ক্রীড়া ডেস্ক
এশিয়া কাপে ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স কিংবা নেতৃত্ব–সবদিক থেকেই চূড়ান্ত ব্যর্থ ছিলেন সালমান আলী আগা। তাতে বেশ বিতর্কের মুখে পড়েন এই ব্যাটার। কিন্তু সংস্করণ বদলে যেতেই যেন ব্যাট হাতে চেনা রূপ ফিরে পেলেন সালমান। লাহোর টেস্টের প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির খুব কাছে ছিলেন এই ব্যাটার।
যদিও সালমানকে মাঠ ছাড়লে হলো আক্ষেপ নিয়ে। শেষ ব্যাটার হিসেবে ৯৩ রানে আউট হন তিনি। ৫২ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিনে ব্যাট করতে নেমেছিলেন সালমান। তাঁর আক্ষেপের দিনে হতাশ করেছে নিচের সারির ব্যাটাররাও। ৩১৩ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে স্বাগতিকরা। দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই হুড়মুড়িয়ে পড়ে তাদের ব্যাটিং লাইন। স্কোরবোর্ডে যোগ করতে পেরেছে আর মাত্র ৬৫ রান। শেষ ১৬ রানে ৫ ব্যাটারকে হারায় পাকিস্তান। তাদের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৩৭৮ রানে।
প্রথম দিন শেষে সালমানের সঙ্গে ৬২ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। আগের দিনের থেকে আর মাত্র ১৩ রান করে সেনুরান মুথুসামির বলে আউট হন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। সালমানের সমান ৯৩ রান করে ফেরেন ইমাম উল হক। শান মাসুদের অবদান ৭৬ রান। দলীয় ২ রানে আব্দুল্লাহ শফিকের বিদায়ের পর দ্বিতীয় উইকেটে ইমামকে নিয়ে ১৬১ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক।
১৯৯ রানে সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা খায় পাকিস্তান। এ সময় ইমাম, সৌদ শাকিল ও বাবর আজমকে হারায় দলটি। বাবর করেন ২৩ রান। রানের খাতা খুলতে পারেননি শাকিল। বড় সংগ্রহের পথে থাকা পাকিস্তানকে ৪০০ রানের আগে অলআউট করার পথে সবচেয়ে বড় অবদান মুথুসামির। ১১৭ রানে ৬ উইকেট নিয়ে এই ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা বোলার তিনি। আগের ৫ টেস্টের ৮ ইনিংসে তাঁর নামের পাশে ছিল ১১ উইকেট। এছাড়া ৭৮ রান খরচায় ২ ব্যাটারকে ফেরান প্রেনেলান সুবরায়েন। জবাব দিতে নেমে প্রথম সেশন শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ বিনা উইকেটে ১০ রান। এইডেন মার্করাম ৫ ও রায়ান রিকেলটন ৪ রান নিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতির পর ব্যাট করতে নামবেন।
এশিয়া কাপে ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স কিংবা নেতৃত্ব–সবদিক থেকেই চূড়ান্ত ব্যর্থ ছিলেন সালমান আলী আগা। তাতে বেশ বিতর্কের মুখে পড়েন এই ব্যাটার। কিন্তু সংস্করণ বদলে যেতেই যেন ব্যাট হাতে চেনা রূপ ফিরে পেলেন সালমান। লাহোর টেস্টের প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির খুব কাছে ছিলেন এই ব্যাটার।
যদিও সালমানকে মাঠ ছাড়লে হলো আক্ষেপ নিয়ে। শেষ ব্যাটার হিসেবে ৯৩ রানে আউট হন তিনি। ৫২ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিনে ব্যাট করতে নেমেছিলেন সালমান। তাঁর আক্ষেপের দিনে হতাশ করেছে নিচের সারির ব্যাটাররাও। ৩১৩ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে স্বাগতিকরা। দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই হুড়মুড়িয়ে পড়ে তাদের ব্যাটিং লাইন। স্কোরবোর্ডে যোগ করতে পেরেছে আর মাত্র ৬৫ রান। শেষ ১৬ রানে ৫ ব্যাটারকে হারায় পাকিস্তান। তাদের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৩৭৮ রানে।
প্রথম দিন শেষে সালমানের সঙ্গে ৬২ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। আগের দিনের থেকে আর মাত্র ১৩ রান করে সেনুরান মুথুসামির বলে আউট হন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। সালমানের সমান ৯৩ রান করে ফেরেন ইমাম উল হক। শান মাসুদের অবদান ৭৬ রান। দলীয় ২ রানে আব্দুল্লাহ শফিকের বিদায়ের পর দ্বিতীয় উইকেটে ইমামকে নিয়ে ১৬১ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক।
১৯৯ রানে সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা খায় পাকিস্তান। এ সময় ইমাম, সৌদ শাকিল ও বাবর আজমকে হারায় দলটি। বাবর করেন ২৩ রান। রানের খাতা খুলতে পারেননি শাকিল। বড় সংগ্রহের পথে থাকা পাকিস্তানকে ৪০০ রানের আগে অলআউট করার পথে সবচেয়ে বড় অবদান মুথুসামির। ১১৭ রানে ৬ উইকেট নিয়ে এই ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা বোলার তিনি। আগের ৫ টেস্টের ৮ ইনিংসে তাঁর নামের পাশে ছিল ১১ উইকেট। এছাড়া ৭৮ রান খরচায় ২ ব্যাটারকে ফেরান প্রেনেলান সুবরায়েন। জবাব দিতে নেমে প্রথম সেশন শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ বিনা উইকেটে ১০ রান। এইডেন মার্করাম ৫ ও রায়ান রিকেলটন ৪ রান নিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতির পর ব্যাট করতে নামবেন।
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
১৪ মিনিট আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
১৮ মিনিট আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
২৪ মিনিট আগেইব্রাহিম জাদরান ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল আফগানিস্তান। মাঝের ওভারে ধাক্কা খেলেও সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সামনে ২৯৩ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করিয়েছে হাশমতউল্লাহ শাহিদির দল। অর্থাৎ সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ২৯৪ রান।
২ ঘণ্টা আগে