বাংলাদেশের হারলেই ‘অজুহাতের’ শেষ থাকে না খেলোয়াড় থেকে শুরু করে টিম ম্যানেজমেন্টের।
হারার আগেই যেন খোঁড়া যুক্তি ঠিক করে রাখেন তারা। কখনো পিচের দোষ, কখনো প্রতিকূল কন্ডিশনের দোষ, কখনো বড় তারকাকে না পাওয়ার হতাশা আবার কখনো ১০-২০ রান কম হওয়ার আক্ষেপ। এমনকি ছক্কা মারতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে ধরা পড়লেও দায় দেন প্রতিপক্ষের সাড়ে ৬ ফুট লম্বা ফিল্ডারের! অথচ একই মাঠে, একই কন্ডিশনে, একই দিনে অন্য দল ঠিকই তাদের স্বাভাবিক খেলা খেলছে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আজও ‘গো-হারা’ হেরেছে বাংলাদেশ। আবুধাবিতে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে গুটিয়ে গেছে মাত্র ৮৪ রানে। নিজেদের বিশ্বকাপ ইতিহাসে এটি বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। এর আগে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৭০ ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৮৩ রানে অলআউট হয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-মুশফিকুর রহিমরা।
সেই আবুধাবিতেই রাতের ম্যাচে রানের পাহাড় গড়েছে পাকিস্তান। অধিনায়ক বাবর আজম ও কিপার-ব্যাটার রিজওয়ানের ফিফটিতে নামিবিয়ার বিপক্ষে ১৮৯ রান তুলেছে পাকিস্তানিরা। এবারের বিশ্বকাপে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। এর আগে শারজায় স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ১৯০ রান করেছিল আফগানিস্তান।
অথচ পাকিস্তানের ইনিংসের ১০ ওভার শেষে সংগ্রহ ছিল ৫৯, রান রেট ৬-এরও কম। পাওয়ার প্লেতেও মাত্র ২৯ রান তুলতে পেরেছেন বাবর ও রিজওয়ান। কিন্তু একটিবারের জন্য তাঁদের ঘাবড়াতে দেখা যায়নি। দ্রুত রান তোলার তাড়নায় আজেবাজে শটও খেলেননি কেউ।
নিজেদের ওপর প্রবল আস্থা ছিল বলেই শুরুর ১০ ওভার থিতু হয়েছেন বাবর-রিজওয়ান। হাতে সব কটি উইকেট থাকায় এরপর চালিয়ে খেলতে একটুও দ্বিধা করেননি তারা। যে পাকিস্তান ইনিংসের অর্ধেক পুরো হওয়ার পর তুলেছিল মাত্র ৫৯, সে দলটিই শেষ অর্ধে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে তুলেছে ১৩০ রান!
পাকিস্তানের রিজওয়ান একই মেরেছেন চারটি ছক্কা। আর পুরো বাংলাদেশ দল মেরেছে একটিমাত্র ছক্কা! সেটিও ইনিংসের ১৮ তম ওভারে গিয়ে। নামিবিয়ার মতো নবাগত দলও পাকিস্তানের ভয়ংকর বোলিং লাইন আপের বিপক্ষে প্রথম ছক্কা মেরেছে ষষ্ঠ ওভারে।
পাকিস্তানের মতো শুরুর ১০ ওভারে রান না পেলে নিশ্চিতভাবেই ‘প্যানিক’ করত বাংলাদেশ। এরপর টপাটপ উইকেট হারিয়ে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ত তাদের ইনিংস। হয়তো ১০০ ছুঁতেই উঠে যেত নাভিশ্বাস। তারপর বিব্রতকর হার। আর ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে ‘হাজারটা’ অজুহাত।
মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকদের খেলায় হতাশ হয়ে এক ক্রিকেটপ্রেমী তাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিখেই ফেলেছেন, ‘ওরা শুধু মেয়াদোত্তীর্ণ মলম লাগাতে শিখেছে, অন্যদের দেখেও শিখতে পারেনি।’
বাংলাদেশের হারলেই ‘অজুহাতের’ শেষ থাকে না খেলোয়াড় থেকে শুরু করে টিম ম্যানেজমেন্টের।
হারার আগেই যেন খোঁড়া যুক্তি ঠিক করে রাখেন তারা। কখনো পিচের দোষ, কখনো প্রতিকূল কন্ডিশনের দোষ, কখনো বড় তারকাকে না পাওয়ার হতাশা আবার কখনো ১০-২০ রান কম হওয়ার আক্ষেপ। এমনকি ছক্কা মারতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে ধরা পড়লেও দায় দেন প্রতিপক্ষের সাড়ে ৬ ফুট লম্বা ফিল্ডারের! অথচ একই মাঠে, একই কন্ডিশনে, একই দিনে অন্য দল ঠিকই তাদের স্বাভাবিক খেলা খেলছে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আজও ‘গো-হারা’ হেরেছে বাংলাদেশ। আবুধাবিতে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে গুটিয়ে গেছে মাত্র ৮৪ রানে। নিজেদের বিশ্বকাপ ইতিহাসে এটি বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। এর আগে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৭০ ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৮৩ রানে অলআউট হয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-মুশফিকুর রহিমরা।
সেই আবুধাবিতেই রাতের ম্যাচে রানের পাহাড় গড়েছে পাকিস্তান। অধিনায়ক বাবর আজম ও কিপার-ব্যাটার রিজওয়ানের ফিফটিতে নামিবিয়ার বিপক্ষে ১৮৯ রান তুলেছে পাকিস্তানিরা। এবারের বিশ্বকাপে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। এর আগে শারজায় স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ১৯০ রান করেছিল আফগানিস্তান।
অথচ পাকিস্তানের ইনিংসের ১০ ওভার শেষে সংগ্রহ ছিল ৫৯, রান রেট ৬-এরও কম। পাওয়ার প্লেতেও মাত্র ২৯ রান তুলতে পেরেছেন বাবর ও রিজওয়ান। কিন্তু একটিবারের জন্য তাঁদের ঘাবড়াতে দেখা যায়নি। দ্রুত রান তোলার তাড়নায় আজেবাজে শটও খেলেননি কেউ।
নিজেদের ওপর প্রবল আস্থা ছিল বলেই শুরুর ১০ ওভার থিতু হয়েছেন বাবর-রিজওয়ান। হাতে সব কটি উইকেট থাকায় এরপর চালিয়ে খেলতে একটুও দ্বিধা করেননি তারা। যে পাকিস্তান ইনিংসের অর্ধেক পুরো হওয়ার পর তুলেছিল মাত্র ৫৯, সে দলটিই শেষ অর্ধে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে তুলেছে ১৩০ রান!
পাকিস্তানের রিজওয়ান একই মেরেছেন চারটি ছক্কা। আর পুরো বাংলাদেশ দল মেরেছে একটিমাত্র ছক্কা! সেটিও ইনিংসের ১৮ তম ওভারে গিয়ে। নামিবিয়ার মতো নবাগত দলও পাকিস্তানের ভয়ংকর বোলিং লাইন আপের বিপক্ষে প্রথম ছক্কা মেরেছে ষষ্ঠ ওভারে।
পাকিস্তানের মতো শুরুর ১০ ওভারে রান না পেলে নিশ্চিতভাবেই ‘প্যানিক’ করত বাংলাদেশ। এরপর টপাটপ উইকেট হারিয়ে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ত তাদের ইনিংস। হয়তো ১০০ ছুঁতেই উঠে যেত নাভিশ্বাস। তারপর বিব্রতকর হার। আর ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে ‘হাজারটা’ অজুহাত।
মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকদের খেলায় হতাশ হয়ে এক ক্রিকেটপ্রেমী তাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিখেই ফেলেছেন, ‘ওরা শুধু মেয়াদোত্তীর্ণ মলম লাগাতে শিখেছে, অন্যদের দেখেও শিখতে পারেনি।’
ছেলেদের ফুটবলে ব্রাজিল পাঁচবার বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হলেও সবশেষ শিরোপা জিতেছে ২০০২ সালে। পরের ২৪ বছরে বলার মতো সাফল্য বলতে ২০১৯ কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়। ছেলেদের ফুটবলে ব্রাজিল যেখানে ধুঁকছে, সেখানে তাদের নারী ফুটবলাররা খেলছেন দাপট দেখিয়ে। উরুগুয়েকে বিধ্বস্ত করে ফের নারী কোপা আমেরিকার ফাইনালে উঠল
৩৩ মিনিট আগেবাংলাদেশ দলের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীন জাতীয় দলে গত ডিসেম্বরে যুক্ত হওয়ার পর গত আট মাসে মুদ্রার দুটি পিঠই দেখে ফেলেছেন। জাতীয় দলের ধারাবাহিক ব্যর্থতায় সালাহ উদ্দীন সমালোচিত হয়েছেন। অথচ ঘরোয়া ক্রিকেটের সাফল্যে তিনি এত দিন শুধু প্রশংসা পেয়ে অভ্যস্ত ছিলেন। এসব নিয়েই গতকাল মাস্কো...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের হয়ে ৩৭ বছর পর ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিলেন দুই সাঁতারু মাহফিজুর রহমান সাগর ও নাজমুল হক হিমেল। এ যাত্রায় তাঁদের সঙ্গ দিয়েছেন কলকাতার দুজন সাঁতারু। চার জন মিলে ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিতে সময় লেগেছে ১২ ঘণ্টা ১০ মিনিট।
১৩ ঘণ্টা আগেসাকিব-মাশরাফিদের সৌজন্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট হামাগুড়ি থেকে উঠে দাঁড়াতে শিখেছে। শিখেছে দৌড়াতে। ‘পঞ্চপাণ্ডব’ বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন ভিন্ন উচ্চতায়। তাঁদের সবার ক্যারিয়ার প্রায় শেষ। মাশরাফি বিন মর্তুজা, তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে। মুশফিকুর রহিম খেলছেন শুধু
১৩ ঘণ্টা আগে