লর্ডস টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ইনিংস ও ১২ রানে হেরেছে ইংল্যান্ড। প্রথম ইনিংসে ১৬৫ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে স্বাগতিকেরা গুটিয়ে গেছে ১৪৯ রানে। প্রোটিয়ারা প্রথম ইনিংসে করে ৩২৬ রান। ৭ উইকেটে ২৮৯ রানে তৃতীয় দিন শুরু করে তারা।
দ. আফ্রিকার বিপক্ষে লর্ডস টেস্ট শুরুর আগে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় ছিল ইংল্যান্ডের ‘বাজবল’ ক্রিকেট। ধুমধাড়াক্কা ব্যাটিংয়ে টেস্ট ক্রিকেটের সংজ্ঞাটায় পাল্টে দিয়েছে তারা। বাজবল ক্রিকেট খেলে ইংলিশরা সর্বশেষ যে চার টেস্ট জিতেছে তার প্রত্যেকটিতে চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট করে। আর এর নেপথ্য নায়ক ছিলেন জনি বেয়ারস্টো।
কিন্তু এবার দৃশ্যপট সম্পূর্ণ উল্টো। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট ইনিংস ও ১২ রানে হেরেছে ইংল্যান্ড। লর্ডস টেস্টের প্রথম দিনেই সফরকারী পেসারদের তোপে খাদের কিনারে গিয়ে পড়ে তারা। ধুঁকতে ধুঁকতে ১৬৫ রানে থামে প্রথম ইনিংস। অবস্থাটা এমন হলো যে, তৃতীয় দিনেই নিষ্পত্তি হয়ে গেল লর্ডস টেস্টের।
প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যর্থ ইংলিশ ব্যাটাররা। দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৬ রান করতেই ৭ উইকেট হারিয়ে ইনিংস ব্যবধানে হারের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করে তুলে ইংল্যান্ড। ইংলিশদের প্রথম ইনিংস গুটিয়ে দিয়েছিলেন কাগিসো রাবাদা ও এনরিখ নরকিয়া। এই দুই পেসার নেন ৮ উইকেট। ৫ উইকেট নিয়ে রাবাদা নাম লেখান লর্ডসের অনার্স বোর্ডে।
পেসারদের কামান দাগানোর মুখে সেবার হাত ঘোরানোর সুযোগ হয়নি কেশব মহারাজের। তবে তৃতীয় ইনিংসে সেই সুযোগ আসতেই স্বাগতিকদের প্রথম দুই উইকেট জ্যাক ক্রলি ও ওলি পোপকে ফেরত পাঠান তিনি। সঙ্গে নরকিয়ার তোপ। এবারও নিলেন তিন উইকট। আর প্রথম ইনিংসের মতো এবারও ব্যর্থ জো রুট, বেয়ারস্টো ও অধিনায়ক বেন স্টোকস।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ইংল্যান্ড: ১৬৫ ও ১৪৯
দ. আফ্রিকা : ৩২৬
ফল: দ. আফ্রিকা ইনিংস ও ১২ রানে জয়ী
সিরিজ: দ. আফ্রিকা ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে
লর্ডস টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ইনিংস ও ১২ রানে হেরেছে ইংল্যান্ড। প্রথম ইনিংসে ১৬৫ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে স্বাগতিকেরা গুটিয়ে গেছে ১৪৯ রানে। প্রোটিয়ারা প্রথম ইনিংসে করে ৩২৬ রান। ৭ উইকেটে ২৮৯ রানে তৃতীয় দিন শুরু করে তারা।
দ. আফ্রিকার বিপক্ষে লর্ডস টেস্ট শুরুর আগে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় ছিল ইংল্যান্ডের ‘বাজবল’ ক্রিকেট। ধুমধাড়াক্কা ব্যাটিংয়ে টেস্ট ক্রিকেটের সংজ্ঞাটায় পাল্টে দিয়েছে তারা। বাজবল ক্রিকেট খেলে ইংলিশরা সর্বশেষ যে চার টেস্ট জিতেছে তার প্রত্যেকটিতে চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট করে। আর এর নেপথ্য নায়ক ছিলেন জনি বেয়ারস্টো।
