প্রতিপক্ষকে দুই শতাধিক রানের লক্ষ্য দিয়ে ২ উইকেট যেকোনো বোলারই পেতে পারেন। লক্ষ্য বড় দেওয়ায় এমনকি কোনো বোলার এর চেয়েও বেশি উইকেট পেতে পারেন। প্রতিপক্ষের ব্যাটাররা মারতে গিয়ে আউট হবেন এটাই স্বাভাবিক।
তবে ২ উইকেট নিয়ে এমন ম্যাচে কোনো বোলার ম্যাচ-সেরা হবেন সেই নিশ্চয়তা খুবই কম থাকে। কিন্তু গতকাল বিপরীত কিছুই করে দেখালেন অ্যাডাম জাম্পা। ২৮ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন তিনি। এমনকি তাঁর চেয়ে কম রান দেওয়া প্যাট কামিন্সও সেরা খেলোয়াড়ের স্বীকৃতি পাননি। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২৩ রানে ২ উইকেট নেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ও ওয়ানডের অধিনায়ক কামিন্স।
জাম্পার ২ উইকেট এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ছিল যে অস্ট্রেলিয়াকে ৩৬ রানে জয় পেতে দারুণ অবদান রেখেছে। অজিদের দেওয়া ২০২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল ইংল্যান্ড। ৭ ওভারে ৭৩ রান এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার ফিল সল্ট ও জস বাটলার। দলের এমন কঠিন মুহূর্তেই বোলিংয়ের দায়িত্ব পেয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন জাম্পা।
দলীয় অষ্টম ওভারে নিজের প্রথম বলেই সল্টকে (৩৭) আউট করে সাফল্য এনে দেন অস্ট্রেলিয়াকে। ফিরতি ওভারে আরেক ওপেনার ও ইংল্যান্ডের অধিনায়ক বাটলারকে (৪৪) ফেরান তিনি। আর তাতেই ম্যাচ জয়ের রসদ পায় ২০২১ বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নরা। পরে ৩৬ রানের জয়ের বাকি কাজটুকু সারেন কামিন্স ও তাঁর সতীর্থরা। নির্ধারিত ওভার শেষে পরে ৬ উইকেটে ১৬৫ রানের বেশি আর করতে পারেনি ইংল্যান্ড।
দলের জয়ের পর ইংল্যান্ড ব্যাটারদের উদাহরণ টেনে অন্য ব্যাটারদের একরকম হুংকার দিয়ে রেখেছেন জাম্পা। তাঁর বলে ক্রস ব্যাটিং করা যে কঠিন, সেটা জানিয়েছেন তিনি। বলেছেন, ‘প্রচণ্ড হাওয়ায় ইংল্যান্ড লং বাউন্ডারিতে মারার চেষ্টা করছিল, কিন্তু ছক্কা-চার মারাটা কঠিন ছিল। আর আমার বিপক্ষে ক্রস শট খেলা কঠিন।’
এর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে আইপিএলের দুর্দান্ত ছন্দেই ব্যাটিং করছিলেন ট্রাভিস হেড। তাঁর চার-ছক্কা মারা দেখে পেছনে থাকতে চাননি আরেক ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারও। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে যখন ওয়ার্নার আউট হন, তখন অস্ট্রেলিয়ার রান ১ উইকেটে ৭০। ২৪৩.৭৫ স্ট্রাইকরেটে ৪ ছক্কা ও ২ চারে ৩৯ রান করেন বাঁহাতি ওপেনার। আর ১৮৮.৮৮ স্ট্রাইকরেটে ৩৪ রান করা হেড ইনিংসটি সাজান ২ চার ও ৩ ছয়ে।
তাঁদের দুর্দান্ত শুরুটার শেষে পূর্ণতা দেন মিচেল মার্শ (৩৫), গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (২৮) ও মার্কাস স্টয়নিশরা (৩০)। দলীয় প্রচেষ্টায় পরে নির্ধারিত ওভার শেষে ৭ উইকেটে ২০১ রান করে অজিরা।
প্রতিপক্ষকে দুই শতাধিক রানের লক্ষ্য দিয়ে ২ উইকেট যেকোনো বোলারই পেতে পারেন। লক্ষ্য বড় দেওয়ায় এমনকি কোনো বোলার এর চেয়েও বেশি উইকেট পেতে পারেন। প্রতিপক্ষের ব্যাটাররা মারতে গিয়ে আউট হবেন এটাই স্বাভাবিক।
তবে ২ উইকেট নিয়ে এমন ম্যাচে কোনো বোলার ম্যাচ-সেরা হবেন সেই নিশ্চয়তা খুবই কম থাকে। কিন্তু গতকাল বিপরীত কিছুই করে দেখালেন অ্যাডাম জাম্পা। ২৮ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন তিনি। এমনকি তাঁর চেয়ে কম রান দেওয়া প্যাট কামিন্সও সেরা খেলোয়াড়ের স্বীকৃতি পাননি। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২৩ রানে ২ উইকেট নেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ও ওয়ানডের অধিনায়ক কামিন্স।
