফি লিখেছেন, ‘আবার দেখা হবে, এ দেখাই শেষ দেখা নয় ইনশা আল্লাহ।’ আর তামিমের ফেরার স্বস্তির বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ‘তা তো অবশ্যই, আমার তো সন্দেহ নেই। অস্বাভাবিকভাবে না যেয়ে স্বাভাবিকভাবে তো ঠিকই ছিল।’
ফেরার সিদ্ধান্ত জানানোর সময় তামিম এক মাসের ছুটির কথা জানিয়েছেন। বিশ্বকাপের আগে এ সময় নিজের ফিটনেসে গুরুত্ব দেবেন বাংলাদেশি ব্যাটার। তাঁর ফেরার বিষয়ে মাশরাফি বলেছেন, ‘সে ফিটনেসের সমস্যা কাটিয়ে উঠুক, বাকিটা পরে দেখা যাবে।’ তামিমের বিষয়ে বললেও নিজের শেয়ার করা পোস্টের বিষয়ে কিছু জানাননি তিনি।
অন্যদিকে সতীর্থকে আবার ফিরে পাবেন বলে ভীষণ খুশি মুশফিকুর রহিম। উইকেটরক্ষক ব্যাটার লিখেছেন, ‘এর চেয়ে ভালো খবর আর হয় না। খুবই খুশি হয়েছি শুনে, মাঠে আমরা আবার একসঙ্গে খেলব। ইনশা আল্লাহ, এটা নতুন এক সূচনা এবং অদূর ভবিষ্যতে আমরা একত্রে আবার বাংলাদেশের গৌরব বয়ে আনব।’
আজ প্রধানমন্ত্রীর গণভবন থেকে বেরিয়ে এসে নিজের সিদ্ধান্তের কথা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন তামিম। এ সময় বাঁ-হাতি ব্যাটারের সঙ্গে ছিলেন মাশরাফি, তাঁর স্ত্রী আয়েশা ইকবাল ও নাজমুল হাসান পাপন। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেই শেষ করেননি তিনি। সামাজিকমাধ্যমেও পোস্ট দিয়েছেন বাংলাদেশের হয়ে এখন পর্যন্ত একমাত্র ১৫ হাজারের বেশি রান করা ব্যাটার। তিনি লিখেছেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে না বলতে পারিনি।’
গত জুনে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটির দ্বিতীয়ার্ধ দেরিতে শুরু হওয়ায় শাস্তির মুখে পড়েছে বাফুফে। তাদের ১৫০০ ডলার (প্রায় দুই লাখ টাকা) জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৫ ঘণ্টা আগে১১০ রানে অলআউট হয়ে কার্যত ম্যাচের প্রথমার্ধেই ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল পাকিস্তান। মিরপুর শেরেবাংলার উইকেটে নিজেদের মেলে ধরতে ব্যর্থ সফরকারী ব্যাটাররা। ম্যাচ হারের পর তাই সফরকারী দলের যত ক্ষোভ উইকেট নিয়ে। পাকিস্তান অধিনায়ক তো বলেই দিলেন, বাংলাদেশে এসে ভালো উইকেট আশা করা যায় না!
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ দেখতে আজ মিরপুর শেরেবাংলার গ্যালারিতে হাজির হয়েছিলেন অনেক নামীদামি ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও।
৬ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে অল্প রানে আটকে রেখে জয়ের অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। ব্যাটাররাও নিজেদের কাজ সারলেন দারুণভাবে। পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি আর তাওহীদ হৃদয়ের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ২৭ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে বড় জয় পেল বাংলাদেশ। ৯ বছর বেশি সময় পর পাকিস্তানের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচ
৭ ঘণ্টা আগে