কিন্তু এবার দৃশ্যপট সম্পূর্ণ উল্টো। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট ইনিংস ও ১২ রানে হেরেছে ইংল্যান্ড। লর্ডস টেস্টের প্রথম দিনেই সফরকারী পেসারদের তোপে খাদের কিনারে গিয়ে পড়ে তারা। ধুঁকতে ধুঁকতে ১৬৫ রানে থামে প্রথম ইনিংস। অবস্থাটা এমন হলো যে, তৃতীয় দিনেই নিষ্পত্তি হয়ে গেল লর্ডস টেস্টের।
প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যর্থ ইংলিশ ব্যাটাররা। দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৬ রান করতেই ৭ উইকেট হারিয়ে ইনিংস ব্যবধানে হারের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করে তুলে ইংল্যান্ড। ইংলিশদের প্রথম ইনিংস গুটিয়ে দিয়েছিলেন কাগিসো রাবাদা ও এনরিখ নরকিয়া। এই দুই পেসার নেন ৮ উইকেট। ৫ উইকেট নিয়ে রাবাদা নাম লেখান লর্ডসের অনার্স বোর্ডে।
পেসারদের কামান দাগানোর মুখে সেবার হাত ঘোরানোর সুযোগ হয়নি কেশব মহারাজের। তবে তৃতীয় ইনিংসে সেই সুযোগ আসতেই স্বাগতিকদের প্রথম দুই উইকেট জ্যাক ক্রলি ও ওলি পোপকে ফেরত পাঠান তিনি। সঙ্গে নরকিয়ার তোপ। এবারও নিলেন তিন উইকট। আর প্রথম ইনিংসের মতো এবারও ব্যর্থ জো রুট, বেয়ারস্টো ও অধিনায়ক বেন স্টোকস।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ইংল্যান্ড: ১৬৫ ও ১৪৯
দ. আফ্রিকা : ৩২৬
ফল: দ. আফ্রিকা ইনিংস ও ১২ রানে জয়ী
সিরিজ: দ. আফ্রিকা ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে
অধিনায়ক হিসেবে গত ২১০ দিনে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লিটন দাস। এর মধ্যে শুধু শেষ দুই মাসেই চারটি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় এসেছে দুটি সিরিজে। এখন আপাতত কিছুটা বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন লিটনরা।
৮ ঘণ্টা আগেএশিয়ান ক্রিকেটকে এক করেছে ঢাকা—এশিয়ান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর শীর্ষ কর্তাদের ছবি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এমন এক ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে যেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এশিয়ান ক্রিকেটের শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা বসেছে।
১১ ঘণ্টা আগে৪১ রানে নেই ৭ উইকেট। মিরপুরে ৯ বছর আগের সেই লজ্জার রেকর্ড চোখরাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। ২০১৬ সালে ইডেন গার্ডনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সংস্করণে নিজেদের সর্বনিম্ন ৭০ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড গড়েছিল। তবে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে ব্যাটিং আরও ভয়ংকর খারাপ ছিল, ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায়...
১১ ঘণ্টা আগেসাত বছর আগে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। আজ তিনি খেলছেন ১২তম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ২০১৮ সালে অভিষেক হওয়ার পর মাঝে পাঁচ বছর দলেই সুযোগ পাননি সাহিবজাদা ফারহান। তবে নিজের কৌশল, ধারাবাহিকতা আর শটের রেঞ্জ ও বৈচিত্র্যে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে আবারও সাহিবজাদা ফেরেন পাকিস্তান দলে। তবে গত বছর তেমন ভালো
১১ ঘণ্টা আগে