বিশ্বকাপে আজ নিজেদের প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া আর দক্ষিণ আফ্রিকা। আবুধাবিতে এই ম্যাচ দিয়েই শুরু হচ্ছে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভ পর্ব। এই সংস্করণের বিশ্বকাপে দুই দলের অতীত ইতিহাস অবশ্য খুব বেশি সমৃদ্ধ নয়। ওয়ানডে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। তবে একটা অপূর্ণতা নিশ্চয়ই তাদের তাড়া করে বেড়ায়, এখনো জিততে পারেনি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপা।
বিশ্ব আসরের সবচেয়ে সফল দলটি এবার নিজেদের ইতিহাস পাল্টাতে উন্মুখ হয়ে আছে। অস্ট্রেলিয়ার সাবেকরাও এবার অ্যারন ফিঞ্চ-ডেভিড ওয়ার্নারদের হাতে শিরোপা দেখার আশা করছেন। সাবেক অস্ট্রেলিয়ান গতিতারকা ব্রেট লি আছেন সেই দলে। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণের প্রথম শিরোপাটা আরব আমিরাতেই ফিঞ্চরা উঁচিয়ে ধরবেন বলে আশা করছেন শেন ওয়ার্ন। এই লেগ স্পিন জাদুকরের মতে, সম্প্রতি নিজের সেরা ফর্মে না থাকলেও টুর্নামেন্ট রাঙাতে পারেন ওয়ার্নার। অস্ট্রেলিয়া অবশ্য তাকিয়ে থাকবে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের দিকেও। আমিরাতে আইপিএলের দ্বিতীয় অংশে ব্যাটিংয়ে দারুণ ধারাবাহিকতা দেখিয়েছেন। রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে খেলেছেন কয়েকটি ম্যাচজয়ী ইনিংস।
তবে অস্ট্রেলিয়ার এই সংস্করণের পরিসংখ্যান অবশ্য খুব একটা আশাজাগানিয়া নয়। নিজেদের সর্বশেষ ১০ ম্যাচের ৮টিতেই হেরেছে তারা। শেষ চারটি সিরিজের একটিও জিততে পারেনি টানা তিনবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। বিশ্বকাপ সামনে রেখে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচের শেষটিতে ভারতের কাছে পাত্তাই পায়নি অজিরা। আগের ছয় আসরে একবার ফাইনাল খেললেও সেখানে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে শিরোপার স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছে।
আইসিসির যেকোনো ইভেন্টে সব সময় সমীহজাগানিয়া দল দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে অস্ট্রেলিয়ার মতো এই সংস্করণের বিশ্বকাপে এখনো সেভাবে নিজেদের আত্মপ্রকাশ ঘটাতে পারেনি তারা। এবার যেকোনো মূল্যে নিজেদের ছাড়িয়ে যেতে চান কুইন্টন ডি কক-কাগিসো রাবাদারা। বিশ্বকাপের আগে প্রোটিয়াদের পারফরম্যান্স অস্ট্রেলিয়ার বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছে। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানও আশাবাদী করতে পারে প্রোটিয়াদের। সর্বশেষ ১০ টি-টোয়েন্টির ৯টিতেই জয় নিয়ে ফিরেছে টেম্ভা বাভুমার দল। বিশ্বকাপের দুটি প্রস্তুতি ম্যাচেও নিজেদের সামর্থ্যের জানান দিয়েছেন রাসি ফন ডার ডুসেনরা। তবে বড় মঞ্চে ‘চোক’ করার অতীত ইতিহাস অবশ্য তাতে মুছে যাচ্ছে না। বড় মঞ্চে প্রোটিয়াদের সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ যে নিজেরাই!
বিশ্বকাপে মাত্র একবারই মুখোমুখি হয়েছিল দুই দল। ২০১২ সালে সেই লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসেছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে দুই দলের আক্ষেপ ওই একটাই—কখনো বিশ্বকাপ জিততে না পারা। এবার সেই গেরো খুলবে কি?
