নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলের সেরা ইনিংসটি খেলেছেন অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস। ছোট ছোট ইনিংসে খেলে অবদান রেখেছেন কয়েকজন ব্যাটারই। যার সৌজন্যে ধর্মশালায় দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে ২৪৬ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে নেদারল্যান্ডস।
হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে বৃষ্টির কারণে দুই ঘণ্টা পরে শুরু হয় দক্ষিণ আফ্রিকা-নেদারল্যান্ডসের বিশ্বকাপ ম্যাচ। অর্থাৎ আড়াইটার ম্যাচ বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৪টায় শুরু হয়। ডিএলএস মেথডে ম্যাচের পরিধিও কমে আসে ৪৩ ওভারে। আবহাওয়া ও কন্ডিশন বিবেচনায় টস জিতে নেদারল্যান্ডসকে আগেই ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা।
পেস বোলাররাও পাচ্ছিলেন উইকেট থেকে গতির সহায়তা। কাগিসো রাবাদা-মার্কো ইয়ানসেনরা গতির ঝড়ে শুরুতেই এলোমেলো করে দেন নেদারল্যান্ডসের টপ অর্ডার। ডাচদের ৫০ রানে ৪ উইকেট তুলে নিয়েছেন প্রোটিয়া বোলাররা।
দুই ওপেনার—বিক্রমজিত সিংহ ২ ও ম্যাক্স ও’ডাউড ফেরেন ১৮ রানে। তিন নম্বরে নেমে কলিন আকেরম্যান ১২ এবং চারে নেমে ২ রানে আউট হয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটার বাস ডি লিড। তখন ম্যাচের পরিস্থিতি বিবেচনায় দুই শ রান করাও যেন কঠিন ব্যাপার ছিল নেদারল্যান্ডসের। দ্রুত উইকেট হারিয়ে রান তোলার হারও কমে আসে ডাচদের।
পঞ্চম উইকেটে সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেখট ও তেজা নিদামানুরু চাপ সামলানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তাঁদের জুটি বড় হতে দেননি লুঙ্গি এনগিদি। এঙ্গেলব্রেখটকে ক্যাচে ফিরিয়ে ৩১ বলে ৩২ রানের জুটি ভাঙেন এই পেসার। ষষ্ঠ উইকেটে নিদামানুরুকে নিয়ে ৩০ রানের জুটি গড়েছিলেন এডওয়ার্ডস। ২৭ তম ওভারে নিদামানুরুকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে এই জুটি ভাঙেন ইয়ানেসন। তখন ডাচদের স্কোর ৬ উইকেটে মাত্র ১১২ রান।
তবে লোয়ার অর্ডার ব্যাটারদের সঙ্গে নিয়ে রানের গতি বাড়াতে থাকেন এডওয়ার্ডস। সপ্তম উইকেটে লোগান ফন বিকের সঙ্গে ২৮ রানের আরেকটি জুটি গড়েন ডাচ অধিনায়ক। ১০ রানে বিককে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু দেন কেশভ মহারাজ।
এরপর রীতিমতো ঝড় তোলেন ডাচ ব্যাটাররা। অষ্টম উইকেটে রোয়েলফ ফন ডান মারউইকে নিয়ে ৩৭ বলে ৬৪ রানের দুর্দান্ত একটি জুটি গড়েন এডওয়ার্ডস। ১৯ বলে ২৯ রান করে ফেরেন মারউই। তবে অসাধারণ ব্যাটিংয়ে ১৪ তম ওয়ানডে ফিফটি তুলে নিয়েছেন এডওয়ার্ডস।
নবম উইকেটে আরিয়ান দত্তকে নিয়ে ১৯ বলে ৪১ রানের আরেকটি দুর্দান্ত জুটি গড়েছিলেন এডওয়ার্ডস। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে দলের সম্মানজনক স্কোরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন আরিয়ান। ৬৯ বলে ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন এডওয়ার্ডস। তাঁর ইনিংসে ছিল ১০টি চার ও একটি ছয়ের বাউন্ডারি। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের মধ্যে ইয়ানসেন, রাবাদা ও এনগিদি ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
দলের সেরা ইনিংসটি খেলেছেন অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস। ছোট ছোট ইনিংসে খেলে অবদান রেখেছেন কয়েকজন ব্যাটারই। যার সৌজন্যে ধর্মশালায় দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে ২৪৬ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে নেদারল্যান্ডস।
হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে বৃষ্টির কারণে দুই ঘণ্টা পরে শুরু হয় দক্ষিণ আফ্রিকা-নেদারল্যান্ডসের বিশ্বকাপ ম্যাচ। অর্থাৎ আড়াইটার ম্যাচ বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৪টায় শুরু হয়। ডিএলএস মেথডে ম্যাচের পরিধিও কমে আসে ৪৩ ওভারে। আবহাওয়া ও কন্ডিশন বিবেচনায় টস জিতে নেদারল্যান্ডসকে আগেই ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা।
পেস বোলাররাও পাচ্ছিলেন উইকেট থেকে গতির সহায়তা। কাগিসো রাবাদা-মার্কো ইয়ানসেনরা গতির ঝড়ে শুরুতেই এলোমেলো করে দেন নেদারল্যান্ডসের টপ অর্ডার। ডাচদের ৫০ রানে ৪ উইকেট তুলে নিয়েছেন প্রোটিয়া বোলাররা।
দুই ওপেনার—বিক্রমজিত সিংহ ২ ও ম্যাক্স ও’ডাউড ফেরেন ১৮ রানে। তিন নম্বরে নেমে কলিন আকেরম্যান ১২ এবং চারে নেমে ২ রানে আউট হয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটার বাস ডি লিড। তখন ম্যাচের পরিস্থিতি বিবেচনায় দুই শ রান করাও যেন কঠিন ব্যাপার ছিল নেদারল্যান্ডসের। দ্রুত উইকেট হারিয়ে রান তোলার হারও কমে আসে ডাচদের।
পঞ্চম উইকেটে সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেখট ও তেজা নিদামানুরু চাপ সামলানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তাঁদের জুটি বড় হতে দেননি লুঙ্গি এনগিদি। এঙ্গেলব্রেখটকে ক্যাচে ফিরিয়ে ৩১ বলে ৩২ রানের জুটি ভাঙেন এই পেসার। ষষ্ঠ উইকেটে নিদামানুরুকে নিয়ে ৩০ রানের জুটি গড়েছিলেন এডওয়ার্ডস। ২৭ তম ওভারে নিদামানুরুকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে এই জুটি ভাঙেন ইয়ানেসন। তখন ডাচদের স্কোর ৬ উইকেটে মাত্র ১১২ রান।
তবে লোয়ার অর্ডার ব্যাটারদের সঙ্গে নিয়ে রানের গতি বাড়াতে থাকেন এডওয়ার্ডস। সপ্তম উইকেটে লোগান ফন বিকের সঙ্গে ২৮ রানের আরেকটি জুটি গড়েন ডাচ অধিনায়ক। ১০ রানে বিককে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু দেন কেশভ মহারাজ।
এরপর রীতিমতো ঝড় তোলেন ডাচ ব্যাটাররা। অষ্টম উইকেটে রোয়েলফ ফন ডান মারউইকে নিয়ে ৩৭ বলে ৬৪ রানের দুর্দান্ত একটি জুটি গড়েন এডওয়ার্ডস। ১৯ বলে ২৯ রান করে ফেরেন মারউই। তবে অসাধারণ ব্যাটিংয়ে ১৪ তম ওয়ানডে ফিফটি তুলে নিয়েছেন এডওয়ার্ডস।
নবম উইকেটে আরিয়ান দত্তকে নিয়ে ১৯ বলে ৪১ রানের আরেকটি দুর্দান্ত জুটি গড়েছিলেন এডওয়ার্ডস। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে দলের সম্মানজনক স্কোরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন আরিয়ান। ৬৯ বলে ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন এডওয়ার্ডস। তাঁর ইনিংসে ছিল ১০টি চার ও একটি ছয়ের বাউন্ডারি। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের মধ্যে ইয়ানসেন, রাবাদা ও এনগিদি ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
১ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৩ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে লম্বা সময় ধরে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলছে না ভারত-পাকিস্তান। সেই দ্বন্দ্বের আঁচ পড়ে ক্রিকেটারদের মধ্যেও। বন্ধুত্বের আড়ালে উঠে আসে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের ঘটনা। তেমনই এক ঘটনা শোনালেন ভারতের সাবেক পেসার ইরফান পাঠান। ২০০৬ সালে করাচি থেকে লাহোরে যাওয়ার সময় পাকিস্তানের সাবেক অলরাউন্ডা
৫ ঘণ্টা আগে