জাম্পার ২ উইকেট এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ছিল যে অস্ট্রেলিয়াকে ৩৬ রানে জয় পেতে দারুণ অবদান রেখেছে। অজিদের দেওয়া ২০২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল ইংল্যান্ড। ৭ ওভারে ৭৩ রান এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার ফিল সল্ট ও জস বাটলার। দলের এমন কঠিন মুহূর্তেই বোলিংয়ের দায়িত্ব পেয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন জাম্পা।
দলীয় অষ্টম ওভারে নিজের প্রথম বলেই সল্টকে (৩৭) আউট করে সাফল্য এনে দেন অস্ট্রেলিয়াকে। ফিরতি ওভারে আরেক ওপেনার ও ইংল্যান্ডের অধিনায়ক বাটলারকে (৪৪) ফেরান তিনি। আর তাতেই ম্যাচ জয়ের রসদ পায় ২০২১ বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নরা। পরে ৩৬ রানের জয়ের বাকি কাজটুকু সারেন কামিন্স ও তাঁর সতীর্থরা। নির্ধারিত ওভার শেষে পরে ৬ উইকেটে ১৬৫ রানের বেশি আর করতে পারেনি ইংল্যান্ড।
দলের জয়ের পর ইংল্যান্ড ব্যাটারদের উদাহরণ টেনে অন্য ব্যাটারদের একরকম হুংকার দিয়ে রেখেছেন জাম্পা। তাঁর বলে ক্রস ব্যাটিং করা যে কঠিন, সেটা জানিয়েছেন তিনি। বলেছেন, ‘প্রচণ্ড হাওয়ায় ইংল্যান্ড লং বাউন্ডারিতে মারার চেষ্টা করছিল, কিন্তু ছক্কা-চার মারাটা কঠিন ছিল। আর আমার বিপক্ষে ক্রস শট খেলা কঠিন।’
এর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে আইপিএলের দুর্দান্ত ছন্দেই ব্যাটিং করছিলেন ট্রাভিস হেড। তাঁর চার-ছক্কা মারা দেখে পেছনে থাকতে চাননি আরেক ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারও। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে যখন ওয়ার্নার আউট হন, তখন অস্ট্রেলিয়ার রান ১ উইকেটে ৭০। ২৪৩.৭৫ স্ট্রাইকরেটে ৪ ছক্কা ও ২ চারে ৩৯ রান করেন বাঁহাতি ওপেনার। আর ১৮৮.৮৮ স্ট্রাইকরেটে ৩৪ রান করা হেড ইনিংসটি সাজান ২ চার ও ৩ ছয়ে।
তাঁদের দুর্দান্ত শুরুটার শেষে পূর্ণতা দেন মিচেল মার্শ (৩৫), গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (২৮) ও মার্কাস স্টয়নিশরা (৩০)। দলীয় প্রচেষ্টায় পরে নির্ধারিত ওভার শেষে ৭ উইকেটে ২০১ রান করে অজিরা।
অধিনায়ক হিসেবে গত ২১০ দিনে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লিটন দাস। এর মধ্যে শুধু শেষ দুই মাসেই চারটি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় এসেছে দুটি সিরিজে। এখন আপাতত কিছুটা বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন লিটনরা।
৬ ঘণ্টা আগেএশিয়ান ক্রিকেটকে এক করেছে ঢাকা—এশিয়ান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর শীর্ষ কর্তাদের ছবি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এমন এক ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে যেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এশিয়ান ক্রিকেটের শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা বসেছে।
৯ ঘণ্টা আগে৪১ রানে নেই ৭ উইকেট। মিরপুরে ৯ বছর আগের সেই লজ্জার রেকর্ড চোখরাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। ২০১৬ সালে ইডেন গার্ডনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সংস্করণে নিজেদের সর্বনিম্ন ৭০ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড গড়েছিল। তবে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে ব্যাটিং আরও ভয়ংকর খারাপ ছিল, ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায়...
৯ ঘণ্টা আগেসাত বছর আগে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। আজ তিনি খেলছেন ১২তম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ২০১৮ সালে অভিষেক হওয়ার পর মাঝে পাঁচ বছর দলেই সুযোগ পাননি সাহিবজাদা ফারহান। তবে নিজের কৌশল, ধারাবাহিকতা আর শটের রেঞ্জ ও বৈচিত্র্যে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে আবারও সাহিবজাদা ফেরেন পাকিস্তান দলে। তবে গত বছর তেমন ভালো
৯ ঘণ্টা আগে