বিশ্বকাপে আজ নিজেদের প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া আর দক্ষিণ আফ্রিকা। আবুধাবিতে এই ম্যাচ দিয়েই শুরু হচ্ছে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভ পর্ব। এই সংস্করণের বিশ্বকাপে দুই দলের অতীত ইতিহাস অবশ্য খুব বেশি সমৃদ্ধ নয়। ওয়ানডে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। তবে একটা অপূর্ণতা নিশ্চয়ই তাদের তাড়া করে বেড়ায়, এখনো জিততে পারেনি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপা।
বিশ্ব আসরের সবচেয়ে সফল দলটি এবার নিজেদের ইতিহাস পাল্টাতে উন্মুখ হয়ে আছে। অস্ট্রেলিয়ার সাবেকরাও এবার অ্যারন ফিঞ্চ-ডেভিড ওয়ার্নারদের হাতে শিরোপা দেখার আশা করছেন। সাবেক অস্ট্রেলিয়ান গতিতারকা ব্রেট লি আছেন সেই দলে। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণের প্রথম শিরোপাটা আরব আমিরাতেই ফিঞ্চরা উঁচিয়ে ধরবেন বলে আশা করছেন শেন ওয়ার্ন। এই লেগ স্পিন জাদুকরের মতে, সম্প্রতি নিজের সেরা ফর্মে না থাকলেও টুর্নামেন্ট রাঙাতে পারেন ওয়ার্নার। অস্ট্রেলিয়া অবশ্য তাকিয়ে থাকবে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের দিকেও। আমিরাতে আইপিএলের দ্বিতীয় অংশে ব্যাটিংয়ে দারুণ ধারাবাহিকতা দেখিয়েছেন। রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে খেলেছেন কয়েকটি ম্যাচজয়ী ইনিংস।
তবে অস্ট্রেলিয়ার এই সংস্করণের পরিসংখ্যান অবশ্য খুব একটা আশাজাগানিয়া নয়। নিজেদের সর্বশেষ ১০ ম্যাচের ৮টিতেই হেরেছে তারা। শেষ চারটি সিরিজের একটিও জিততে পারেনি টানা তিনবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। বিশ্বকাপ সামনে রেখে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচের শেষটিতে ভারতের কাছে পাত্তাই পায়নি অজিরা। আগের ছয় আসরে একবার ফাইনাল খেললেও সেখানে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে শিরোপার স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছে।
আইসিসির যেকোনো ইভেন্টে সব সময় সমীহজাগানিয়া দল দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে অস্ট্রেলিয়ার মতো এই সংস্করণের বিশ্বকাপে এখনো সেভাবে নিজেদের আত্মপ্রকাশ ঘটাতে পারেনি তারা। এবার যেকোনো মূল্যে নিজেদের ছাড়িয়ে যেতে চান কুইন্টন ডি কক-কাগিসো রাবাদারা। বিশ্বকাপের আগে প্রোটিয়াদের পারফরম্যান্স অস্ট্রেলিয়ার বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছে। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানও আশাবাদী করতে পারে প্রোটিয়াদের। সর্বশেষ ১০ টি-টোয়েন্টির ৯টিতেই জয় নিয়ে ফিরেছে টেম্ভা বাভুমার দল। বিশ্বকাপের দুটি প্রস্তুতি ম্যাচেও নিজেদের সামর্থ্যের জানান দিয়েছেন রাসি ফন ডার ডুসেনরা। তবে বড় মঞ্চে ‘চোক’ করার অতীত ইতিহাস অবশ্য তাতে মুছে যাচ্ছে না। বড় মঞ্চে প্রোটিয়াদের সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ যে নিজেরাই!
বিশ্বকাপে মাত্র একবারই মুখোমুখি হয়েছিল দুই দল। ২০১২ সালে সেই লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসেছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে দুই দলের আক্ষেপ ওই একটাই—কখনো বিশ্বকাপ জিততে না পারা। এবার সেই গেরো খুলবে কি?
সংবাদ সম্মেলনে এত সাংবাদিক দেখে খুব অবাকই হয়েছেন সিঙ্গাপুর কোচ সুতোমু ওগুরা। টের পেয়েছেন উত্তাপও। তবে খেলাটা যেহেতু মাঠে হবে, তাই তাঁর পুরো মনোযোগ ৯০ মিনিটের ম্যাচ ঘিরেই। একইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন বাংলাদেশকেও। কারণ তাঁর দল এখানে ট্যুরিস্ট (পর্যটক) হিসেবে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেবড় মঞ্চে কীভাবে পারফর্ম করতে হয়, সেটা অস্ট্রেলিয়া ভালো করেই জানে। ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ— একমাত্র দল হিসেবে আইসিসির সব টুর্নামেন্ট জিতে চক্রপূরণ করেছে অজিরা। তবে এবার গল্পটা ভিন্ন হবে বলে মনে করেন দক্ষিণ আফ্রিকার লুঙ্গি এনগিদি।
৪ ঘণ্টা আগেশিলংয়ের মতো ঢাকায়ও দেখা গেল একই দৃশ্য। কোচ হাভিয়ের কাবরেরার সঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে এলেন অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। কিন্তু মার্চে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে এক মিনিটও খেলার সুযোগ পাননি। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি কি আবারও হবে?
৪ ঘণ্টা আগেতিন বছরের বেশি সময় বাংলাদেশের কোচের দায়িত্বে আছেন হাভিয়ের কাবরেরা। যদিও সাফল্যের পাল্লা খুব বেশি ভারী নয়। ৩১ ম্যাচে ডাগআউটে থেকে মাত্র ৯ ম্যাচে জয় পেয়েছেন। তাঁর কৌশল বরাবরই সমালোচনার জন্ম দেয় সমর্থকদের মধ্যে। তবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) আস্থা হারাননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে